(ব্যাক্তিগতভাবে বিভিন্ন সময় এপিএসগিরি করা কিছু বন্ধুদের দেখে এই এপিএসদের একটা টিপিক্যাল চরিত্র দেখতে পাই। সেই চরিত্রের সাথে সাম্প্রতিক সময়ের চাকরীচ্যুত এপিএস হুজুরের বিন্দুমাত্র বৈসাদৃশ্য নেই। এরা সব পারে এবং সব করে, প্রভুর আদেশের তোয়াক্কা না করেই। এদের প্রভুভক্তি প্রবাদে পড়া কুকুরের প্রভুভক্তি থেকেও বেশি )।
এপিএস বাহাদুর
ক্ষমতার মদে চুর
খিদে পেলে টাকা খায় চিবিয়ে,
করে সদা ছলনা
১.
ছুটির দিনে একটু দেরিতে ঘুম থেকে উঠে দু'টি খবর চোখে পড়লো।
বিডিনিউজের প্রথম খবরটিতে দেখলাম, বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে। ২৯ এপ্রিল লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে একটি একদিনের ক্রিকেট ম্যাচ এবং ৩০ এপ্রিল একটি টিটোয়েন্টি ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে পিসিবি ও বিসিবি। বিসিবির সভাপতি মুস্তফা কামাল বলেছে,
এক মুঠো সোনালি জরি
_____________________
মেঘের কাছে চিঠি দিও
অম্লভাব চোখের জমিনের কোমল ছোঁয়ায়
লবন শুষে নাও অমল রুমাল
হাওয়ায় উড়িয়ে দাও মলিন মখমল। মল বাজাও । মল জড়ানো
ভেজা পায়ে গোলাপের ঘ্রান জড়িয়ে নাও
যে চুড়ি বাজে না, শুধু কাঁচ হোক
ছড়িয়ে দাও শস্য ক্ষেতে
কিছু দানা হোক, কিছু দেনা হোক
অসময়ের খামে।
মেঘের কাছে চিঠি দিও
আজ সারাদিন পাখিদের স্নান -
আমরা দুজন শুধু বারান্দা!
লেখক: ক্রেসিডা
[ধারাবাহিক ভাবে সমগ্র বিশ্বে সহিংস নারী নির্যাতনের পরিসংখ্যান ও চিত্র তুলে ধরার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস]
মিনিস্ট্রির সঠিক বাংলা মন্ত্রণালয় না হয়ে মন্ত্রক হওয়া উচিত, এমন একটা কথা পড়েছিলাম কোথাও। মন্ত্রণালয় শুধু একটি বাড়িকে নির্দেশ করে, প্রতিষ্ঠানটিকে নয়। আমাদের মন্ত্রকগুলো কমবেশি বড়সড়, এগুলোর অধীনে অনেক লোকে কাজ ও অকাজ করে। এই কাজ ও অকাজের দায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ওপর যেমন চাপে, তেমনি চাপে তাদের ঊর্ধ্বতনদের ওপরও।
সারসংক্ষেপ এসো নিজে করি ০২ এ কুদরতি ব্যাপার নিয়ে ফালতু মশকরা করার ফল হাতে নাতে পেয়ে গেলাম। লেখা প্রকাশের পরদিন থেকে জ্বর আর ঠান্ডায় ভুগে মনে হচ্ছিলো এই বুঝি গেলুম। চা টা পানি টানি পড়া টড়া খেয়ে টেয়ে তাই দুবলা শরীরে বল আনতে কয়েক হপ্তা চলে গেলো। চাঙ্গা হয়েই মনে হলো এবার তবে একটু শিক্ষক মহোদয়দের কাছ থেকে অভিশাপ কুড়ানো যাক!
এক,
রোদ ঝলমলে সকালে হোটেলের বারান্দায় বসে কাঠের রেলিঙে পা তোলে কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য দেখে চা খাচ্ছি, পাশের রুম থেকে বন্ধু এসে ঘোষণা দিল, ‘কপালের নাম গোপাল’। কনটেক্সটটা বুঝার ব্যর্থ চেষ্টা এবং পরবর্তীতে তার ‘বঙ্গে’ যাওয়ার সহযাত্রী ‘কপাল’ ইত্যাদি দর্শণ শোনার পর জানা গেল এই সাত সকালে দুই নেপালি মেয়ে এসে উপস্থিত, গায়ে দেয়ার চাদর বিক্রী করবে। কাশ্মীরি শাল, পাশমিনা, আরও কী কী জানি। বন্ধুটি অবশ্য বেশ রুঢ়ভাবে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে, ‘কোঈ দরকার নেহি হ্যায়’।
যতটুকু রং আর প্রাকৃত জীবন
--------------------------------------প্রখর-রোদ্দুর
হলুদে বিদায়ী কোন সুর যদি পুঁতেছে প্রকৃতি
তবে সবুজেই আছে মিশে আগমনী ট্রেনের হুইসেল।
চন্দনগন্ধ মেখে রোজ সন্ধ্যা প্রাগৈতিহাসিক কাশ্মীরী শাল
সুহাসিনী রুপসী ঘ্রান মাখে বনস্থালী, নুড়ি আর পাথরে।
শিশুবেলায় পুতুলবিয়ের সাজ মানেই হাজার পিনেকারুকাজ, তবু
উত্সবে পাখির নরমবুক ছোঁয়া পরিতৃপ্ত সোনালি বালিরেখায় বয়স