মাসদুয়েক আগের কথা। সকালবেলা ফেসবুক খুলে আমার চোখদু'টি ছানাবড়া হয়েগেলো!!! ছানাবড়া হবার কারন আর কিছুই নয়, সেটি ছিলো ফেসবুকে শেয়ার করা একটি খবর, যেটার মূল কথাটি ছিলো- "আলোর চেয়ে বেশি গতিসম্পন্ন কণা আবিস্কার। নিউট্রিনো আলোক কণার চেয়ে বেশি বেগে ছুটতে পারে!!!"
গবেষণাধর্মী লেখা লিখতে পারা বেজায় ধৈর্যের কাজ। সে কাজটা করার সাহস আমার কখনো হয়নি। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ে থিসিস লেখার জন্য সেটা করতে হয়েছিল, এখন আবার নিজের নামে দেশি-বিদেশি জার্নালে কিছু প্রকাশ করার জন্যও করতে হচ্ছে। সেসব ক্যারিয়ারের তাগিদে, আর এখন লিখছি মনের তাগিদে। বাংলাদেশ দল উইন্ডিজের কাছে আরো একবার নিজেদের অক্ষমতা প্রকাশ করে দিল বলে। এ তারা বারবার করে, অতীতে করেছে ভবিষ্যতেও করবে। আর মিডিয়ার
[justify]দুটো মানুষ এগিয়ে আসছে লালীর দিকে। একজনের হাতে একটা মোটা রশি, হরকা দেয়া। গোল ফাঁদটা দুটো পায়ে আটকে দিলেই মাটিতে পড়ে যাবে লালী। তারপর.........। আর ভাবতে পরেনা সে। মনের সমস্ত বিষাদ ঘৃনা হয়ে যায় মুহুর্তে। মানুষের প্রতি ঘৃনা। হঠাৎ গায়ে একটা প্রচন্ড শক্তি ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে তার। এরপর ছিঁড়ে যায় লালীকে বেঁধে রাখা দড়িটা। লালী দৌড়ায়। দৌড়াতে থাকে। তার পিছু পিছু ছুটতে থাকে কতগুলো মানুষ। এ
[justify]সাম্প্রতিক একটি ইস্যু হল জাফর ইকবাল স্যার এর উপর মৌলবাদীদের আক্রমণ। অনেক লেখা হয়েছে এই ধর্মান্ধের নিয়ে। পোস্টগুলির অনেক শেয়ার হয়েছে ফেইসবুকে, মানুষের প্রতিবাদ দেখে বেশ ভাল লাগছে। আমার খুব কাছের একজন মানুষের ফেইসবুক প্রোফাইলে এমন একটি লেখা দেখলাম, দেখার পর থেকেই মৌলবাদীদের উত্থান নিয়ে কিছু না লিখে পারলাম না। যাহোক মৌলবাদের নীল নকশা কারীদের মুখোশটা সবার সামনে তুলে ধরার জন্য সচলে আবার
মেডিকেল কলেজে পড়ার সময় spina bifida (দ্বিভঙ্গ মেরুদন্ড) নামক একটি জন্মগত ত্রুটির কথা জেনেছিলাম। এর লক্ষণ হল: ‘মনযোগের অভাব জনিত অতি কর্মব্যস্ত ভাবাপন্নতা’ (Attention Deficit Hyper Activity Disorder), দৃষ্টি-কর্ম অসংলগ্নতা (Hand-eye in-coordination), অপরিপক্ব বুদ্ধিবৃত্তি ইত্যাদি। বাংলাদেশের শিক্ষার 'ত্রিভঙ্গ' দশা, মেডিকেলে পড়া সেই রোগটির কথা লক্ষণ সমেত স্মরণ করিয়ে দেয়। সেই সাথে মনে পড়ে বহুল পঠিত
অতসীর হাতে একটা গল্পের বই। তথাকথিত এক বাজারী লেখকের বই। দিয়ে গেছে কাকলী। নতুন বই। বইমেলা থেকে কেনা। অতসী নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নেয়। কি মিষ্টি গন্ধ। মনের পর্দায় কিছু ভাসা ভাসা দৃশ্য ভেসে ওঠে। গতবছর বইমেলায় এই লেখকের সাথে তার দেখা হয়েছিল। তিনি বইতে অটোগ্রাফ দিচ্ছিলেন। সাথে ছিল তার শিশুপুত্র, স্ত্রী। বাচ্চাটা শান্ত স্বভাবের ছিল। অতশী যখন একটা বই এগিয়ে দেয় তিনি তখন অতশীর দিকে তাকিয়ে বলেছিলেন, “আমা
ভূপেন বাবু,
আমি নিশ্চিত জানি, এ চিঠি আপনি কখনোই পাবেননা। সেখানেই চলে গেলেন আপনি, যেখানে গেলে কোন চিঠি কেউ পায় না কোনদিন। তবুও, আমার সবসময়ের প্রিয় গায়ক, আপনাকে নিয়ে, দু-চার কথা লিখতে ইচ্ছে হল।
সিটটা ফোনেই বুকিং দেওয়া ছিল। পাশের সিটে কে বসবে জানি না। হবে কেউ একজন। পড়ে পড়ে নাক ডেকে ঘুমাবে। মাঝে মাঝে ঝাঁকি খেয়ে আমার গায়ের উপর এসে পড়বে। এ আর নতুন কী? আগুনে হাওয়ার আদর অতীষ্ট করে তুলবে সারাদিন। টানা দশ ঘণ্টা একা একা বোকার মত বসে থাকা নিজেকে শাস্তি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। সাথে আছে আজকের প্রথম আলো। জার্নিটা তাই বোরিং না হওয়ার কোন কারণই নেই।
লেবু গাছের তলায় চোরটা দাঁড়িয়েছিল চুপচাপ। গভীর আধাঁরে ডুবে থাকা মধ্যরাতে গাছের মতই নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে পারে সে। কেউ কেউ হঠাৎ দেখে গাছ ভেবে ভুল করে। চোরের সেটাই কাম্য। এভাবে সারা রাত দাঁড়িয়ে থাকতেও তার আপত্তি নেই। মানুষগুলো গাছ ভেবে নিশ্চিন্ত মনে যখন পাশ কাটিয়ে যায় চোর তখন চুপিসারে চুরি করে নেয় মানুষের অতি গোপনীয় সম্পদ। মানুষগুলো এলোমেলো পা ফেলে চলে যায় দূরে কি যেন নেই কি যেন নেই ভাবতে ভাবতে।
"a city is a place where a small boy, as he walks through it, may see something that will tell him what he wants to do his whole life." - Louis I Kahn
১।