Archive - জুল 2012

July 2nd

এক সদ্য হাচলের টুকরো কথা...

স্বপ্নখুঁজি এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নখুঁজি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ৫:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গরু, নৌকা ভ্রমণ, আমার জীবনের লক্ষ্য, বনভোজন, সময়ের মূল্য, প্রিয় ঋতু এরকম আরও কত কি। এগুলো খায় নাকি মাথায় দেয় ? এমনটি মনে হবার কথা নয়, কারণ ছোটবেলায় এইসব রচনা কে পড়েন নাই একটু হাত তুলেন তো দেখি।


বাংলাদেশের ফুটবল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ২:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাপ-দাদাদের মুখে শুনে আর পেপার পত্রিকা পড়ে জেনেছি আগের দিনে আবাহনী মোহামেডানের খেলা হলে নাকি সারা দেশে ফুটবলের অন্তত কিছুও যারা জানে তারা নাকি দুই ভাগে ভাগ হয়ে যেত। খেলার সপ্তাহখানেক আগে থেকে চায়ের টেবিলে, দোকানের বেঞ্চে, স্টেডিয়াম পাড়ায় চলত ম্যাচের গবেষনা আর ম্যাচের পর সপ্তাহখানেকের বেশি সময় ধরে চলত ম্যাচের পোস্টমর্টেম। এখনকার প্রজন্মের খুব কম ছেলেমেয়েই আছে যারা বাংলাদেশের ফুটবল তথা ঘরোয়া ফুটবলের কোন খোজখবর রাখে। জানি না সুদূর ভবিষ্যতে এমন দিন আসবে কিনা যখন তরুন ছেলেমেয়েরা আদৌ বিশ্বাস করবে আমাদেরও একটা ফুটবল ঐতিহ্য ছিল এবং সালাহউদ্দিন, সালাম মুর্শেদী, আসলাম, কায়সার হামিদ, সাব্বিররা একেকজন এমন সেলিব্রেটি ফুটবলার ছিলেন যাদের খেলা দেখতে তো বটেই প্র্যাকটিস দেখার জন্য পর্যন্ত মাঠে ভীড় জমত।
আমি ফুটবলবোদ্ধা নই। আমি খুব সাধারন একজন ফুটবলপ্রেমী। পত্রপত্রিকার মাধ্যমে দেশের ফুটবলের নিয়মিত খোজখবর রাখার চেষ্টা করি। আমার কাছে মনে হয় আমাদের ফুটবল একটা গন্ডি থেকে কেন যেন বের হতে পারছে না। দশ বছর আগে যে অবস্থায় ছিল এখন তার থেকে উন্নতি তো হয়নিই বরং আরো খারাপ হয়েছে। যদিও সেই ছোটবেলা থেকে হোমড়াচোমড়া কর্মকর্তাদের মুখে শুনে আসছি অচিরেই বাংলাদেশের ফুটবল এশীয় মানে পৌছাবে। আমি একজন খুব সাধারন দর্শক বা সমর্থক হিসেবে চিন্তা করি আমাদের ফুটবলের এই হাল কেন। খুব গভীর গবেষনায় না গিয়ে সাদামাটা কথায় আমি কিছু চিন্তাভাবনা তুলে ধরি। সচলায়তনে দেশের অনেক সমস্যা নিয়ে অনেক লেখা নিয়মিত আসে। সেই তুলনায় এই বিষয়টি সামান্য। তবে এটাও ঠিক যে খেলাধুলাই একমাত্র জিনিস যা আমাদের পুরো জাতিকে একসাথে হাসাতে পারে অথবা একসাথে কাঁদাতে পারে। আর আমাদের যে একটা ফুটবল ঐতিহ্য ছিল যা এখন মূমুর্ষ অবস্থায় আছে সেটা তো অস্বীকার করার উপায় নাই।


ক্ষ্যাপার চিঠিঃ উইকিতে মরহুম জিয়ার জীবনী পাঠ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ১১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় দেবযানী,

তোমাকে আমি দেবীর মতো ভক্তি করলেও রাজনীতি নিয়ে তোমার সাথে তর্কগুলো ঝগড়াতে পরিণত হয় বলে সেপথে আমি যাই না। তবু তুমি সেদিন খামাকা তর্ক করছিলে বলে আজকে আমি উইকিপিডিয়া ঘুরে জেনে আসলাম মরহুম প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৬ বছর বয়সে ইন্টার পাশ করেছিলেন। বিশ্বাস না হলে লিংক দেখো। উনি জন্মেছিলেন ১৯৩৬ সালে, কলেজ পাশ করেছেন ১৯৫২ সালে, কাকুলে জয়েন করেছে ৫৩তে। বিশ্বাস হয়?

তবে উইকি জীবনীটায় কিছু মজার তথ্য আছে। আছে কিছু মিথ্যা আর অসঙ্গতি। ইতিহাসের স্বার্থে কোন সদাশয় ব্যক্তি এগুলো শুদ্ধ করে দেবেন বলে আশা করছি। আমি সামান্য কয়েকটা তুলে ধরছি তোমার অবগতির জন্য।


একাত্তরে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে এর উপস্থাপন

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ৮:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে একাত্তরের আন্তর্জাতিক অপরাধের ট্রাইবুনাল চলছে। ট্রাইবুনালে বিচারাধীন বেশিরভাগ ব্যক্তি জামায়াতে ইসলামীর সদস্য হওয়ায় এই বিচার নিয়ে জামায়াত শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী মূল অপরাধী পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক সরকার বা সামরিক বাহিনীর বিচার আগে না করে কেন তাদের অর্থাৎ সহযোগীদের বিচার করা হবে ইত্যাদি নানা মায়াকান্নাও তারা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে এবং অনলাইনে বিভিন্ন ভাষায় ভি


আফ্রিকার শেষ জীবিত ডাইনোসর মোকেলে এমবেবে ( মোকলে মবেম্বে)!

