Archive - জুন 22, 2013

বলা বারণ--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: শনি, ২২/০৬/২০১৩ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বড় হবার একটা জরুরি অনুষঙ্গ হল--বড়দের মত করে ভাবতে শেখা, বড়দের মত করে কথা বলতে শেখা, বড়দের মত করে আচরণ করতে শেখা। এই তিনটে জিনিস করতে না পারলে সঠিকভাবে 'বড়' হওয়া যায় না---এই কথাটা ছোটবেলায় মা বলে দিয়েছিল।

ছোট্ট আমি তখন আমার ছোট্ট মাথাটা ভীষন চুলকে জিজ্ঞেস করেছিলাম--বড়রা কী রকম করে ভাবে, মা?
মা বলেছিল--আস্তে আস্তে শিখে যাবি--


আদিবাসী উচ্ছেদ কি বন্ধ হবে না কখনো !

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২২/০৬/২০১৩ - ১১:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সারি সারি পাহাড়ের সঙ্গম , ঘন অরন্যের নিশ্চুপ পরিবেশ , সৌন্দর্যের লীলাভূমির কথা মনে করলেই আমাদের চোখে ভেষে ওঠে বান্দরবানের চেহারা । বাংলাদেরশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম স্থান , বিদেশী পর্যটকদের পছন্দের জায়গা । বান্দবানের পাহাড়ি সৌন্দর্যের মধ্যে যে সুর বিরাজ করছে সেই সুরের ছন্দ হচ্ছে পাহাড়ের গায়ে গায়ে বসবাস করা আদিবাসী মানুষ ও তাঁদের পাড়া গুলো । পাহাড়ের শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আদিবাসীরা নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে বসবাস করে আসছে আনাদিকাল ধরে । আদিবাসী ছাড়া পাহাড়ি সৌন্দর্য যেন প্রান পায় না ।বান্দরবান জেলার দুর্গম ও দূরবর্তী একটি উপজেলার নাম নাইক্ষ্যংছড়ি , এর পাঁচটি মৌজা – ঈদগড়, আলেক্ষ্যং , বাইসারী , বাকখালি ও কোয়াংঝিরিতে বাস করে মারমা , চাক , ম্রো , ত্রিপুরা, চাকমা আদিবাসী ছারাও বাঙালি হিন্দু ও মুসলিম পরিবার । সেখানে আদিবাসী পরিবারের সংখ্যা সাতশ। কিন্তু সাম্প্রতিক কালে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আলেক্ষ্যং মৌজার বাদোঝিরিতে সর্বমোট ২১ টি চাক পরিবারের সব কটি পরিবারকে উচ্ছেদ করে দেয়া হয় -------


ভেরমিরের বালিকা এবং মুক্তোর দুল!

মনি শামিম এর ছবি
লিখেছেন মনি শামিম [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২২/০৬/২০১৩ - ১১:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Girl_with_a_Pearl_Earring

"গার্ল উইথ এ পার্ল ইয়ার রিং"


। আমাদের সব আবেগই কি যুক্তিহীন !

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ২২/০৬/২০১৩ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[ সাবধান, ভেতরে দর্শন আছে কিন্তু !]


দিয়েগো সের্হিও লোপেজের সাথে কাটানো কিছু মুহুর্তের কথা

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: শনি, ২২/০৬/২০১৩ - ৫:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সের্হিওর সাথে এ জীবনে আমার আর দেখা নাও হতে পারে। তবে নামটা মনে থাকবে বহুদিন। মানুষটার চেহারা বদলে যাবে, ক্ষয়ে যাবে। যদি কোনদিন ঘটনাচক্রে দেখা হয়েও যায় আমাদের, আমরা কেউই হয়ত কাউকে চিনতে পারব না। ততদিনে জীবন আমাদের গল্পগুলোকে বহুবিধ উপাদান দিয়ে আরও লম্বা করে দেবে।