বাংলাব্লগ দিবস উপলক্ষ্যে সচলায়তন এর সাদা-মডুর প্রস্তাব , বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ এর প্রস্তাব এবং আমারব্লগ এর প্রস্তাব থেকে দেখা যায় যে ফেব্রুয়ারীর প্রথম দিনকেই "বাংলাব্লগ দিবস" হিসেবে সর্বাধিক গ্রহনযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
যদি ও আমি মনে করি বাংলাব্লগ দিবস ঘোষনা করার মতো কোন ঘটনা আদৌ আমাদের দেশে ঘটেনি , কিন্তু কেউ যখন কোন গুরুত্বহীন দিনকে বাংলাব্লগ দিবস ঘোষনার পায়তারা করে সেক্ষেত্রে আমাদের বসে থাকা উচিত হবে না বলে মনে করি।
এমতাবস্থায় আমি সচলায়তন এর মনোভাব জানার চেষ্টায় এই পোস্ট দিলাম। আশা করি , সাদা-মডুর প্রস্তাব ও আমারব্লগ এর প্রস্তাব বিবেচনা করে ফেব্রুয়ারীর প্রথম দিনকেই "বাংলাব্লগ দিবস" ঘোষনায় একাত্মতা প্রকাশে সবাই এগিয়ে আসবেন।
ধন্যবাদান্তে
সুশান্ত
প্রধান সমন্বয়কারী
আমারব্লগ ডট কম
মন্তব্য
আমি গুনে দেখলাম আমার ব্লগ তথ্যকেন্দ্র ও বাংলাব্লগডে.কম সাইট দুটো মিলিয়ে তথ্যকেন্দ্রের ১লা ফেব্রুয়ারি ব্লগ দিবস ঘোষণা করার আগ পর্যন্ত "বৈশাখ মাসের প্রথম শুক্রবার" সর্বোচ্চ ভোটে এগিয়ে ছিলো । আমার গোনায় ভুল না হলে ১লা ফেব্রুয়ারি সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য বাছাই নয় ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
আমার মনে হয়, সাদা মডুর প্রস্তাব এর সাথে মিল রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে সচলায়তন যদি মনে করে এই দিবস নির্ধারন প্রক্রিয়ার সাথে জড়াবে না , তাহলে দিন শেষে কি লাভ হবে সেটাই এই পোস্টের বিবেচ্য বিষয়।
এই পোস্টটা অপ্রয়োজনীয় মনে হচ্ছে। সাদা-মডুর পোস্টেই এই নিয়ে সচলরা ব্যাপক আলোচনা করেছেন, সবশেষে সন্দেশের এই মন্তব্যেই স্পষ্ট হয়েছে এ ব্যাপারে সচলায়তনের অবস্থান।
আর কোন আলোচনার সত্যিই দরকার দেখি না।
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
একদিন টের পাবেন হয়তো। চোখ মুঝলেই প্রলয় বন্ধ হয় না।
বাহ সুশান্তদা! আপনার এই উপলব্ধি হয়েছে জেনে খুব ভালো লাগছে আমার। সচল যখন ব্লক হয়েছিলো, খালি নিজেই নিজের চোখ বন্ধ করেন নাই, অন্যের চোখ বন্ধ করানোর জন্য চ্যাংড়া এক আবালরে আইটি স্পেশালিস্ট সাজাইয়া ই-বাংলাদেশের মতো একটা রেপুটেড জায়গায় একটা ছাগলামি আর্টিকেলও লেখাইছিলেন যে এই ব্লক সচলের সাজানো নাটক। আপনার তো অভূতপূর্ব উন্নতি হইতেছে দিনকে দিন। ইদানীং কি খাদ্যাভ্যাস পাল্টাইছেন নাকি?
এই বিষয়ে চলেন আরেকদিন কথা বলি । নো হার্ড ফিলিংস ফ্রম মি।
অসময়োচিত মন্তব্য। নিজেরা ক্যাচাল করে একবার যে ভুল হইছে, সেই একই ভুল রিপিট করে কারোই কোনো লাভ নাই। বাংলাব্লগ বিভাজনের মূল নিয়ামক এখন পর্যন্ত ছাগু-ননছাগু। বাকিটা সময়ের সাথে অভিযোজনযোগ্য।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
দ্বিমত।
আমি মনে করি ছাগু-ননছাগু পর্যায় থেকে সরে আসার সময়ে এসেছে। ছাগুদের কাজ যেকোন মূল্যে পথ রোধ করা, গঠনমূলক কিছুকে রহিত করা। প্রাথমিক অবস্থায় গালি-বুলি-ছড়া-কার্টুন দিয়ে একে বিদ্রূপ করা যায়, তাতে আমোদ পাওয়া যায়, ইত্যাদি, কিন্তু গঠনমূলক কাজগুলো করা শুরু না করে স্রেফ ছাগু পিটিয়েই আত্মপ্রসাদ লাভ করার সুযোগ নেই। এতে ছাগুরাই জেতে।
বাংলা ব্লগকে একটা সময় পরবর্তী ধাপে উত্তরণের চিন্তা করতে হবে। বাকি বিশ্বের মতো বাংলা ব্লগকেও একটা মূলধারার গণমাধ্যম হিসেবে দাঁড় করাতে হবে। দু-চার শ' ব্লগার মিলে ছাগু-ননছাগু গ্রুপে ভাগ হয়ে ভিডিওগেম-সুলভ মারামারি করে কোন লাভ নেই। আমাদের জাতিটা অনেক বড়। ব্লগকে ভিডিওগেমের কাতার থেকে বের করে আনলেই এ-রকম প্রসঙ্গে পারষ্পরিক সহাবস্থানের প্রশ্ন চলে আসে।
একেকটা প্ল্যাটফর্মের মেজাজ একেক রকম, গঠন একেক রকম। এতে কোন সমস্যা দেখি না আমি। সুস্থ প্রতিযোগিতাও থাকতেই পারে। কিন্তু তাই বলে বাইরের কেউ প্রতিযোগী ব্লগকে ব্যান করলে ডুগডুগি বাজানো খুব বড় মাত্রার ছোটলোকামি [একক ভাবে কাউকে বলছি না, প্রচুর "প্রগতিশীল" ব্লগার এই কাজ করেছেন]। সামনে এমন সমস্যা আবারও আসবে। তখনও কি আমরা প্রাগৈতিহাসিক আমলের ছাগু-ননছাগু বিভাজনের কথা তুলে আত্মপ্রসাদ লাভ করবো?
ইশতি রক্স।
আমিও ইশতির মন্তব্যে দ্বিমত জানাইলাম। কারণ, ছাগু-ননছাগু জিনিসটা এখনো প্রাগৈতিহাসিক বিষয় না, এখনো প্রতিদিনের ডালভাত। সচলে হয়তো ছাগু প্রবেশে বেঁড়াটা একটু শক্ত, এখানে ছাগুসুলভ মন্তব্য প্রকাশ করা হলেও সেটার পূর্বাপর বিচার করেই করা হয়; কিন্তু কম্যুনিটি বাংলাব্লগের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মূল বিভাজন এখনো এটাই। ভিডিও গেইমসুলভ মারামারির কথাটা সচলে বলা খুব সহজ; কিন্তু আমুর মতো ওপেন প্লাটফর্মে বা সামুর মতো ছাগুতোষী প্লাটফর্মে কাজটা কতো কঠিন, সেটা যে কাজটা করে, সে বুঝতে পারবে।
আর ছাগুপিটানো নিশ্চিতভাবেই একটি গঠনমূলক কাজ। এর সাথে যে সরাসরি যুক্ত না হতে পারে, তার কাছে কাজটা এমনকি নোংরাও মনে হতে পারে। কাদা থেকে গা বাঁচিয়ে যারা চলে, কাদায় নেমে শুয়োরের সাথে যুদ্ধের মর্যাদা সে বুঝবে না। শুয়োরকে কাদায়ই বধ না করে নাক সিঁটকিয়ে পরবর্তী ধাপের চিন্তা করতে গেলে শুয়োরে পুরা বাড়িঘরই নষ্ট করে দিবে।
আর সচল ব্যানের সময় আমারব্লগে এক একজন ব্লগারের এক একরকম অবস্থান ছিলো। সচল ব্যানে কেউ সেখানে ডুগডুগি বাজিয়েছে, কেউ সচলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। এটা নিয়ে সেই ব্লগের ওপর রাগ ঝাড়াটাও একটা ছোটোলোকামি। সুশান্তের এই পোস্টে যাদের কাছে সচল ব্যানের সময় আমারব্লগের (কল্পিত) অবস্থান মূখ্য হয়ে ওঠে, তাদের ম্যাচুরিটি নিয়ে সন্দেহ আছে। এভাবে হয় না, এভাবে ভুলের পূনর্জন্ম হয়, ভুলের সমাপ্তি হয় না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
শুয়োরের স্থান খোয়াড়ে। তাকে শোবার ঘরে ঢুকতে দিয়ে তার সাথে মারামারি করে ক্রেডিট চাইবার কী যৌক্তিকতা আছে? দেশে বলুন, রাজনীতিতে বলুন, ব্লগে বলুন, আমরা তো নিজেরাই ডেকে ডেকে ছাগুদের ঘরে আনি! আমি যদি বলি, ছাগুদের এভাবে প্রশ্রয় দেওয়ার চেয়ে তাদের খোয়াড়ে আটকে রাখে (কিংবা ঘর থেকে দূরে রাখা) শ্রেয়, তাহলে কি খুব ভুল হবে? ছাগু একটা গালি দিলো, তাকে জবাব দিতে দুইটা গালি দেওয়া হলো -- এতেই হয়ে গেল? তলে তলে কিন্তু ছাগুসাহিত্য ও ছাগুইতিহাসের আলাদা ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে আছে। আমাদেরগুলো কই? যেই শক্তি আমরা এই ফালতু কাজে অপচয় করি, সেই শক্তি এই গঠনমূলক দিকে ব্যয় করাই যুক্তিযুক্ত মনে করি আমি।
বাংলা ব্লগের এখনও পর্যন্ত অবদান এই এত্ত বড় একটা শূন্য। বেলাজের মতো কেন আমাদের একটা দিন পালন করতে হবে তাহলে? সুশান্তদা'র পোস্টের সাথে আমার দ্বিমত এখানেই তো। সামু চাপিয়ে দিলেই কি এটা একটা মহাদিবস হয়ে গেল? বড় একটা দল ঘোষনা দিলেই কি ২৭শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস হয়ে যায়? সামু বলেছে বলেই একটা দিবস এখন আমাদের পালন করতেই হবে -- এই মানসিকতা পোষন করলে আমি বাধ্য হয়েই মেরুদণ্ডের অভাবের কথা বলবো। আমি তো মনে করি হিমু ভাইয়ের প্রস্তাবটাই যথাযথ। ওরা ওদের মতো ১৯শে ডিসেম্বরকে বাংলা ব্লগ দিবস পালন করুক। আমরা সেই দিনে এই ভাঁড়ামো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেই।
বাংলা ব্লগের উল্লেখযোগ্য দিন যদি থেকে থাকে, তাতে সবার আগে আসবে সচলায়তন ব্যান হওয়ার সময়টা। ছাগু-ননছাগু নির্বিশেষে অন্য ব্লগের অনেকেই এ-কথা জ্ঞানপাপীর মতো অস্বীকার করেন। অনেকেই তো তখন হাওয়ার উপর তাওয়া ভেজেছেন। আপনি-আমি-সচল যেমন ছাগু না, তেমনি অনেক মহারথী ব্লগারও না। আজ একটা "দিবস" ঠিক করার ক্ষেত্রে তাঁদের মতামতের ওজন আছে। এই একটা দিনই উল্লেখযোগ্য, কিন্তু তা আলোচনায়ই আসবে না কিছু ব্যক্তি ব্লগারের সীমাবদ্ধতার কারণে। আমি এই দিকটার কথাই বলছিলাম। ছাগু-ননছাগু-ই একমাত্র বিভেদ, এই ধারণাটা মেয়াদ্দোত্তীর্ণ বলে মনে করি আমি। নন-ছাগুদের মধ্যের বিভেদ ও তার কারণ অনুসন্ধানের সময় এসেছে।
ভুল ধামাচাপা দিয়েও ভুলের সমাপ্তি হয় না।
তাইলে আর কি! এতোদিন পর্যন্ত আমরা যে কীবোর্ড দাপিয়েছি, তার যোগফল শূন্য! হুদাই আঙুলের বারোটা বাজিয়েছি। ব্লগ দিবসের প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা, সেটা ভিন্ন বিষয়; তবে এখনতক বাংলাব্লগের অবদান শূ্ন্য, এটা বলতে সেরম বুকের পাটা লাগে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
এই কথার প্রতিবাদ করবো। মিটিয়ে নেয়া মানে কী? আপনি সুশান্ত দাশগুপ্তকে একবারও কি বলেছেন, তার কৃতকর্মের জন্যে দুঃখপ্রকাশ করতে? ক্ষমা চাইতে? আপনি কাকে মিটিয়ে নেয়ার কথা বলেন? ইশতিকে? আমাকে? সচলায়তনকে??
