Archive - মে 2012

May 24th

কর্পোরেট কালচার: দুধ-ভাতে ঘি ঢালা সংস্কৃতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ১২:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি এবং আমার স্ত্রী দু’জন দুইটি কর্পোরেট অফিসে চাকরী করি। আমারটি বহুজাতিক একটি মোবাইল অপারেটর; আমার স্ত্রী আছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি ওষুধ কোম্পানীতে (নাম বলাটা নিরাপদ নয়)। আমাদের অভিজ্ঞতাটাই শেয়ার করবো আপনার সাথে; আপনারটাও জানতে চাই সবশেষে।এ বিষয়ে অনাগ্রহীরা পোস্টটি এখনই বন্ধ করে দিতে পারেন, আগ্রহীরা সাথেই থাকুন।


ভিনগ্রহের পাণ্ডুলিপি-৪

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ১০:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাঁটছি তো হাঁটছিই। ঘোলা পানির উৎসটা আর পেলাম না। জায়গাটা ভুতুড়ে রকমের নীরব। এমনিতে সুন্দরবন এলাকা বলে জনবসতি কম, তার ওপর আতিকায় ব্যাঙের মতো ভয়ংকর দর্শন প্রাণীটার ভয়ে কেউ একা একা বাইরে বেরোতে সাহস করছে না। তাই বলে ভর দুপুরে আশে পাশে কোনো বন্যপ্রাণী কিংবা পাখ-পাখালীর দেখা পাওয়া যাবে না- এ কেমন কথা!


আবোল তাবোল-৫

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ৯:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লে মানুষ অনেক কিছু করে। আমি ঠান্ডা মাথায় ব্রাউজার খুলে মোশন প্ল্যানিং এর টিচার রনকে ইমেইল করে বললাম, “তোমার কোর্সের ফাইনাল প্রজেক্ট আগামী চার দিনে আমি কমপ্লিট করতে পারব না, ইনকমপ্লিট দিয়ে দাও”। সেটা গত ফল সেমিস্টারের কোথা। সেই ইনকমপ্লিট প্রজেক্টকে কমপ্লিট করার নিমিত্তে রনের সাথে প্রায় পনেরো-ষোলটা ইমেইল চালাচালি করে গতকাল দ্বিতীয়বারের মত দেখা করা গেলো।


মার্ক টোয়েনের বচনামৃত - ২

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মার্ক টোয়েনের বচনামৃত - ১ম পর্ব এখানে

গৌরচন্দ্রিকাঃ মার্ক টোয়েনের বচনামৃতের আগের পর্বে একজন বলেছিলেন এই সংগ্রহের একটা ভূমিকা লিখলে ভাল হত। কিন্তু টোয়েন এতই বিশ্ববিখ্যাত, বিশ্বপরিচিত আর জনপ্রিয় লেখক আর সেইসাথে তাঁর লেখা এতই কালোত্তীর্ণ আর স্বতঃজ্বাজ্জ্বল্যমান, যে তার সম্পর্কে এমন কি লিখব যা অপ্রয়োজনীয় বাগ্‌বিস্তার বলে মনে হবে না, বা মা'র (এক্ষেত্রে পাঠকের) কাছে মাসির বাড়ির গল্প বলার মত মনে হবে না - তা কিছুতেই ভেবে বের করতে পারলাম না। তাই এবারও কোন ভূমিকা লেখা গেল না! এটা আমারই ব্যর্থতা হয়তো। কিম্বা হয়তো আমার এই ব্যর্থতাই টোয়েন সম্পর্কে একরকম ভূমিকা।


ক্যাফে

ক্রেসিডা এর ছবি
লিখেছেন ক্রেসিডা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্যাফে
--------------

অনেকদিন পর বৃষ্টি এল লাল মেঘে
সবুজ কুয়াশায় কাঁচ জমে

সিড়িঘরে ভিজে গেছে পুরনো মেহেদি

সিড়ি ও ঘরে ধুলো হেটে আসে পাগুলো
পাগল পুরনো বন্ধুর


ঢাকায় ‘ভারতীয়’ সাহারা গ্রুপ দিয়ে ‘উপশহর’ কেন, কাদের জন্য নির্মিত হচ্ছে?

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ১:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সরকার বাংলাদেশের আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য ভারতীয় কোম্পানি সাহারা গ্রুপের সাথে একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেছে। এতে বলা হয়েছে- [b]“ঢাকার আশেপাশে কয়েকটি উপশহর গড়ে তোলার জন্য সরকার উপযুক্ত নির্মাতা প্রতিষ্ঠান খুঁজছে এবং সাহারা পরিবার এ কাজ করার জন্য যোগ্য প্রতিষ্ঠান। কম আয়ের মানুষদের জন্য বাসস্থান নির্মাণে দুই পক্ষ একে অপরকে সহযোগি


শিশুপালন-১৪

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১১:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

নায়কঃ

“আব্বু পেঙ্গুইনের টামির রং কি?”

আমি ঘুম জড়ানো গলায় উত্তর দেই - “পিংক”। এটা মেয়ের প্রিয় রং, পারলে দুনিয়া সে মুড়িয়ে দেয় এই রঙে। ছেলেদের রঙ হচ্ছে নীল আর মেয়েদের রঙ হচ্ছে গোলাপি, এটাই এই দেশে প্রচলিত ধারণা। সবাই মিলে এই গোলাপী রঙের স্তুপ ঢুকিয়ে দেয় মেয়ে বাচ্চাদের মাথার ভেতর। ছেলে আর মেয়ের বিভাজন মার্কিনিদের চেয়ে বেশি কারো পক্ষে করা সম্ভব বলে আমার মনে হয় না।


ধারাবাহিক কমিক-ছায়া-(পর্ব ৩)

ইঁদুর এর ছবি
লিখেছেন ইঁদুর [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১০:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কমিক বানাবার ইচ্ছা অনেক দিন থেকেই। সেই ইচ্ছা থেকেই ছোট্ট একটা কাহিনী নিয়ে এক্সপেরিমেন্টালি বানানো কমিক ছায়া। একদম প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ তাই ভুল ত্রুটি থাকবেই। ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবার অনুরোধ রইল।

প্রথম পর্ব

দ্বিতীয় পর্ব


May 23rd

সন্তানের জন্য একজন মায়ের অনুভূতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১০:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার জীবনের এক বিরল অনুভুতির কথা আজ বলছি।আমি মা হয়েছি সেই অনুভুতির কথা।বিয়ের আগে শুনতাম নিজে মা না হলে এই অনুভুতি বোঝা যায় না।তখন এসব নিয়ে এত গভীর ভাবে কখনও ভাবিনি।কিন্তু আজ বুঝতে পারছি।


এক টুকরো শৈশব

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১০:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি আর আমার বোন খুব বেশী ছোট বড় না। আমি হাঁটতে পারতাম না আর আপু হাঁটতে শিখে গেছে তখন এই ছিলো আমাদের মধ্যেকার পার্থক্য! আমার বোন আমি হবার পর আমাকে মেনে নিতে অনেক টাল বাহানা করেছে। ছোট বাচ্চারা আরেকটা ছোট বাচ্চাকে দেখলে ভাবে যে আরেকজন মায়ের সব আদর নিয়ে নিলো মনে হয়। আমার বোনের ভাবনাটা অনেকটা এমনই ছিলো। আমি হবার পর ওর মনে হয়েছিলো আমি ইঁদুর!