কিছুদিন আগে আল জাজিরার একটা পুরনো ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম - 'I Knew Saddam'। বুঝতেই পারছেন সাবেক ইরাকি একনায়ক সাদ্দাম হোসেনের উপর বানানো সেটা। থাম্বনেইলে খাকি পোশাকে সাদ্দাম, মোটামুটি অল্পবয়স্ক তখনো, চোখমুখে ভাঁজ পড়েনি, কিন্তু চেহারার ক্রুর ভাবটা ঠিকই আছে। যে চেহারা অহর্নিশ টানা চব্বিশ বছর ধরে দেখতে হয়েছিল ইরাকের মানুষকে।
বনের রাজা হইবার আশায় রাম দেখতে আছে বন; এর মাঝে তার সামনে থাইকা খপ কইরা তার বৌরে উঠায়া নিয়া বনের চকিদার কয়- দুই বেটায় বনবিলাস করতে আছে এক নারী নিয়া। যা বেটা ফুট। এই মাইয়ারে বিয়া করব আমি…
মদও খাইছে নারীও পাইছে; আয়েশে গড়ায়া ভরতের সৈন্যরা কয়- মোরা চিত্রকূটও যাব না; অযোধ্যাও ফিরব না। যে যেইখানে আছে সেইখানেই সুখে থাউক; রাম থাউক বনে; ভরত সিংহাসনে। আমরা এইখানেই থাকতে চাই বাকি জীবন…
কানতে কানতে মইরাই গেলেন রাজা দশরথ। রাম যাবার পর মাত্র চাইর দিন টিকলেন তিনি। সুমন্ত্র রামরে ফালাইয়া আসছে দুই দিনের পথ দূরে; ফিরতেও লাগছে দুইদিন। রাম ঘরছাড়ার কালে পথে পড়া রাজারে কুড়ায়া সেই যে বিছানায় শোয়ানো হইছিল; সেই বিছানা তিনি আর ছাড়তে পারেন নাই। থাইকা থাইকা কানছেন আর এরে তারে জিগাইছেন- সুমন্ত্র ফিরছেনি আমারে কও…
জাত যাবার ডরে খায় নাই ভাত; দুই দিনের খিদা নিয়া এখন পশুর পোড়া থ্যাতলা মাংস চাবায় জঙ্গলের ভিতর…
১
কত ভাষায় কত অসাধারণ সব লেখা আছে পৃথিবীতে। সেসব পড়েই তো একটা জীবন পার করে দেওয়া যায়। তাহলে নতুন কিছু আর লিখব কেন?
এ প্রশ্নের উত্তর কি হয়? এ প্রশ্নের উত্তর কী হয়?
লেখালিখি শুরু করা যায় কৌতূহলবসত। দেখি তো পারি কী না? দেখি তো লিখতে কেমন লাগে? বা, লোকে কী বলে পড়ে? কিন্তু লেখালিখি চালিয়ে যাবার জন্য উপরের প্রশ্নের উত্তর অনুসন্ধান জরুরী।
লিয়ানা
বাংলাদেশের-বিজয়ের-৫০-বছর-পূর্তিতে-জীবনের-পয়লা-বছর দেখনিয়াসু,
আসসালামু আলাইকুম,
কত কত দিন ধরে তোমাকে লিখি না। সেই যেদিন শতকে পা পড়ল তখন লিখেছিলাম, তারপর এই এখন! মন খারাপ কর না, কেমন?
মাঝে মাঝে এমন হয়। লেখা-কথা'র চেয়ে কথা-কথাই বেশি। লেখা-কথাও ফিরে ফিরে আসবে মাঝে মাঝে, আজকের মত করে।
আজকের দিনটা কেন বিশেষ জান?
কিছুদিন আগে সলিমুল্লাহ খানের মাদ্রাসা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎপত্তি সম্পর্কিত বক্তব্যের একটি ভিডিও দেখেছিলাম (লিংক নিচে)। ডয়েচেভেলেতে দেয়া ইন্টারভিউতে খান সাহেব বলেছেন, "মাদ্রাসা শিক্ষাকে নকল করে ইউরোপের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছে", "অক্সফোর্ড, কেমব্রিজসহ ইউরোপের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা, সিস্টেম, পরীক্ষা পদ্ধতি- সবকিছু এসেছে মাদ্রাসা শিক্ষা থেকে"। সলিমুল্লাহ খান এ সম্পর্কিত একটি
[justify](অ)
গণমাধ্যমের কল্যাণে তথাকথিত ‘ই-কমার্সের’ নামে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের বড় মাত্রার প্রতারণার কথা ইতোমধ্যেই আমরা জানতে পেরেছি। স্বাধীনতার পর দেশি উদ্যোক্তাদের প্রচেষ্টায় অনেক সফল শিল্প প্রতিষ্ঠিত কিংবা বিকশিত হলেও, তথাকথিত ‘ই-কমার্স-শিল্পের উদ্যোক্তারা’ যাত্রার শুরুতেই এই মাত্রার গণ-প্রতারণার জন্য উদাহরণ হয়েই থাকবেন। মাসখানেক ধরে একটা অনলাইন পোর্টালে দুজন পলাতক ‘উদ্যোক্তা’, ইভ্যালির নিয়োজিত ‘সোস্যাল মিডিয়া সেলেব্রিটি’ এক ব্যারিস্টার, উপস্থাপক এবং কিছু কৈফিয়তদাতার ‘বয়ান’ শুনে এই সেক্টরের দুর্বৃত্তায়নের গভীরতা সম্বন্ধে একটা ধারণা পাওয়া গেল।