পাকিস্তানের অ্যাপোলজিস্টরা ঠিক এই কথা বলে। পিছনে যা হয়েছে ভুলে গিয়ে মিটমাট করে সামনে এগিয়ে যাও। এই সামনে এগিয়ে যাওয়াকে আমরা অতীতে কখনোই চুদি নাই, এখনও চুদি না, ভবিষ্যতেও চুদবো বলে সম্ভাবনা দেখি না।
এরপর এই প্রসঙ্গে কথা সামনে বাড়বে, যখন আমারব্লগের মুখ্য সঞ্চালক সুশান্ত দাশগুপ্ত আমারব্লগে একটি পোস্ট দিয়ে ২০০৮ সালের জুলাই মাসে আমারব্লগে সচলায়তনের বিরুদ্ধে তাঁর পরিচালিত অসত্য প্রচারণার জন্যে দুঃখ প্রকাশ করবেন, নিজের ভুল অবস্থান স্বীকার করবেন, এবং সচলায়তনের কাছে ক্ষমা চাইবেন! তখন ব্যাপারটা তাঁর সাথে মিটে যাবে!
যদি এটা তিনি করতে অপারগ হন, তাহলে "সামনে বাড়া"র কোনো সম্ভাবনা দেখি না। বাড়া তার পিছনেই থাকবে।
স্পষ্টতঃই আমি ব্যক্তি সুশান্তের সচল ব্যানের সময়কার কাজকে ডিফেন্ড বা কাঠগড়ায় বসানো দুটো কাজের কোনোটাই করছি না। সুতরাং তাকে দুঃখপ্রকাশ করতে বলা, এমনকি দোষী ধরে নিয়ে ক্ষমা চাইতে বলা আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না।
তার কাজের জন্য যদি সচল মনে করে, তার সাথে কোনো কোনো কন্ডিশন পূরনের আগে আর কোনো কথা নাই, তাইলে এই পোস্ট প্রকাশ করতে দেয়ার কোনো যৌক্তিকতা দেখি না। পোস্ট প্রকাশ করে সেখানে তাকে ধোলাইয়ের চান্স নেয়াটা নোংরা লাগছে। আমি সচলায়তনকে নোংরা দেখতে চাই না। দ্যাট'স অল।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আমার কাছে তো অতীতে ল্যাং মেরে তার জন্যে লজ্জা, দুঃখ, অনুতাপ প্রকাশ না করে পরবর্তীতে আলোচনা করতে আসাটাকে চূড়ান্ত ছোটলোকামি আর নোংরামি মনে হয়। আপনার মনে হয় না?
নোংরামি মনে হলে পোস্ট ছাড়া উচিত না। পোস্ট ছেড়ে কে কতো বড়ো নোংরামি করতে পারে, সেই প্রতিযোগিতায় নামাটা সুস্থ লাগে না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
পোস্টের কনটেন্ট তো সচলায়তনের নীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক না। ছাড়া হবে না কেন? আপনার ৫ নাম্বার কমেন্ট দেখেন। আপনিই বলছেন এই পোস্টের প্রয়োজন ছিলো।
আর নোংরামির কী আছে? সুশান্ত দাশগুপ্তকে কোনো অভিযোগ করলেই নোংরামি? কোন দুঃখে? সুশান্ত দাশগুপ্তকে কি আমন্ত্রণ করে ডেকে আনা হয়েছে সচলের পক্ষ থেকে, যে আসুন স্যার, দুটি বাণী দিয়ে উদ্ধার করুন আমাদের? নাকি তাকে তারই শেখানো স্টাইলে নিক ভাঁড়িয়ে গালি দিচ্ছি, বলছি উনি যা করছেন সব সাজানো নাটক?
খুবই দুঃখজনক। সুশান্ত দাশগুপ্তের সবচেয়ে মর্মান্তিক অ্যাপোলজিস্ট মনে হচ্ছে আপনাকে। আপনি তাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন না, কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে আসছেন এখন পোস্ট যে ছেড়েছে সেই মডারেটরকে।
মডারেটরকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছি না। কারণ, আমার মতে মডারেটর ইজ রাইট, এই পোস্ট ছাড়ার প্রয়োজন ছিলো। এবং যেহেতু মডারেটর পোস্ট ছেড়েছে, সেহেতু বোঝাই যায়, সচল ব্যানের সময় সুশান্তের আচরণ কেমন ছিলো, তার ওপর বেইজ করে আমারব্লগের সাথে 'মুখ দেখাদেখি বন'জাতীয় কোনো সিদ্ধান্ত সচলায়তনের নেই। এক্ষেত্রে যেসব সচল সেই ঘটনাকে বেইজ ধরে সুশান্ত তথা আমারব্লগের সাথে এই শর্ত, সেই শর্ত পূরন না হলে খেলুম না জাতীয় বাণী দিচ্ছে, মডারেটর তথা সচলায়তনের সিদ্ধান্তকে তারাই কাঠগড়ায় দাড় করাচ্ছে।
আর আমি কারো অ্যাপোলজিস্ট না, এটা মনে হয় আগের মন্তব্যেই ক্লিয়ার।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আমারব্লগের সাথে মুখ দেখাদেখির সাথে সুশান্ত দাশগুপ্তের পোস্ট প্রকাশের সম্পর্ক কোথায়? সচলে সুশান্তের পোস্ট প্রকাশিত হওয়া মানে কি তার অতীত কুকীর্তি হালাল হয়ে যাওয়া বা স্বীকৃতি দেয়া? তার প্রস্তাব প্রকাশিত না হলে সেই প্রস্তাব দেয়ার যাথার্থ্য আলোচিত হবে কীভাবে?
কথা তো পরিষ্কার। এই সুশান্ত দাশগুপ্ত সচলায়তনের বিপদের মুহূর্তে তাকে কাপুরুষের মতো মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে আরো বিপন্ন করার চেষ্টা করেছেন, আজ তিনি .. না, নিজের ঠ্যাকায় নয়, যেহেতু তিনি মহান ... দেশ-জাতি-বাংলাব্লগের এক ভীষণ ক্রান্তিকালে সকলকে উদ্ধারকল্পে সচলের সহাবস্থান কামনা করতে সচলের দুয়ারে এসেছেন। এখন তার পোস্ট কি মুছে দিয়ে আলাদা পোস্টে এই কথা বলতে হবে?
বলাই দা
আমার ব্লগের "আমাদের কথা" এর এ অংশটুকুর কী অর্থ করেন আপনি?
(আপনাকে সাধারণ ব্লগার ধরে নিয়েই জানতে চাওয়া, কারণ সুশীল গালিটা অনেকে সচলের লেখকদের/ব্লগারদের দেন।)
আলমগীর ভাই, সবকিছু নিজেদের ওপরে টেনে নিলে তো সমস্যা। সুশীলতার হিসাব করলে সচল কোনোভাবেই বর্ণবৈচিত্রহীন একঘেয়ে কম্যুনিটি না। বাংলাব্লগেই আরো অনেক ব্লগ আছে, যেখানে চ বা ব-বর্গীয় শব্দ অটোমেটিক্যালি মডারেশনে যায়। সচলে অ্যাপ্লিকেবল হলে গালিও দেয়া যায়। সচলে এখনতক গালিবিরোধী সুশীল আন্দোলন চোখে পড়ে নাই। দরজায় আগল দেয়া অংশটা 'ক্ষেত্রবিশেষে' সচলের সাথে যায় এবং এটা সচলের একটা বৈশিষ্ট্য, যেটাকে নেগেটিভ হিসেবে দেখার অবকাশ নেই।
এখন, আমারব্লগের কোনো কথা/নীতি বা কারো কাজের জন্য যদি মনে হয় সচল তার সাথে কোনো পারস্পরিক সম্পর্কে যাবে না বা সম্পর্কে যাওয়ার আগে বিশেষ শর্ত আছে, তাহলে প্রস্তাবের পোস্ট না ছেড়ে সেক্ষেত্রে তাদেরকে সেটা জানিয়ে দিলেই ভালো। পোস্ট ছেড়ে পোস্টে এসে 'তখন ওই করছিলি ক্যা, এখন পাইছি তোরে' আচরণ নোংরা লাগে।
(অনেকদিন পর আপনার সাথে ব্লগে কথা হলো।
)
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
বেশ তো।
এতদিন তো আমারব্লগের সাথে কোনো পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্র তৈরি হয় নাই। এখন যখন আমারব্লগ সচলের সদস্যদের রীতিমতো আতিথ্যের নিমন্ত্রণ পাঠাচ্ছেন [কেন কে জানে! নো-মডারেশন ব্লগে কি লোকজনের টান পড়লো!] এবং বাংলাব্লগদিবস সম্পর্কে একটি প্রস্তাবে সচলের সহাবস্থান কামনা করছে, তখন আলাপ শুরু হতে হবে অতীত অসদাচরণের জন্য ভুল স্বীকার, দুঃখ প্রকাশ আর ক্ষমাপ্রার্থনা দিয়ে। এই ৩ দফা আমারব্লগের মুখ্য সঞ্চালক মহোদয় পূরণে অপারগ হলে আলোচনা স্থগিত।
নিজের দিকে টানি নাই।
আমি অত ইতিহাস জানিও না।
অনেককেই দেখি সুশীল বলে গালি দেন। তাই বলা আরকি।
কি কন? আপনার কুফা গল্পে বুড়া আঙুল তুললাম সেইদিন মাত্র
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বয়স্কদের কথা শুইনা কঁচিকাঁচারা দাত কেলায়া হাসে? :angry
- আল্লায় দাঁত দিছে কীয়ের লাইগ্যা? পর্দা করোনের লাইগ্যা?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আলমগীর ভাই, আমি যতদূর জানি, আমারব্লগের এই অজরামর বাণীটি আরিফ জেবতিকের লেখা (আরিফ ভাই, ভুল জানলে শুধরে দেবেন)। এখানে "সুশীলের ঠিকাদার" আর "মূর্খ ইতর" বলতে তিনি কাকে বুঝিয়েছেন, সেটা মনে হয় তিনিই ভালো বলতে পারবেন। সুশান্ত দাশগুপ্ত এর উত্তর জানবেন না।
কথা সত্যি। আপনি সঠিকই জানেন। যোগ্য লোকের অভাবে ওই অজরামর বানীটি আমার মতো অযোগ্যকে দিয়েই উনারা লিখিয়ে নিয়েছেন।
ওখানে "সুশীলের ঠিকাদার" আর "মূর্খ ইতর" বলতে কী বুঝিয়েছি, সেটা বেশ বড় আলোচনা, ওদিকে এখন যেতে চাচ্ছি না। বটমলাইন যদি হয় ওটা সচলকে মীন করা হয়েছে কি না তাহলে পরিষ্কার করতে হয়, আমার পক্ষ থেকে ওটা সচলের জন্য নয়।
আমি যতটুকু জানি ( ভুল জানলে শুধরে দিবেন ) সচলায়তন অনলাইন লেখক ফোরাম হিসেবে কাজ করে। যদিও এর ব্যবহার উপযোগিতা তৈরী হয়েছে কমিউনিটি ব্লগের মতোই, তবে লেখক ফোরাম আর ব্লগের মাঝে বেসিক পার্থক্য আছে বলে বিশ্বাস করি। আমি নিজে এই বিভাজন রেখা মনে রেখে সচলায়তন এবং অন্যান্য স্থানে লেখালেখি করি।
সচলায়তনকে আমি ব্লগ হিসেবে মনে করি না, সুতরাং ব্লগ সংক্রান্ত আলোচনায় সচলায়তনকে সচেতনভাবে কোন রেফারেন্স হিসেব ধরি না।
আমি মধ্যে কোন প্ল্যাটফর্ম নিয়েই বিদ্বেষ নেই। বিভেদ, প্রতিযোগিতা, রেষারেষি, ইত্যাদি থাকবেই। সেগুলোতে ঘি ঢালায়ও বিশ্বাসী না আমি। আন্তঃব্লগীয় কথাবার্তা থেকে এ-কারণেই দূরে থাকি আমি।
এবারে মুখ খোলার কারণ একটাই। "বাংলা ব্লগ দিবস" নামক নাটককে একটা ঐকমত্যের রূপ দেওয়া হচ্ছে। আমি আদর্শগত অবস্থান থেকে মনে করি যে বাংলা ব্লগ তেমন কিছুই দেয়নি। তবুও উল্লেখযোগ্য একটাই দিন আছে -- সচলায়তন ব্যান হওয়ার দিন। সেই ঘটনা নিয়ে ঘোলা করা পানি আবার স্বচ্ছ না করা পর্যন্ত আমি আর কোন সমাধান দেখি না। মুখ খোলা প্রয়োজন ছিল... টু সেট দ্য রেকর্ড স্ট্রেইট। সন্ধি হতেই পারে, কিন্তু আদর্শের প্রশ্নে আপোষ করে না।
ডুগডুগিবাদকদের দলেই আমি সুশান্ত দাশগুপ্তকে দেখেছি। তিনি "এত সাহস এখন কই গ্যালো" টাইপ পোস্ট দিয়ে সচলের পোস্ট কমেন্ট শুদ্ধ কপিপেস্ট করে না জানি কী সাংঘাতিক একটা কাজ করে ফেলেছেন গোছের আত্মপ্রসাদ লুটেছেন তখন। ছাগুদের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে ম্যা ম্যা ব্যা ব্যা করেছেন। তিনি সচলনিধনে এতো মশগুল ছিলেন, যে ছাগুদের রটিয়ে দেয়া একটি গুজবে সানন্দিত চিত্তে হাওয়া দিয়ে গেছেন। দীন মহম্মদের মতো তৃতীয় শ্রেণীর ভাড়াটিয়া দার্শনিককে হাতে পায়ে ধরে এনেছেন সচলের বিরুদ্ধে কলম ধরার জন্যে। এজন্যে বিন্দুমাত্র লজ্জা, দুঃখ বা অনুশোচনা তিনি পরবর্তীতে বোধ করেছেন, সে নমুনাও দেখিনি।
আমারব্লগে সেদিন যারা সচলের পক্ষ নিয়েছেন, তারা সচলেরই সদস্য। আমি আমারব্লগের মুখ্য সঞ্চালক সুশান্ত দাশগুপ্তকে একাধিক নিকে সচলকে গালিগালাজ করায় ব্যস্ত দেখেছি। আজকে তাঁর উদ্দেশ্য মহৎ হলে তাঁকে অসহযোগিতা করবো না, কিন্তু বিবেকের মতো জ্ঞানী জ্ঞানী ডায়লগ মারাইতে না এসে চুপচাপ যা করার তা করে গেলেই ভালো।
সুশান্তের সচল ব্যান সময়কার কাজের ডিফেন্ডে আমি যাবো না, সেটা তার নিজের কাজ। কিন্তু সেটাকে ইস্যু করে এই বাংলাব্লগ দিবসের পোস্টে তার ওপর একহাত নেয়াটা পরিস্থিতির উন্নয়নে কোনো অবদান রাখে না। কাজটা এমন হয়ে গেছে, কেউ একজন আমাকে সুযোগ পেয়ে ল্যাং মেরেছিলো, আজ আমার বাড়ির আঙিনায় পেয়ে তাকে ইচ্ছেমতো ধোলাই দেই, যদিও আমার বাড়িতে সে নিজে থেকেই এসেছে আমার সাথে কোনোকিছু নিয়ে আলাপ করতে। হুম, আমি খুব বীরের কাজই করলাম বটে!
