[justify] অনেকদিন বোলগ দিয়ে ইন্টারনেট চালাই না। মনটা চায়, কিন্তু সময় আর সুযোগ দুয়ে ইম্রুল কায়েসের ব্যাট আর ইশান্ত শর্মার বলের মত একত্র হয় না। সময়টাও কেমন জানি অস্থির যাচ্ছে। পিএইচডি শেষের দিকে, অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ। দেশে কিছুদিন পরপর কিছু একটা নিয়ে অস্থিরতা, পরিবারে, সমাজে। সব মিলিয়েই #কিয়েক্টাবস্থা। সবচেয়ে বেশি প্যারা দিচ্ছে পিএইচডি। মুরুব্বিরা বলেন (যারা ইতোমধ্যে এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গিয়েছেন) পিএচডির ৯৯% হলো সুপারভাইজার। করতে এসে হাড়ে মজ্জায় টের পাচ্ছি।
৩০ জানুয়ারী ২০২০ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চীনে শুরু হওয়া উহান করোনা ভাইরাস (2019-nCoV) সংক্রমণ নিশ্চিতভাবে প্রায় আট হাজার মানুষের শরীরে পাওয়া গেছে যার মধ্যে ১৭০ জন মারা গেছেন এবং ১৩৩ জন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়েছে।
কাল সারাদিন ক্যালিডোস্কোপ ঘুরেছে।
স্মৃতির সরণিতে নানা শাখাপ্রশাখার জাফরি দিয়ে ঝুঁজিয়ে আসা আলো আর অফুরান কুয়াশার ঝাপসা বিস্তার সরিয়ে কত যে টুকরো ছবি!
পঁচাত্তরের পনেরো আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ডের পেছনের বেসামরিক কুশীলবদের নিয়ে বিশ্লেষণ তেমন চোখে পড়েনি। অবশ্য সামরিক কুশীলবদের কথা বললে শুধুমাত্র সরাসরি ঘাতকদের কথাই আসে, পেছনের বড় খেলোয়াড়দের কথা বিশ্লেষণে আসে না। দু’হাজার চৌদ্দ সালে অবমুক্ত করা মার্কিন গোপণীয় তারবার্তা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ‘ব্যাকগ্রাউন্ড ইনফোরমেশন অভ ক্যু লিডারস’ শীর্ষক এক তারবার্তায় দু’জন বেসামরিক ব্যক্তির নাম পাওয়া যায়। ঘাতক ফারুক-রশিদের ব্যাপারেও কিছু কৌতুহল-উদ্দীপক তথ্য পাওয়া যায়।
[justify]চলচ্চিত্র দেখার ধৈর্য চলে গেছে বহুকাল আগে। তবু কখনো কখনো এক-আধটা চলচ্চিত্র দেখা হয়ে যায়। গত তিন/চার বছরে যা চলচ্চিত্র দেখেছি তার বেশিরভাগ মনে নেই। বছর চারেক আগে মোহসীন মাখমালবাফের ‘সকৌত’ দেখেছিলাম। দেখার পর থেকে চলচ্চিত্রটা আমার মাথায় স্থায়ী আসন গেড়ে বসে আছে। এসব কথা নিয়ে একবার একটা লেখাও লিখেছিলাম। অল্পস্বল্প কিছু পাঠক সেটা পড়েছেনও। এর পর থেকে যেই চলচ্চিত্রই দেখতে নেই সকৌতের ভূত আমার মাথ
[justify]আমার স্নাতকোত্তর ছাত্র জীবন শেষ হয়েছে মাত্র সেদিন, চার মাসও হয়নি। আমি যেই বিশ্ববিদ্যালয়ে এতদিন পড়াশুনা করেছি সেটা মেলবোর্ন শহর থেকে ২৫ কি মি দূরে। তাই গত চার বছরে আমার খুব একটা শহরে আসা হয়নি। বাসা থেকে নিজে ড্রাইভ করে ল্যাব, আবার ল্যাব থেকে বাসা। বাসা থেকে কর্মস্থল কাছে হওয়ায় ভালো করে বাসা থেকে নাস্তা করে, চা খেয়ে দুপুরের খাবার নিয়ে তারপর অফিসে যেতাম। আমার অধ্যাপকও ‘কুল’ মানুষ। ঠ
সপ্তাহ কয়েক আগের কথা, একটা কাজে চট্টগ্রাম গিয়েছি। ভেবেছিলাম সারাদিন লেগে যাবে, কিন্তু দুপুর বেলাতেই কাজ শেষ হয়ে যাওয়ায় হোটেলে ফিরে এলাম। লাঞ্চ করেই এসেছি, তাই হোটেলে ফিরে একটা ঘুম দিলাম। বিকেলে ঘুম ভাঙার পর উশখুশ করতে লাগলাম। বাইরে টিপটিপ বৃষ্টি, কোথাও যাওয়ার উপায় নেই। অবশ্য উপায় থাকলেও যে কোথাও যেতাম ব্যাপার সেরকম নয়। এ শহরে আমার পরিচিত কেউ নেই যে দেখা করব। এককালের অতি প্রিয় শহরে আজ আর যাওয়ার মত
বাংলা পৌরাণিক সাহিত্যের একটা বড়ো সম্ভার কারবালার পুঁথি। এইগুলা পইড়া মাইনসে কান্দে; নিজেই নিজেরে ব্যথা দিয়া রক্তাক্ত করে; বুক চাপড়ায়…
কারবালা পুরাণের কেন্দ্রবিন্দু ইমাম হোসেনের মৃত্যু। হোসেন নবী মোহাম্মদের নাতি হইবার কারণে কারবালার ঘটনায় মুসলমানেরা সকলে হোসেনপক্ষ। আর পুঁথিগুলা মুসলমানদের সাহিত্য বইলাই গণ্য- হায় হোসেন হায় হোসেনা কান্দে মাতা ফাতেমায়…
বরং তুমি নিজেকে প্রত্যাহার করো।
এই সংঘ এই আনন্দ এবং মনভালো
পেছনে ফেলে মৌন হও, হও একা।
মানুষের মাঝে আলো থাকে, তুমি
তাই আঁধারে হও নির্জন, নির্জন হও।
অনেকের মাঝে থেকে একা হয়ে যাও।
আলো থাকুক, কোলাহল থাকুক উজ্জল
মানুষদের জন্য। তুমি ফিরে যাও প্রচ্ছায়ায়।
তুমি নিজেকে প্রত্যাহার করে নাও,
এই সংঘ এই আনন্দ এই মনভালো
থেকে নিজেকে সরিয়ে নাও আলবাব।