দুপুরের হলুদ নীরবতা ফিকে হয়ে আসে, সবুজের আস্তরণে রোদের আলো কমলা-লালে আভাময় হয়ে উঠে। শরীরের ঘামটুকু শুষে নেয় এক দফা স্নিগ্ধ বাতাস। আমি উবু হয়ে বসে ক্যামেরার লেন্সে চোখ রাখি – অনেক উঁচুতে একটা কাঠ-ঠোকরা একমনে ঠুকতে থাকে আগামী আবাস। কিন্তু নাগালের বাইরে ওটা, ৩০০ মি.মি.
জাতির ভাইয়া যখন লনটন থেকে আবার দেশে আসবে তার কয়েকদিনের মধ্যেই সে একবার সাধারণ ডায়রিয়ায় (এখন থেকে লেখায় ডায়রিয়া বললে সাধারণ ডায়রিয়া বুঝতে হবে) ভুগবে। কারণ হলো ঢাকায় পারা দিয়েই সে সবার আগে গুলিস্তানের হকার ইয়েছদিনের হাতে বানানো পিয়াজু, চটপটি, চা আর ডেসার্ট হিসেবে ফালুদা খাবে। (এই গ্রুপকে আমরা বলব "নো এক্সপোসার" বা বিদেশী গ্রুপ)
আপনারা নিশ্চয়ই ঋত্বিক ঘটকের “মেঘে ঢাকা তারা” দেখেছেন!
ট্রয় নগরীর এক বীর যোদ্ধা ছিল ঈনীয়াস। তার মা স্বয়ং দেবী ভেনাস আর বাবা অঞ্চিসেস। অঞ্চিসেস ট্রয়ের রাজা প্রায়ামের জ্ঞাতিভাই হলেও সামান্য মেষপালকের জীবন কাটাতেন। এদিকে দেবীমহাশয়া ছেলেকে খুব ছোটোবেলাতেই ছেলের বাপের কাছে রেখে চলে যান, নিশ্চয় নানা দৈব কার্যে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, মাঝে মাঝে বোধ হয় ছেলেকে দেখে টেখে যেতেন।
বুয়েটের আন্দোলন হোক সকল শিক্ষার্থীদের জন্য অনুকরণীয়
নাগরাজ থাকতো এক বিরাট জলাশয়ে, গভীর সেই জলাশয়ের নিচে পাথুরে গুহায় সে থাকতো, তাকে দিনের বেলা দেখা যেতো না। কিন্তু রাতে সে উঠে এসে চারিপাশের গ্রামের গরু ছাগল ইত্যাদি তো ধরে নিয়ে যেতোই, মানুষের শিশুদেরও ধরে নিয়ে যেতো। আক্রমণের সময় তার ভয়াবহ চেহারা দেখে লোকে আতঙ্কে নীল হয়ে যেতো, বাধা দেওয়া তো দূরস্থান। সে দিনে দিনে সব লোকের কাছে হয়ে উঠলো মূর্তিমান বিভীষিকা, তার ধ্বংসতান্ডবে হাহাকার পড়ে গেলো গ্রামে গ্র
স্যারের ১০০০তম লিগ ম্যাচ আজকে। আরব্য রজনী ১০০০ রাত পরে শেষ হয়ে গিয়েছিলো কিন্তু এক হাজার রাতের প্রিমিয়ার লীগ ম্যাচের পরেও স্যার এখনো সমান উৎসাহে তার ম্যানেজারিয়াল ক্যারিয়ার চালিয়ে যাচ্ছেন, যাবেন। রূপকথার এই রাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রতিপক্ষ সাউদাম্পটন। আসুন কি হলো এই রূপকথার রাতে তা পড়তে থাকি. . .