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
সুশান্ত দাশগুপ্তের যদি বাংলাব্লগ দিবস নিয়ে সচলায়তনের সাথে আলাপের আন্তরিক ইচ্ছা থাকে, ওপরে দেখুন, কীভাবে সেই আলাপ শুরু করতে হবে তার প্রস্তাব রেখেছি আমি। এক কালে পাকে পেয়ে ল্যাং মেরে এখন ঠ্যাকায় পড়ে মিষ্টির হাঁড়ি নিয়ে আসলেই তখনকার কথা ভুলে বুকে বুক মিলিয়ে কাজ শুরু করবো, এত বড় মোহাম্মদ আলী আকন্দ মনে হয় আমরা ইহজনমে হতে পারবো না।
এখানে 'ঠ্যাকা'টা সুশান্তের বলে মনে হয় না। সুশান্ত তার নিজের জন্মদিবস পালনের প্রস্তাব নিয়া আসে নাই।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
সুশান্ত উদ্ধার করতে আসছেন আমাদের।
এই পোস্টে মন্তব্য করতে চাইনি। ভাবছিলাম এটা ব্লগিংয়ে প্রবীনদের কথাবলার জায়গা। তবে এখন মন্তব্য না করে পরলাম না। আপনার এই মন্তব্যটি আমাকে অনেক কিছু বোঝালো। ধন্যবাদ হিমু ভাই।
অফ দা টপিক: আপনি একবার আমার ব্লগের কর্তাকে প্রশ্ন করে দেখতে পারেন, উনি কেন সচলের ব্লগারদেরকে ব্যক্তিগত চিঠিতে দাওয়াত দিয়ে বেড়াচ্ছেন আমার ব্লগের আতিথ্য নেয়ার জন্য। (ব্যক্তিগত চিঠির ব্যপারটি হয়তো আমি নির্দোষ ভেবেই ভুলে যেতাম কিন্তু ওইযে বল্লাম, আপনার এই মন্তব্যটি আমাকে অনেক কিছু বোঝাল...)
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
য়্যাঁ? সুশান্তদা এই কাজ করে বেড়াচ্ছেন নাকি?! নিচেই তো এক কমেন্টে দেখলাম, উনি বলছেন ওনার ব্লগ জলে ভেসে যাচ্ছে না। কিন্তু সেই সচলায়তন, যার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত ছিলেন তিনি বছরখানেক আগেও, তারই ভাঁড়ারে হাত বাড়াতে হচ্ছে অতিথির জন্যে?? সচলের মান তাহে সামান্যই বাড়ে, সুশুর সম্মান তায় একেবারে ছাড়ে!!! ছি ছি ছি ছি।
কই সুশুদা, আমারে ডাকলেন না যে? সেন্টু খাইলাম বস! নেক্সট টাইম এই অধমরে দাওয়াত দিতে ভুইলেন না গো। নাহয় ক্যাক্কুক পাতে কমই দিলেন?
দাওয়াত কিন্তু অনেকেই পেয়েছেন। নবীন প্রবীন মিলিয়েই...
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
এইবার আমি খুব মাইন্ড খাইলাম। বয়স বিবেচনাতেই যদি দাওয়াত পাঠানো হয়, আমি বাদ পড়ি ক্যান? আমি কি নবীনের থিকা ছুডু নাকি প্রবীণের থিকা বুইড়া?
সুশান্তদা, এই ব্লগ দিবস আসলে ব্লগকে টেনে পেছনে নিয়ে যাবারই একটা উদ্যোগ। বছরের ৩৬৫ দিনই ব্লগ দিবস। আলাদা করে একে উদযাপন করতে চায় তারা, যাদের ব্যবসায়িক কারণে নানা উপলক্ষ্য দরকার, নিজেদের বিজ্ঞাপিত করা দরকার। ব্লগাররা কেন তাদের বিজ্ঞাপনের পালে হাওয়া লাগাবে?
প্রধান কমিউনিটি ব্লগগুলির একটা আনুষ্ঠানিক দিবস সারা বছর ধরে ছড়ানো। কাজেই ওগুলিই উদযাপিত হোক। কয়েক মাস পর পরই ব্লগ নিয়ে উল্লাস ছড়িয়ে পড়ুক এখানে ওখানে। বছরে একবার এই নিয়ে ব্লগ দিবসের নামে ভাঁড়ামি আর চিহ্নিত ভাঁড়দের নর্তনকুর্দন দেখার কোনো মানে হয় না।
আর যারা ব্লগ দিবস পালনের কথা মুখ দিয়ে বের করে, তারা যেন ব্লগার হয়, ব্লগব্যবসায়ী না হয়, এই দিকটা আমাদের খেয়াল রাখা দরকার। আপনার কী মনে হয়?
একমত।
তবে আমরা বসে থাকলেই কি ব্লগ দিবস পালন বন্ধ থাকবে? সুদূর ভবিষ্যতের কথা ভাবেন। কালকে হয়তো কোন কোন প্রিন্ট মিডিয়া ১৯ ডিসেম্বরকে বাংলা ব্লগ দিবস হিসেবে আখ্যায়িত করবে। আমাদের কি করার কিছু নাই।
আপনি কিশোরীদের মতো কান্তেছেন কেনু কেনু কেনু? প্রিন্ট মিডিয়ায় ছাপাইয়া দিলেই ব্লগ দিবস হয়ে যায়? ব্লগারদের উপর এইটুকু ভরসা আপনার নাই? প্রিন্ট মিডিয়ায় তো জুতামুজাহিদ [শব্দসৌজন্য ওসিরিস] বলছে সে স্বাধীনতা আনছে, সেই রক্ষা করবে, তো কী হইছে?
ব্লগব্যাপারীদের পালন করতে দ্যান দিবস। ঐটার নাম ব্লগভাঁড়ামি দিবস হইতে বেশি দেরি নাই।
১৯ শে ডিসেম্বরকে 'ব্লগভাঁড়ামি দিবস' হিসেবে পালন করা যায়। আগে 'ড়েসিডেন্ট'´বসবে কিনা, এইটা আলোচনার বিষয়।
তবে সুশান্তদার আশঙ্কা একেবারে মিথ্যা না। এটার বিপক্ষে অ্যাকটিভিটি দরকার আছে। জুতামুজাহিদকে মিথ্যা ভাষণের পরে ছেড়ে দিলে ইতিহাসবিকৃতিতে ১০ বছর পরে তার বক্তব্য ভূমিকা রাখবে। এই দেশে নিযামী মন্ত্রী হইছে। ইগনোর সবসময় করা যায় না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আরে বস, বছরের প্রথম তুষারপাত হৈতাছে। এইসব ব্লগদিবসের খ্যাতা পুড়ে লন গান শুনি-
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পোস্টের প্রয়োজন ছিলো। কারণ, "কেউ যখন কোন গুরুত্বহীন দিনকে বাংলাব্লগ দিবস ঘোষনার পায়তারা করে সেক্ষেত্রে আমাদের বসে থাকা উচিত হবে না বলে মনে করি।"
তবে ব্লগদিবস বানানোর পক্ষে তেমন জোরালো কোনো কারণ নাই। দিনের প্রস্তাবে নানমুণির নানা মত থেকেই এটা স্পষ্ট। আরেকটা জিনিস লক্ষণীয়, ব্লগদিবস পালনের আইডিয়াই এসেছে ব্যবসায়িক বা অন্য কোনো খারাপ স্বার্থে। গত বছর ১৬ ই ডিসেম্বরকে ব্লগ দিবস বানানোর পায়তারা চলেছিলো। এবার খালেদার জন্মদিনের মতো জন্মদইন পাল্টিয়ে ১৫।
বাংলা ব্লগের অধিকাংশ ব্লগার যদি মনে করে এটা দরকার আছে, তাহলে আনুষ্ঠানিকভাবে ভোট বা অন্যকোনো সিস্টেমে কোয়ানটিটেটিভ মতামত যাচাই করে তারপরেই সিদ্ধান্তে আসা উচিত। তবে অবশ্যই ঘোড়েল ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবে না নেচে প্রয়োজনীয়তা যাচাইটা দরকার।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ঐ ভোট কীভাবে নেয়া হবে বলাইদা? রাউটার অন অফ করলেই তো শুঞ্ছি আইপি পাল্টায়। তার ওপর ধরেন, সুশুদারই যেমন একটা আইপি এঞ্জিন আছে, উনি চাইলে একাই দুই হাজার ভোট দিতে পারবেন ইয়ারদোস্তোদের সাথে নিয়ে। যদি নিকের কথা বলেন, ছাগুরাম তিরিভুজের শুঞ্ছি ১০০১টা নিক আছে।
ভোট ফোট করেও লাভ নাই। যখন প্রয়োজন অনুভূত হবে, তখন মানুষ নিজে থেকেই দিবস পালনে একমত হবে। আজ নানা মুনির মত নানা হয়েছে এই কারণেই, সেরকম কোনো জোরালো গ্রাউন্ড পাচ্ছে না কেউ।
হা হা হা। ইয়ারদোস্তদের মধ্যে আপনি ও একজন বটে।
-
সুশান্ত
তাইলে পাসওয়ার্ডটা দিয়েন আমারে
।
মজার কথা শুনেন। একজন এই মাত্র আমারে বললো যে দাদা আপ্নে দেখি এক তারা খাইতেছেন সচলে, কিছু বাড়াইয়া দেন। হা হা হা।
-
সুশান্ত
তবে আমার ব্লগের ব্লগারদের আন্তর্জাতিক ভাঁড় দিবস ঘোষণার বিষয়টা ভালো হৈছে
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
সুশান্তদা,
কি বলব... পরিষ্কারভাবে এই উদ্দ্যোগটা একটা ব্যবসায়ীক উদ্যোগ। সব ব্লগকে জানানো একটা ডিপ্লোম্যাটিক গিমিক। আমরা রাজি হইলেও করা হইত, না হইলেও করা হইত, এবং করা হইত সেই ১৫ তারিখেই।
এখন এটা একটা হুমকির রূপ পাচ্ছে। "জাম্প অন দ্যা ব্যান্ডওয়াগন, আদারওয়াইজ ইউ উইল মিস দ্যা ট্রেইন"। হুজুগে মাতো, নাহলে পিছে পড়ে থাকবে।
এখন এটার দুটো পসিবল আউটকাম আছে।
এক: হুজুগে মেতে বাংলা ব্লগ সুপার ফ্যামিলির একটা সাব ফ্যামিলি হিসেবে থাকা। এতে বিপদ কম। "ব্লগ-একসেস-বন্ধ" ধরনের ঝামেলা হলে সাথী পাওয়া যাবে। কিন্তু এতে স্বাতন্ত্র্য বজায় থাকেনা। এতে একজন সুপার পাওয়ারকে মেনে নিতে হয়।
দুই: সুপার পাওয়ার যা নিয়ে মেতেছে মাতুক। আমরা আমাদের স্বাতন্ত্র্য নিয়ে থাকি। এতে বিপদ বেশী। একলা থাকার বিপদ, দল ছাড়া হবার বিপদ। কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এতে করে আরেকটা "অনলাইন-মোস্তফা-জব্বার" তৈরী হবার সম্ভাবনা কমবে। একচ্ছত্র আধিপত্য কমবে।
আমরা ছোট হতে পারি কিন্তু হুজুগে গা ভাসাতে চাইনা। সচলায়তন বাংলা ভাষার মেজর অল্টনারনেটিভ প্লাটফর্ম হিসেবেই থাকুক।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই মন্তব্যের সাথে সহমত। খুব, খুব পছন্দ হয়েছে এই মন্তব্যের কথাগুলো। বিশ্লেষণগুলো খুবই গভীর।
ঐকমত্যের প্রহসন করে গায়ের জোরে নিজের মনমতো কাজ করে যাওয়ার জর্জবুশীয় সংস্কৃতির ব্লগীয় সংস্করণ দেখলাম।
ও আরেকটা কথা: বাংলা ব্লগ জনগুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয় না। ৯৫% লোক ব্লগ কি সেটাই জানেনা। পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এটা আছে কি না তাও জানা নেই। প্রাথমিক উৎসাহে ভাটা পড়লে এটাও আরো অনেক দিবসের মতো হারিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হুম, তবে এরপর ও কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে ব্লগ ডে এবং ব্লগ এক্সন ডে পালিতে হয়ে থাকে। মোটামোটিভাবে সেগুলোতে ভালোই অংশগ্রহন ও দেখেছি অতীতে।
আমার তো মনে হয় দিবস টিবসের দরকার শুধু বেনিয়াটাইপ ব্লগেরই থাকে। যারা ব্লগ বানাইছে তাগো কোম্পানির বিজ্ঞাপনের জন্য .... ভূল হৈলে ঠিক্কৈরা দিয়েন ......
