Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

আমজনতার আবার মৃত্যু! মন্ত্রীরা বেঁচে থাকুন, আমরাই বরং সবাই মরে যাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৮/২০১১ - ১:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রচন্ড ক্ষোভ থেকে লিখছি । এই ক্ষোভগুলো অনায়েসে একটা ক্ষোভের এটম বোমা তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হবার ক্ষমতা রাখে । চলে গেলেন দুজন খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব । জাতির অনেক কিছুই যায় আসে এতে । যায় আসে সাধারণ মানুষেরও । কিন্তু ঐ দুই দলের কিছুই আসবে যাবেনা । এই দুই দল ছাড়া দেশের সবাই আমজনতা । তাদের কাছে আমজনতা আসলে কতটুকু মানুষ তা নিয়ে আমি নিজেই সন্দিহান । যদি মানুষই হতো তবে আমজনতার মৃত্যু তাঁদের ভা


US debt crisis... আমার সস্তা ব্যাখ্যা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরিচয় করিয়ে দেই, এই হল আমাদের আঙ্কেল স্যাম (আমেরিকার সরকার)। তার খরচাপাতি অনেক। প্রতিবছর চার ট্রিলিয়ন ডলারের মত। কিন্তু আঙ্কেলের ইনকাম বছরে মাত্র দুই ট্রিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। এই ঘাটতি মেটানোর জন্য তিনি আমাদের মতই মানুষের কাছে ধার করেন। তার এই ধারের টাকার তিনি একটা লোভনীয় নাম দিয়েছেন – ‘বন্ড’। এই বন্ডগুলো ব্যাংক, বিনিয়োগকারী এমনকি বিদেশী সরকারও (যেমন চীন) কিনতে পারে। কিন্তু মানুষ কেন তার এই বন্ড কিনবে? কারণ এর সাথে তিনি এই বন্ডের ওপর প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের সুদ দেবেন।


জগা খিচুড়ি - ০৪

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৯:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] জগাখিচুড়ি কোমল পেটে হজম হবার নয়। এ খিচুড়িতে বিভিন্ন ধরনের মসলা আছে, তাঁর মধ্যে কিঞ্চিৎ (!) অশ্লীলতার গন্ধ পেতে পারেন কেউ কেউ। আপনার পেট যদি ওশিলভের মতো কোমল হয় তবে সামনে এগুনোর আগে সাবধান! তবে আবারও বলতে হচ্ছে অশ্লীলতা খুবই আপেক্ষিক ব্যাপার। যেমন আমার মনে হয়, আমাদের ধর্ম এবং আরবী শিক্ষক ছিলেন ছিলেন চরম অশ্লীল!


ইশ্বরের খোঁজে - আমার যৌক্তিক ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৮:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধর্ম ও বিজ্ঞান সব সময়ই পরস্পর বিরোধী। একটি কখনো আরেকটিকে স্বীকার করতে চায় না। ধর্মের মূল ভিত্তি হচ্ছে অদেখা কাল্পনিক বস্তুতে বিশ্বাস, বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হচ্ছে তত্ত্ব, পরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ ও যুক্তিতে।
ধর্ম ও বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আমি তাই বিজ্ঞানকেই সমর্থন করি।


একটাই প্রশ্ন...

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৪:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

stop bleeding
কাণ্ডারী দেখ মরিছে মানুষ, সন্তান মোর মা-র ।


বইখোঁজা

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি
লিখেছেন শাহেনশাহ সিমন (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ১:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রায় যুগ আগে। এনডিসি ক্যান্টিনে বসে স্প্রাইট সহযোগে খাশির প্যাটিস চিবুচ্ছি। ক্লাসের বেঞ্চসঙ্গী একটা বই ঠেলে দিলো। কলেজ লাইব্রেরির বই, বোর্ড বাঁধাই, প্রচ্ছদের কোনো বালাই নাই। নিউজপ্রিন্ট ছাপা। পড়া শুরু করলাম। রিসেসের পরের তিনটে পিরিয়ড ওটা নিয়েই থাকলাম। শেষ করতে পারিনি। ফেরৎ দেয়ার শেষদিন ছিলো, তাই ওটা ফেরৎ গ্যালো লাইব্রেরিতে।


