একুশের প্রথম কবিতা ‘কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’ নামটি প্রায় সবারই কমবেশি জানা। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবীতে ঢাকায় ছাত্র-জনতার মিছিলে পুলিশের গুলিবর্ষনের খবর শুনে সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে বসে কবিতাটি রচনা করেন ভাষাসৈনিক কবি মাহবুব-উল-আলম চৌধুরী। একুশের এই কবিতার সাথে মিশে আছে অনেক আত্মত্যাগের ইতিহাস। আসুন, ফিরে ...
তোমার নামে একটা নদী ছিল...
কেমন আছে সে?
মাঝে মাঝে ভাঙনের সময় যখন ধুপ-ধুপ-ধুপ করে ভাঙতো কোনো পাড়, প্রথমে ভূমিহীন হতো কোন কাদামাটির কিষাণ। তারপর কিষাণের চোখের জলে নদীতে আরো জোয়ার এলে সেই ভাঙনটা ওই কিষানের বুকে চেপেই বুঝি রওনা দিতো তার বসতবাড়ির দিকে। একসময় পৌছেও যেতো ঠিকই। ভূমিহীনরা হতো বাস্তুহারা।
তারপর লাঙলের ফলায় মরিচা ধরে গেলে কিষাণকে দেখা যেতো নগরের কোনো বড় রাস্তায় দুরুদুরু ...
এখন "তিতাস কোনো নদীর নাম নয়"। পরিবর্তন হয়েছে বেশ কিছু। সে কথা থাক।
শ্যাজা ওরফে সামরান হুদার গদ্যগ্রন্থটি একুশের মেলায় প্রকাশ পাচ্ছে কাল, ২১ শে ফেব্রুয়ারি। সকাল ১১টা থেকে মেলায় শুদ্ধস্বরের স্টলে পাওয়া যাবে বইটি। আসুন, উল্টে দেখুন, পাল্টে দেখুন। বই কেবল পড়ার নয়, দেখারও অনুভব করুন। বইটির প্রচ্ছদ ও অলংকরন করেছেন প্রবীণ চিত্রশিল্পী আব্দুস শাকুর।
আটপৌরে ঝরঝরে গদ্যে লেখা বইটি বড়দে...
সবে আট কাসে উঠেছি তখন। একদিন টিচার ডেকে বললেন -বইমেলা হবে,তোমাদের বাসায় যে যে বই আছে সে গুলি স্কুলে এনে জমা দিবে। আমার তখনো নিজের বই তেমন কিছু নাই। বড়দার একটা বিশাল সংগ্রহ ছিলো। নেহেরুর ভারতবর্ষের ইতিহাস থেকে শুরু করে আলবেরুনির ভারততত্ব পর্যন্ত। বড়দা তখন কর্ম উপলক্ষে চিটাগাং থাকেন। প্রায় শ’দুয়েক বই আমি নিজের মনে করে স্কুলে জমা দিলাম। বইগুলিতে স্কুলের সিল মারা হলো। সেবার বইমেল...
“এখানে যারা প্রান দিয়েছে রমনার উর্দ্ধমুখী কৃষ্ণচূডার তলে
যেখানে আগুনের ফুলকীর মত এখানে ওখানে জ্বলছে অসংখ্য রক্তের ছাপ
সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি”
ইউটিউবে মাহবুব উল আলম চৌধুরীর লেখা আর কাজী আরিফ এর কন্ঠে ‘একুশের প্রথম কবিতা’ শুনছিলাম। কেন জানি কোনভাবেই কাজে মন বসাতে পারছিলামনা। আজ কানাডাতে ১৯ শে ফেব্রুয়ারী বিকেল ৫ টা, বাংলাদেশে ২০ ফেব্রুয়ারী সকাল ৬ টা।২০ শে ফেব্রুয়ারী যার স...
বন্ধুরা আজ এসো। ফাল্গুণ এসেছে। তোমরাও এসো।
আজ ছবির হাটে সন্ধ্যা সাতটায় কল্লোলদার গানের সাথে মাতবে রঙেরা, বুড়োরা পোলাপান হবে কিছুক্ষণের জন্য, কি বলে না, শক্তি বিবর্ধক: মূলত হবে ইতিহাস চর্চা। পুরানো বই এর ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে থাকা নকশাল বাড়ি আন্দোলনের কথা আমাদের শোনাতে এসেছেন সেই কথক কল্লোল দাশগুপ্ত। যারা গুরুচন্ডা৯ পড়েন তারা যানেন তার গল্প ব...
যাদের সাধ নেই সাধ্য নেই, এমন বিমূর্ত তাদের ক্ষেত্রে কারো বলার মতো কিছু আছে কিনা আমার জানা নেই। তবে যাদের সাধ আছে সাধ্যও আছে, এরা নিঃসন্দেহে ভাগ্যবান। সাধ'কে সাধ্য দিয়ে রাঙিয়ে শুধু নিজকেই নয়, সবাইকেই তৃপ্ত করার সামর্থ রাখেন এরা এবং অনেকে করেনও তাই। অথচ যাদের সাধ্য আছে সাধ নেই, সম্ভবত এরাই দুর্ভাগা, যদিও নিজেরা তা বুঝেন বা মনে করেন কিনা জানি না, অথবা এরকম কোনো মানব-সত্তা আদৌ আছে কিনা ...
০০
আমি এমনিতে আধুনিক বাংলা ব্যান্ডের গান অনেক শুনি বলা যাবে না, তবে ব্যতিক্রমধর্মী এবং ভালো লিরিকসের যে কোন গানই অন্তত একবার শুনে দেখি সাধারণত। শিরোনামহীনের সাথে পরিচয় এমনভাবেই।
শিরোনামহীনের প্রথম এলবাম বের হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই বুয়েট জীবন শুরু। ঢুকেই শুনতে পেলাম শিরোনামহীন বুয়েটেরই ব্যান্ড, সেই থেকে বুয়েটের কনসার্ট মানেই শিরোনামহীন কিংবা আমাদের চিৎকার করে, "তুমি চেয়...