ঢাকা শহরের অলিতে-গলিতে ফুটে রয়েছে অজস্র ফুল। কিন্তু সেসব ফুলের ছবি তোলাও কম ঝকমারি নয়। কখনো বা হৈ হৈ করে তেড়ে আসছে দারোয়ান, কখনো পুলিশ। সাধারণ মানুষ তেড়ে না এলেও মাঝে মাঝে বাঁকা মন্তব্য করতে ছাড়ছে না।
এটা অতি পুরোন এক লেখা। এবং ভয়াবহভাবে আবেগপ্রসূত! আবেগে যাঁদের আপত্তি আছে তাঁদের ভেতরে প্রবেশ না করাই ভালো। বস্তুত এই লেখাটি কখনোই প্রকাশিত হবার সম্ভাবণা ছিলনা। আজকে হঠাৎ সামনে পড়ায় কী ভেবে প্রকাশ করে দিলাম!
অনেকদিন কিছু লিখিনা। মাঝে মঝে লিখতে ইচ্ছে করে।
ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল চিকিৎসাবিজ্ঞানের একজন ছাত্র হবার। আমার মামা ডাক্তার। আমার খালা ডাক্তার। তাদেরকে মানুষ যেভাবে সম্মান করত একটা জিনিসই ভাবতাম সমাজে আর্থিক এবং সামাজিকভাবে সচ্ছল হতে গেলে চিকিৎসক হতে হবে। একজন চিকিৎসক সৎ ভাবে জীবন যাপন করেও সচ্ছল জীবনযাপন করতে পারেন। অবশ্য সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি যেভাবে প্রবেশ করেছে সে ক্ষেত্রে এই পেশার ভিতরেও প্রভাব পড়েছে। অস্বীকার করে উপায় নাই অনেকে
একদিন হঠাৎ স্কুল ছুটি হয়ে গেল আগ ভাগে ।
স্কুল কম্পাউন্ডের বাইরে এসে দেখি সব শূন্য, কেমন ফাঁকাফাঁকা চারদিক ! আমি ভ্যাবলার মত কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকি । প্রচণ্ড গরমে ঘামে চুপচুপে হয়ে গেছে আমার স্কুল ড্রেস । কিছুদূর হেঁটে বাস স্টপেজে এসে দাঁড়াই ।
বাড়ি যাব !
একটার পর একটা বাস এসে থামে । আমি একটাতেও উঠি না । ভ্যাবলার মত দাঁড়িয়ে থাকি !
সবুজ রঙের একটা বাস এসে থামে । খালি বাস।
(১)
- “হ্যালো, সি-আই-ডি চেন্নাই? চেন্নাই ইন্টারন্যাশ্নাল এয়ারপোর্ট থেকে বলছি। ইমিডিয়েট এখানে লোক পাঠান। একটা খুন হয়েছে।”
- “এয়ারপোর্টে খুন হয়েছে?”
ছেলে/মেয়েদের (মেয়েদের তুলনামূলক কম) ভেতর সবারই পর্নের প্রতি কম অথবা বেশি কৌতূহল থাকে, আছে এবং থাকবেও হয়ত। কিন্তু বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার, পর্নে কারোর প্রাথমিক কৌতূহল থাকা আর তাতে আসক্ত হয়ে পড়া— দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। আমার আশেপাশের এমন অনেককেই জানি যাদের মোবাইলে বা পিসিতে শুধু পর্নে ঠাসা; এবং, তাদের এই পর্ন প্রিয়তা দু এক দিনের নয়, দীর্ঘদিনের।
ক’দিন আগে একখানা বই পড়তে পড়তে চমকে গেলাম আমাদের মস্তিষ্কের এক অপারগতা সম্পর্কে প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখিত একটি গল্প দেখে। আপাতদৃষ্টিতে সহজ এক গাণিতিক ফাঙ্কশন অনুধাবন করতে গিয়ে আমাদের মনে যে কেমন ধন্ধ লেগে যেতে পারে, তা বলতে গিয়ে লেখক উদাহরণ টেনেছেন দাবা খেলার আবিস্কার-কাহিনীর।
"সামিয়া"
আম্মুর ডাকশুনে বিছানায় নড়েচড়ে ওঠে সামিয়া। বিছানার পাশে রাখা ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে রাত ঠিক বারোটা বাজে। খাটের পাশে রাখা টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়ে, পানির গ্লাসটা হাতে নিয়ে একটা চুমুক দিতেই আবার আম্মুর ডাক শুনতে পায়-
"সামিয়া"