Archive - নভ 2012

November 20th

ডারউইনের বিপজ্জনক শিষ্য

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১১/২০১২ - ৫:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রিচার্ড ডকিন্স এর একটি সাক্ষাৎকার
ফ্রাঙ্ক মিয়েল
অনুবাদঃ কোয়েল দাশ এবং খান তানজীদ ওসমান

প্রথম পর্ব

অনুবাদের ভূমিকাঃ


মানুষ মরছে, শুনেছ কি তুমি?

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১১/২০১২ - ১০:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঈশ্বর তুমি মানুষ চেন নি, চিনেছ ধর্ম, রাষ্ট্র?
ঈশ্বর তুমি ক্ষমতার দাস, ঈশ্বর তুমি শ্রেষ্ঠ?
ঈশ্বর তুমি মসজিদে বাঁচ, বাঁচ মন্দিরে, গির্জায়?
ঈশ্বর তুমি বুলেটের সাথে, তলোয়ারে আর ক্ষমতায়?

ঈশ্বর তুমি নেমে এসে দেখ, কাঁদছে মানুষ রামুতে,
ঈশ্বর আছ? নাকি আজও তুমি সামিল সংখ্যাগুরুতে?
ঈশ্বর তুমি মনে করে দেখ, চারিদিকে সব লড়াইয়ে,
জিতেছে রাষ্ট্র, ধর্ম বা জাতি, হেরেছে মানুষ -


ধ্বংসনগরী এরকোলানো

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১১/২০১২ - ৬:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

559508_10152241661755497_1558650946_n


ঈশ্বরঃ অস্তিত্বহীন এক ভ্রান্ত ধারমা!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১০:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যখন বাবরী মসজিদ ধংসের পর উপমহাদেশে সংখ্যালঘুদের বিনাশ-নিশ্চিহ্ন করা হয়- ভাবি, ঈশ্বর কি করছেন?

যখন ইরাক বিধ্বস্ত হয়- মনে হয়, ঈশ্বর এখন কোথায়?

যখন দেশে-দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন-অত্যাচার অথবা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়- চিন্তা করি, ঈশ্বর আসলে কেন?

যখন রামুতে সব ধংস হয়- মনে জাগে, ঈশ্বর কি করেন?

যখন সংখ্যাগুরু রাখাইনরা রোহিঙ্গাদের নির্মূল করে- প্রশ্ন জাগে, ঈশ্বর কী ভাবেন?


এখানে কয়টা ফোটন?!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১০:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সার্জ হারশে এবং ডেভিড জে ওয়াইনল্যান্ড দুজনেই পৃথক পৃথক পদ্ধতিতে আবিষ্কার করলেন কীভাবে একটি স্বতন্ত্র কোয়ান্টাম কণাকে তার কোয়ান্টাম-মেকানিক্যাল ধর্ম সম্পূর্ণ অক্ষুণ্ণ রেখে পর্যবেক্ষণ এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যায়। যেটা আগে বিজ্ঞানীদের কাছে পুরোপুরি কাল্পনিক আর অসম্ভব মনে হতো। কারণ এসব কোয়ান্টাম কণা মানে পদার্থের কণা কিংবা আলোর কণা (ফোটন) বহিঃজগতের সংস্পর্শে আসা মাত্র মিথস্ক্রিয়ার ফলে


প্রিয় ইসরায়েলের জন্য কয়েকটা লাইন

ইমরুল কায়েস এর ছবি
লিখেছেন ইমরুল কায়েস (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১০:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হে ইসরায়েল,
হে পৃথিবীর জারজ সন্তান
তোমায় বলছি শোন-
বুঝেছ কিসের ব্যথা দিয়ে গেলে পিতাকে
শিশুর রক্তে ভিজে যায় হাত
শরীর ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে হৃপিণ্ড।
তোমার একেকটা বুলেট
একেকটা মর্টার
একেটা ক্ষেপণাস্ত্র
একেকটা মৃত্যুর গান হয়ে ঝড়ে পড়ে প্যালেষ্টাইনের বাতাসে।

হে ইসরায়েল,
তোমার জন্মান্ধ চোখ জুড়ে রক্ত
শিশু, কিশোর আর যুবকের রক্ত


November 19th

তুরস্কের এফেসাস- সাতটি তারার এক তিমির!

তীরন্দাজ এর ছবি
লিখেছেন তীরন্দাজ (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ৪:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বিজয়দেবী নাইক (Nike)

আমাদের গাইড এক তুর্কী মহিলা। নাম হানিফা। জন্ম এফেসাসের কাছাকাছি সেলচুক শহরে। বাবা মায়ের সাথে দেশ ছেড়ে পড়াশোনা করেছেন ও বড়ো হয়েছেন জার্মানিতে। পরে আবার আত্মার টানেই আবার ফিরে এসেছেন নিজের দেশ তুরস্কে। সদালাপি ও আন্তরিক হানিফা যদিও আট বছর বয়েসের এক সন্তানের মা, বয়েস তার চুয়ান্ন।


তুলু রানি

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ৩:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাম্প্রতিককালের ভারতীয় চলচ্চিত্র ‘সিংঘম’-এর হিন্দী ভারসান যারা দেখেছেন তারা হয়তো লক্ষ করে থাকবেন সেখানে একবার পুলিশের হাতে অপরাধীচক্রের এক সদস্য ধরা পরে। ইন্টারোগেশনে ঐ অপরাধী তার মাতৃভাষায় যা কিছু বলে তার কিছুই পুলিশ অফিসাররা বুঝতে পারেন না। তখন এক কনস্টেবল এগিয়ে এসে বলেন যে, ভাষাটা ‘তুলু’ এবং তিনি এই ভাষাটা জানেন। এই ভাষাটার নাম আগে কখনো শুনিনি। ভারত বহু ভাষার দেশ, সেখানে ‘তুলু’ নামে একটা ভাষা থাকতেই পারে। কিন্তু কোন জায়গার মানুষ এই ভাষায় কথা বলে? এই ব্যাপারে একটু আগ্রহী হয়ে খোঁজ নিতে দেখি সে এক বিরাট কারবার!


আহ্বান

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অংক শেখ বালক। তোমার যদি ড্রোন না থাকে, তোমার কথার অর্থ নেই। তুমি যদি না জানো গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম কীভাবে কাজ করে, যদি না জানো কিভাবে স্যাটেলাইট ইমেজের উপর মাউসের দুয়েক ক্লিকে মুছে ফেলা যায় পুরো একটা জনপদ। তাহলেও তোমার কথার অর্থ নেই।


টার্গেট পুলিশ না বাংলাদেশ?

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১০:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপাততঃ জামাত শিবিরের প্রধান প্রতিপক্ষ পুলিশ। বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনী বরাবরই একটু বিশৃংখল আর ঢিলেঢালা। এদেশে পুলিশের অন্যতম একটা ধর্ম হলো এরা দুর্বলের প্রতি হিংস্র সবলের কাছে নতজানু। এরা দুর্নীতিতে প্রথম শ্রেণীর, কিন্তু রাজনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হয় পণ্যের মতো। সরকারের মেয়াদ এখন শেষদিকে এবং জনপ্রিয়তায় ব্যাপক ধ্বস। জনতার কাছে পুলিশ হলো সরকারের অংশ বিশেষ। তাই পুলিশ পেটালে, পুলিশের গাড়ি পোড়ালে জনতার একাংশ