Archive - জুন 4, 2007

আমার ঘাড় আর নিচা হয়না...

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
আমার সাইজটা আহামরি কিছু নয়। টেনেটুনে পাঁচ ফিট পেরিয়েছে। চেহারায় এমন কোন বৈশিষ্ট নাই যার জন্য মানুষজন আমারে ইজ্জত দেবে। তবে একেবারে লাপাত্তা হয়ে যাইনা। মোটামুটি হাঁটতে চলতে পারার মত অবস্থান ধরে রেখেছি।

আমরা সস্তায় ফ্ল্যাট কিনবো ভাবছিলাম

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ৭:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমে বামে, তারপর ডানে। সামনে দিকটায় উপর-নিচ করে করতে হবে। ম্যাটাডোর থ্রি এঙ্গেল টুথব্রাশ দিয়ে উপরের পাটির হার্ড-টু-রিচ এরিয়ায় যখন ঘষাঘষি করছি তখন সাত্তার মামা খবরটি দিলো। মুখে টুথপেস্টের ফেনা জমে উঠলে আমি কিছুক্ষণ মুখ বন্ধ করে চুপচাপ থাকি, বড় বড় করে নি:শ্বাস নিই। কিন্তু সাত্তার মামার কথা শুনে চুপ থাকতে পারলাম না। ফুচ্চক করে কলগেটের ফেনা বেসিনে ফেলে চমকে গিয়ে বলি - 'কী বলো মামা? আসলেই?'
সাত্তার মামা তখন গরম গরম পরোটা ছিড়ে মুরগীর গিলা-কলিজার ঝোলে চুবিয়ে ডান হাতে মুখে তুলে দিচ্ছে, চোখ তীক্ষ্মভাবে বাম হাতে ধরে রাখা কাগজের উপর। বেসিনের পাশে ঝুলানো তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছতে মুছতে আমি আবছা দেখতে পাই - মামার হাতের কাগজে ছক করা ঘর। পাশে গিয়ে বসলে মা


আমার লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছা করে...।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ৭:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
আমার লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছা করে যখন ভিনদেশি এইসব মানুষদের কাছে আমাদেরকে অকৃতজ্ঞ, নগ্ন করে দেয়া হয়।

আর কতো নষ্ট হওয়া যায়?

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ৫:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
আর কতো নষ্ট হওয়া যায় মৃতচাঁদ প্রশ্ন রাখে মাঝরাতে সুরমার বুকে পদ্মা মেঘ্না যমুনার বুকে, আর কতো নষ্ট হওয়া যায়? খোঁজে জ্যোৎস্না তীরে তীরে নষ্টভ্রষ্ট মানুষের মুখ সে জানে গতায়ূ চাঁদে উৎস তার সূর্যের ময়ূখ ।।

একটা ঘাছ ফড়িঙ্গের চোখটা

সবুজ বাঘ এর ছবি
লিখেছেন সবুজ বাঘ (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
বাসায় কুনো বিড়াল ঢুকলেই মাতা খারাপ হইয়্যা যাইতো। চেষ্টা করতাম কীভাবে ক্ষণিকের ছেলে বিড়াল চুদনার পুকে কত জোরে আঘাত হানা যায়। যেজন্য বিড়াল ঢুকামাত্রই দরোজার পিছন থিক্যা একটা ডাশা বাইর কইরা ক্যাচা একটা শক্তিশালী বাড়ি দেয়ার

স্বাগতম শমিতদা!

সচলায়তন এর ছবি
লিখেছেন সচলায়তন (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ৪:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
শমিতদা স্বাগতম!

আমি কিন্তু ভাই আস্তিক

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ১২:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
কথা নেই বার্তা নেই সবাই ধর্ম নিয়ে লম্বা চওড়া কথা বলা শুরু করে দেয়। নাস্তিকতা মনে হয় এখন সবচেয়ে বড় ফ্যাশন হয়ে দাড়িয়েছে। বুঝে আর না বুঝে কতজন যে নিজেরে নাস্তিক বলে জাহির করে তার সংখ্যা নেহায়েত কম না।

ব্লগস্পটে কেমনে

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ১২:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
ব্লগস্পটে কেমনে কি করে? হিমু'র ওইটা দেইখা জব্বর পছন্দ হইছে। কেমনে করুম। কেউ একটু কয়া দেন। সবচেয়ে ভালো হয় কেউ যদি বানায়া দেন একটাএকাউন্ট। একেবারে হিমুরটার মত। সব বাংলায়। আছেন নাকী কেউ? হিমু

রাষ্ট্রীয় মুলনীতি ও মুছে ফেলা পোষ্ট । । ব্লগ এডমিনদের সিদ্বান্ত ঠিক আছে

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ৯:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যদি আমার ভুল না হয়, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মুলনীতি গুলোর একটি হচ্ছে ' আল্লাহর উপর পূর্ন বিশ্বাস'
৭৫ এর পটপরিবর্তনের পর জিয়াউর রহমান সংবিধান সংশোধন করে এই মুলনীতি সংযোজন করেছিলেন ।

তো এই মুলনীতি কি বলে? আল্লাহর উপর যার পুর্নবিশ্বাস নাই? যার বিশ্বাস আছে ভগবান অথবা গড এর উপরে? অথবা কোন স্রষ্টাতেই যার কোন বিশ্বাস নাই?
সে তাহলে রাষ্ট্রীয় মুলনীতি মানছেনা? রাষ্ট্রীয় মুলনীতি না মানা তো রাষ্ট্রদ্রোহীতা? বাংলাদেশ রাষ্ট্রে তাহলে আল্লাহর উপর বিশ্বাস না রাখা কিংবা কোন সমালোচনা রাষ্ট্রদ্রোহীতা?

বেচারা ব্লগ এডমিন গন । এই জরুরী অবস্থায় তাদের এইসব হাস্যকর সিদ্বান্ত নেয়া ঠিকই আছে । পুঁটিমাছের জান নিয়ে পুকুরেই সাঁতার কাটা যায়, সাগর পেরোনো যায়না


এইসব 'ঘাড়ত্যাড়ামী' ও সামহোয়ারইনে মিথস্ক্রিয়া

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০০৭ - ৮:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখন আমরা কজন বছর একুশের বিপর্যস্ত তরুন । বিপর্যস্ততা আমাদের বোধ ও বুনন নিয়ে । সহজে মুক্তি খুঁজে যারা, সেই বন্ধুদের কেউ কেউ মাদকের নেশায় বুঁদ হয়ে গেছে । আমরা ও অভিজ্ঞতা নেই কিন্তু মুক্তি পাইনা, এই সব ঠিক আপনে মনে হয়না, ভেতরে অন্য কেউ মন্ত্রনা দেয় অন্য কিছু করার ।

আমরা ক'জন সিদ্ধান্ত নিয়ে শুরু করি ছোটগল্পের কাগজ 'সহবাস' । জড়িত সকলে তখন পুরোদমে বেকার । বাপের ও পয়সা নেই দেদার । সেই ৯৭ সালে একফর্মার কাগজ বের করতেই খরচ চারহাজার টাকা!
টাকা তুলে ফেলা যায়, জটিল কোনো সমস্যা নয় । নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো এই তরুনের দলকে শহর সিলেটের লোকজন মোটামোটি 'ভালো' বলেই জানে । দু চারজন ব্যাবসায়ীর কাছে বিজ্ঞাপনের জন্য গেলেই খরচ উঠে আসে,এমনকি দু চার