বোনপোকে বুয়েটে পৌঁছে দিয়ে সন্ধ্যার পর বাসায় ফিরছিলাম - পলাশী থেকে ফুলার রোড ধরে। এই রাস্তাটা দিয়ে যখনই যাই আমার চোখ পড়ে উদয়ন স্কুলের সামনে্র সড়কদ্বীপের দিকে। আমার বুক চিরে একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়। মনে পড়ে এইখানে এখন যে ভাস্কর্য আছে তা হবার কথা ছিলনা। অন্য কিছু হবার কথা ছিল। আমাদের একটা বিমূর্ত স্বপ্ন এখানে মূর্ত হবার কথা ছিল। এখানে শতাব্দী স্মারক ভাস্কর্য “বিশ্ব মায়ের আঁচল পাত...
বৈশাখ তুমি কতটা রঙিন কতটা সুন্দর তা জেনেছি অনেক পরে...। খুব ছোটবেলায়
যখন ফ্রক পরে ছুটোছুটি করি তখন জানতাম না তুমি কি..?কেমন তোমার ধরন..? শুধু
বুঝতাম তুমি এমন কিছু, যে দিন মানুষ গুলো হঠাৎ চঞ্চল হয়ে উঠতো।
আমরা শুধু রঙিন বেলুন,চকলেট মিমি আর খেলনা দিয়েই পাড় করে দিতাম।সেদিম মা
মজার মজার রান্না করতেন আর আমরা খেয়ে হইচই করেই দিন শেষ করতাম যদিও
জানতাম না বৈশাখ তুমি কেমন..।
বয়ঃসন্ধির সময়...
আমেরিকার সিয়েরা আর ইংল্যান্ডের মারলিন যখন প্রথম বারের মতো দেখা করে তখন একজনের বয়স ৬৭ আরেকজনের ৬৮। অথচ দু'জনের যোগাযোগ শুরু আরও ৫৬ বছর আগে। আটলান্টিকের ওপার থেকে চিঠি আসে সিয়েরার স্কুলের ঠিকানায়। তারপরে দুজনের পত্রমিতালী। এতোদিন পরে সেসব স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে দু'জনই স্মৃতি বিহবল হচ্ছে, বলছে - কী কী তারা শেয়ার করতো চিঠিতে - কী করে মাঝে ৮ বছর যোগাযোগ হয়নি, আবার কীভাবে যোগাযোগ হলো, এই...
আসনাবস্থায় দেহকে পর্বতাকৃতির মনে হয় বলে এ আসনের নাম পর্বতাসন (parvatasana)।
পদ্ধতি:
প্রথমে পদ্মাসনে বসে ধীরে ধীরে হাঁটুর ওপর বসুন। প্রথম অভ্যাসকারীরা হাতের উপর ভর রেখে প্রথমে ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করুন। সফল হলে এবার হাতের তালু দু’টো নমস্কারের ভঙ্গিমায় রেখে মাথার উপর তুলুন। দৃষ্টি সামনের দিকে থাকবে। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে ২০ সেঃ ...
পরাবাস্তবতা (ভার্চুআল রিয়েলিটি) কথাটার সাথে এই শতাব্দীর বেশীরভাগ শিক্ষিত মানুষই বোধহয় কম-বেশী পরিচিত। তবু কারো কারো কাছে যদি ধোঁয়া-ধোঁয়া থাকে, এই ভেবে শুরুতে একটু পরিচয় দিয়ে নি - পরাবাস্তবতা হলো বাস্তবতার একটা ডিজিটাল প্রতিরূপ, যেখানে একটা সিমুলেটেড (ঠিক ভেবে পাচ্ছি না বাংলা পরিভাষাটা কি হবে) পরিবেশে ব্যবহারকারীরা নিজেদের ইন্দ্রীয়-অনুভবগুলো টের পাবেন বা ব্যভার করতে পারবেন ঠ...
১।
এইটা কি?
বরং বলেন এইটা কে?
