জাত যাবার ডরে খায় নাই ভাত; দুই দিনের খিদা নিয়া এখন পশুর পোড়া থ্যাতলা মাংস চাবায় জঙ্গলের ভিতর…
১
কত ভাষায় কত অসাধারণ সব লেখা আছে পৃথিবীতে। সেসব পড়েই তো একটা জীবন পার করে দেওয়া যায়। তাহলে নতুন কিছু আর লিখব কেন?
এ প্রশ্নের উত্তর কি হয়? এ প্রশ্নের উত্তর কী হয়?
লেখালিখি শুরু করা যায় কৌতূহলবসত। দেখি তো পারি কী না? দেখি তো লিখতে কেমন লাগে? বা, লোকে কী বলে পড়ে? কিন্তু লেখালিখি চালিয়ে যাবার জন্য উপরের প্রশ্নের উত্তর অনুসন্ধান জরুরী।
লিয়ানা
বাংলাদেশের-বিজয়ের-৫০-বছর-পূর্তিতে-জীবনের-পয়লা-বছর দেখনিয়াসু,
আসসালামু আলাইকুম,
কত কত দিন ধরে তোমাকে লিখি না। সেই যেদিন শতকে পা পড়ল তখন লিখেছিলাম, তারপর এই এখন! মন খারাপ কর না, কেমন?
মাঝে মাঝে এমন হয়। লেখা-কথা'র চেয়ে কথা-কথাই বেশি। লেখা-কথাও ফিরে ফিরে আসবে মাঝে মাঝে, আজকের মত করে।
আজকের দিনটা কেন বিশেষ জান?
কিছুদিন আগে সলিমুল্লাহ খানের মাদ্রাসা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎপত্তি সম্পর্কিত বক্তব্যের একটি ভিডিও দেখেছিলাম (লিংক নিচে)। ডয়েচেভেলেতে দেয়া ইন্টারভিউতে খান সাহেব বলেছেন, "মাদ্রাসা শিক্ষাকে নকল করে ইউরোপের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছে", "অক্সফোর্ড, কেমব্রিজসহ ইউরোপের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা, সিস্টেম, পরীক্ষা পদ্ধতি- সবকিছু এসেছে মাদ্রাসা শিক্ষা থেকে"। সলিমুল্লাহ খান এ সম্পর্কিত একটি
[justify](অ)
গণমাধ্যমের কল্যাণে তথাকথিত ‘ই-কমার্সের’ নামে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের বড় মাত্রার প্রতারণার কথা ইতোমধ্যেই আমরা জানতে পেরেছি। স্বাধীনতার পর দেশি উদ্যোক্তাদের প্রচেষ্টায় অনেক সফল শিল্প প্রতিষ্ঠিত কিংবা বিকশিত হলেও, তথাকথিত ‘ই-কমার্স-শিল্পের উদ্যোক্তারা’ যাত্রার শুরুতেই এই মাত্রার গণ-প্রতারণার জন্য উদাহরণ হয়েই থাকবেন। মাসখানেক ধরে একটা অনলাইন পোর্টালে দুজন পলাতক ‘উদ্যোক্তা’, ইভ্যালির নিয়োজিত ‘সোস্যাল মিডিয়া সেলেব্রিটি’ এক ব্যারিস্টার, উপস্থাপক এবং কিছু কৈফিয়তদাতার ‘বয়ান’ শুনে এই সেক্টরের দুর্বৃত্তায়নের গভীরতা সম্বন্ধে একটা ধারণা পাওয়া গেল।
এগারো
ডেল্টা, ল্যাম্বডা, মিউ
সব করি পার,
হাতে থাকে করোনা।
বারো
উপরে আছেন বুবু,
জ্বলেপুড়ে সংখ্যালঘু;
ভরসা রাখুন নৌকায়।
তেরো
ফখা ইবনে চখা শুধায়,
'ফাহামবাগ, তুমি কুথায়?'
ডিবেটার কহে, 'আব্বা, কেবলই পায়খানা হয়ে যায়।'
চৌদ্দ
আলাল ও দুলাল;
তাদের আম্মা গুলাবী মেম,
কাশিমপুরে প্যাডেল মেরে পৌঁছে বাড়ি।
পনের
হবু রাজার গবু মন্ত্রী
নাম তার ওকা;
ধর্মে ছিলো বিধিবিধান,
স্বর্গে যাবার হাতছানি,
এখন দেখি সংখ্যাগুরুর
মর্জিমাফিক মাস্তানি।
স্বর্গে যাবার সহজ উপায়,
জ্বালাও, পোড়াও, ভাংচুরে?
নরক দেখি এই দুনিয়ায়,
বাদবাকি সব যায় দূরে।
বছর কয়েক আগে উকুলুলেট গিয়েছিলাম। সেখানকার আফ্রদিতি পয়েন্টের লাইট হাউস ঘিরে ভয়াবহ কিছু গল্প শোনা ছিল। প্রশান্ত মহাসাগরের অশান্ত এই এলাকা থেকে ফেরার জন্য পিছু ঘুরতেই সঙ্গীর 'তিমি তিমি' চিৎকারে পেছন ফিয়ে শুধু লেজটাই দেখতে পেয়েছিলাম। ছবি আর তোলা হয়নি। স্মৃতি থেকে তাই তিমির লেজের ছবিই কম্পিউটারে এঁকে ফেললাম।
বিষয়: একতারার ফু
- এইবার এর বিষয় বাউল।
- হোয়াট?
গুগল করে বাউল দেখলাম।
- এক স্ট্রিংএর এইটা কি?
- একতারা।
- এটা কি গিটার? তাহলে কর্ড কিভাবে হয়? নাকি বাঁশির মতো?
হারমোনিয়াম কিছুকিছু বাজাতে জানলেও কর্ড/নোট এ আমি কঅক্ষর গোমাংস। তাই কথা ঘুরাতে বললাম:
- তুমি বাউল একটা পারবে?
- একতারা পারবো। বাউল হার্ড।
- বাউলের বদলে কি আঁকতে পারো?
- ফু ফ্রম কোডস্পার্ক!
তাই ফু (Foo) কে কমলা রং করে একতারা হাতে ছবি। সে এখনো ভালো বাংলা পড়তে, লিখতে বা অনেক ক্ষেত্রে বলতে পারেনা। একতারা লেখাটা তাই দেখে দেখে লেখা।