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
ভাই, আমারব্লগ কি বেনিয়াতে পড়লো নাকি ? [ ইমো কই, খুজে পাচ্ছি না। এখানে হাসি নিষ্পাপ হাসি হবে]
কাকে বললাম আর কে গায়ে নিলো এইসব বিবেচনার টাইম নাই ......
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
প্রথমেই বলি,এখন পর্যন্ত ব্লগদিবস করার কোন কারন আমিও দেখি না। সেটা যাক। কিছু ইন্টারেস্টিং বিষয় চোখে পড়ল।
১. ১৯ ডিসেম্বরের তথাকথিত ব্লগ দিবসের প্রস্তাব কেউ কোথাও করেনি। আমি এই পোস্টের লিংক মারফত তিন ব্লগের আলোচনাই দেখলাম, সেখানে কোথাও এই তারিখটা নেই, কম ভোট বেশি ভোট সেই আলোচনা তাই অবান্তর। সুতরাং "আলোচনা করে" এই দিবসটি করা হয়েছে বলে যে শোর শুনলাম, সেটা আমাকে সত্যিই আনন্দ দিয়েছে।
২. হাসিবের খোমাখাতা স্ট্যাটাসে একটা মন্তব্য করেছিলাম, সেটা বলি। ১৯ তারিখটার একমাত্র মাজেজা দেখলাম ঐদিন এটিম গঠিত হয়েছিল। সেই হিসেবে এটিমের জন্মদিনের তারিখ আর সামুর প্রতিষ্ঠাকালীন মাস, এই দুটো নিয়ে যে সুন্দর ফিউশন হয়েছে, সেটায় মজা পেয়েছি। অন্য কোন যৌক্তিকতা খুঁজে পাইনি।
৩. দুঃখের বিষয় হচ্ছে ১৯ তারিখের ব্লগদিবস ঘোষনাটা অন্যান্য ব্লগে দূরে থাক, ঘোষনাকারী কর্তৃপক্ষ নিজেদের ব্লগেও ঘোষনা দেন নি ( অন্তত আমার চোখে পড়ে নি) ; গোপনে গোপনে কিছু ব্লগারকে মেইলে জানিয়েছেন! তারিখ নিয়ে কি উনারা নিজেরাই কনফিডেন্ট না নাকি ?
যাক, নো হার্ড ফিলিংস। নিছক মজা করার জন্য এই কমেন্টটা করা।
ব্লগে এসে গত কয়েক বছরে অনেক মজা করেছি। আমি ভাই মজা পিয়াসি মানুষ, যা দেখি তাতেই মজা পাই।
ব্লগ দিবস হোক আর না হোক; আর যাই হোক, ফিউসন এনালাইসিস দারুন হইছে।
ব্লগদিবস-বিষয়ক আলোচনায় জড়াইনি কারণ আমার মনে হয়েছে এসবের কোন দরকার নেই।
ব্লগের ধরনটাই এমন যে এখানে বিশেষ কোন দিনকে ব্লগ দিবস বলা ছাগলামি ছাড়া অন্য কিছু মনে হয়না।
প্রতিদিনই ব্লগদিবস। বিশেষ দিনকে ব্লগদিবস বলার কোন গ্রহণযোগ্য কারণ আমি দেখিনা। হয়তো মিডিয়াতে কাভারেজ পাওয়া কিংবা ব্যবসায় সুবিধা পাওয়া এসবের উদ্দেশ্য হতে পারে।
লেখালেখিই যেসব মিডিয়ার প্রাণ (যেমন ব্লগ), সেখানে লেখার সংখ্যা কিংবা পাঠকের সংখ্যা মূখ্য নয়। মুখে স্বীকার না করলেও এটা সবাই বোঝে কোয়ালিটি ম্যাটার্স এন্ড কোয়ালিটি লাস্টস। সেদিক থেকে সচলায়তনের অবস্থান কোথায় সেটা যে কারোরই বুঝতে কষ্ট হবার কথা নয়।
যথার্থই অপ্রাসংগিক । তাই এড়িয়ে গেলাম।
-
সুশান্ত
শুধু শেষের প্যারাটা অপ্রাসংগিক নাকি পুরাটাই?
যতটুকু অপ্রাসঙ্গিক ঠিক ততটুকুই উল্লেখ করেছি। এখানে সচলায়তনের লেখার কোয়ালিটি কিনবা এই কোয়ালিটি নিয়ে কার মাথা ব্যাথা আছে কি নাই সেগুলা যে আলোচ্য বিষয় নয় সেটা যে কোন বেকুব ও বুঝবে।
-
সুশান্ত
আমার মনে হইতেছে যাদের ব্লগের ভবিষ্যত নিয়ে দুশ্চিন্তা বেশি তারাই এসব ব্লগদিবস নিয়ে এখানে-সেখানে-এবাড়ি-সেবাড়ি পোস্ট দিয়ে আর মেইল করে বেড়াচ্ছে। এর সাথে কোয়ালিটির প্রসঙ্গটা যে প্রাসঙ্গিকভাবেই চলে আসে সেটা তো যে কেউ বুঝবে।
ভাই , আপনে কি ব্লগের নীতি নির্ধারক কেউ? আমার পোস্টে যদি এমন ধারনা হয় যে আমি যে ব্লগের প্রতিনিধিত্ব করি সেটা জলে ভেসে যাচ্ছে আর সেটাকে উদ্ধার করার জন্য এখানে অতিথি সেজে পোস্ট দিচ্ছি তাহলে পোস্ট টা তা মুছে দেন।
আর একটা কথা, আমারব্লগে নিমন্ত্রন রইলো। আমরা অতিথি সেবা করতে জানি কিনা দেখে আসবেন।
-
সুশান্ত
সুশান্ত দা
আমি তো আমার মন্তব্য দিয়েছি, এখানে ব্লগের নীতি নির্ধারক (ধরে নিচ্ছি সচলায়তনের কথা বলছেন) বা এরকম ভারী বিষয়ের অবতারণা কেন ভাই? আমার মতামত শুধুই আমার মতামত; সচলায়তনের নয়-- সেটা তো নীচের দিকেই লেখা আছে
। আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে বলতে হয়-- আমি কোন ব্লগেরই নীতিনির্ধারক নই। মাঝে মাঝে দুই-এক ছত্র লিখি মাত্র, যে কারণে নিজেকে ব্লগার বলেও পরিচয় দিতে পারিনা। যাই হোক প্রসঙ্গ এখন পুরাপুরি ভিন্ন দিকে চলে যাচ্ছে। এখানেই ইতি টানি।
আমারব্লগে নিমন্ত্রণের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ক'দিন আগে একটা ইমেইলও পেয়েছি অবশ্য। আপনাদের ওখানে অতিথি হিসেবে লেখা যায় তা জানতাম না।
আপনাকে আমার পছন্দ হলো না, আপনি মানুষ মনে হয় বেশি সুবিধার না। এরকম একটা নির্ভেজাল পোস্টে আপনি যা শুরু করলেন সেটা ভুলে যাওয়া কষ্টকর হবে।
-
সুশান্ত
সুশান্তদা, খুবই মনোকষ্টে পড়বেন। পিপিদার মতো অসুবিধাজনক মানুষে সচল ভর্তি। আপনার মতো নির্ভেজাল মানুষ সচলে আজকাল দেখাই যায় না। কী যে হবে!
ব্লগভাঁড়ামি দিবস পালন করতে চাইলে ২০১০ এর ১৯ ডিসেম্বর রেডি থাইকেন। লোগোটোগো বানানো হবে। খান্দানি লোকজন এর ডাক দিয়েছে, আমরাও নাহয় বাত্তিবুত্তি লাগাইলাম, শামিয়ানা টাঙাইলাম।
নির্ভেজাল পোস্ট আর নির্ভেজাল মানুষের মধ্যকার ব্যবধান তো হিমুর না জানার কথা না। যাই হোক, এরকম পিপিদা নিয়ে সুখে থাকুন সেটাই তো চাই।
-
সুশান্ত
দোয়াগো
আপনার মন্তব্য পড়ে খুব হাসি পেল। এরকম সত্য-ভাষণ খুব কম মানুষই দিতে পারে। নো হার্ড ফিলিংস প্লিজ।
--ঠিকই ধরছেন শুশুদা, পিপির মতো মানুষ সচল ছাড়া আর কোন আমার ,খামার বা চামার ব্লগের জন্য উপযুক্ত না।
তবে, ভবিষ্যতে যারে তারে 'মনহুশ সুবিধার না ' বলার আগে খুব খিয়াল কৈরা, এত্ত চটজলদি কোন সিদ্ধান্তে পৌছানোর আগে একটু তত্ত্ব-তালাশ করে নিলে বোধহয় আখেরে নিজের কথা গেলার মতো ঝক্কি পোহাতে হয়না।
বদ্দা দেখি আজকে একটু উত্তেজিত। আমি এমনি বলেছিলাম, ইদানিং নার্ভ খুব স্ট্রং করার চেষ্টায় আছি। অনেক কিছু গায়ে মাখাই না।
-
সুশান্ত
তাইলে আর এই কমেন্ট টা করলেন ক্যান?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
ব্লগ দিবস পালনের যুক্তিটা কী আসলে?
একটা মেইল আমিও পেয়েছি যেখানে ১৯ ডিসেম্বরকে 'ব্লগ দিবস' ঘোষনা করা হয়েছে। একটা অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণও রয়েছে সেখানে।
এই মুহূর্তে তেমন যৌক্তিকথা নাই, তবে কেউ যদি জোড় করে একটি অগুরুত্বপূর্ন দিনকে বাংলাব্লগ দিবস হিসেবে দাঁড় করাতে চায় সেক্ষেত্রে সেটা রুখে দাড়ানোর দরকার আছে মনে করি।
-
সুশান্ত
আশা করি রুখে দাঁড়ানোর প্রয়োজনীয়তা আর দায়িত্ব সম্পর্কে ভাল ধারণা পেয়েছেন!
সচলায়তনের অবস্থান সম্পর্কেও ধারণা তৈরী হয়েছে।
এবার নিজ হস্তে মস্তক নিয়া সেই দায়িত্ব পালন করুন।
আমরা পিপিদা'র মতো মানুষ নিয়া থাকি এবং থাকব।
একটা ব্লগদিবস পালন করে কোন্ দিক দিয়ে লাভ হবে?
