Archive - এপ্র 2013 - ব্লগ

April 21st

রোদ ধরা খেলা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২০/০৪/২০১৩ - ১০:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি গল্পকার নই। তবুও গল্প ঘোরে মাথার ভিতরে। কোনোটিই পরিণতি পায় না। অর্ধেক মূর্ত হয়ে বাকিটুকুর প্রার্থিতায় মাথাকুটে মরে। তাকে সঙ্গত দিতে আমিও সঙ্গি হই তার। তাই এ লেখাকে গল্প না বলে গল্প ভাবনার পরিণতি প্রত্যাশা বলাটাই ভালো। এটা একটা প্রচেষ্টা । দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির মাঝে এটা বেসুরো ঠেকবে হয়তো। মন্তব্য জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো।

রোদ ধরা খেলা


April 20th

নষ্ট সময়ের ছড়া

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ২০/০৪/২০১৩ - ২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছড়াগুলো ফেসবুকে দিয়েছিলাম, ভাবলাম হারিয়ে, যাবে চাপা পড়বে বরং সচলে জমা থাক। কোন চিন্তাভাবনা ছাড়াই লিখে ফেলা, রাগ আর ক্ষোভের অক্ষম বহিঃপ্রকাশ। কেবলমাত্র প্রাপ্তমনস্কদের জন্য।

১।

মতিচুর রহমান, বাজারের সর্দার,
হাই ফাই ফাল্গুনী আছে সব কেনা তার,
কাওরান বাজারের নাম করা মাসী সে,
ইস্লামী ব্যাঙ্কের কেনা সেবাদাসী সে।

মাসে মাসে ভাড়া দেয় খান্দানী পুটু তার,


ফিরে আমরা যেতেই পারি, কিন্তু কেন যাব?

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৪/২০১৩ - ৮:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তাহলে আমাদের ফিরে যাওয়াই উচিত?
পাবনা, রামু, হবিগঞ্জ, ফেনী, পঞ্চগড়, লাউয়াছড়া,
বাগেরহাট, দাউদকান্দি, চাপাইনবাবগঞ্জ, লালমণিরহাট, বাঁশখালি আর বাংলাবান্ধায়...
ছাই দিয়ে মাজা টিনের গেলাসে পানি
আর তাওয়ায় ছ্যাঁকা ফুলকো গমের রুটি
কিংবা এক চিমটে নুন মাখা ভাতের বাসন
এগিয়ে দেয়া উচিত স্বামী, পুত্রকে।
এই সব মন্দ্রস্বরের মিছিলের নষ্ট স্লোগান ভুলে
গাওয়া উচিত শুধুই ঘুম পাড়ানি গান।
মুষ্টিবদ্ধ নয়,


April 19th

একটি চুইট ছেলের জন্য গল্প

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৪/২০১৩ - ৪:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগেকার দিনে পরিবারের নানী-দাদীরা বিশ্বাস করতেন, সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের মুখে কয়েক ফোঁটা মধু দিলে নাকি সে বড় হয়ে মিষ্টভাষী/মিষ্টভাষিণী হয়। কিন্তু সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের আনন্দে আত্মহারা পিতামাতা যদি মধু জোগাড় করতে মধুরভাবে ব্যর্থ হন তাহলে চিনি কিংবা স্যাকারিন এর প্রয়োগ ঠিক একই কর্ম সম্পাদনে ব্যবহৃত হতে পারে কিনা এই বিষয়ে তারা কিছু বলে জান নাই। কেউ এর প্রয়োগে আশানুরূপ ফল পেয়েছেন বলেও আমার অন্তত জানা নাই।


বিউটিফিকেশান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৪/২০১৩ - ২:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যস্ত সমস্ত নগরীতে সকাল হয়েছে বেশ খানিকটা আগেই, শহর ঘুমায়না, শহর জেগে থাকে তার বাড়ন্ত সুসময়ের সন্ধিক্ষণে এমনকি তার ধংসাস্তুপের মর্মর ধবনি শোনার আগ পর্যন্ত সে জেগে থাকবে। সুতরাং শহরের ঘুম ভাঙ্গার প্রশ্নই ওঠে না, বরং এই বনসাই আর বারান্দার মানিপ্ল্যান্ট পরিবেষ্টিত শহরে পাখি বলতে যে কেবল কাক ই অবশিষ্ট আছে তা আশে পাশে তাকালে স্পস্টই বোঝা যায়। শহরের সবচে বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তা প্রান বিবর্জিত আবার


বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৪/২০১৩ - ২:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


  • জামায়াত- শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ কর
  • যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ত্বরান্বিত কর
  • সাম্প্রদায়িক সহিংসতা প্রতিরোধ কর, আক্রান্তদের পাশে দাঁড়াও
  • মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নাও, মুক্তিচিন্তার পথ খোলা রাখ,

প্রজন্ম

ঈয়াসীন এর ছবি
লিখেছেন ঈয়াসীন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৪/২০১৩ - ১০:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাইভেট অফিসে ‘অফিস টাইম’ বলে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই, তবে ঢাকা শহরের প্রতিটি রাস্তাতেই বাধ্যতামূলক জ্যাম যে থাকবেই তা এখন ধরাবাঁধা এক নিয়ম হয়েই দাঁড়িয়েছে । কোনোদিনই তাই রাত ন’টার আগে বাড়ী ফেরা হয় না উজ্জলের। অফিস গুলশানে আর বাড়ী শ্যামলীতে, পথে হুজ্জৎ কম নয়; তবু রাত ন’টা পার হয় না কখনও। উজ্জলের বৌ মিথিলা দশ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। ডাক্তার বলেছেন পরের সপ্তাহেই প্রত্যাশিত তারিখ। এ সময়টা সত্যিই বিপজ্জনক, মিথিলাকে সব সময় চোখে চোখে রাখতে হয়।


বৈশাখী মেলায় কাজলাদিদির দাওয়াত ছিল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৪/২০১৩ - ১০:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পয়লা বৈশাখে আমি তোমার সাথে মেলায় যাব। প্রথমে মাটির প্লেটে আমি পান্তা ইলিশ খাব। আমি জানি ইলিশে তোমার এলার্জি আছে। তাই তুমি খুব ঝাল মরিচ আর ঝাঁঝালো পেঁয়াজ দিয়ে পান্তা খাবে। মরিচ আর পেয়াজের ঝালে তোমার চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়বে, আমি আমার শাড়ির সাদা আঁচল দিয়ে সে পানি মুছে দেয়ার সময় মিটিমিটি হাসবো। সেই দৃশ্য আমার বান্ধবী কাজলা তার মেঠো ফোনের হাই রেজোলেশন ক্যামেরা দিয়ে বন্ধী করবে। কাজলা সেই


কামরুলের ইন্টারভিউ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৪/২০১৩ - ৯:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘরের বাতিটা নিভিয়ে তারাতারি শুয়ে পড়ল কামরুল। আগামীকাল তার ইন্টারভিউ আছে। এর আগেও সে দুটি ইন্টারভিউ দিয়েছে। কোনটাতে তার চাকরী হয়নি। শুয়ে শুয়ে ঘরের চালের দিকে তাকিয়ে সে ভাবছে পুরনো দিনের কথা। কত তারাতারি সময়গুলো চলে গেল। ভাবতেই অবাক লাগে। মশাড়ির ভিতর কয়েকটা মশা ভনভন করে উড়ছে। চাকরিটা পেলে একটা মশারি কিনতে হবে। ইতিমধ্যে মশারীতে কয়েকটি তালি মারা হয়ে গেছে। এই মশারি থাকা আর না থাকা একই কথা। চাকরি পেলে ত