বিশ্বকাপ খেলা শুরুর পর থেকেই খুব অবাক হয়ে লক্ষ করলাম পত্রিকান্তরে বিভিন্নভাবে সাংবাদিকরা বিভ্রান্তকর রিপোর্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে এক প্রকার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এই রিপোর্টগুলো মন দিয়ে পড়লে দেখা যায় প্রতিটা লেখার কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন -
১। আশরাফুল লেহন
২। সাকিব এর বিরুদ্ধে বিষাদগার
৩। সিডন্সের বিরুদ্ধে বিষাদগার
৪। দলীয় কোন্দল সৃষ্টি ইত্যাদি
[justify]আজকে ওয়েবে বাংলার যে রূপটা দেখা যায় সেটা মোটা দাগে বললে ওপেন সোর্সভিত্তিক। মোস্তফা জব্বারের প্রোপ্রাইটারি বিজয় সফটওয়্যার পাবলিকেশনের কাজের বাইরে আর কোন ব্যবহার হয়না বললেই চলে। কম্পিউটারে বাংলা প্রচলনের এই কর্মযজ্ঞের একটা অংশ হলো বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সফটওয়্যারের বাংলা অনুবাদ। এই প্রচেষ্টার ফল হিসেবে আজকে আমরা সফটওয়্যার থেকে শুরু করে অপারেটিং সিস্টেম পর্যন্ত বাংলায় পাচ্ছি। এইসব অনুবাদ প্রচেষ্ট
কে যেন জড়িয়ে ধরলো শক্ত করে। চিনি কি তাকে ? নাতো। বিজয়ের আনন্দ কি আপন পর ভেদাভেদ ভুলিয়ে দেয় ? আলিঙ্গন যন্ত্রণা থেকে মুক্ত হতেই ভুভুজেলার আওয়াজে কান ঝালাপালা। আর ঢাকের শব্দে উন্মাতাল জনসমুদ্র। "আমরা জিতে গেছি ভাই।" কান ফাটিয়ে চিল্লায় পাশের জন। জানি তো। এতক্ষনতো পাশে বসেই খেলা দেখলাম। মানুষকি পাগল হয়ে গেছে? এরাই কি সেই জনতা যারা পুরা দলকে একসাথে গালাগালি করেছে বিপর্যস্ত হতাশায়?
[left]
৫০ শব্দের মধ্যে একটা হত্যা-রহস্যের গল্প
কুমার সুদর্শন, সদাহাস্যময় যুবক। দু'মাস হল সাম্পাথ যোগ দিয়েছে তার সাথে। একদিন রঙিন পানির আসরে কুমার সাম্পাথকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল।
"আমি বলছি তুমি ৫০ শব্দের মধ্যে একটা হত্যারহস্যের গল্প লিখতে পারবে না।"
"অবশ্যই পারবো।"
"কিভাবে ?"
বিপ্লব নিয়ে কবিতা লেখা মানায় না আমাকে।
সুবিধা ও ভোগ, এই দুই বাদের ভোক্তা আমি।
আর অবসরে টিভির পর্দায় ভোক্তা, বিপ্লবের।
তাহরির স্কয়ার, বেনগাজি বা নূর হোসেন স্কয়ারে নিপাত যাওয়া একনায়কেরা
আমার মীমাংসিত দৈনন্দিনে উত্তেজনা দেয় কিছুটা।
এই তো।
না-যুদ্ধ, না-প্রেম, না-তীব্র, টিপটিপ যাপন করা দিনে,
দায়সারা সাবধানী আত্মপ্রেমিকতা।
তবুও হঠাৎ সাবধানের পকেট কেটে বেরিয়ে পড়ে দু-একটা আধুলি ইচ্ছা।
[justify]
আলুপেপারের ইন-হাউস "জাতির বিবেক" জনৈক বিচারপতি বাজিকরতত্ত্ব নিয়ে ইদানীং আবারও মাঠে নেমেছেন, আলুর ছোটো-মেজ-বড় সাংবাদিকেরা বাজিকর বাজিকর বলতে বলতে কীবোর্ডে ফেনা তুলে ফেলছে, কিন্তু মিডিয়াবাজি নিয়ে সকলেই নিশ্চুপ। আজ আয়ারল্যাণ্ডের বিপরীতে বাংলাদেশ দলকে দেখে মিডিয়াবাজির কুফল সম্পর্কে আমাদের ক্রিকেটদর্শকরা অন্তত নিঃসন্দেহ হতে পারবেন।
১
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ডিসকাশন প্রজেক্টের পক্ষ থেকে বিজ্ঞান বক্তৃতা দিতে গেলে নানা ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। বেশিরভাগই সেখানে কিশোর-তরুণরা থাকেন, তাদের অনুভূতিগুলোকে তুলে ধরে বিষয়ভিত্তিক আলোচনার পাশাপাশি নানা প্রশ্ন করেন। কেউ জানতে চান মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে কী ছিল, তার পরিণতিই বা কী? ডাইনোসররা বিলুপ্ত হলো কীভাবে? ডায়নোসররা বিলুপ্ত না হলে মানুষ কি রাজত্ব করতে পারত?
সন্ধ্যায় ৪ ঘন্টা ঘুমিয়ে রাত বারোটায় উঠলাম শুধুমাত্র বাংলাদেশের খেলা দেখব বলে। দেখি, আজ আয়ারল্যান্ডকে হারাতেই হবে। শুরুটা তো ভালোই হচ্ছে মনে হয়।
আমার মতো যারা দেশের বাইরে বসে আছেন, তারা লিংক শেয়ার করতে পারেন। আমি দেখছি
www.cricvid.com -এ। ল্যাপটপের সাথে টিভির সংযোগ দিয়ে এই রাত সাড়ে তিনটায় বসে আছি সামনে।
নজরুল ভাই নাই দেখে আমিই পোস্ট দিলাম। দরকার হলে সরিয়ে দেবো।
।১।
বস্তির ব্লন্ড ছেলেটা ব্রুনাট মেয়েটাকে দেখে।
।২।
বাচ্চাদের অপরিহিত একজোড়া জুতা বিক্রয় হইবে।
।৩।
মাননীয় অর্থনীতিকে বিদায় জানান মহামান্য প্রেসিডেন্ট।
।৪।
দেয়ালে গুলি সেঁটে, রক্ত মুছে গেছে।
।৫।
গাড়ি অযান্ত্রিক হলে নির্মাতা হন ঋত্বিক।
।৬।