Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

চশমা কাহিনী

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১১/২০১২ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হঠাৎ করে আম্মুর মনে হল যে সে তার অতি দুরন্ত দুই মেয়ের পেছনে ছুটোছুটি আর চিৎকার চেঁচামেচি করতে করতে চোখে কম দেখতে শুরু করেছে, আর সেই সাথে ভীষণ মাথা ব্যথা! আমরা দুষ্টু ছিলাম দেখেই সব কিছুর দায় আমাদের মাথার উপর পরত। আমাদের একা রেখে তো আর কোথাও যাবার উপায় তখন আব্বু আম্মুর ছিল না!


মানুষ মরছে, শুনেছ কি তুমি?

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১১/২০১২ - ১০:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঈশ্বর তুমি মানুষ চেন নি, চিনেছ ধর্ম, রাষ্ট্র?
ঈশ্বর তুমি ক্ষমতার দাস, ঈশ্বর তুমি শ্রেষ্ঠ?
ঈশ্বর তুমি মসজিদে বাঁচ, বাঁচ মন্দিরে, গির্জায়?
ঈশ্বর তুমি বুলেটের সাথে, তলোয়ারে আর ক্ষমতায়?

ঈশ্বর তুমি নেমে এসে দেখ, কাঁদছে মানুষ রামুতে,
ঈশ্বর আছ? নাকি আজও তুমি সামিল সংখ্যাগুরুতে?
ঈশ্বর তুমি মনে করে দেখ, চারিদিকে সব লড়াইয়ে,
জিতেছে রাষ্ট্র, ধর্ম বা জাতি, হেরেছে মানুষ -


ঈশ্বরঃ অস্তিত্বহীন এক ভ্রান্ত ধারমা!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১০:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যখন বাবরী মসজিদ ধংসের পর উপমহাদেশে সংখ্যালঘুদের বিনাশ-নিশ্চিহ্ন করা হয়- ভাবি, ঈশ্বর কি করছেন?

যখন ইরাক বিধ্বস্ত হয়- মনে হয়, ঈশ্বর এখন কোথায়?

যখন দেশে-দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন-অত্যাচার অথবা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়- চিন্তা করি, ঈশ্বর আসলে কেন?

যখন রামুতে সব ধংস হয়- মনে জাগে, ঈশ্বর কি করেন?

যখন সংখ্যাগুরু রাখাইনরা রোহিঙ্গাদের নির্মূল করে- প্রশ্ন জাগে, ঈশ্বর কী ভাবেন?


তুলু রানি

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ৩:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাম্প্রতিককালের ভারতীয় চলচ্চিত্র ‘সিংঘম’-এর হিন্দী ভারসান যারা দেখেছেন তারা হয়তো লক্ষ করে থাকবেন সেখানে একবার পুলিশের হাতে অপরাধীচক্রের এক সদস্য ধরা পরে। ইন্টারোগেশনে ঐ অপরাধী তার মাতৃভাষায় যা কিছু বলে তার কিছুই পুলিশ অফিসাররা বুঝতে পারেন না। তখন এক কনস্টেবল এগিয়ে এসে বলেন যে, ভাষাটা ‘তুলু’ এবং তিনি এই ভাষাটা জানেন। এই ভাষাটার নাম আগে কখনো শুনিনি। ভারত বহু ভাষার দেশ, সেখানে ‘তুলু’ নামে একটা ভাষা থাকতেই পারে। কিন্তু কোন জায়গার মানুষ এই ভাষায় কথা বলে? এই ব্যাপারে একটু আগ্রহী হয়ে খোঁজ নিতে দেখি সে এক বিরাট কারবার!


আহ্বান

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অংক শেখ বালক। তোমার যদি ড্রোন না থাকে, তোমার কথার অর্থ নেই। তুমি যদি না জানো গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম কীভাবে কাজ করে, যদি না জানো কিভাবে স্যাটেলাইট ইমেজের উপর মাউসের দুয়েক ক্লিকে মুছে ফেলা যায় পুরো একটা জনপদ। তাহলেও তোমার কথার অর্থ নেই।


টার্গেট পুলিশ না বাংলাদেশ?