উত্তর জানার একটা সহজ উপায় হল বাংলাদেশের যে কোন গেমিং ক্যাফেতে গিয়ে হাঁক দিয়ে নামটা বলা। সাথে সাথে আপনার দাম অনেক বেড়ে যাবে, কয়েকজন উঠে এসে নানা প্রশ্নও শুরু করতে পারে ('এপিএম কত?', 'ক্ল্যানে জয়েন করবা?')। মানুষ আপনাকে আর 'নুব' মনে করবে না। গ্রাবির নাম জানে, এ কিছু একটা।বুঝে যাচ্ছেন মনে হয়।
এই হল গ্রাবির কারিশমা। সিরিয়াস অনলাইন গেম খেলে, বিশেষত স্ট্র্য...
কোয়াসার শক্তি-উত্স রহস্যের ধরতাই পাওয়া যাচ্ছে আজকাল৷ কোয়াসার থেকে প্রায় সবরকম তরঙ্গদৈর্ঘের তড়িচ্চুম্বকীয় তরঙ্গ আসে৷এক্স রে থেকে আরম্ভ করে রেডিও তরঙ্গ পর্যন্ত বিশাল পরিসরে।
জানা গেছিলো কেন্দ্রকীয় সংযোজন থেকে এই শক্তি উত্পাদন হতে পারে না, কারণ ঐটুকু আঁটোসাঁটো জায়গা থেকে এত বিপুল শক্তি উত্সারিত হতে গেলে কেন্দ্রকীয় সংযোজনে কুলোবে না৷ বর্তমানে বলা হচ্ছে মারাত্মক ভ...
লন্ঠনহীন এ রাত্তিরে কে যায় কোথায়?
চেনা পৃথিবী। তবু
স্তরে স্তরে জমে থাকা মেঘ বলছে সামনে বিপদ!
বিপদের আশঙ্কায়
আমার ছায়া থমকে দাঁড়ায় বিব্রত ভঙ্গিমায়।
বাড়ি ফেরার পথে দেখা হয় এক মাতালের সাথে
মাতাল, তবু নিশানা মেলাতে ভুল হয় না।
আমায় প্রশ্ন করে, “কি হে প্রেমিক! প্রেমিকার দেখা পেলে না বুঝি?”
আমি অবাক হই
কুয়াশাচ্ছন্ন এই ধরনীতে এমন সত্যের দেখা পাব ভাবি নি।
প্রিয়সীর সাথে আমার আর দেখা হয়...
অংকভীতি দূর করাতে শিক্ষক বাবা আমাকে মজার গাণিতিক ধাঁধাঁ নামে একটা রাশান বইয়ের অনুবাদ কিনে দিয়েছিলেন বহু বছর আগে। তার মধ্য থেকে দু'টা মজার সমস্যা এখনো মনে আছে। দেখিতো আপনাদের মাথায় ঘিলু আমার চেয়ে কম না বেশী...আমার ধাঁধাঁ দু'টো সমাধান করতে সময় লেগেছিল সর্বমোট পনেরো মিনিট
সমস্যা ১ :
ধরুন একটা বাড়ীতে লিনা, মিনা আর রিনা নামে তিনজন কর্মজীবি মেয়ে বাস করে। তাদের রান্না ঘরে গ্যাস নাই, তা...
বিশ্বমন্দা, পুজিবাদ, সমাজতন্ত্র। এই ত্রয়ীকে নিয়ে হায়দার আকবর খান রনোর একটি লেখা ছাপা হয়েছে সাপ্তাহিক ২০০০-এর চলতি সংখ্যায়। লেখাটি আমার মতো কম-জানা লোকদের ভালো লাগতে পারে ভেবে তুলে দিচ্ছি।
================================================
মহামন্দার সঙ্কেত, পুঁজিবাদের মৃত্যুঘণ্টা
হায়দার আকবর খান রনো
সোভিয়েত ইউনিয়নের ভেঙে পড়া এবং সমাজতান্ত্রিক শিবিরের বিপর্যয়ের পর বুর্জোয়া পন্ডিতরা উল্লাসে ফেটে ...