"তিনি একজন কবি যিনি দার্শনিক তত্ত্বের চেয়ে বরং মৃত্যুর কাছাকাছি, বুদ্ধির চেয়ে বরং দুঃখের যন্ত্রণার কাছাকাছি, কালির চাইতে বরং রক্তের কাছাকাছি" — পাবলো নেরুদা সম্পর্কে এমনটিই বলেছিলেন ফেদেরিকো গার্থিয়া লোর্কা। ১৯৭১ সালে নোবেল বিজয়ী নেরুদাকে "আচ্ছন্ন করে তাঁর জন্মভূমি-- অত্যাচারিত দিগ্বিজয়ীদের দ্বারা যে ভূমি ধর্ষিত হয়েছে বারংবার। নিজেকে তিনি নির্বাসিত করেছেন, অসংখ্যবার নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু কখনো থামেন নি। অত্যাচারিতের সহযাত্রী তো সারা পৃথিবী জুড়েই। তাদেরই তিনি খুঁজেছেন এবং শেষে ধর্ষিত মানবমর্যাদার কবি হয়ে দাঁড়িয়েছেন"। তাই তো তাঁর কবিতার পাঠে আমাদের রক্তে যুগপৎ খেলে যায় প্রেম ও বিপ্লব।
মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা হলে আমরা জানতে পারি যে মানব গোষ্ঠী আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ হাজার বছর পূর্বে যাযাবর জীবন ছেড়ে গ্রামীণ আর কৌম সমাজে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে মানুষ।কিন্তু এটা ঠিক কোথায় হয় সেটা আমাদের জানা ছিল না পুরোপুরি ভাবে। যেকোন বিজ্ঞানী বা ইতিহাসবিদকে এটা জিজ্ঞেস করলে তিনি দেখিয়ে দিতেন দুইটি এলাকা এক,মেসোপটেমিয়া দুই,মিশর তবে আজকাল আরেকটা অপশন যথেষ্ট জনপ্রিয় গবেষক দের কাছে আর সে
আমি একটি কাঁচপোকা ভালোবেসেছিলাম
__________________________________
রঙিন শিকলে আমার শৈশব বাঁধা পড়ে আছে
দামাল উড়ন্ত ঘুড়িতে বাঁধা পড়ে আছে স্নিগ্ধ সুসময়
একদিন আমি খুব আয়োজন করে প্রেমে পড়েছিলাম
একটি কাঁচপোকার;
স্বচ্ছ জলছাপের মতো অথবা চিবুকে জমা আর্দ্র
ঘামের মতো; এই কবিতার প্রতিটি বিচ্ছিন্ন শব্দের মতো
একটি কাঁচপোকা ঢুকে গিয়েছিল আমার ভালোবাসার ঘরে -
তখনো জানতামনা নারী বা নারী-দেহ ভালোবাসায়
আরো সুখ। আমাকে নির্দ্বিধায় বোকা বলতে পারো
সত্যিই আমি ব্যপক ফলনের মতো
ভালোবেসেছিলাম একটি ছোট্ট কাঁচপোকা।
নসরউদ্দিন চেয়ারম্যান ঠিক করেছেন এবার হজ্বে যাবেন। আল্লাহ তাকে দুই হাত ভরিয়ে দিয়েছেন। অঢেল টাকা-পয়সা, জমি-জিরাত, বহতুল দালান বাড়ি, ঝকঝকে গাড়ি, শানবাঁধানো পুকুর। তার এই যে শান-শওকত- সে নাকি পুকুর চুরির ফল। অন্তত কস্তুরী বেগম এ কথাটা তার মুখের ওপর প্রায়ই বলেন। অবশ্য আড়ালে আবডালে পাবলিকেও বলে। তবে সামনে বলার সাহস একমাত্র কস্তুরী বেগম ছাড়া কারো নেই।
লেখালেখি শুরু করলেই এক মহা মুশকিল। বিভিন্ন জিনিস মাথায় এসে উঁকি দেয়, এ বলে আমায় লেখ, ও বলে আমায়। আর লেখা শুরু করলে তখন সবাই আবার হারিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত ডজন খানেক আধা খ্যাচড়া লেখা পড়ে থাকে, কোনটাই শেষ হয়না। ইদানীং আবার লেখাগুলি হয় হস্তি-সম। তাই আরও গোটাকয়েক এসো নিজে করি ঝুলে আছে, শেষ হবো হবো করেও শেষ হচ্ছে না। লাইনে আছে ফাতরা কিছু অণুগল্প, লাইনে আছে জগা মিয়া , ঝুলে আছে সাহিত্যিক। অ
৭
সাগোতো রাজদানের ডায়েরিটা আমার হাতে আসে ২০০৪ সালে, চাচা মারা যাওয়ার পর। ডায়েরিটা এমনিতেই কৌতূহলোদ্দীপক, আমার আকর্ষণ আরও বেড়ে যায় চাচার রেখে যাওয়া নোটটা পড়ে।
[justify]এক
নিজ-সোহাগী গ্রামের রইসুদ্দী বয়াতির একচালা ঘর, ঘরের চালে, খড়ের বেড়ায় জোর বাতাসে ঝন্-ঝনা-ঝন্ বাদ্য বাজে দিনদুপুরে, রাতদুপুরে,---মাঝবয়সী...
সকাল সাতটা থেকে মণ্ডপের গেটে মিষ্টির হাঁড়িটা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মল্লিক চন্দ্র। এখন বিকেল তিনটা। একটু ভেতরের ঢোকার অনুমতির আশায় অনেকের কাছে ধর্না দিয়েছে। কেউ ওর কথায় কান দেয়নি। আজ বিজয়া দশমী- মায়ের প্রস্থান দিবস। ওর দিকে ফিরে তাকানোর ফুরসত কোথায়!
[ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগ পাঠলব্ধ শিক্ষণের প্রয়োগে কাহারও ইন্টারভিউ ব্যার্থতার দায় ব্লগরব্লগরকের উপর বর্তাইবে না]
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (প্রথম পর্ব)
ধরো তোমার অফিসের পেটিক্যাশবক্স থেকে কিছু টাকা খোয়া গেছে। এই ক্ষেত্রে একজন রিজিওনাল ফাইনান্স ডিরেক্টর হিসেবে তোমার করণীয় কি আছে বলে তুমি মনে করো? তার মানে, আমি বলতে চাইছি যে তুমি কিভাবে গোটা বিষয়টাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত হ্যান্ডেল করবে?