আজকাল সব কিছুরই একটা করে দিবস দেখি, ঠিক বুঝে উঠতে পারি না ব্যাপারটা।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
লাভ তো হিসেবে করি নাই রে ভাই।
-
সুশান্ত
যা বুঝলাম এই পর্যন্ত, একটা নন-ইস্যুরে ইস্যু বানায়া হুদাই কাইজ্যা কর্তাছি আমরা। মাঝখানে বগল বাজাইয়া পপকর্ণ চিবাইতেছে ছাগুরা।
খুল ডাউন বেবস!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দিছেন তো ঝাকানাকা মিউজিক-- আবার কন খুল ডাউন; খুল ডাউনের মিউজিক দেন, শুনি।
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সচলায়তনের কোন এক মডু'কে পোস্ট টা ডিলেট করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলাম। যদি ও এখন পর্যন্ত কোন রিপ্লাই পাইনি, আমার অনুরোধ এখনো বহাল আছে।
দয়া করে পোস্ট টি মুছে দিবেন। আমি আর কোন মন্তব্যের জবাব দিতে পারছি না বলে যদি মনে করেন আমি পালিয়ে যাচ্ছি তাহলে সঠিক ধরেছেন।
সবাই ভালো থাকুন।
-
সুশান্ত
খুদাপেজ।
- পপকর্ণ শেষ, আরেক প্যাকেট লইয়া বইলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এইটা পালনের মতো পারফেক্ট সময় এখনো আসেনি। পৃথিবীতে যতগুলি দিবস আছে তার বেশিরভাগই ছিলো মুটামুটি সময়ের দাবি। কিন্তু আমার জানা মতে বাংলা ব্লগের সেই সময় এখনো আসেনি। আসলে আমরা ধীরে ধীরে খুবই বেশি পরিমানে ধৈর্যহীন হয়ে যাচ্ছি। আমরা চাই বা না চাই 'তারাতারি নিজেদের সুবিধার জন্য কিছু একটা করে ফেলা' টাইপ লোকেরা কিন্তু আজ বেশ ঘটা করেই পালন করছে একটি বিশেষ দিন -
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2009-12-19/news/26099
আজকের এই সময়ের জন্য এটা খুবই অপ্রয়োজনীয়। সবাই 'ছাগুত্ব' লাভ করলে তো মহা পরবলেম।
==================================================
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
উরে বাবারে! এতো পুরাই ব্লগরব্লগরব্লগর... ধৈর্য ধইরা সবগুলি পড়লাম। হেব্বি ইষ্টিংরেস্টিং!! কাইজ্জ্যা কি শ্যাষ?? আমিও গুরুর মত পপকর্ন সংগে কাসিস নিয়া বসছিলাম, এখন দেখি সিনেমা শ্যাষ!! দুঃখু পাইলাম!!
আমার পপকর্ন আর কাসিসের ট্যাকাটা কে দিব এখন??
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক দীপায়ন খীসার একটি লেখায় মন্তব্য করতে ঢুঁ মারতে এসে হঠাৎ করেই এই লেখাটি চোখে পড়লো। মূল আলোচনার বাইরে রথি-মহারথিদের মেধার বিচ্ছুরণ দেখে সত্যিই অনেক জ্ঞান হলো। তাহলে শেষ পর্যন্ত নোয়া নিজেই এখন মধ্যাঙ্গুল শোকা রপ্ত করে ফেলেছেন!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লবদা কেমন আছেন? অনেকদিন আপনাকে দেখি না।
তবে আপনার সময়জ্ঞান সাঙ্ঘাতিক ভাল দেখা যায়, একদম সঠিক সময়েই আপনার দীপায়ন খীসার পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক লেখায় মন্তব্য করার কথা মনে এলো! অভিনন্দন, এই পার্ফর্মেন্স অব্যাহত থাকুক।
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ধন্যবাদ কনফুদা। আমি ভালো।
সচলে নিয়মিত নই। কিন্তু একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, এর আগেও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক অতিথি লেখক তন্দ্রা চাকমা, ইলিরা দেওয়ান প্রমুখর লেখা পড়ে মন্তব্য করেছি। এটি করেছি, শুধু মাত্র আমার এই সব পাহাড়ি বন্ধুদের অনুরোধে নয়, নিজস্ব তাগিদেই।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
পুরাই অফটপিক:
বিপ্লবদা,
আপনাদের মতো (মানে জার্ণালিস্ট, রিসার্চার) মানুষদের জন্য উপযোগী একটা নতুন টুল দেখলাম। দ্রুপাল ভিত্তিক ব্লগ/নিউজ-এগ্রিগেটর। http://tattlerapp.com/
আমি ট্রাই করে দেখেছি। মূল কাজ হলো আপনি কী-ওয়ার্ড দিয়ে রাখবেন, সফটওয়্যার নিজেই ইন্টারনেট চষে বেড়াবে আর প্রাসঙ্গিক লিংকগুলো সামনে এসে হাজির করবে। আপনাদের অফিসে যদি রিসোর্স থাকে, তাহলে ট্রাই করে দেখতে পারেন। কাজের জিনিস মনে হচ্ছে।
অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লব ইদানীং আলুপোড়ার ভক্ত হয়ে গেছেন দেখলাম। আমারব্লগেও বিপ্লবের বেশ মনোজ্ঞ কিছু মন্তব্য পড়লাম। বিপ্লব দীর্ঘজীবী হৌক!
সুশীলদের ঘড়ি সবসময়ে ঠিক টাইমেই এলার্ম দেয়
বার বার লগইন করতে ভালো লাগছে না। তবু বলতে হচ্ছে:
হিমুর কাছ থেকে এমনই কিছু চিরায়ত মন্তব্য আশা করছিলাম (আমার উদ্দেশ্যে করা নীচের মন্তব্যগুলোসহ)।
এটা কী ঝাকানাকা গোয়েন্দা তদন্তে জেনেছেন? নাকী ব্লগিং স্বাধীনতা নাজায়েজ?
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হলুদ বিপ্লবদা, বুঝি নাই আপনার কথা। আপনার লেখার স্বাধীনতার চর্চা আপনি করেছেন, আমার পাঠের স্বাধীনতার চর্চা আমি করলাম। আর আপনি আজ এখানে আলুপোড়া ছাড়া অন্য কিছুর জন্য যে আসেন নাই, সেইটা আপনার কমেন্টের গোড়ার কাঁচুমাচু কৈফিয়ত পড়লেই বোঝা যায়। অমুক কাজ করিতে ঢুকিয়াছিলাম, তখন প্রবন্ধখানি চোখে পড়িলো ... এই বিরাট ভূমিকার দরকার হয় মিথ্যুকের নয়তো তস্করের। পরিষ্কার করে বললেই পারেন যে একটা ফোড়ন কাটার শখ হইলো তাই আসলাম, কাইটা গেলাম। আপনার ভয় কী?
আলুপোড়া ভালো লাগলে আইসেন আবার।
এইবার আপনার মতো করে একটা হাসি দেই।
"মূল আলোচনা" প্রসঙ্গে নিষ্ঠার নিদর্শন দেখেও খুব অবাক হলাম। গুরুদেবেরা মুখস্ত ফরম্যাটে কয়েকটা দিন বলেছেন, তাই সেগুলোর মধ্যে থাকলেই আলোচনা প্রাসঙ্গিক থাকে!
বাংলা ব্লগ দিবস পালনে আপত্তি নেই, যদি তা উপযুক্ত দিবসে হয়। উপযুক্ত দিন শুধুই সচলায়তন ব্যান হওয়ার দিনটি। নিদেনপক্ষে এই দিনটি আন্তঃব্লগীয় আলোচনায় থাকা উচিত। সেটা সম্ভব না, কারণ অনেকেই সে-সময় কিছু কু-কাজে লিপ্ত ছিলেন। << বলুন আলোচনা কোন দিক থেকে মূল আলোচনার বাইরে গেল? এই কথা উঠতেই সুশান্ত দা' পিঠটান দিলেন, আর পিছু পিছু আপনি এলেন ফোঁড়ন কাটতে।
হুদাই মধ্যাঙ্গুল শুঁকলেন, বিপ্লব দা'।
যতদূর মনে পড়ে, সচল ব্যান হবার পর অরূপের বরাত দিয়ে বিডিনিউজ২৪ ডট কমে অরূপের বক্তব্য হিসেবে একটি টুইস্টেড খবর ছাপা হয়েছিলো। খবরটি ছিলো বিপ্লব রহমানের যোগানো।
সচল ব্যান হলো, এর সাথে একটি বিশেষ শক্তিশালী পক্ষ জড়িত বলে একের পর এক এসেমেস আসতে থাকলো এক মডারেটরের কাছে। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে বলা হলো, এ ব্যাপারে তাদের কাছ থেকেও নাকি পাকা খবর এসেছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেলো, তথ্যগুলি সঠিক নয়। এসেমেসগুলি পাঠিয়েছিলেন রিপোর্টিঙের প্রবাদপুরুষ বিপ্লব রহমান।
আর সেই বিপ্লব এখন আসে মধ্যাঙ্গুলির কথা বলতে। হেহ।
হিমুর অফটপিকের মন্তব্যটিতে 'মনে পড়ায়' মারাত্নক কিছু তথ্য বিভ্রাট রয়েছে।
আমি মোটেই রিপোর্টিং এর প্রবাদপুরুষ নই, সামান্য সংবাদকর্মী মাত্র, তবে মনে করিয়ে দিতে চাই:
সচল ব্যান হওয়ার সেই অস্থির সময়ে সচলকে মুক্ত করতে অল্প কয়েকজন যেসব উদ্যোগ নিয়েছিলাম, তারই অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে এই খবরটি প্রকাশ করা হয়। প্রত্যেকটি গণমাধ্যম নিজ দায়িত্বেই সংবাদগুলো প্রকাশ করে। তবে আমি নিজে এ সংক্রান্ত কোনো সংবাদ কোথাও করিনি। তাই কোনোভাবেই এর দায়-দায়িত্ব আমার ওপর বর্তায় না। তবে খবরগুলোতে তথ্য ঘাটতি থাকাও বিচিত্র নয়। এ পর্যায়ে একজন মডারেটরকে দু-তিনটি এসএমএস করতে হয়েছিলো।
আর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এ কথিত ওই সংবাদটি করেছিলেন অমি রহমান পিয়াল।
এছাড়া অনলাইনে আরো যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিলো, তারমধ্যে 'সচলায়তন মুক্ত হোক' এমন একটি লোগো ধারণ করে ফেসবুক ও অন্যান্য ব্লগ সাইটে প্রোফাইল পিকচার পরিবর্তন করা, সচলকে মুক্ত করতে একাধিক ব্লগ সাইটে পোস্ট ও মন্তব্য করা... ইত্যাদি অন্যতম।
.
সে সময় অফলাইনেও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিলো। আর এ সবই সচল কর্তৃপক্ষকে অবহিত করাও হয়েছিলো। কিন্তু সচল কর্তৃপক্ষের অনুরোধে ও সচল ব্লগ সাইটটি আবার উন্মুক্ত হওয়ায় এ বিষয়ে আর অগ্রসর হতে হয়নি।
ভাবতে ভালো লাগছে, সচল মুক্ত হওয়ার পর পরই একটি ফান পোস্ট ও সচল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া অভিনন্দন বার্তামূলক পোস্টে উৎসাহমূলক সাড়া পাওয়া গিয়েছিলো।
আর কথা বাড়াতে চাইছি না। অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ঐ এসেমেসগুলি নিয়ে কথা বাড়াতে গেলে আপনার সমস্যা
, সেই কারণে কথা না বাড়ানোই ভালো, নাকি? কারণ সেগুলি আগাগোড়াই মিথ্যা কথা আর প্যানিক ছড়ানোর জন্যে পাঠানো।
পিয়ালরে জিজ্ঞেস করলে বের হয় বিপ্লবের নাম, বিপ্লবরে জিজ্ঞেস করলে বের হয় পিয়ালের নাম ... বড় বিচিত্র এই মধ্যমারাজনীতি!
অন্যত্র সচলের পরিবেশ নিয়ে আপনার কথাগুলি পড়ে খুব হাসি পাইসিলো বিপ্লব। সহসচল একটা বাচ্চা মেয়ের শরীরের বর্ণনা দিয়ে অশালীন পোস্ট করায় এই আপনিই তিরস্কৃত হইসিলেন সচলে, আর আপনি কথা বলেন সচলের পরিবেশ নিয়ে? আপনার লজ্জা লাগে না? নাকি সবাই সব কিছু ভুলে গেছে ভেবে গলা চড়াচ্ছেন?
হলুদ সাংবাদিকতার ইতিহাসে আপনার নাম হোলদে বিপ্লব হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
@ ইশতিয়াক রউফ,
আপনার ঘ্রাণ শক্তিকে বিপ্লব।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
এখানকার রথি মহারথিদের কথা আর কি বলব বিপ্লবদা, এরা হিটের জন্য আমার ব্লগের মুখ্য সঞ্চালককে দিয়ে সচলে পোস্ট দেওয়ায় আর এদের ধামাধরারা আবার সেই পোস্ট নিজেদের ব্লগে লিংকায়। চুড়ান্ত হিটখোর শালারা।
আর তাছাড়া একজন অরুপের বিদায়ে সচলের পরিবেশ নিয়ে আপনার যেই চিন্তা দেখি তাতে (১৬ নং মন্তব্য) সচলের হিট বাড়ার ব্যাপারে আমি যথেষ্ঠই আশাবাদী
সচলের রথী-মহারথী [হলুদ বিপ্লবদা বানানের ব্যাপারে উদাসীন] সব হিটের হিটলার। ফ্যাসিবাদী হিটলারও এদের তুলনায় চুষনিখোর শিশু।
এইসব দিবস দিয়ে বাংলাদেশের পেটে ভাত জুটবে না।
সিনেমায় ক্লাইমেক্স চলে আসছে। ইরি মোতাব্বির, আরেক পোটলা পপকর্ণ দিয়া যা আমারে! লগে ন্যাচোসও দিছ, সালসা দিয়া।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আলুপোড়াই তো অর্ডার দিতে ভুইলা গেলি!
