আমার বন্ধু শাহনুর কখনও কবিতা লেখে নাই। তখন আমাদের কবিতা ছিল ছোট নদীর বাঁকে। মাঝে মাঝে হাঁটু জলে রবি ঠাকুর নেমে পড়তেন বৈশাখ মাসে। কিছু কবিতা তুলে আনতেন। সেগুলো পড়তাম বইয়ের পাতা থাকে।
…
[স্বীকারোক্তি : এটি একটি ছবিযুক্ত দীর্ঘ আর্কাইভ-পোস্ট। তাই অখণ্ড পোস্টের দীর্ঘতার জন্য পাঠক উদাস হয়ে গেলে লেখককে দায়ী করা চলবে না। হা হা হা !]
[বিশ্রামরত সিংহ। ছবিসূত্র]
১।
ঘরের ভিতরে স্নিগ্ধ অন্ধকার। শোঁ শোঁ করে ফ্যান ঘুরছে। বাইরে তপতপে গ্রীষ্ম দুপুর। ইস্কুলে গরমের ছুটি। পুবের ঘরের খাটে মা ঘুমায় ছোটো ভাইটাকে বুকের কাছে নিয়ে, এই মাঝের ঘরে ঠাকুমার পাশে আমি, মাঝের খোলা দরজা দিয়ে ওঘরের হাওয়া এঘরে আসে, এঘরের হাওয়া ওঘরে যায়। কোণের বন্ধ জানালার সরু সরু সূক্ষ্ম রেখা ধরে কেমন আলোছায়ার জাফরি পড়েছে!
------------------------------------------------------
সচলে ধারাবাহিক লিখতে গিয়ে ছাদে তুলে মই কেড়ে নেয়ার গল্প অনেক পড়েছি। তবে আমার মত এতো বেশিদিন কেউ মই আটকে রেখেছেন কিনা সে খবর অবশ্য নেয়া হয়নি। চরম উদাসদা এতো করে শেখানোর পরেও উপুত হওয়াটা এখনো ঠিকমত রপ্ত করে উঠতে পারিনি তাই এই হাল। সে যাই হোক, ইলা মিত্রকে নিয়ে লেখাটা এতোদিন আটকে রাখার জন্য সত্যিই দুঃখ প্রকাশ করছি। চলুন তাহলে আবার শুরু করি এই ব
অনন্ত জলিলের পরের ছবির শেষ দৃশ্যঃ তার বন্দুকে গুলি এক কিন্তু শত্রু দুই। এক নম্বর শত্রু ইউটিউবে ভিডিও আপ্লোডকারি আর অন্যজন সুজন চৌধুরী, যে কিনা তার ভুরিওলা কার্টুন একেছিল। এখন যদি সে একগুলিতে দুই শত্রুকে খতম করতে চায় তাইলে তার রজনিকান্তের বলাকা ব্লেড থিওরি ছাড়া উপায় নাই!!
-বাবা, পার্কের বই আছে?
-জ্বী স্যার।
-মেডিকেল সায়েন্স- সায়েন্স না আর্টস?
-স্যার, সায়েন্স।
-সায়েন্স তো বাবা নিজের ভাষায় বানিয়ে বললে হবে না, আর্টস বানিয়ে বলার বিষয়; আর সায়েন্স কীসের বিষয়?
-জ্বি স্যার, মুখস্থের।
-হ্যাঁ, এইবার ঠিক আছে, যাও।
মাইনুল এইচ সিরাজী
-------------------
“শোনো ম্যানেজার, আমার একটু মোফাশশের সাহেবের ফেভার দরকার। শুনলাম ওনার সাথে নাকি তোমার দহরম-মহরম!”
“তা ঠিক স্যার। আপনি তো ভালোই জানেন, আজকাল শুধু সম্পর্ক দিয়ে কাজ হয় না। আমার প্রমোশন, পোস্টিং ইত্যাদির জন্য ওনাকে অন্যভাবে বশে আনতে হয়েছিল।”
“আরে বোকা এই অন্যভাবেটাতে আমার বিস্তর নলেজ আছে। তুমি লিংকটা করে দাও।”