চাঁদের খবর নিতে হয় না। চাঁদ এসে নিজেই ঢুকে পড়ে মোবাইলে, ফেসবুকে, ই-মেইলে। ঈদ আসছে টের পাই তাই চাঁদ ওঠার অনেক আগে। তখনও রাস্তায়। আকাশটা যথেষ্ট ফরসা, তবু আজান শোনা যায়। ফোনে মেসেজ টোন শুনি, রিং টোন নেই। এই যে ইফতার হলো, রাস্তায় পড়ে আছি, তবু ফোনটা বাজে না। বাজবে না। আর বাজবে না। কখনই বাজবে না। সে তুমি রাত তিনটাতেই বাড়ি আসো, ইফতার পেরিয়ে যাক, তবু ফোন বাজবে না সেই পুরনো নাম্বার থেকে। এই হলো নিয়ম, এভাব
“When I die, Dublin will be written in my heart.”James Joyce
তোমাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ, এই কিংকর্তব্যবিমুঢ়তায়
আঁকড়ে ধরার চেষ্টায় আছি অবিরত, তোমাদের হাত।
প্রিয় বন্ধু ও সহোদরগন, ক্রমশ নিঃস্ব হতে হতে
নিঃস্বঙ্গতাকে করছি বরন। একাকিত্বের সহচার্য
অনন্ত শূন্যতায় ভর করে নিয়ে যাচ্ছে আমাকে
প্রতিনিয়ত নৈঃশব্দের এক দুপুরের কাছে।
চলমান কোলাহল থেকে হারাই হঠাৎ অজান্তে
ফিরে পাই নিজেকে আবার পুরোনো হাঁকডাকে।
অনিশ্চয়তার ধুধু ময়দানটায় দুপুরের জলন্ত রোদ
চোখ জুড়ানো ঘন সবুজ পাহাড়ের সারি ঘেরা, যেন রূপকথার পাতা থেকে উঠে আসা এক অঞ্চল, ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ পৃথিবীর চিনির পাত্র খ্যাত কিউবার সবচেয়ে উর্বর ভূমি এটি। সেই সাথে সারা বিশ্বের অন্যতম নয়নাভিরাম ও সবুজতম এলাকা বলে খ্যাত। সারি সারি আকাশ ছোঁয়া চুনাপাথরের পাহাড় তৈরি করেছে মোহিনী সব ঘন সবুজ উপত্যকা, তার ফাঁকে ফাঁকেই গড়ে উঠেছে মানব বসতি।
দুই দুইবার নায়াগ্রা গিয়েও রাতের নায়াগ্রা দেখতে পাইনি তাই এবার কানাডা ডে’র লং উইকেন্ডে চিন্তা করলাম যে নায়াগ্রা যাওয়া যায়।
[justify]কোমায় চলে গেলাম:
“দালানে বাস করা আর কমোডে হাগু করা; এইটুকুই এখন পর্যন্ত বাঙালির নাগরিক জীবনের অগ্রগতি।” “বাংলাদেশটা বাঙালিদেরই দেশ। কিন্তু রোজার মাসে বড়ো বিশ্রীভাবে হঠাৎ মুসলমানের দেশ হয়ে যায়।”
“কিছু সমস্যা বিখাউজের মতো; তেমন কোনো ক্ষতি করতে পারে না কিন্তু চুলকাতে চুলকাতে মাথা অস্থির করে ফেলে।”
এখন শুধু অপেক্ষা করার পালা। জুৎসই মতো একটি জায়গায় ঘোড়াটিকে দাঁড় করিয়ে রেখে তার ছায়ায় বসে পড়ল মেষপালক। তার পাশেই আধ হাত মত দূরত্বে পেছনের পায়ের ওপর ভর দিয়ে বসেছে কুকুরটা। সামনের পা দুটোকে তীর্যক ভাবে টান টান করে চিরাচরিত কায়দায়। মুখের তুলনায় অস্বাভাবিক বড় জিবটাকে ঝুলিয়ে দিয়ে মাথাটাকে দোলাতে লাগল একটা ছন্দ বজায় রেখে। মেষপালক হাত বাড়িয়ে বার কয়েক কুকুরের মাথা ছুঁয়ে দিল আদর করার ভঙ্গিতে।
জোয়ান বুড়ো
গায় বেসুরো
একটি কথাই বলে,
কালে কালে
এ কোন তালে
পোলাপানে চলে?
এইচএসসি পর্যন্ত নিজেকে খুব ভাগ্যবান ভাবতাম, ছোট থেকেই প্রতিটা ঈদে এত আনন্দ ছিল, এত ভাল লাগত, কিন্তু এর পরে আজও তেমন আনন্দ পাই না। আগেও যে খুব মজার কিছু করতাম তা নয়, কিন্তু তখন সবই এত বেশি ভাল লাগত, সব কিছুর জন্যই একটা প্যালপিটেশন ছিল। এখন যেন কোনও কিছুতেই আনন্দ নেই।