আমি লেয়েস নিয়া বইসি, আলুর চিপস - পোড়ার বিকল্প
সচলায়তন যখন একেবারেই নবজাতক, ২০০৭ এর জুলাই মাসে সামহোয়ারে 'সচলায়তন' নামে আইডি খুলে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী পোষ্ট দেয়া শুরু হয়। আমরা তখন সামহোয়ার কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানিয়েছিলাম উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই আইডির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য।
তারা আমাদের অনুরোধ রাখেননি বরং ফিরতি মেইলে জানিয়েছিলেন এটি তাদের নীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক নয় সুতরাং কিছু করতে পারবেননা।
সামরিক সরকার যখন সচলায়তন ব্যান করলো, দুঃখজনক ভাবে তখন অন্য সকল ব্লগ কর্তৃপক্ষ এটা অনুধাবন করতে ব্যর্থ হলেন যে এই ব্যান একা সচলায়তনকে নয় এটি ব্লগ মিডিয়ার উপর আঘাত। মনে আছে, 'মুক্তাঙ্গন' ছাড়া বাকী কোন ব্লগ কর্তৃপক্ষ পর্যায় থেকে আমাদের পাশে এসে তো দাঁড়ায়ইনি বরং প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে কুৎসা রটনা করেছেন, সন্দেহের আঙ্গুল তুলেছেন আমাদের দিকেই যে সস্তা জনপ্রিয়তার লোভে আমরাই ব্যান নাটক সাজিয়েছে।
এই হলো বাংলা ব্লগীয় পরিমন্ডলের কমরেডশীপের নমুনা।
সেই দুঃসময় সচলায়তন একাই সামলেছে তার সচলদের বিশ্বাস-ভরসা ও আন্তরিকতার জোরে। সচলায়তনের অস্তিত্বের জন্য এতোটুকুই যথেষ্ট- আর কিছু লাগেনা।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
যদ্দূর মনে পড়ে 'মুক্তমনা'ও সচলের সাথে/পাশে ছিলো। অন্তত মুক্তমনার প্রতিষ্ঠাতা এবং মডারেটরদের একজন, সচল অভিজিৎ রায় সচলে তখন কোন এক পোস্টে এই বলে মন্তব্য করেছিলো বা এরকম কিছু। (নাকি ভুল বললাম? মুক্তাঙ্গন আর মুক্তমনা গুলিয়ে ফেললাম না তো?!)
অভিজিৎ তো ছিলেনই। তার কথা আর আলাদা করে বললাম না। এর বাইরে একমাত্র 'মুক্তাঙ্গন' এর কর্তৃপক্ষরাই তাদের ব্লগে পোষ্ট দিয়ে সচলায়তনের পাশে থাকার ঘোষনা দিয়েছিলেন।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
সচলায়তন ব্যানের সময় পারিবারিক ভাবে খুব ব্যস্ততার কারনে দেশের বাইরে দীর্ঘদিন থাকায় বিষয়টা আমার কাছে থেকে জানা নেই। কথা যখন উঠলই, তখন বিষয়টি আমি একটু জানতে চাচ্ছি।
আমি শুনেছি ( বলা নিষ্প্রয়োজন সচলদের মুখ থেকে নয়, বাইরে থেকে) ঢাকায় একটা সম্মিলিত মুভ এর আয়োজন করা হয়েছিল, যেখানে অন্যান্য ব্লগের নিয়মিত ব্লগাররাও অংশগ্রহনে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন।
কিন্তু পরে সচলায়তন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এবিষয়ে অনাগ্রহ প্রকাশ করা হয়।
এ বিষয়ে কিছু জানা থাকলে কেউ যদি একটু বলেন, তাহলে বুঝতে সুবিধা হয়।
কারন এই ঘটনার পরেই কেউ কেউ গুজব রটান যে সচলায়তন এই ব্যানকে বৃহত্তর ব্লগের উপর আঘাত হিসেবে না নিয়ে তাদের নিজস্ব ব্যাপারে রূপান্তর করছে।
হ্যাঁ, ঐ আন্দোলনের জন্যে বেয়াকুল ব্যক্তিরাই আমারব্লগে সচলায়তনরে চিরস্থায়ী ব্যানবন্দোবস্তের জন্য কলম ধরছিলেন।
শিয়ালের কাছে সচলায়তন মুরগি বর্গা দেয় নাই। তাতে শিয়ালরা দুঃখিত হয়ে অনেক কথাবার্তা বলেছিলো তখন। সেগুলি তো মনে হয়, আপনি শত ব্যস্ততার মধ্যেও শুঞ্ছিলেন। নাকি?
না, শত ব্যস্ততার মাঝে শুনতে পারি নি , এগুলো পরে দেশে এসে শুনেছি। শত ব্যস্ততার মাঝে যেটা হয়েছে, সেটা হচ্ছে খবরটা দেখেই ঈমান এনেছি।
আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলে এসব ক্ষেত্রে সরকারি স্টেপই নেয়া হয়, কিন্তু পরিষ্কার করে বলা হয় না। ( গত কিছুদিন আগে ইউটিউব ব্লক করা হয়েছিল আর্মি আর প্রধানমন্ত্রীর মিটিংটাকে হাইড করতে )। শত ব্যস্ততার মাঝেও সরকারি একটা কারিগরি পয়েন্টে আমার এক ব্যক্তিগত বন্ধু ছিল, তার সাথে কথা বলেছি এবং কী কথা হয়েছে সাথে সাথে অরূপকে জানিয়েছি। ক্ষমতা নেই বলে, এর বেশি কিছু করতে পারি নি। ডয়েচে ভেলে থেকে যোগাযোগ করে সাক্ষাতকার চেয়েছে, সেখানে আমি অরূপ আর মুর্শেদের ইমেল এড্রেস দিয়ে তাদের সাথে যোগাযোগ করে লেটেস্ট অবস্থা জানার জন্য পরামর্শ দিয়েছি। তারপরও যখন আমার কমেন্ট চেয়েছে, তখন একজন সচল সদস্য হিসেবে কমেন্ট দিয়েছি যে এটা পরিস্কারভাবেই সরকারি হস্তক্ষেপ এবং এটা বাংলাদেশের ইন্টারনেটে বাকস্বাধীনতার উপর সুদূর প্রসারী প্রভাব ফেলবে।
সুমন রহমান ও পল্লব মোহাইমেনের লেখার প্রতিবাদ করে প্রথম আলোয় মেইল করেছি এবং তাদের লেখার প্রতিবাদে আমারব্লগ এ একটা লেখাও লিখেছি।
শিয়াল আর মুর্গি নিয়ে চিন্তা করার টাইম পাই নাই তখন। এতদিন পরে প্রসঙ্গ এলো বলেই জানতে চাইলাম।
যে লোক ব্লগে এসে বলে, "সচলায়তন একটা ফ্যাসিবাদি প্ল্যাটফর্ম, ব্যান করা হইসে খুব ভালো হইসে", করণীয় সম্পর্কে ব্লগারদের আলোচনায় চিৎকার করে বলে, "সচলায়তন ব্যান হইসে আমি খুশি হইসি", সেই লোক লাফাইতে থাকে, সে সচলায়তনের হয়ে প্রেস কনফারেন্স করবে। এর হাতে প্রেস কনফারেন্স কেন, একটা আধা খাওয়া আমড়াও তো ভরসা করে দেয়া যায় না। এই লোককে সচলায়তন সম্পর্কিত যে কোনো কাজ থেকে দূরে রাখার অনুরোধ করা হয়েছিলো মডারেশনের পক্ষ থেকে। সচলরা সে অনুরোধ রক্ষা করেছিলেন।
"যথাযথ কর্তৃপক্ষ" আর "অযথাযথ কর্তৃপক্ষ"-এর সাথে যোগাযোগ করার পর আমরা জানতে পারি, এই ব্যাপারে কোনো সরকারী কর্তা কিছু বলতে নারাজ। তাঁরা আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকণ্টকিত পথ দেখান। অযথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রকৃত ঘটনা [প্রকাশযোগ্য নয়] জানার পর সচলায়তন মডারেশন সিদ্ধান্ত নেয়, এই ব্যান তুলে নেয়ার প্রক্রিয়ার পেছনে কালক্ষয় না করে আইপি শিফট করা সহজতর হবে। সেটাই করা হয়।
সচলায়তনের রিস্টোরেশন অনেকের মনে দুক্ষু দিয়েছিলো। তারা সচলায়তনের জানাজা পড়ে ফেলেছিলো প্রায়। আবার ফিরে আসতে দেখে সেই জানাজার ইমাম মড়াকান্না শুরু করে, সচলায়তন আন্দোলন করতে দেয় নাই! সচলায়তন ফ্যাসিবাদি! একটা প্রেস কনফারেন্স করতে না পারার শোকে সে স্নানাহার ভোলে [কথিত আছে স্নান সে এমনিতেই করে না, একবার নাকি তাকে অস্ত্রের মুখে দাঁত মাজানো হয়েছিলো জাহাঙ্গীরজঙ্গল বিশ্ববিদ্যালয়ে] এমন দশা আর কি!
এই ইমাম ব্রন্টোসরাসটির সাম্প্রতিক জীবনে একটি পুলিশি হস্তক্ষেপের কাহিনী প্রচলিত আছে। উনি কিন্তু ব্যক্তিজীবনে সেই অন্যায় রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে কোনো বিপ্লব, আন্দোলন বা প্রেস কনফারেন্স করেন নাই, কসবীকে নিয়ে সোজা কাজী অফিসে লৌড় দিছিলেন। উনার আন্দোলনের দৌড় আমাদের জানা আছে।
ক্লিয়ার এনাফ। থ্যাংকু।
- জানাজা থাইকা মূর্দা উইঠা আবার দৌঁড়-ঝাপ দেওনের ঘটনা আমারে ভাওয়াল রাজার কাহিনী মনে করাইয়া দেওন ঘটাইলোরে!
আইচ্ছা, (সচল ব্যানের সময়) ডিডাব্লিউ থেকে যে যোগাযোগ কর্ছিলো, হেতে কি হেবো আছিলো নাকি?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ।
এইটা কি বানানের ভুল নাকি ইচ্ছা কৃত?
কোনটা হইলে পায়ে পা প্যাচাইয়া কাইজ্যা করতে আপনার আর আপনার বন্ধুদের সুবিধা হয় আমাকে জানান, আমি ঐটাতে টিক মার্ক দিতেসি।
এইখানে কথা বলছি আমি একা, আমার বন্ধুদের টানার দরকার নাই।
আমার সুবিধা অসুবিধার উপরে আপনার উত্তর নির্ভর করে এইকথাই কিন্তু প্যাচানো কথা।
ঠিকাছে, আপনার বন্ধুদের টানলাম না।
হ, প্যাচানো কথাই তো।
আপনি ভাই ভাল সাহিত্যিক, লেখক। আপনার মত লেখকের সব কথা/লেখা আমার মাথায় না ঢুকলেও এই সামান্য অংশটুকুর পাশে আপনার মত গুনীজন টিক মার্ক দিয়েছেন বলে আপনার কাছে কৃতজ্ঞতা।
তুমি তো বহুদ্দিন সচলে ল্যাখা ছাইড়া দিছো। এখন কোনভাবে সুশান্তরে আক্রান্ত দেইখা ফাল দেওনের গূঢ়ার্থ কী দাঁড়ায়?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
সুমন দা,
সুশান্ত বিষয়ে আমার কোন মন্তব্য নেই এই পোষ্টে। আছে জাবি বিষয়ে। আপনার নেই দেখে কষ্ট পেলাম।
সেলিম ভাই, জাবি নিয়ে কী মন্তব্য করেছেন এই পোস্টে? আমার তো ধারণা ছিলো জাবি = জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। আপনাকে তো এ নিয়ে কিছু বলতে দেখলাম না!
