Archive - 2011

September 5th

কতিপয় পিঁপড়া

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১১ - ১০:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কতিপয় পিঁপড়া


রাজশাহীনামা-০৪

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১১ - ৮:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইদানীং একজন গুরুত্বপূর্ণ যাযাবর ব্যাকপ্যাকার হিসেবে দুদ্দাড় বেড়াবার পোস্ট দেই না। বেড়াই না এইটা বলা ঠিক না, ঐটা টুকটাক হয়েই যায়। ঈদের ছুটিতে অবশ্য দূরে যাবার কথা ছিল, সৈয়দপুর, দিনাজপুর দিয়ে একটা মিনি ট্যুর... বাতিল করতে হলো। ফ্লু-তে না ভুগলে আরেকটু ভালো ঈদ কাটানো যেত, কিন্তু কপালে নাই আরকি। হয়না হয়না করেও আজকে ব্যাপক টো-টো করে ফেললাম।


পদরজ মাগিতেছি নমিয়া

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১১ - ৭:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রবিবার প্রত্যূষখানি আজ কিছুটা বৃষ্টিস্নাত ছিল, কিন্তু দৈনিক প্রথম আলোতে ক্রিকেটার শাহাদাত হোসেনের সাক্ষাৎকারখানি পড়িয়া মনের মেঘ কাটিয়া গেল। সাক্ষাৎকর্তা তারেক মাহমুদের প্রতি জানাই সশ্রদ্ধ নমস্কার।


September 4th

হ্যারি পটার বিষয়ক আবজাব

আশফাক আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন আশফাক আহমেদ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১১ - ৯:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টার্ম ফাইনালের ছুটিতে 'প্রিজন ব্রেক' খতম দেবার পর হঠাৎ করেই মনে হল-এই যা, ছুটিতে তো কোন ইংরাজি ফিল্মই দেখা হইলো না। দু-দশটে ফিল্ম না দেখলে ছুটি অন্তে বন্ধুমহলে মুখ দেখানো দায় হয়ে যাবে। বন্ধুরা যখন জিজ্ঞেস করবে, এই ছুটিতে কী কী করলি- তখন "শুয়েবসেসঙ্গমবিরহে কাটিয়েছি" এমন উত্তর দিলে ধোলাই খাবার প্রবল সম্ভাবনা আছে। এদিকে, খুচরা-খাচরা ফিল্ম দেখতে ইচ্ছা করে না। ব্যবসা যখন করবোই, তখন পাইকারী ব্যবসাই করি-


টেরি প্র্যাচেটের চাকতি পৃথিবী

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১১ - ১:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার ল্যাপটপটা বুড়ি হয়ে গেছে। বহুদিন আগেই তার ব্যাটারির তেজ ফুরিয়ে এসেছিলো, সেটা খুলে রেখে পুরোদস্তুর ডেস্কটপ বানিয়ে ফেলেছি তাই। দজ্জাল শাশুড়ির স্ট্যাটাস নিয়ে সে এখন আমার ঘরে বিরাজমতী, ঘরের বাইরে নিয়ে গিয়ে আর দশজন লোকের সামনে বার করলে মানসম্মান আর থাকবে না।


প্রথম তাঁবুবাসের কিছু টুকরো স্মৃতি

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় আমি মায়ের খুব ন্যাওটা ছিলাম। মা ছাড়া কোথাও যেতে চাইতাম না। তবে আরেকটা কারণ হতে পারে যে মানুষের সাথে কথা বলতে পারার অক্ষমতা। মায়ের সাথে গেলে আমার তেমন একটা কথা বলতে হত না। যাহোক, প্রথম মা ছাড়া, বাসার বাইরে যাই ক্লাস নাইনের শুরুতে। স্কুলে থাকতে খেলাধূলা অনেকগুলোই করতাম কিন্তু কোনটাই তেমন একটা ভালো পারতাম না। ক্লাস এইটে উঠে দেখলাম স্কাউটিং জিনিসটা ভালোই। কি মনে করে যোগ দিলাম, অবশ্য স্কাউট টীচার আমার স্কুলে পছন্দের কয়েকজন টীচারের মধ্যে একজন ছিল। স্কাউটিং এ বেশ মজা পেয়ে গেলাম যদিও প্রতি সপ্তাহে পিটি টাইপ করতে হত। কিন্তু এমনিতে খারাপ না।


এবং একটি স্বপ্ন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাকি রাতটা ব্যথায় ছটফট করেছে দিব্য। বাড়ির কেউ আর ঘুমাতে পারেনি। সকাল হতেই তড়িঘড়ি করে বেরিয়ে পড়ল। এক পা নিজের কাছে। আরেক পা মায়ের কোলে। মেসির সাথে ফুটবল খেলতে গিয়ে গোড়ালি এলোমেলো হয়ে গেছে। এখন ইজিবাইকে করে ছুটছে ডাক্তারখানায়।


তিস্তার তীর

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তিস্তার তীর, পা’দুটি ভেজানো জলে
কার কথা ভেবে দুপুরের রূপা রোদে
চোখে বুনেছিলি পলি মাখা মিহি সুখ!
জলে রেখেছিলি লাজরাঙা ছায়া ফেলে
সেই রেখা ধরে হেঁটেছে কে অবেলায়?


১৯৭১

মেহবুবা জুবায়ের এর ছবি
লিখেছেন মেহবুবা জুবায়ের [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব > দ্বিতীয় পর্ব > তৃতীয় পর্ব > চতুর্থ পর্ব > পঞ্চম পর্ব > ষষ্ঠ পর্ব > সপ্তম পর্ব

> অষ্টম পর্ব

এখানে, এই পর্বে আমি ধারাবাহিক ভাবে কিছু না লিখে সেই সময়ের কিছু টুকরো টুকরো ঘটনা শেয়ার করছি। যেভাবে আমার মনে এসেছে সে ভাবেই লিখছি। সময়ের হের-ফের হতেই পারে। তার জন্য আগাম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

আমরা ঢাকায় ফিরে আসবার পর থেকেই স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র শোনা হতো। সন্ধ্যার পর বড়রা ছাদে চলে যেতেন। আমাদের ছাদে কয়েকটা অসমাপ্ত ঘর ছিলো বাতিল নির্মাণ সামগ্রীতে ঠাসা। তারই খানিকটা পরিষ্কার করে, পাটি পেতে সেখানে বসে তারপর রেডিওর নব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে স্বাধীন বাংলা বেতার ধরা হতো। কখনো শোনা যেত, কখনো শোনা যেতো না।  শুরু হতো গান দিয়ে। “জয় বাংলা বাংলার জয়” তারপর সেই সব গান, যে গানগুলি আমাদের স্বাধীনতার গান নামে পরিচিত।


গালগল্পঃ কই

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমিন সাহেব অনেক দিন পর বাজারে যাবেন ঠিক করলেন। কেবিনেটের ড্রয়ার খুলে একটা বান্ডিল সাফারি কোটের পকেটে পুরতে পুরতে একটু থমকে দাঁড়ান। ছাত্রাবস্থায় বিনা পয়সায় বাজার করার কথা মনে পড়ায় তার মুখের এক কোণায় একটু হাসি ফুটে উঠে, এখন নিজের একটা স্ট্যাটাস আছে, এইসব ছোটখাট মাস্তানি এখন আর তার সাথে যায় না।