দ্বিবর্ণ জাতক ১

নৈষাদ এর ছবি
লিখেছেন নৈষাদ (তারিখ: রবি, ১৪/০৮/২০১১ - ১১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রায় দুই দশক আগের একটা ঘটনার প্রেক্ষিতে পরস্পর সম্পর্কহীন এই তথ্যগুলি হয়ত কৌতূহলোদ্দীপক, কিন্তু যুক্তির বিচারে কোনই গুরুত্ব বহন করে না। ১৯১০ সালে চট্টগ্রামে ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে নিয়োগ পাওয়া আইসিএস অফিসার ড্যাশের উড়িষ্যা থেকে আসা খাস বেয়ারার নাম ছিল দুর্গা, আবার তার রেকর্ড রুম পরিষ্কারের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাঁওতালদের দলনেতার নামও ছিল দুর্গা মন্ডল। এদিকে আবার ১৯০০ সালে বার্মার লেফটেনেন্ট গভর্নর ফ্রেয়ারকে লেখা লর্ড কার্জনের চিঠিতে উল্লেখ করা “ক্রুসেড এগেনস্ট ইম্পিউরিটির” নেত্রী মিসেস অ্যাডা ক্যাসেলের বান্ধবীর নামও ছিল দুর্গা খান্ডেলওয়াল। অসমর্থিত একটা সূত্রে আবার জানা গেল নাজিমুদ্দিনের কাজিন, আহসান মঞ্জিলের নবাবের ঢাকাক্লাব-চারিণী স্ত্রীর পরিবারের দুর্গা নামের একটা মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ছিল।

কিন্তু এই বিশেষত্বহীন দুর্গা নামটা অস্পষ্টভাবে আপাত সম্পর্কহীন কিছু চরিত্র এবং সময়কে একটা সুতোর মধ্যে গেঁথে আনছে বলে মনে হল। ইচ্ছাকৃতভাবে রেখে যাওয়া কোন ক্লু? নিজেকে খুব একটা যুক্তিবাদি বলে দাবী করতে পারলাম না।


ধর্ম ধর্ষণ - প্রথম পর্ব

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৪/০৮/২০১১ - ১০:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ছেলেবেলায় একবার আমার এক বন্ধুকে নিয়ে ক্লাস শেষে তার হাত ধরে বাড়িতে নিয়ে এসেছিলাম। স্কুলে সে ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। আমরা একসাথে খেলতাম, কাদায় গড়াগড়ি খেতাম, এমনকি বেঞ্চে বসা নিয়ে মারামারি অবধি করতাম। তারপরও প্রতিদিন নিজেদের টিফিন শেয়ার করতাম। সেই আমার বন্ধুকে যেদিন বাড়িতে নিয়ে আসলাম, ঠিক কি বলব বুঝতে পারছিনা একেবারে, বলতে গেলে দক্ষযজ্ঞ বেধে গেলো।


আক্কেল সেলামীঃ হীরক রাজার দেশে

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ১৩/০৮/২০১১ - ১:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
একজন অসুস্থ রোগীকে নিয়ে হাসপাতালে গেলাম। চট্টগ্রামের মেডিক্যাল সেন্টার। রোগীর জ্বর বেশী, গলায় কফ জমে গেছে, গায়ে লাল র‍্যাশ উঠে গেছে। ক্লিনিকে নেবার পর তাকে সরাসরি HDU নামক অতি যত্নশীল একটা চেম্বারে ঢুকিয়ে দরোজা বন্ধ করে দিল। ওখানে কারো ঢোকা নিষেধ। একদিন পর রোগ আরো বেড়ে যায়। এরপর একের পর এক বিশেষজ্ঞ ডাক্তার আসে, বোর্ড বসে, নতুন ওষুধ দেয়, তিনদিন এই অবস্থা চলার পর রোগীর শেষ নিঃশ্বাসটা যখন বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছে তখন রোগীকে একটা আইসিইউ এম্বুলেন্সে করে সোজা ঢাকার একটা বড় হাসপাতালে নেয়া হয় রাতের মধ্যে। প্রায় শেষ অবস্থায় পৌঁছে যাওয়া রোগী জীবন ফিরে পায় আবার।


উপহাসের পদাবলী

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: শনি, ১৩/০৮/২০১১ - ১:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যে মানুষ ব্যর্থতার স্বাদ কখনো পায় নি---সে এক অপূর্ণাঙ্গ মানুষ
পথ চলতে গিয়ে আছড়ে পড়েনি যে
সে কী করে বুঝবে ধুলো ঝেড়ে ফেলে আবার উঠে দাঁড়ানোর মাহাত্ম্য--