Archive - 2011

September 9th

সাক্ষরতা-বিভ্রান্তি এবং নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ স্বপ্নের বাস্তবতা

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ১০:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রতি বছরই সাক্ষরতা দিবসে পুরনো বিতর্ক মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে- বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার আসলে কতো? সাক্ষরতা হারের হিসাব পাওয়া যায় মূলত তিন ধরনের প্রতিষ্ঠান থেকে- সরকারি (প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ইত্যাদি), বেসরকারি (ঢাকা আহসানিয়া মিশন, গণসাক্ষরতা অভিযান ইত্যাদি) এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা (ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, ইউনেস্কো, আইএলও ইত্যাদি)। এর মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মাঝে মাঝেই সাক্ষরতার হার নিয়ে জরিপ চালায় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহ বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত সেকেন্ডারি তথ্য হিসাব-নিকাশের মাধ্যমে সাক্ষরতার হার নির্ধারণ করার চেষ্টা চালায়। মজার ব্যাপার হলো, সাক্ষরতার হার নিয়ে সরকারি, বেসরকারি এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার ফলাফলের মিল তো পাওয়াই যায় না; বরং একই ধরনের কর্তৃপক্ষের (যেমন- সরকারি) আওতায় একাধিক প্রতিষ্ঠানের ফলাফলের মধ্যেও বেশ বড়সড় পার্থক্য দেখা যায়। সে কারণে এই মুহূর্তে দ্বিধাহীন মনে বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার কতো- এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া মুশকিল। বাংলাদেশ সরকারের আজকের ঘোষণা অনুসারে, বর্তমানে বাংলাদেশের ৫৩ শতাংশ মানুষ সাক্ষর।


মাটির মানুষ/ অধঃপতন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাটির মানুষ
শুনেছি কবিতার শব্দের মতো পাতারাও মহৎ
তাদের সর্পিল ক্ষুধা নেই,
এমনকি জিরাফাকৃতি ক্লান্তিও নেই
তারা ভ্যাম্পায়ারের মতো রক্তপানও করেন না
কিংবা কারো মুন্ডু চিবিয়ে পরম উল্লাসেও মেতে উঠেন না রাক্ষসের মতো।

আমরা পাতা নই
হিংস্র নখরের দলা অলৌকিক মাটির মানুষ
আমাদের অসীম ক্লান্তি
নখর সবল রাখতে সকাল বিকাল পাতাদের রক্ত চাটতে হয়
আমাদের ক্ষুধাও অনেক,


ভারতের প্রতারনার প্রচেষ্টা থেকে শিক্ষা নিতে হবে সরকারকে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৮:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]তিস্তার পানি বন্টন চুক্তি হলো না। হলো না ফেনী নদীর পানি বন্টন চুক্তিও। অনেক আশায় বুক বেঁধে ছিলাম। মনমোহন সিংয়ের সফরটা নিয়ে অস্থির হয়ে অপেক্ষা করছিলাম। আশায় গুড়ে-বালি। শেষ মুহুর্তে শ্রীমতি মমতা ব্যনার্জী বেঁকে বসাতে এ যাএায় বাংলাদেশের উত্তর বঙ্গের মানুষের মঙ্গা আরো দির্ঘায়িত হল। তিনি উত্তর বঙ্গের ভারত অংশের মানুষের সমস্যার কথা চিন্তা করে শেষ মুহূর্তে পিছমোড়া দিলেন। এটা তিনি করতেই


এন্ড্রয়েড এবং প্রথম মোবাইল বাংলা পোস্ট

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৮:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বহুদিনের স্বপ্ন মোবাইল দিয়ে বাংলা লিখতে পারা। গুগলের এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের মায়াবি কিবোর্ড নামক ফ্রি এপ্লিকেশনটি সেই স্বপ্নকে বাস্তব রুপ দিলো। অজস্র ধন্যবাদ সে কারণে মায়াবির স্রষ্টাকে!!

যাই হোক, আমি এমনিতেই এন্ড্রয়েডে নতুন। কিবোর্ডটায় এখনো অভ্যস্ত নই। বাংলা সফটওয়্যারটিতেও নতুন। এদ্দূর লিখতে গিয়ে মোটামুটি ২০ মিনিট লেগে গেল। প্রথম দিকের ব্লগিং এর একটা আমেজ পাচ্ছি।


একগুচ্ছ হতাশার গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৭:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিকশ কালো অন্ধকার। মাঝে মাঝে ময়লা হলুদ ছোপ ছোপ। ব্যাকগ্রাউন্ডে নীল, মাঝে সাদা সাদা ছিটে। একটা আবছা ধোঁয়াশা অবয়ব। এই মধ্যরাতে জনশূন্য রাজপথ আর একলা আকাশের মাঝে মিতালির সাক্ষী হয়ে মৃদু ছন্দে হেঁটে হেঁটে চলে যাওয়া এক কিশোর। কে জানে, তার গন্তব্য কোথায়?


September 8th

মেসি-র জন্য ভালোবাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ১১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুর গল্পটা সবারই জানা। রোজারিওর এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম, এগার বছর বয়সে দুরারোগ্য হরমোন রোগে আক্রান্ত হওয়া, বার্সেলোনার ক্রীড়া পরিচালক কার্লোস রেক্সাসকে ট্রায়ালে মুগ্ধ করা, সাথে সাথে টিস্যু পেপারে সই করিয়ে নেওয়া। আর বাকিটা, যেমনটা বলা হয়... ইতিহাস।


স্বাধীনতা

মানিক চন্দ্র দাস এর ছবি
লিখেছেন মানিক চন্দ্র দাস [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ১১:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অণ্ডপুরাণ

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৯:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রচণ্ড এক অণ্ড শূন্য লণ্ডভণ্ড করি -
সজোরে পড়িলো, শুরু হইলো হুড়াহুড়ি
সশব্দে ফাঁটিলো করি মহা সে বিস্তার
সকলে ভাবিলো আর নাই গো নিস্তার!
ত্রিভুবন কাঁপাইয়া দেখো মহা ঝাঁকি লাগে
দেব'এ দৈত্য-স্কন্ধে করি পড়িমরি ভাগে!


অন্যমুখ

মণিকা রশিদ এর ছবি
লিখেছেন মণিকা রশিদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৭:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবী তোমার প্রশ্নের কোনো উত্তর দিতে পারেনি
সমুদ্রের কান্নাও তাই শোননি ভেতরঘরে
ঈশ্বরের অভিশাপ অমাবশ্যায় হারিয়ে যেতে গিয়ে
আটকেছিলো শিশিরের বিন্দুতে
তাকে তুমি সেইখানে দেখে আশ্চর্য-চিনেছিলে
দৃশ্যের অন্তরালে সে তোমাকে নিয়েছে পর্বান্তরে
যখনই খুঁজেছো বাতিঘর, ;যখন
হাতের তালুতে নেচেছে অহংকার
এক মুহূর্ত থেমেই
স্মৃতির পরীক্ষায় তুমি হেরে যেতে থাকো, হেরে যাবে।

কোনকিছু নয়, কোনকিছু নেই


দেশবিদেশের উপকথা-আদপ(সুমেরীয়)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই উপকথা সুমেরীয়। সুপ্রাচীন সেই সভ্যতা। এ গল্পেও সেই অতি প্রাচীন কালের এক কাহিনি আছে, মানুষদের প্রথম নায়কের কথা আর নেপথ্যে এক মানবদরদী দেবতা আড়াল থেকে যিনি কলকাঠি নাড়েন।