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ৫:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ার সময়ই জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে ফেললাম, বড় ভাইয়ের উপরের ক্লাসের বাংলা বইতে একটা রচনা পড়েছিলাম- তোমার জীবনের লক্ষ্য। সেখানে লেখা ছিল লক্ষ্যহীন জীবন নাকি মাঝিবিহীন নৌকার মত, কোথাও পৌঁছাতে পারে না, কাজেই লক্ষ্য থাকতেই হবে ( এখন জেনে গেছি, - ইহা বিশাল বাজে কথা, এক হিসাবে অভীষ্ট লক্ষ্য থাকা এবং সেখানে পৌঁছানোর জন্য পরিশ্রম করা অবশ্যই ভাল, আবার থাকতেই হবে এমন দিব্যি কেউ দিয়ে রাখে নি


ইতস্ততঃ আলাপন- “পয়লা জুলাইঃ জন্মদিনের দিন”

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ৩:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

।।১।।

বিন্দু।

একটা শব্দ মাত্র। এটুকুই যদি লিখি, আর কিছু না- তাহলে এক এক জন আপনাতেই এক একরকম চিন্তা করে নেবেন। কারো হয়ত ইশকুলবেলার ভাবসম্প্রসারণের কথা মনে পড়বে- “ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকনা বিন্দু বিন্দু জল...”। প্রাচীনকালের কবিতাপিপাসু কারো হয়ত মনে পড়বে এক ছোট্ট বালকের অটোগ্রাফের খাতায় এক ঋষিতূল্য মানুষের কটি লাইন- “দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু!“ বিনোদন জগতের খোঁজখবর রাখা কেউ হয়ত মুচকি হাসবেন- বিন্দু’র সাক্ষাৎকার হয়ত তার সদ্য পড়া। আর খয়েরি-কালো ডোরাকাটার ‘ডরে’ থেকে যারা কোনমতে তেত্রিশের ফাঁড়া বারে বার পার করে এসেছেন তাঁরা হয়ত খানিকটা বেদনা নিয়েই উচ্চমাধ্যমিক গণিতের ছেঁড়া পাতায় ফিরে যাবেন- ওখানে বিন্দু, সরলরেখা, ত্রিভূজ, চতুর্ভূজ, আয়তক্ষেত্র, রম্বস আর রসগোল্লায় (লোহিতবর্ণের; ‘মাতৃ ভান্ডারে’র তাক নয়, পরীক্ষায় খাতায় বাস ওদের) একাকার হয়ে জীবনের সুখ সব উপে গিয়েছিল প্রায়।


রাতের অতিথি

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ১:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হ্যালো ।
ইমন ভাইয়া? আমি কল্পনা দিদি।
আরে, সিস্টার আপনি? আপনার আজকে নাইট?
হ্যাঁ।
কিন্তু এতক্ষণ দেখলাম না যে?
ওটি তে ছিলাম, একজন রোগী এসেছে , একটু নিচে আসেন ।


স্রষ্টার বেদনা

দীপ্ত এর ছবি
লিখেছেন দীপ্ত [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০১/০৭/২০১২ - ১০:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গল্পের সারাংশ হল যে ছেলেটা মেয়েটাকে অন্ধভাবে ভালবাসবে এবং মেয়েটা ছেলেটাকে পাত্তাও দেবে না। তারপর ছেলেটা বিভোর হতেই থাকবে এবং মেয়েটা বিভোর হওয়ার সমানুপাতে বিরক্ত হতে থাকবে। এই একই কথা বলা হবে এই গল্পে, বিভিন্নভাবে, ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে। সারাংশ বলে দিলাম, মূল গল্পে ঢুকি।


July 1st

মেঘের খেলা পাহাড় বুকে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০৭/২০১২ - ১২:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পশ্চিম আফ্রিকায় অবস্থিত আইভরি কোস্ট দেশটি ১৯ টি রিজিয়ন নিয়ে গঠিত। আমাদের দেশের বিভাগ এই দেশে রিজিয়ন নামে পরিচিত। আইভরি কোস্টের একটি রিজিয়নের নাম হল ১৮ মাউনটেন রিজিয়ন। এই রিজিয়নের একটি শহর হল মান।এই রিজিয়নের বানিজ্যক রাজধানী এটি। এখানকার সবার কাছে শহরটি মা হিসেবে পরিচিত।কাউকে মান বললে নাও চিনতে পারেন কিন্তু মা বললে সবাই চেনে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এই জায়গাটার একটা আলাদা গুরুত্ব আছে।আর সবচেয়ে বড়


প্রোজেক্টঃ নাল পিরান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০৭/২০১২ - ১২:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০১১ সালের আগস্ট মাসে আমাদের কাছে নতুন একটা কনসেপ্ট নিয়ে কাজ শুরু করি।