জুনের এই রৌদ্রদিনে কী এক অদ্ভুত আসক্তি
সারা শরীরে অধিক গরম নিয়ে-ও দীর্ঘ তিন
১. পাতা ও ধূলি
একদিন বিপন্ন দুপুরবেলা আমাদের উঠানে ধূলিঝড়ের সে এক বিস্ময়কর অপরূপ খেলা। কতোরকম শুকনো পাতার বিচিত্র নাচন। তারা কাকে যেনো ঘিরিয়া ঘিরিয়া ঘুরিয়া ঘুরিয়া নাচে আর সুতীব্র বেগে দূরে চ’লে যায় অজানার পথে। আমরা তাদের পিছু পিছু ছুটে বেড়াই। এ বিচিত্র খেলার সঙ্গি হ’তে চাই। কিন্তু আমাদের হতবাক ক’রে তারা যেনো কোন সুদূরে মিলিয়ে যায়। বাতাসের সুতীব্র দাপট আমাদের ঠেলে নিয়ে যায় ঘরের চৌকাঠে দরোজার কোনে।
রাত আর বিভ্রমের গল্প করতে আর ভাল লাগে না,
যদিও আমি আদ্যপান্ত এক বিভ্রান্ত মানুষ!!
আজ আমি তোমাদের মত নিশ্চিত স্বরে কথা বলব,
আমার গল্পে প্রাকাশিত হবে তৈজস পত্রের স্বপ্ন।
আমিও আবাদী হব,
দেহ কিংবা জমি কর্ষিত হবে অবিরত।
কোন এক নবান্নে উৎসব হবে, শিশূদের কোলাহলে ভরবে উঠান।
ঘরের দাওয়ায় বসে, সুখি সুখি মানুষের মত সংসার অভিনয়ে মত্ত হব আমি,,
সংসার জানুক আমিও পারি!!!
অতঃপর পূর্ণিমা আসে,,
[justify]বাংলদেশে সড়ক দূর্ঘটনা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে চলেছে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে পাল্লা দিয়ে যে হারে যানবাহন বেড়ে চলেছে, তার সাথে সঙ্গতি রেখে মহাসড়ক ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতার যথাযথ উন্নয়ণ ঘটেছে কি না তা সম্ভবত কখোনোই খতিয়ে দেখা হয়নি। আমাদের বর্তমান মাননীয় যোগাযোগমন্ত্রীমহোদয় সৈয়দ আবুল হোসেন যে কোনও ইস্যুতেই হাসিমূখে ক্যামেরার সামনে বানীর ফল্গুধারা ছুটিয়ে চলেন। কিন্তু তিনি একবারও ভাবেন না যে তার এই হাসির পিছনে কতো শতো পরিবারের কান্নার রোল বাতাসে ভাসছে। মন্ত্রীমহোদয় তবুও হেসেই চলেন।
একটা যুদ্ধের নিশান দিয়ে ঘরমোছার কাজে হাত লাগানোর পর
আমি এবং অন্য অনেকে
পৃথিবীটাকে দুমড়ে মুচড়ে একাকার হয়ে যেতে দেখেছি।
অনেক গর্ভবতী তাদের গর্ভের সন্তানটির যোদ্ধৃবেশ কল্পনা করে
শিউরে উঠে এবং মসজিদে মাজারে মোমবাতি দেয়ার হিড়িক পড়ে যায়।
বীর্যবান পুরুষ যারা,
জুয়োর আসরে হাত পাকাচ্ছে তারা।
আধ খাওয়া সিগারেটের শ্বাস টেনে নিতে নিতে ভবঘুরের দল
এক অলৌকিক ধর্ষণের স্বপ্ন দেখে,
ঘাস ছিলো সবুজে মাখামাখি
উজ্জ্বল আলোর কিছু জোনাকি
বন্ধুরা ছিলো চারিদিক ঘিরে
বিস্ময়ের রাত্রি ঘুরেফিরে
[justify]
১
ইদানিং আবারো ডুবে আছি পিঙ্ক প্লয়েডে। মূলত High Hopes গানটিতে। উপরের লাইনগুলো গানটি থেকে অনুপ্রেরণায় লেখা। কেবলি স্মৃতিকাতুরে করে তুলছে। এর-ও আগের সপ্তাহসমূহে ডুবে ছিলাম জ্যাজ সংগীতে। মূলত জ্যাজ সিন্দাবাদের ভূতের মতো
গরু চিন? ছাগল চিন?
মানুষ চিন? মন্ত্রী চিন যদি,
তুমার জন্যে বরাদ্দ কই,
ডেরাইভারের গদি।
[justify]আমার ধারনা আজকাল সবাই ভ্রু কুঁচকে জগাখিচুড়ি পড়তে বসে। রসিকতা দেখলে আরও ভুরু কুঁচকে যায়। বুঝে এই ব্যাটা আগের জন্মে নিশ্চয়ই ক্যানভাসার ছিল। প্রথমে আলতু ফালতু কথা বলে লোক হাসানোর চেষ্টা করে। তারপর ঝোলা থেকে জ্ঞানের ট্যাবলেট বের করে। নাহ, আজকে কোন জ্ঞান দিতে বসিনি। তবে কিনা ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। জোর বাতাস দেখলে লুঙ্গিয়লা দুশ্চিন্তায় পড়ে। আটকে যাওয়া শিশু চেইন অলা প্যা
[justify]“আপনে যাইবেন কোই?” চিকন রিডিং গ্লাসটা নাকের ডগায় এসে আটকে আছে। তাই লোকটা যখন ভ্রুকুঞ্চিত করে রাজ্যের যতো বিরক্তিমাখা অভিব্যাক্তিতে সরাসরি তাকালো, তার দৃষ্টি চশমার ফ্রেমের উপর দিয়েই নিবদ্ধ হলো সামনে দাঁড়ানো লোকটার দিকে। সামনের লোকটাও কিঞ্চিৎ বিব্রত। কেউ যদি ‘ক্যাশ ভোদাই’ সাজে, তাতে বিব্রত হওয়ার পাশাপাশি মেজাজটাও খাপ্পা হয়ে থাকে। বিব্রত এবং মেজাজ খাপ্পা হওয়ার কারন হচ্ছে যে সে ভিতরে বসা লোকট