ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি ভাগ করলে পরিমাণ কমে। এই ভাগ শিখতে ছোট বেলায় আমাদের জান ঝালাপালা হয়ে যায়। আর স্যারদের বেত্রাঘাতের অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই আছে। কিন্ত সাইকোলজি কি আর গনিত মানে??
ঈদ পরবর্তী অলস সময়ের বিজ্ঞাপন-মুক্ত শুভেচ্ছা
[justify]
১.
ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ভেতরে সরু একটা রাস্তা আছে। সেই রাস্তার দুই দিকে বড় বড় সব গাছ এবং পাশেই একটা খেলার মাঠ। রাস্তার পাশে চটপটিওয়ালা, ফলবিক্রেতা আর আইসক্রিমওয়ালার হাঁকডাক আছে। মাথার উপর একটা নীল রঙের বড় আকাশও আছে। সকালে আর বিকেলে সেই রাস্তা আর মাঠ সরগরম থাকে। চোখ বুজলেই এই রকম একটা ছবি আমি আজও দেখতে পাই।
চাঁদের খবর নিতে হয় না। চাঁদ এসে নিজেই ঢুকে পড়ে মোবাইলে, ফেসবুকে, ই-মেইলে। ঈদ আসছে টের পাই তাই চাঁদ ওঠার অনেক আগে। তখনও রাস্তায়। আকাশটা যথেষ্ট ফরসা, তবু আজান শোনা যায়। ফোনে মেসেজ টোন শুনি, রিং টোন নেই। এই যে ইফতার হলো, রাস্তায় পড়ে আছি, তবু ফোনটা বাজে না। বাজবে না। আর বাজবে না। কখনই বাজবে না। সে তুমি রাত তিনটাতেই বাড়ি আসো, ইফতার পেরিয়ে যাক, তবু ফোন বাজবে না সেই পুরনো নাম্বার থেকে। এই হলো নিয়ম, এভাব
দুই দুইবার নায়াগ্রা গিয়েও রাতের নায়াগ্রা দেখতে পাইনি তাই এবার কানাডা ডে’র লং উইকেন্ডে চিন্তা করলাম যে নায়াগ্রা যাওয়া যায়।
[justify]কোমায় চলে গেলাম:
“দালানে বাস করা আর কমোডে হাগু করা; এইটুকুই এখন পর্যন্ত বাঙালির নাগরিক জীবনের অগ্রগতি।” “বাংলাদেশটা বাঙালিদেরই দেশ। কিন্তু রোজার মাসে বড়ো বিশ্রীভাবে হঠাৎ মুসলমানের দেশ হয়ে যায়।”
“কিছু সমস্যা বিখাউজের মতো; তেমন কোনো ক্ষতি করতে পারে না কিন্তু চুলকাতে চুলকাতে মাথা অস্থির করে ফেলে।”
শুরুর আগেও শুরু আছে।
তাই এখানে ভূমিকা জরুরী কিছু নয়। বলেছিলে, ভূমিকাগুলো ভনিতা হয়ে যায়। তাই আগে কী হয়েছিল সেসব সরিয়ে রাখি আজ। স্মৃতিকাতরতার দিন এখনো ফুরিয়ে যায়নি। বুদ্ধদেব বসুর পুরানা পল্টনের সুর এখনো বাতাসে ভাসে। আমরাও নিশ্চয় একদিন কাতর হবো ইয়াহু মেসেঞ্জার, অর্কুট, জিমেইল প্রসঙ্গে। হয়তো ফেসবুকও বিগত হবে একদিন, হবে স্মৃতি। পুরনো সবকিছু স্মৃতি হয় কিনা জানিনা, তবে অনেক পুরনো কিছু মুছে যায়।
শুরুতেই পুরনো সতর্কবাণী আবারও দিয়ে নিচ্ছি। জগাখিচুড়ি কোমল পেটে হজম হবার নয়। এ খিচুড়িতে বিভিন্ন ধরনের মসলা আছে, তাঁর মধ্যে কিঞ্চিৎ (!) অশ্লীলতার গন্ধ পেতে পারেন কেউ কেউ।
[justify]আমাদের পরিবার অনেক আপস এন্ড ডাউনসের মধ্যে দিয়ে এপর্যন্ত এসেছি। পরিবারের মধে ভাঙ্গন এসেছে। মায়ের লিডারশীপে পরিবারের নতুন স্ট্রীম তৈরী করেছি। তাই জীবনে ঈদের অভিজ্ঞতা বিভিন্ন রকমের। আমাদের সচ্ছলতার কোনও ধারাবাহিকতা ছিলোনা। কখোনো খেয়ে পরে খুব ভালোভাবে থাকতাম আবার কখনওবা নিদারুণ কষ্টে। আমার চাচারা বিত্তশালী ছিলো কিন্তু তাদের জীবনদর্শণ ছিলো বাস্তবমূখী। আমার পিতা তার পিতার জমিদারী বেচে নষ্ট করে
[justify]নগর পরিবহনের আর জনপথগুলোর অবস্থা বেহাল কি সুহাল তা নির্নয় করা আমার লেখার উদ্দেশ্য নয়। এই নগরে চলতে গিয়ে আমার কি হাল হয়েছে তাই বিবেচনায় আনতে চেষ্টা করব। এ নগরটা বড়ই আজিব, তারচেয়ে আজিব এই নগরের মানুষগুলা। এরা প্রতিনিয়ত আমারই মত কসরত করে যাচ্ছেন কিন্তু এদের কোন ক্লান্তি নাই। রাস্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে, মাইলের পর মাইল হেটে, রিক্সা, বাস, সিএনজি, ক্যাবের পেছনে ছুটেও এনারা