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ১০:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপাততঃ জামাত শিবিরের প্রধান প্রতিপক্ষ পুলিশ। বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনী বরাবরই একটু বিশৃংখল আর ঢিলেঢালা। এদেশে পুলিশের অন্যতম একটা ধর্ম হলো এরা দুর্বলের প্রতি হিংস্র সবলের কাছে নতজানু। এরা দুর্নীতিতে প্রথম শ্রেণীর, কিন্তু রাজনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হয় পণ্যের মতো। সরকারের মেয়াদ এখন শেষদিকে এবং জনপ্রিয়তায় ব্যাপক ধ্বস। জনতার কাছে পুলিশ হলো সরকারের অংশ বিশেষ। তাই পুলিশ পেটালে, পুলিশের গাড়ি পোড়ালে জনতার একাংশ


হে' নিয়ে যত হাউকাউ

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হে' কি ও কেন?

বিলেতি ফেস্টিভ্যাল ডিরেক্টর পিটার ফ্লোরেন্স তার বাবা নর্মান ফ্লোরেন্সকে নিয়ে ১৯৮৮ সালে প্রথম হে' ফেস্টিভ্যাল শুরু করেন ওয়েলশ এর হে অন ওয়েই শহরে যা বইয়ের শহর নামে পরিচিত। এই ছোট শহরে ত্রিশটিরও বেশী বইয়ের দোকান আছে যাতে নতুন ও পুরোনো বই বিক্রি হয়। হে' ফেস্টিভ্যাল নামক সাহিত্য উৎসব জুন মাসে দশদিন ধরে চলে এবং বর্তমানে দ্যা ডেইলি টেলিগ্রাফের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিবছর প্রায় ৮০০০০ লোকের সমাগম হয় এই উৎসবে। পিটার আরও বহু শহরে এই উৎসবকে নিয়ে গেছেন যার মধ্যে নাইরোবি, ইস্তাম্বুল, বুদাপেস্ট, থিরুভানান্থাপুরাম, বেলফাস্ট ও ঢাকা উল্লেখযোগ্য।


মেজররা আসছে!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৮/১১/২০১২ - ১০:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগস্ট ১২, ১৯৭৫। ঢাকা গলফ ক্লাবের একটা সন্ধ্যা। দোতালা আজকে কেমন যেন একটু বেশী উজ্জ্বল মনে হচ্ছে। দু’একটা তারাবাতি দরজার চারপাশে ছড়ানো। ত্রস্তপায়ে বাটলাররা দৌড়দৌড়ি করছেন। ক্যান্টনমেন্টের মূল রাস্তা থেকে একটু দূরে। মেইন রোড ধরে কিছু দূর আগালে চোখে পড়ে গলফ ক্লাবের দিকে যাবার সংকেত। সবুজে উপর হলুদ অক্ষরে লেখা “ঢাকা গলফ ক্লা-”। ব টি কেমন যেন একটু ঝাপসা হয়ে গেছে।বাঁ দিকে ঘুড়ে কিছু দূর আগালেই বাঁধ


জীবনের পথে...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৭/১১/২০১২ - ১১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টিকটিকিটা কী সুন্দর দেয়ালের গায়ে হেঁটে বেড়াচ্ছে! পায়ে নিশ্চয় চুম্বক আঁটা আছে। দেয়ালের এক মাথা থেকে আরেক মাথা পর্যন্ত বীরদর্পে হেঁটে বেড়ায়। মাঝে মাঝে থেমে যায়, যেন, যুদ্ধের ময়দানে শত্রুর বেরিকেডে আটকে পড়ে গেছে আর এই মাত্র জেনে গেল তার সব শেষ হতে চলেছে। হতাশ হয়ে সব আশা ভরসা ছেড়ে দিতে চাচ্ছে। নাহ! সে নিজেই তো দেখছি আরেকজনকে বধ করার জন্য শিকারে আছে!...