ছবি আঁকতে পারিনা নাইলে নিজেই এঁকে উল্টায় ফেলতাম। সুতরাং প্ল্যান বি - নয় বছরের মেয়েটাকে বললাম তার প্রিয় চরিত্রের একটা ছবি এঁকে দিতে।
আজকে আঁকটোবরের প্রথম দিন, তাই প্রথম ছবিটা আমিই দিলাম। অক্টোবর মাসে আমরা প্রতিবছর সচলে ছবি এঁকে উদযাপন করে ইঙ্কটোবর কার্যক্রম। বিশ্ব ইঙ্কটোবর উদযাপন সম্বন্ধে জানতে এখানে খোঁজ নিতে পারেন। আমরাও প্রতিদিন না হলেও অক্টোবর জুড়ে প্রতি সপ্তাহে একটা করে ছবি আঁকতে পারি বিভিন্ন বিষয়ে।
ক্রমবর্ধমান জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় প্রতি সপ্তাহে একদিন করে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের পলিসিতে গেছে অফিস।
আজ সপ্তাহের সেই দিন।
প্রেশার কমেটমে গতকাল রীতিমতো গিয়ানজাম লাগিয়ে দিয়েছিলাম৷
আমার এমনিতেই লো প্রেশার। দুপুরে লাঞ্চ করতে করতে চারটা বাজল। এরপর দেখি পেকে ভর্তা হয়ে যাওয়া সাগরকলার মতো ঘাড় চটাৎ চটাৎ করে পড়ে যাচ্ছে৷ 'বল বীর, বলো চির উন্নত মম শির' জাতীয় কোবতেটোবতে আওড়ে কোন লাভ হলো না।
এভারেস্ট বেস ক্যাম্প ট্রেকে প্রায় সবাই যে কাজটা করে তা হলো উচ্চতাজনিত অসুস্থতা এড়ানোর জন্য অত্র এলাকার সবচে বড় গ্রাম/মিনি-শহর নামচে বাজারে দুটো রাত থাকা। এই মে মাসের এক বৃষ্টিভেজা বিকেলে ভেজা কাপড় চোপড় আর গাট্টি বোঁচকা নিয়ে কাঁপতে কাঁপতে যখন আমরা সাড়ে তিন হাজার মিটার উঁচুতে নামচে বাজার পৌঁছলাম, তখনো পর্যন্ত আমাদের পরিকল্পনা ছিল সেখানেই দু রাত থাকার। পরের দিন সকালে আমরা হয় খুমজুং গ্রাম
ছাত্রজীবনে একদা বিক্ষিপ্তভাবে ডায়েরি লিখতাম। স্কুল পাশ করে কলেজে ওঠার পর পৃথিবীর নানান দিকে চোখ খুলতে থাকে। বিচিত্র সব ভাবনারা মাথার ভেতরে ঘুরপাক খেতো। সেগুলো কখনো ডায়েরি, কখনো চিরকুট, কখনো পুরোনো খাতার শেষদিকে লিপিবদ্ধ হতে থাকে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই। বলে রাখা ভালো- আমি বারো ক্লাস পর্যন্ত বিজ্ঞানের ছাত্র থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু হয় বাণিজ্যের পথে। কিন্তু বিজ্ঞানের ভুত আমার পিছু ছাড়েনি কখনোই।
কিছুদিন আগে আল জাজিরার একটা পুরনো ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম - 'I Knew Saddam'। বুঝতেই পারছেন সাবেক ইরাকি একনায়ক সাদ্দাম হোসেনের উপর বানানো সেটা। থাম্বনেইলে খাকি পোশাকে সাদ্দাম, মোটামুটি অল্পবয়স্ক তখনো, চোখমুখে ভাঁজ পড়েনি, কিন্তু চেহারার ক্রুর ভাবটা ঠিকই আছে। যে চেহারা অহর্নিশ টানা চব্বিশ বছর ধরে দেখতে হয়েছিল ইরাকের মানুষকে।
বনের রাজা হইবার আশায় রাম দেখতে আছে বন; এর মাঝে তার সামনে থাইকা খপ কইরা তার বৌরে উঠায়া নিয়া বনের চকিদার কয়- দুই বেটায় বনবিলাস করতে আছে এক নারী নিয়া। যা বেটা ফুট। এই মাইয়ারে বিয়া করব আমি…
মদও খাইছে নারীও পাইছে; আয়েশে গড়ায়া ভরতের সৈন্যরা কয়- মোরা চিত্রকূটও যাব না; অযোধ্যাও ফিরব না। যে যেইখানে আছে সেইখানেই সুখে থাউক; রাম থাউক বনে; ভরত সিংহাসনে। আমরা এইখানেই থাকতে চাই বাকি জীবন…