শুনেছি আমার জন্মের সময় পৃথিবীতে এক দেশ ছিল, যাকে ডাকা হত যুগোশ্লাভিয়া নামে, অনেকে আবার বলত ইয়ুগোশ্লাভিয়া। সেখানে স্লাভ জাতিগোষ্ঠীর মানুষেরা থাকত বলেই জানতাম, বছর কয় পরেই শুনি সেই দেশ ভেঙ্গে বেশ কটা আলাদা আলাদা রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, চলেছে সেখানে রক্তক্ষয়ী লড়াই, গণহত্যা, যুদ্ধের নৃশংসতা। সাবেক যুগোস্লাভিয়াসহ আরও কিছু ভূখণ্ড নিয়ে বলকান পর্বতমালা থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বেশ কিছু
[justify]সুখী মানুষেরই বুঝি নানা রকম শখের কাজ থাকে। আর অসুখীদের থাকে অপূর্ণ শখ। যখন বয়সে আরেকটু ছোট ছিলাম, শখ নিয়ে মাথা ঘামাইনি কখনো। আমার শখের কাজ কি তা এখনো নিশ্চিত নই। তাই বলে অবসরে চুপচাপ বসে থাকি তা কিন্তু না। বরং যখন যা ইচ্ছে তাই করি। যা ইচ্ছে তাই করাটাকে কি শখ বলা যায় কিনা সেটাও ভাবনার বিষয়!
গমনপথ সংক্রান্ত
বেশ ভালই দিন চলে যাচ্ছিল। সকালে ঘুম থেকে উঠে বাবাকে নিয়ে বাজারে যাই, বাবাকে চায়ের দোকানে বসায় রেখে আমার ঘুরাঘুরি শুরু হয়ে যায়। ৩০/৪০ মিনিট পর পর এসে দেখে যাই বাবা অন্য কোথাও যাবে কি না অথবা কোন কিছু লাগবে কি না?
ক’দিন ধরেই পাখিকে মনে পড়ছে খুব। পাখি। মিষ্টি একটা মেয়ে। আমাদের ওয়ারির বাড়িতে ভাড়াটে ছিলো। ওর মা আমাদের চলচ্চিত্রের একজন অভিনেত্রী ছিলেন। খুব রূপসী মহিলা। ধবধবে ফর্সা। হাস্যোজ্জ্বল চেহারা। কথা বলেন বরিশাইল্যা একসেন্টে। আমাকে খুবই পছন্দ করতেন তিনি। আদর করে আমাকে সম্বোধন করতেন—‘জামাই’।
পরীক্ষা নিয়ে আমি প্রায়ই দুঃস্বপ্ন দেখি। এটা যে আমার একার সমস্যা তা নয় বোধহয়, আমার জানামতে আরও অনেকেই দেখেন, ছাত্রজীবনের গণ্ডি তারাও বহু আগেই পেরিয়ে এসেছেন। অথচ আমার এরকম হবার কথা নয়। পরীক্ষার ভয়কে জয় করা শিখিয়ে দিয়েছিলেন বাংলাদেশ রাইফেলস স্কুল ও কলেজের সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ, অনেক আগেই। ক্লাস এইটের বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবার আগের এগারো সপ্তাহে আমাদেরকে এগারোটি মূল্যায়ন পরীক্ষায
একবার এক গল্পে পড়েছিলাম- ‘মেয়েটা মন খারাপ করিয়ে দেয়ার মতো সুন্দর।’ সেই কলেজপড়ুয়া আমি সারাদিন এর অর্থ খুঁজে ফিরি চারদিকে, কোনভাবেই ধরতে পারি না। সুন্দর কিছু দেখলে মন খারাপ হবে কেন? তারপর,একদিন, নাদের আলীর দাদাঠাকুরের মতো যখন আরেকটু বড়ো হয়ে উঠি, তখন বুঝে যাই এর অর্থ। এই খুব ছোট ছোট ডিটেইলসগুলো দুর্দান্তভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারতেন তিনি।
জেমস রেনেল, বাংলার গ্রহনযোগ্য একটি মানচিত্র তিনিই প্রথম অঙ্কন করেন