Archive - 2011

September 3rd

‘লেস-দ্যান-অনেস্ট'

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি
লিখেছেন অনিন্দ্য রহমান (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ৪:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে নেমেছে কানাডার পুলিশ। পদ্মা সেতুর কাজ পেতে কানাডার এসএনসি-লাভালিন গ্রুপ ইনকর্পরেশন দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে থাকতে পারে এমন সন্দেহ প্রকল্পে বৃহত্তম ঋণদাতা বিশ্বব্যাংকের। তাদের পরামর্শেই শুক্রবার এই তদন্তের শুরু হয়। বিশ্বাব্যংক নিজেরাও এই বিষয়টি আলাদাভাবে তদন্ত করছে।


রবীন্দ্র রচনাবলীর জার্মান বা ইংরেজী অনুবাদ চাই!

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ৪:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁচলের ঘুম ভেঙ্গে যাবে বলে বুড়োদের দাতের মতো পুরানো খটমটে বাংলা কীবোর্ডে হাত দিতে মানা বাসায়। তাই লেখার ছলে বাসার পাশে আলীর বারে গিয়ে ল্যাপটপ খুলে সচলায়তনে চোখ রেখে বসে থাকি। বাংলা বর্ণমালির কারুকাজ দেখে কেউ কেউ কৌতূহলী হয়। আরবীর মতো ডান থেকে পড়তে হয় নাকী চাইনিজের মতো উপড় থেকে নীচে? এই চিন্হগুলো চায়নিজ চিন্হ নাকী বর্ণমালা?


ফেরার গল্প (এ জার্নি বাই বাস)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি ভাগ করলে পরিমাণ কমে। এই ভাগ শিখতে ছোট বেলায় আমাদের জান ঝালাপালা হয়ে যায়। আর স্যারদের বেত্রাঘাতের অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই আছে। কিন্ত সাইকোলজি কি আর গনিত মানে??


ভূতের গলিতে মার্কজের খোঁজে এরেন্দিরা আসার পরবর্তী ঘটনাসমূহ

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১##
মুসলিম সমাজে ইব্রাহীম নাম খুব পরিচিত নাম হলেও ভূতের গলির ইব্রাহীমকে পাড়ার দু’একজন লোক ছাড়া কেউ চিনত না, জানত না। এর পেছনে কোনো ষড়যন্ত্রমূলক অভিপ্রায় কারো ছিল না। বস্তুত, ইব্রাহীম নিজেই ওমন ছিল, সাধারণ, খুব সাধারণ।


আক্তার নীলিমার জন্য আমার বড়মামার কবিতা : গন্ধ বিধুর ধূপ

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বড়মামা জীবনে একটি কবিতা লিখতে চেয়েছিলেন। লিখেওছিলেন। মাত্র দুটো লাইন—
ওগো গন্ধ বিধুর ধূপ
তুমি কেন আজি চুপ।।

লিখে দেখাতে চেয়েছিলেন বাংলার রাসমোহন সাহাকে। সাহা স্যার থাততেন সোলায়ম্যান ম্যানসনে। আমাদের ছোটো নদীটির পাড়ে।


নিঃশব্দ যাপন

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"এই সকাল বেলা কোথায় যাও তুমি?" দরজা দিয়ে বের হয়ে যাবার সময় পিছন থেকে জিজ্ঞেস করে রুহান। ঘুম ঘুম চোখে তাকিয়ে আছে দরজার দিকে। তন্বি একবার ঘাড় ঘুরিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে কোন কথা না বলে বের হয়ে যায়। কাল রাতের কথা মনে পরে কেমন যেন লাগতে থাকে রুহানের। "তন্বির চোখটা কি ফোলা ফোলা ছিলো?" কথাটা মাথায় আসার সাথে সাথে বিছানা থেকে নেমে দরজার দিকে যেয়ে খুঁজতে থাকে তন্বিকে। কারো পায়ের শব্দ পাওয়া যাচ্ছে সিঁড়ি দিয়ে উপরে


তিস্তা পানিবন্টন চুক্তি আসলে কী হচ্ছে ?

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ১০:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]তিস্তা পানিবন্টন চুক্তি নিয়ে মিডিয়াতে কয়েক ঘন্টার ব্যাবধানে দুই রকম সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল (সেপ্টেম্বর ১, ২০১১) প্রথম আলো, বিডিনিউজ২৪, বাংলানিউজ ২৪, ইত্তেফাক সহ আরো অন্যান্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয় যে ১৫ বছর মেয়াদী অন্তর্বতীকালীন তিস্তা চুক্তি হচ্ছে যাতে ৪৬০ কিউসেক হারে পানির সঞ্চয় রেখে বাকি পানির ৫২ শতাংশ নেবে ভারত, ৪৮ শতাংশ পাবে বাংলাদেশ। তিস্তা চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশী সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এই সংবাদ মূলত কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার বরাত দিয়ে।এই '৪৬০ কিউসেক পানি সঞ্চয়' এই বিষয়টি ঠিক পরিষ্কার ছিলনা। প্রথমে মনে হয়েছিল যে এই ৪৬০ কিউসেক পানি নদীখাত সংরক্ষণে নির্ধারিত থাকবে, অর্থাৎ এই পরিমান পানি নদীতে সবসময় প্রবাহমান রেখে বাকী পানি ৪৮:৫২ অনুপাতে বন্টন করে নেয়া হবে। কিন্তু পরবর্তীতে আবার মনে হয়েছে এই ৪৬০ কিউসেক প্রবাহমান থকলে 'সঞ্চয়' প্রসংগটি কেন আসবে। ইত্তেফাক অবশ্য কিছুটা পরিষ্কার করেছিল, বলেছিল "এই ৪৬০ কিউসেক প্রবাহমান রেখে।"


ক্ষুদে শুভেচ্ছা বার্তাটি কার মোবাইলে কড়া নাড়ছিল

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৯:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঈদ পরবর্তী অলস সময়ের বিজ্ঞাপন-মুক্ত শুভেচ্ছা


প্রিয়জন হারানোর গল্প

আশফাক আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন আশফাক আহমেদ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৯:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আবাবিল আমাদের ক্লাসের শুদ্ধতম ছেলেগুলোর একটি। আমরা? আমরা তাহলে কী?


গল্প আর ছবিঃ আজ আমাদের পঞ্চাশ বছর

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৮:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

১.

ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ভেতরে সরু একটা রাস্তা আছে। সেই রাস্তার দুই দিকে বড় বড় সব গাছ এবং পাশেই একটা খেলার মাঠ। রাস্তার পাশে চটপটিওয়ালা, ফলবিক্রেতা আর আইসক্রিমওয়ালার হাঁকডাক আছে। মাথার উপর একটা নীল রঙের বড় আকাশও আছে। সকালে আর বিকেলে সেই রাস্তা আর মাঠ সরগরম থাকে। চোখ বুজলেই এই রকম একটা ছবি আমি আজও দেখতে পাই।