আপনার মতো পাঠককে ঝাঁকায় করে মাথায় নিয়ে ঘুরতে মন চায়, কিন্তু ওজন বেশি বলে পারা যায় না। এই অকিঞ্চিৎকর ব্লগারের কৃতজ্ঞতামথিত বিনয়সিক্ত ধন্যবাদ গ্রহণ করে বাধিত করন ঘটন হওয়ান।
কথা একা বললেও বন্ধুদের পোস্টে যে বইসা বইসা মনিটরিং করতেছিলেন সেটা বোঝা দুষ্কর না। হঠাৎ মাস ছয়েক পরে সচলায়তনে ঢুইকা যে কমেন্টটা করলেন সেটা যে পজিটিভ স্পিরিট থেকে করেন নাই সেটা যে কেউ বুঝবে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমার বিষয়ে আপনার কথা সত্য।
তাই বলে একটা খারাপ বিষয়কে সচল প্রোমট করবে এমনটা হয়ত আপনিও আশা করবেন না।
সেলিম ভাই, কোন খারাপ বিষয়?
জাহাঙ্গীর জঙ্গল বলাটা খারাপ হবে কেন? হিমু তো শব্দ টুইস্টার। সে লেখার সময় প্রচুর শব্দ টুইস্ট করে বলেই তার লেখা এত হাস্যরস পূর্ণ হয়। কিন্তু আপনি তো শব্দ টুইস্ট করেন না। আপনি যখন বুয়েটকে বুলেট বলেন তখন আমরা কি অর্থ ধরে নিবো? যখন এক্স-বুয়েটের সহপাঠিকে নিয়ে বিষোদগার মূলক লেখা লিখেন তখন কি ধরে নিবো?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
উঁহু মুর্শেদ, ভুল বুঝছো। জাহাঙ্গীরজঙ্গল বিশ্ববিদ্যালয় একটা জঙ্গলের নাম, যেখানে ব্রন্টোসরাসের চামড়াধারী একটি দাঁতাল বাঁশখোর চড়ে বেড়াতো। এর অবস্থান আমাদের স্বনামধন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের একটু পেছনে।
সেলিম ভাই, বুঝাইয়া বলেন ভাই, কোন খারাপ বিষয়? কী হইছে? না জেনে ভুল বুজ্জো না, প্রাণে বেতা দিউ না!
তোমাগো কথার মধ্যে আমার ঢুকার ইচ্ছা নাই।
তয় কৈতারি সচল ব্যানের সময় যে শালার পো বগল বাজাইছে সে যেই চুদির ভাইই হোক না ক্যান সচলের কাছে তাঁর স্ট্যাটাসের কোন পরিবর্তন কোনদিন হবে না।
জাবির লোক কিন্তু সচলে আরো আছে। খুব খিয়াল কৈরা।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
সুশান্তদার একটা কন্ট্রিবিউশন অন দ্যা রেকর্ড বলে রাখা ভাল। সচলায়তন এর ডোমেইন sachalayatan.com আমাদের কেনা ছিল কিন্তু sachalayatan.net আর sachalayatan.org কেনা ছিল না। সচলায়তন যখন ব্লক হল তখন এই তার সমাধান হিসেবে নতুন আইপি আর নতুন ডোমেইন হিসেবে sachalayatan.net আর sachalayatan.org কিনতে যাই আমরা। আবিষ্কার করি এই দুটো ডোমেইন কিনে ফেলেছেন - সুশান্ত দাশ গুপ্ত। সময় মিলিয়ে দেখলাম তিনি যখন সচল হয়েছিলেন কেনাটার সময় ওইটার কাছাকাছি দেখাচ্ছে।
তখন সচলের বিপরীতে তার সমস্ত কর্মকান্ডের পরও আমি একটা পার্সোনাল ইমেইল করি। এবং তার জবাবে সুশান্তদা প্রম্পটলী ডোমেইন দুটি ফিরিয়ে দেন আমাকে - কোন দ্বিধা ছাড়াই। সত্যি বলতে কি আমি খুবই অবাক হয়েছিলাম। যদিও আমি মনে করি শুরুতেই সচলায়তনের ডোমেইন দখল করে বসে থাকাটা আন-এথিকাল তবুও আমি আজও তার প্রতি কৃতজ্ঞ। এরকম উদারতা দেখানো চাট্টিখানি কথা নয়।
আমি সুশান্তদা এবং অন্যান্য কিছু সচলের কুৎসিত কর্মকান্ড দেখেছি। বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছে। তবু বিশ্বাস করতে হয়েছে। তবু আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি সুশান্তদা এবং এক্স-সচলের কেউ কেউ ভেতরে খুব ভাল মানুষ। কেবল দৈবের দোষে সচল বিরোধী।
তারপর আবার যখন দেখি, সচল ভাঙ্গার প্ল্যান কষছেন এনারাই। সচলদের ইমেইল করে বেড়াচ্ছেন। তখন মেজাজ আর ঠিক থাকে না।
দুঃখিত সুশান্তদা আপনার অনুরোধ রক্ষা করে এই পোস্টটা ডিলিট করা গেল না। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে গেছে। এটাকে রাখা জরুরী।
এই সময় অরূপ হারামীটারে খুব মিস করতেছি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমি টেকি বিষয়ে অজ্ঞ লোক, তাই বিষয়টা একটু ক্লিয়ার হতে চাচ্ছি। আমার কাছে সচলের দুটো ডোমেইন কিনে রাখাটাকে আনএথিকাল মনে হচ্ছে না, বরং ঐ দুটো ডোমেইন সময়মতো সচল কর্তৃপক্ষ কিনে রাখেন নি, এটা হয়তো কিছুটা অসচেতনতা ছিল।
আমি যতদূর জানি সুশান্ত ডোমেইন কেনাবেচার ব্যবসা করেন, এবং ব্যবসাটা স্বীকৃত ব্যবসা, অবৈধ কিছু নয়। সেক্ষেত্রে উনি যদি কোন ডোমেইনকে প্রমিজিং মনে করেন, তিনি সেটা কিনে পার্ক করবেন, এতে দোষের কিছু নেই। সুশান্ত না কিনে যদি ছাগুরাম কিনত, তাহলে হয়তো এটা আরো অস্বস্থিকর বিষয় হতো। তিনি প্রয়োজনের সময় প্রম্পটলি ডোমেইন ফিরিয়ে না দিলেই বিষয়টার নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন হয়তো উঠতে পারতো, কিন্তু এখন মনে হয় এই প্রসঙ্গ সঠিক হয় না।
এটা একটা গুরুতর অভিযোগ। এই বিষয়ে জানতে আগ্রহী।
অনার্য্য সঙ্গীতের করা ৩৫ নং মন্তব্য দ্রষ্টব্য
আরিফ জেবতিকের মন্তব্য:
মুর্শেদর মন্তব্য:
আজ সুশান্তদা'র কাছ থেকে যে সার্টিফিকেট পেয়েছি তাতে নীচের বক্তব্যকে কেউ কেউ ভালোমানুষ সাজার চেষ্টা ভাবতে পারেন। তবুও আরিফ জেবতিকের প্রশ্নের জবাবে এবং মুর্শেদের বক্তব্য প্রসঙ্গে আমার ভাবনার কথাও লিখে রাখা প্রয়োজন মনে করছি। আমি হয়তো কারো চোখে ভালো মানুষ নাও হতে পারি, তবে এটুকু জেনে রাখবেন-- যে কারণেই এমন সার্টিফিকেট দিলেন তেমনটা চিন্তা করে আমি ঐ মন্তব্য করিনি।
প্রথমত: ইমেইলের বিষয়টা মনে হয় আমি প্রথম সচলায়তনে প্রকাশ করে ফেলেছি। ইমেইলটাকে আমি একদমই গুরুত্ব দেইনি। ধরেই নিয়েছিলাম যেকোন ব্লগের মডারেটরই যে কাউকে ইনভাইট করতে পারেন। আমার কাছে ইমেইলটি ছিল একদম নিরীহ। ইমেইলের বিষয়টা হয়তো আমি প্রকাশ করতাম না কিন্তু প্রসঙ্গক্রমে চলে এসেছে। আমাদের একজন সচলও তাঁর ফেসবুকে লিখেছিলেন যে উনিও আমারব্লগ থেকে মেইল পেয়েছেন। মেইল পাওয়াটাকে আমি দোষের কিছু মনে করিনি। একেবারেই না।
আবারো বলছি এবং দরকার হলে শপথ করে বলতে পারি, কোনরকম ভিন্ন চিন্তা থেকে ইমেলের ব্যাপারটা আমি প্রকাশ করিনি। সে বিচারে মুর্শেদের মন্তব্যে আমার দ্বিমত করারই কথা। কিন্তু সুশান্তদা আমার ঐ মন্তব্যে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখালেন তার পেছনে একটি মাত্র কারণই দেখছি-- তার তা হলো ইমেলের ব্যাপারটা প্রকাশ করা। যদি ওনারা ভালো নিয়তেই ইমেল করে থাকতেন তাহলে ওভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রয়োজন ছিলনা বলে মনে হয়। আমার লজিকে ভুল হতে পারে, তবে এরচে ভালো কোন যুক্তি আমার কাছে নেই। শেষ বিচারে তাই মুর্শেদের বক্তব্যকে সমর্থন দেয়া ছাড়া আমার উপায় নেই। ব্লগের অনেককিছুই আমি একটু দেরীতে বুঝি; মুর্শেদরা অনেক পোড় খাওয়া; সেজন্যই হয়তো বুঝে ফেলেছেন।
সুশান্তদা'কে আবারো অনুরোধ করব আমার এই মন্তব্যটি পড়েও বিষয়টা আবার ভাবতে। কাউকে খোঁচা দেয়ার কোন উদ্দেশ্য আমার ছিলনা। থাকলে আপনার প্রথমে করা মন্তব্যের (যেখানে আপনি বেকুব জাতীয় কিছু শব্দের উল্লেখ করেছেন) জবাবেই খারাপভাবে কিছু বলতে পারতাম, কিন্তু বলিনি, তেমনটা আমার স্বভাব নয়।
সচলায়তনে যেহেতু আছি, এর পেছনে কারণ নিশ্চই আছে। কারণ প্রধানত একটাই-- এর পরিবেশ। দ্বিতীয়ত, অনেক সচলের সাথে এতটাই সখ্যতা গড়ে উঠেছে যে মনে হয় কতদিনের চেনা। তাদের প্রতি একটু দরদ তো থাকবেই। হয়তো একটু বায়াসনেস চলে আসতেও পারে, অস্বীকার করবনা। আফটার অল আমিও আপনাদের মতই একজন মানুষ।
ইমেল দেয়া এবং ইমেলের কথা প্রকাশ করা, এদুটোর কোনটাই আসলে তেমন গুরুত্ব বহন করে না, আপনার এই মতের সাথে একমত। যে কেউ ইমেল এড্রেস সংগ্রহ করে মেইল দিতে পারে, সেটা ব্যক্তিগত সংগ্রহ হতে পারে আবার ইমেল এড্রেস কিনেও নিতে পারে ( শুনেছি ইমেল এড্রেস বিক্রী হয় বাজারে !!!)
