[justify]আমি এই নিশুতি রাতে, যখন পুরা গ্রাম ঘুমে নিশ্চুপ হয়ে আছে, আমার বউ এর শরীরের পাশে শুকনো মুখে বসে আছি। ব্যাপারটা খুব রোমান্টিক হতে পারতো, কিন্তু হচ্ছে না। কারন এই গল্পের লেখক আমাকে দিয়ে আমার বউরে কিছুক্ষণ আগেই খুন করিয়েছে। আমি নাকি আমার বউ এর মাথা দা’র এক কোপে দুই ভাগ করে ফেলেছি। এখন লেখক আমার বউ এর মৃত্যুর পর আমার অনুভুতি কী হতে পারে তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে যদিও সুবিধা করে উঠতে পারছে না।
[ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগ পাঠলব্ধ শিক্ষণের প্রয়োগে কাহারও ইন্টারভিউ ব্যার্থতার দায় ব্লগরব্লগরকের উপর বর্তাইবে না]
পৃথিবীর কঠিনতম কাজের একটা হচ্ছে সাক্ষাৎকার দেয়া (বিশেষত সেটা যদি ভাইভা বা মৌখিক সাক্ষাৎকার হয়)। আর সহজতম কাজ হচ্ছে সাক্ষাৎকার নেয়া। বড়বড় ব্যাঘ্র শাবকেরাও দেখা যায় সাক্ষাৎকার দিতে এসে বিল্লি হয়ে গেছে। আবার অন্যদিকে অনেক বিশিষ্ট আবালও সাক্ষাৎকার নিতে এসে দিব্যি টেবিলের অপর পার থেকে হালুম হালুম শব্দ করে বাঘ বনে যায়। মৌখিক সাক্ষাৎকার দেয়া অনেকটা গ্ল্যাডিয়েটর হয়ে অজানা শত্রুর বিরুদ্ধে যু
০১
মৃত্যু নিশ্চিত জেনে দুর্ঘটনায় পড়া একজন ড্রাইভার যখন বাস নিয়ে খাদের দিকে এগিয়ে যায়, সে তখন কী ভাবে ? কিংবা খাদের দিকে পড়তে থাকা অবস্থায় তার কী মনে হয় ? সময় কি তার কাছে মন্থর হয়ে যায় ? জীবনের সঞ্চয় সব স্মৃতিগুলি কি ভেসে উঠতে থাকে ?
আবার ছুটবে বেগে করতলে সূর্যের ঢেউ
বিরান মাঠের বুকে উঁকি দেবে সবুজের স্তূপ
দীর্ঘ দুপুর জুড়ে ছায়াময় নিরালা নিশ্চুপ
শুয়ে র'বো দ্বিধাহীন কোন এক পুরনো অসুখ!
এই পথে ছায়া ফেলে হাতছানি দিয়ে যাবে কেউ।
শিশুর গালের মতো কোমল অলস কোন দিনে
আবার আসবে দেখো মিলনের মধুময় তিথি
চোখের গভীর কোণে ছায়াপথ তারা ভরা বীথি
জোনাকি জ্বালিয়ে জেনো আমাদের নেবে ঠিকই চিনে
আমাদের ভালোবাসা-রক্ত-স্বেদ-দেহের পিপাসা।
আমাদের রাজনীতির জগত এই মুহুর্তে ঘটনাবহুল। মাত্র কিছুদিন আগে কালোবিড়াল-খ্যাত রেলমন্ত্রীর টাকার বস্তা সংক্রান্ত গল্প ফিরছিলো মানুষের মুখে মুখে। সেই গল্পের আমেজ এখনো পুরো ফুরায়নি। এরমধ্যেই পাড়ার চায়ের দোকান থেকে শুরু করে মায় টিভির টকশো তক চিবানোর মতো নতুন নতুন গল্প পাচ্ছি আমরা।
শুনেছো কি রাজনীতি কা’কে বলে ভায়া?
শুনবোনা, কি যে বলো, না শুনে কি পারি!
রাজপথে নীতিবাজ ফখরুল-মায়া
ফেস্টুনে ঢাকা, আরও দুই মহা নারী।
কাজী সৈয়দ আজিজুল হক নামে এক বাঙালি পুলিশ অফিসার বৃটিশ শাসনামলে করাঙ্ক শ্রেণীবিন্যাস (ফিঙ্গারপ্রিন্ট ক্লাসিফিকেশন) পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করে একে সহজতর করে তোলেন এবং এর সাহায্যে অপরাধী শনাক্তকরণের কাজটির জটিলতা [১] বহুগুণে কমিয়ে আনেন । এর এক শতাব্দী পর বাংলাদেশের পুলিশ সম্পর্কে খবর এসেছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা হাসপাতালের ফরেনসিক রিপোর্টের ভাষা বোঝেন না [২]।