‘পিরানহা’ সম্বন্ধে অনেকেই হয়ত জানে, তবে বেশিরভাগ মানুষ হয়ত জানে না। কারন এটা আমাদের দেশে কম পাওয়া যায়। আমার এক বন্ধু কে জিজ্ঞেস করেছিলাম পিরানহা চিনে কিনা? ও বলল নাম শুনেছে তবে জানেনা। তারপর আমাকে জিজ্ঞেস করল, “এটা কি একটা পোকা?” এরকম ভুল ধারনা হইত অনেকেরই আছে। তাই আমি পিরানহা সমন্ধে কিছু বলতে ও জানাতে চাই।
গতকল্য ১২ ঘটিকায় গৃহ ত্যাগ করিয়া বিকাল ৫ ঘটিকায় “শপিং” শেষ করিয়া গৃহে প্রবেশ করিলাম......।এই সময় এর মধ্যে আমি মার্কেট এ অবস্থান করিয়াছিলাম এক ঘন্টা র মত এবং বলা বাহুল্য বাকি সময় জ্যাম এ বসিয়া সৃষ্টিকর্তা কে স্মরণ করিয়াছি যেন তিনি এই বান্দার প্রতি দয়া পরবশ হইয়া জ্যাম ছুটাইয়া দেন. ........
অনেক দিন ধরে দেখছি সচলে কোন রেসিপি দিচ্ছেনা। বুঝতে পারছি এবার আমাকে হাল ধরতে হবে।গত জুলাইতে ইতালির ফ্লোরেন্সে থেকে আসার পর দেখি আমার সব জিন্স কেমন জানি টাইট লাগছে। আজব তো!কোন ওয়াশিং মশিনে দেইনি। তারপরও এই দশা।ওয়েট মাপতে যেয়ে দেখি মেশিনে অনেক বেশী দেখাচ্ছে। নির্ঘাত যন্ত্রের গোলমাল। নিন্দুকেরা কিন্তু সেই কথা বিবেচনা করেনা। এম্নকি আমার সুপারভাইজার তারমধ্যে একজন। বলেন এই কষ্ট কোথাও রাখি। পণ কল্রাম আর
বন্ধুদের কাছে আমার সিভিক সেন্স রীতিমত প্রবাদতুল্য। আমার বাবা মা তাদের একমাত্র মেয়েকে সভ্য করতে কোনো কার্পণ্য করেন নি। এবং আমি প্রায় অচল পয়সার মতো সভ্য। রেগে গেলে আমি চুপ করে থাকি, অভিমান হলে কেঁদে ফেলি, চরম বিরক্তির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে হয়তো কখনো সখনো উফফফফ করে উঠি। জীবনে এই প্রথম আমার ঘৃণা হচ্ছে। আমার খুব রাগ হচ্ছে, অসহায় লাগছে এবং একটা খুব বাজে গালি দিতে ইচ্ছে করছে। জীবনে প্রথমবারের মতো আমি বর্ণবাদ
বেগম সুফিয়া কামালের একটা কবিতা আমাদের পাঠ্যবইয়ে ছিলো। শুরুর লাইনগুলো ছিলো এরকম
‘আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুলখেলা
তোমরা এখন সেই বয়সেই লেখাপড়া করো মেলা’
তো আমরা সেই লেখাপড়া মেলা করা শিশুরা বড় হয়ে গেছি। এখন পৃথিবীময় আমাদের ছানাপোনারা চরে বেড়াচ্ছে। কবিতাটা বর্তমানে এই চেহারা নিয়েছে-
‘আমাদের যুগে আমরা যখন করেছি লেখাপড়া
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগে পড়াশোনা করছি। সচলায়তনে আমার দ্বিতীয় লেখা এটা। ভাবলাম অল্পস্বল্প পড়াশোনা করে যা শিখতে পেরেছি তার কিছুটা share করি সবার সাথে।
১.
আন্না হাজারে একজন অর্ধশিক্ষিত, স্থূল এবং সুযোগসন্ধানী ব্যক্তি, ঠিক সেই রাজনীতিবিদদের মতনই যাদের প্রতিপক্ষ হিসাবে তাকে খাড়া করিয়েছে ভারতের কর্পরেট মিডিয়া এবং টিভিসৌখিন মধ্যবিত্ত। জ্বী, আমিও টিভিসৌখিন। কিন্তু, ন্যাটোর সাথে গাদ্দাফির ইঁদুরবিড়াল খেলা বাদ দিয়ে আন্না হাজারে ও তার স্যাঙাৎদের কাজকাম দেখছি। সুতরাং এই লিখা।
আমার ২মাস বয়সের পিচ্চিটাকে প্রায়ই প্রতিদিন এই গল্পটা বলে ঘুম পাড়ানোর (ব্যর্থ) চেস্টা করি। সচলের পাঠকদের জন্য গল্পটা হুবহু তুলে দিলাম:
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আইন বহির্ভূত কর্মকান্ড, দেশের সাধারণ জনগনের মানবাধিকার এর বিষয়টিতে একটি বড়সড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন এঁকে দিয়েছে| দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা যা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ জনগনের নজরে এসেছে, তাতে আমাদের দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্ষমতা প্রসঙ্গে আরেকবার বেশ ভালো ভাবে বিবেচনা করার সময় এসেছে বলে মনে হয়| আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলতে দেশের পুলিশ ও রেপিড একশন ব্যাটালিয়ন (RAB) এর কার্যক্রম সবসময় প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে| দেশের সাপ্রতিক কিছু ঘটনায় বর্তমানে দেশে পুলিশের কার্যক্রম তাদের অতীত ইতিহাসকে ছাড়িয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চরম পর্যায়ে অবলোকন করা গেছে| বাংলাদেশ যখন দুর্নীতির দায়ে বারংবার বিশ্বে এক নাম্বারে স্থান পাচ্ছিলো তখনও বিভিন্ন কমিটির রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করলে দেখা গেছে, দেশের সর্বচ্চো দুর্নীতিগ্রস্থ সরকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে এই পুলিশ| তত্কালীন ক্ষমতাসীন সরকার পুলিশের ভাবমূর্তি বদলানোর জন্য তখন তাদের পোশাক পরিবর্তন করলেও এসব দুর্নীতির প্রশ্নে ছিলো চুপ, কোনো ধরনের কমিটির মাধ্যমে এই অভিযোগ গুলো যাচাই করার নুন্যতম প্রচেষ্টাও দেখা যায়নি| পোশাক বদল হলে কি হবে, পোশাক যে পরিধান করছে সে অপরিবর্তনীয় থাকায় যেই লাউ, সেই কদুই থেকে গেছে|