যদি গোপন রাখার স্পেসিফিক অনুরোধ না করা হয় বা ব্যক্তিগত ইমেল না হয়, তাহলে ইমেলের বিষয়টা প্রকাশ করাটাও দোষের কিছু দেখি না।
কিন্তু লেখার আমন্ত্রন দেয়া ইমেল দেয়াকে সচল ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র, এভাবে ভাবতে নারাজ। সচলের অনেকেই অন্য অনেক স্থানেই লিখেন, দেখেন। তাদের অনেকেরই গুচ্ছব্লগ এবং ব্যক্তিগত ব্লগ একাউন্টও আছে। সে কারনে সচল ক্ষতিগ্রস্থ হয় না, ভাঙ্গাভাঙ্গি তো অনেক অনেক দূরের ব্যাপার।
যদি এমন হয় যে কেউ ইমেল দিয়ে বিষোদগার ছড়াচ্ছেন, কান কথা লাগাচ্ছেন; তাহলে ভিন্ন বিষয়। এমনিতে মার্কেটিং এর ইমেলকে এতো গুরুত্বপূর্ণ ভাবছি না।
এই বিষয়টাও আনএথিকাল। জানতে পারলাম "সচলায়তন সাইট" লিংক থেকে ইমেইল গুলো জোগাড় করা হয়েছিল।
স্ট্র্যাটেজিক অবস্থানের কারনে আপনার অবশ্য এটাকেও আনএথিকাল মনে হবে না। নেট-কানা বলে এটাকেও ডাউন প্লে করবেন।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
উহু, এইটা একটা সিদ্ধান্তমুলক কথা হয়ে গেল। স্ট্রাটেজিক কারনে এথিকাল আন এথিকাল মনে হওয়ার কোন কারন নাই, এখানে এমন কোন স্ট্রাটেজিক মতাদর্শিক আলোচনা চলছে না এখানে।
আর নেটকানা হওয়া দোষের কিছু না, যেটা জানি না সেটা জানতে চেয়েছি, আপনি দয়াকরে জানিয়েছেন, আমিও ধন্যবাদ জানিয়েছি। নেট কানা হয়ে তো ডোমেইন স্কোয়াটিং বিষয়ে না জানাটা অপরাধ না। বিষয়বস্তু ক্লিয়ার থাকলে বুঝতে সুবিধা হয় কোনটা সত্যিকার অভিযোগ আর কোনটা তথাকথিত বিশ্বস্থ সূত্রের গুজব হিসেবে উৎপন্ন।
এটা হয়ে থাকলে আনএথিকাল না হওয়ার কিছু নেই, কিন্তু এটা আপনার আগের মন্তব্যে বলা ছিল না।
নেটকানা হওয়া অবশ্যই দোষের কিছুনা। কিন্তু নেটের বিষয় না জেনেও যে বিষয়টাকে আনএথিকাল বলা যায় সে বিষয়ে নেটকানার দোহাই দিয়ে পাশ কাটানোটাটা প্রো-মোল্লাদের 'আমি অজ্ঞ তাই মুক্তিযুদ্ধ বিষয় কিছু জানিনা' ধরনের যুক্তি হয়ে যায়।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
উহু, নেটকানা দোহাই দিয়ে আনএথিকালকে জায়েজ করেছি, এরকমটা স্মরণে আসছে না। যদি কখনো করে থাকি তাহলে তাৎক্ষনিকভাবেই দয়াকরে ভুল শুধরে দিবেন, ভুল স্বীকারে কার্পন্য করি না।
অনেক কিছুই জানি না, না জানার জন্য কোন লজ্জা নেই, তাই প্রশ্ন করে জানি।
যেমন ধরেন, আপনি বলেছেন,
আমি সাথে সাথেই স্বীকার করেছি এইটা হয়ে থাকলে আনএথিকাল হয়েছে।
ঢাকার বিশ্বস্থ সূত্র থেকে সেই ব্লগ তৈরীর ঘটনার মতো জানছেন কি না, সেটা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করি নাই।
বিশ্বস্ত সুত্র থেকে যে ব্লগ প্রকাশের খবর পেয়েছিলাম সেটা কিন্তু আত্মপ্রকাশ করেছে ঠিকই। সেটার প্রসঙ্গ তুলে আমার সব কথাকে খাটো করে ফেলা একটা পুরোনো ট্রিক।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
সেই ব্লগ আত্মপ্রকাশ করেছে জেনে খুশি হলাম। সেখানে সেই ব্লগের চার উদ্যোক্তা ( আপনার ভাষ্যমতে ) অরূপ, রাসেল, অমি পিয়াল আর আরিফ জেবতিক নিয়মিত লিখছেন এবং হাজিরা দিচ্ছেন কি না সেটাও দয়াকরে জানাবেন।
লিংক দিলে আরো সুবিধা, উনাদের লেখাগুলো পড়ে আসতে পারি।
আপনার কোন কথাকেই খাটো করেছি বলে মনে হচ্ছে না, সেরকম যদি মনে করে থাকেন তাহলে দুঃখ প্রকাশ করছি।
আপনে বলেছেন ডোমেইন নেয়া এনএথিকাল, আমি জানতে চেয়েছি, আপনি জানিয়েছেন, আমি বিষয়টা বুঝেছি এবং আপনার কথায় ঐক্যমত্য প্রকাশ করেছি।
আপনি সচলায়তন ভাঙ্গার ষড়যন্ত্রের কথা বলেছেন, আমি বিষয়টা জানতে চেয়েছি। সেখানে প্রকৃতি প্রেমিক যে উদাহরন দিয়েছেন সেই উদাহরন নিয়ে প্রকৃতিপ্রেমিকের সাথে ( আপনার সাথে নয়) কথা হয়েছে, উনি "ধারণা করেছেন", আমি সেই ধারণা করি নাই। ধারণা নিয়ে তো আলোচনা হয় না। যার যার ধারণা তার তার কাছে।
পুরো প্রসেসে আপনাকে খাটো করার কোন কাজ করেছি বলে চোখে পড়ছে না। সেরকম মনে করে থাকলে দুঃখিত।
আমার কথাগুলোকেও যে আপনি "স্ট্র্যাটেজিক অবস্থানের" দোহাই দিয়ে খাটো করতে চাইছেন, এমন অভিযোগও তুলিনি।
নতুন ব্লগের সাথে অরূপ ছাড়া আর কারো জড়িত থাকার কথা পাবলিক কোনে জায়গায় বলেছি বলে মনে পড়ে না। আমার মুখে অন্যের কথা বসিয়ে দিচ্ছেন দেখে বিরক্ত লাগছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ব্লগে আপনার ওরকম একটা কমেন্ট নিজের চোখে দেখেছিলাম বলে মনে পড়ছে। যেহেতু সেই পোস্ট আর কমেন্ট নাই, তাই কে কার মুখে কথা বসাচ্ছে এটা নিয়ে বোধহয় আলোচনা অসুবিধাজনক হয়ে যাবে, ঠিকাছে, ঐ পথে গেলাম না।
উঁহু। আমার মন্তব্যটার একটা কপি সেইভ করা আছে। যে মন্তব্য নাই সেটার দোহাই দিয়ে যা ইচ্ছে আমার নামে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টাটা সফল হবে না জেবতিক ভাই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
তাইলে তো আর কথাই নাই। সেইভও আপনি করেছেন, আপনিই বের করবেন, আমি কম্পুকানা হিসেবে সেইভটেইভ করি নি এটা বললে তো আবার ভাববেন নেটকানা বলে পাশ কাটাচ্ছি।
তবে ওখানে আমার একটা কমেন্ট ছিল এরকম যে, মুর্শেদের সাথে মেইল যোগাযোগ আছে, কোন গুজবের ব্যাপারে তিনি চাইলে সরাসরি যোগাযোগ করলে ভালো লাগতো। তবে যেহেতু উনি স্বীকার করেছেন ওই কমেন্টটা করা উনার ঠিক হয় নি, সুতরাং এ বিষয়ে কথা না বাড়ানোই উত্তম।
এটা আমার মুখে বসালাম। সেইভ করিনি তাই হুবহু স্মরণ আসছে না।
আপনার নামে কিছু চালানোর চেষ্টা না করে নিজের নামে চালানোর চেষ্টা করলাম। এটাতেও অসফল হলাম, সেটা স্বীকার করেই নিচ্ছি।
আরিফ ভাই, নতুন ব্লগের কোনো বাণীটাণী লেখার জন্য আপনাকে ডাকে নাই এখনো? এইটা কিন্তু ওদের খুব আনফেয়ার কাজ হইসে
। আদবকায়দা জানে না লোকজন
। দিনে দিনে দেশটার কী যে হচ্ছে!
হ, আমি মাইন্ড খাইছি। ঐ আপনার মতোই হইছে বিষয়টা। বয়েস, জ্ঞানগম্যিতে কম নন , কিন্তু সুশান্ত মেইল দেয় নাই বলে যেরকম লাগছে, ওরকম কিছুটা বোধ করতেছি।
এইটা একটা বহুল পরিচিত প্রতিষ্ঠিত "আকাম"। এটাকে সাইবার স্কোয়াটিং বা ডোমেইন স্কোয়াটিং বলে।
আমরা অসাবধান ছিলাম সেটা ঠিক। কিন্তু আমাদের কোন রাজনৈতিক ফান্ডিং বা স্বার্থান্বেষী কর্পোরেট সার্পোট নেই। তাই আমাদের বাজেটের দিকেও তো তাকাতে হয়। একেকটা ডোমেইন কিনতে বছরে ১০ থেকে ১৫ ডলার গুনতে হয়।
তবে ছাগুরাম কিনে ফেলেনি সেজন্যও আসলে আমরা সুশান্তদার কাছে কৃতজ্ঞ। এবং এই কৃতজ্ঞতা কোন দিন জানাতে কার্পন্য করিনি। ডোমেইন ফিরিয়ে দেবার পরপর সব সচলের কাছে ব্যক্তিগত মেসেজ এটা জানাই আমি।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশের আরেকটা উদাহরন দেই। সামহোয়ারইনে, বিডিনিউজ-২৪ এ আমার আর অরূপ স্ক্রীপ্ট ব্যবহার করে। সেজন্য যথাক্রমে হাসিন এবং অমি ভাই প্রোপারলী যোগাযোগ করছে। কিন্তু আমারব্লগে সেটা ব্যবহার করা হলেও আমাকে বা অরূপকে জানানো হয়নি। জানানোটা জরুরী না হলেও - ইট ডাজন্ট লুক এপ্রোপ্রিয়েট। আমি সুশান্তদাকে জানাই ব্যপারটা। এই ক্ষেত্রেও উনি খুব স্মার্টনেসের পরিচয় দিয়েছেন এবং বিষয়টা স্বীকার করে জানতে চেয়েছেন কি করা যেতে পারে। আমি আমার কৃতজ্ঞতার স্বাক্ষর রেখে ধন্যবাদ জানিয়েছি এবং স্ক্রীপ্ট ব্যবহারে রাজি হতে কার্পন্য করিনি।
তবে আরেকটা ব্যাপার। একই সময়ে একই কারনে কেনা সচলায়তনের muktopran.org কেনার পর দেখেছিলাম। muktopran.com আর muktopran.net সুশান্তদা কিনে রেখেছেন। কেন কেজানে। আমরা পরে muktopran এর কোনটাকেই আর ধরে রাখতে বা উদ্ধার করতে চাইনি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
যদিও অনেক বকাবকি করলাম এই পোস্টে [দুঃখ প্রকাশ, ভুল স্বীকার ও ক্ষমা প্রার্থনা না করা পর্যন্ত করেই যাবো, টিল দ্য এন্ড অফ টাইম], কিন্তু ডোমেইন দুইটা হস্তান্তর করার জন্য সুশান্তদারে ধন্যবাদ জানাই।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অপ্রকাশের কথা আসে নি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ যে কম হবে না, সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
আমি জানতে চেয়েছিলাম এই ডোমেইন হোস্টিংয়ের বিষয়টা, এটা কি বেআইনি অথবা আনএথিকাল কি না সেটা জানার আগ্রহ ছিল।
আপনার আলোকপাতের জন্য ধন্যবাদ।
আমি আসলে 'আনএথিকাল' বলে বিষয়টাকে মাইল্ড করতে চেয়েছি। এটা আসলে আইনত অপরাধ। এটা দেখুন: http://en.wikipedia.org/wiki/Anticybersquatting_Consumer_Protection_Act
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আরিফ জেবতিক, অছ্যুৎ বলাই আর বিপ্লবদাদারে-
বুঝা যাইতাছে, আপনাগো গায়ে এখনও 'অন্যব্লগের' আঁশতে গন্ধ; পুরা সচলত্বের পৈতা অর্জন করেন নাই।
কাটা লেজ নিয়া কি আর হুক্কাহুয়ার দলে ভিড়তে পারবেন?
জানি, এই কমেন্টাও আইবো না আগেরগুলার মত, ফ্যাসিবাদীগো জন্য করুনা হয়
সাজেদ ভাই, কেন খামাখা ফ্যাসিবাদীদের লাত্থিগুতা খাওয়ার জন্য আসেন?
স্বনামে লেখা আপনার পোস্টগুলি মিস করি। আপনার মেজো চাচার মৃত্যু নিয়ে একটা কী হৃদয়স্পর্শী লেখা দিয়েছিলেন, এখনও মনে আছে।
আর আপনার মতো মানুষ একটা নিক ভাঁড়াইয়া বালছাল কিছু মন্তব্য করে মজা নেয়ার লোভ সামলাতে পারে না? ব্লগিঙে আড়ালের সুযোগ নিয়ে আপনি এ-ই হলেন শেষে?
করুণা বোধ করার আগে করুণা বানানটা শিখে নিন। নেক্সট টাইম গুপ্তকেশছেদী কমেন্ট ফেলতে খামাখা আর আইসেন না। নিজের গোয়ালে গোবর ছড়ান। চামড়ার নিচে সাজেদকে বলবেন, সচলায়তনে সে আমন্ত্রিত।
দ্বিতীয়নাম অথবা সাজেদ ভাই (!)
দয়া করে বিপ্লব রহমানের সাথে
আরিফ জেবতিক এবং অচ্ছুত বলাইকে এক করবেন না।
ফ্যাসিবাদীদের ওপর করুনা করেই কি
একশোর ওপর মন্তব্য পড়ে ফেললেন?
আপনার করুনার দৈর্ঘ্য দেখে বিস্ময় হয়
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ঢাকায় আলুর দাম এখন অনেক বেশি। ফ্যাসিবাদি সরকার ৩৫ টাকা কেজিতে আলু খাওয়াচ্ছে। সেখানে আপনি যদি ফ্রি আলুপোড়ার আশা নিয়ে আসেন, তাইলে তো ভাইটু অতিথি আপ্যায়নে কষ্ট হবে।
সুশান্তদা
পিপিদাকে আপনি খুব বাজে কথা বলেছেন
এবং পুরোপুরিই অকারণে।
বুঝতে কি পারছেন ক্ষমা চাইবার তালিকায়
আপনার নামে আরো একটা লালকালি পড়লো?
বিপ্লব ভাই
ঠিক কী বলা উচিত আপনাকে?
অসম্ভব বিরক্ত লেগেছে আপনার মন্তব্য পড়ে
এটুকুই জানালাম শুধু
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
এই পোস্টে মন্তব্য করার অপশন বন্ধ করা হল।