“সত্যি আসবে?!”
“আসবে!”
“সত্যি সত্যি আসবে?”
“সত্যি সত্যি আসবে!”
“ও চিনবে কেমন করে?!”
“চিনিয়ে দিতে হবে!”
“তাহলেই হবে?!”
“তাহলেই হবে!”
বর্ণ’র বড্ড অবাক লাগে। নানা’র দিকে বড় বড় চোখ তুলে তাকিয়ে থাকে ও। কাঁচাপাকা লম্বা দাঁড়ি, মাথায় অল্প কটা চুল, চোখে খয়েরি ফ্রেমের চশমা, চশমার কাঁচে ওকে দেখা যাচ্ছে আবছা- আর নানার স্বচ্ছ চোখের তারা, নানা তাকিয়ে ওর দিকেই, মুখে এগাল ওগাল হাসি।
জাকার্তায় স্বপ্নে বিভোর এক ভ্রমণ শেষ হলো। ১৮ অক্টোবর সকালে এসেছি। ১০ দিনের ভ্রমণ। খুব একটা কম সময়ও নয়। এর মধ্যে বালি আর লম্বকও যাবো। জাকার্তা শহরের আবহাওয়া অনেকটা ঢাকার মতোই। তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রী। স্থানীয় সময় সকাল আটটা চল্লিশে আমাদের বহনকারী সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের বিশাল বিমানটি জাকার্তার সুকর্ণ-হাত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করলো। বন্ধু মামুনুর রশীদকে সাথে নিয়ে প্লেন থেকে নেমে এলাম। ঝলমলে রোদ
আগেকার পর্বগুলি এইখানেঃ
পর্ব ১ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46479
পর্ব ২ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46554
পর্ব ৩ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46617
পর্ব ৪ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46698
~ ফিরে দেখা - পর্ব ৫: ‘ওস্তাদের মার শেষ পাতে’ ~
শিরোনাম ধারন নেয়া হয়েছে বাট্রাণ্ড রাসেলের কাছ থেকে। আর এই বিষয়ে লেখার উৎসাহ পেয়েছি জেরোমের 'থ্রী ম্যান ইন আ বোট' থেকে। যেখানে আমার মতো তিনজন কর্মক্ষম অলসের বর্ননা আছে। ওই বইটা পড়ার পর থেকে আলস্য নিয়ে আমার আর কোন বিব্রতবোধ নেই।
১.
আলস্যের মতো আনন্দ আর কি আছে?
লিখনের ভাষা চুপ করে গেছে, সমস্ত বর্ণমালা মিলিয়ে গেছে তৃণে তৃণে। মিলিয়ে গেছে নিভে আসা দিনের আলোয়, মেঘাবৃত আকাশে। বৃষ্টির প্রতিটি বিন্দু এখন বাঙ্ময়, ঝড়ের মেঘে সমুদ্রের উড়ন্ত নাভি।এখানে মুক্তির খোঁজে কোন্দিকে যাবো? দিকদিশাহারা দিগন্তবিসারী মৃত্যুর দিকেই? নাকি তমিশ্রা পার হয়ে পুনর্জন্মের দিকে?
বাংলা ইবুক নিয়ে নানারকম পরীক্ষা নিরিক্ষা চালিয়েই যাচ্ছি। হাতে অবশ্য গিনিপিগ আছে একটাই, আমার সবেধন নীলমণি কাঠের সেনাপতি।
ইবুকের বাজারে বাংলা বই একসময় সদর্পে ঘুরে বেড়াবে, এরকমটাই প্রত্যাশা করি। এখনকার ইন্টারনেট আর টেকি যুগে ব্যাপারটা খুবই সহজ। আমি ঠিক করেছি পরবর্তীতে কখনও বই বের করলে প্রিন্টেড এডিশানের সাথে সাথে ইবুক এডিশানেও বই প্রকাশ করবো।
আমি যেটা করেছি, সেটা একটু লিখে রাখি, উৎসাহী কারো কাজে লাগবে আশা করি।
সম্প্রতি একটা মন্তব্য থেকে জানতে পারলাম তারেকানুর নাকি এখনও মোবাইল ফোন হারায় নি বা ছিনতাই হয় নি। কি আশ্চর্য কথা! এ কি সম্ভব নাকি? উনি মনে হয় সাবালক হবার আগে থেকেই দেশের বাইরে থাকেন। ওনার এত ঘুরাঘুরি করেও কিছু হয় নি, অথচ আমরা যারা রাত বিরাতে অল্প স্বল্প ঘুরে বেড়াই ঢাকা শহরে তারা ঠ্যাক না খেয়ে বাড়ি ফিরতে পারি না, অথবা মোবাইল ফোন পকেট থেকে সিএনজিতে পড়ে গিয়ে সেখানেই রয়ে যায়!
[justify]বাংলাদেশের বিদ্যালয়গুলোতে বিজ্ঞান পাঠ শুরু হয় তৃতীয় শ্রেণী থেকে ‘পরিবেশ পরিচিতি’ বিষয়টির মাধ্যমে। ‘পরিবেশ পরিচিতি’র পাঠ চলে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত। নবম-দশম শ্রেণীতে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানের পাঠ নেয়, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীরা সাধারণ বিজ্ঞানের পাঠ নেয়। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীতে গিয়ে মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ভৌতব