[পুরাতন ছবি, পুরাতন লেখা। ছবি তোলা হয়েছে LG Cookie ফোনের 3MP ক্যামেরা দিয়ে, শেডের ঘষামাজা Picasa দিয়ে]
প্লেয়ারদের সমবেত বিদ্রোহে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া সদ্যই গ্রেগ চ্যাপেলকে ঘাড়ধাক্কা দিয়েছে। তাতে সৌরভও যারপরনাই আনন্দিত হয়েছেন। ওদিকে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর ডানকান ফ্লেচারের ভারত ইংল্যান্ডে নবুতনছুত হচ্ছে। কিন্তু এমনিতে, প্রশংসা-সমালোচনা মূলত দলের ক্যাপ্টেনের প্রতিই আসে, কোচের দিকে তেমন নয়।
[justify]
আমার এক বন্ধুর বলা প্রশ্নটা ছিল অনেকটা এমন দু’টি বন্ধ কামরার একটায় কোনো ছেলে আর অন্যটায় কোনো মেয়ে থাকলে বাইরে থেকে কীভাবে বোঝা সম্ভব যে কোন কামরায় কে আছে? আমি নানান ধরনের উত্তর দেয়ার পরও যখন তা মনঃ পুত হলো না তখন তার উত্তর জানতে চাইলাম। যে বলল,দুই রুমেই বেশ কিছুই তেলাপোকা কোনোভাবে ঢুকিয়ে দিতে হবে আর যে কামরা থেকে চিৎকার শোনা যাবে সে কামরায় মেয়েটা আছে!
সিভিল সার্জেন সাহেবের কন্দর্পকান্তি ছেলেটি পড়াশোনায় তুখোড়। লোকে বলত, এছেলে বাঁচলে কালে একটা কেউকেটা না হয়েই যায়না। সেই ছেলে পরীক্ষায় কি এক অঙ্কের উত্তর মেলাতে না পেরে পাগল হয়ে গেল। ঘরে ফিরল বদ্ধ উম্মাদ হয়ে। দিগম্বর হয়ে সারাদিন ঘরের দেয়ালজুড়ে নানারকম আঁক কষে বেড়ায় আর মেলাতে না পেরে ঝপাঝপ মাথায় পানি ঢেলে এসে ভেজা গায়ে আবার লিখতে বসে। সন্তু একদিন দেখে ফিক করে হাসতেই চোখ গোল করে তেড়ে
লিনুস টোরভাল্ড নামক একজন দুষ্টু ছাত্র সেই সময়ে জানতো না যে তার এই দুষ্টামীর ফলে বৈপ্লবিক কিছু ঘটে যাবে ২০ বছর পর। সে এটাও জানতো না যে 'ফাউন্ডেশন ফর ওপেন সোর্স সলিউশনস বাংলাদেশ' নামে একটি দুষ্টু সংগঠন ২০১১ সালে তার দুষ্টামীর জন্মদিন পালন করার নিয়ত করবে। ঐ দুষ্টু লোকটি আরও জানতো না যে সেই জন্মদিন আবার রোজা রমজানের দিনে পড়বে। জানলে নিশ্চয়ই ঈদের পরের কোন তারিখে সেই দুষ্টামি রিলিজ দিত। অবশ্য তাতেও শেষরক্ষা হত না, কারণ কোনো না কোনো বছর সেটা রোজা রমজানের দিনে পড়তোই, কারণ আরবী চন্দ্রবর্ষ ধরে যেই ক্যালেন্ডার সেটা প্রচলিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের চেয়ে সাধারণত ১১ দিন কম থাকে - তাই প্রতিবছরই রোজা বা ঈদগুলো ১১ দিন করে এগিয়ে আসে।
ডিসক্লেইমার: এইটা একটা ফাঁকিবাজি পোস্ট।
নৈতিকতা সম্পর্কিত আগের লেখা এখানে । আগের লেখায় প্রেক্ষাপট সম্পর্কে একটু বলেছিলাম। নৈতিকতা কি বোঝার আশায় কিছু পড়াশোনা শুরু করলাম। এই লেখায় বেন্থাম কপচানো হবে। সময় করতে পারিনা.. ছোটো ছোটো করে লিখতে হবে মনে হচ্ছে।
[justify]তারপর.........
তারপর আর কি! আমার মতো কিছু গোরু হাম্বা হাম্বা করে যায়। আর আলোর চোখে ঠুলি দিয়ে বসে থাকে বিবর্ণ সমাজ। তবুও হঠাৎ কুড়িয়ে পাওয়া জীবন বন্ধনে পথের ধারে লুকিয়ে থাকে কিছু হোতাদের কথকতা। যাদের দেখলে মনে হয় অন্তত মৌলকুত্তারা তাদের পোষ মানাতে পারেনি।
যেমন হাহাকার করে মানুষ তার শৈশবকে ফিরে পেতে, জীবনের আর কোন সময়ের জন্য কি করে? আধো-আধো বোলে, হাঁটিহাঁটি পায়ে দুনিয়ার তাবৎ বাঁদরামি-গুণ্ডামি-ষণ্ডামি করে অতঃপর “থাক মেরো না, নেহায়েত ছোট মানুষ” নীতির আওতায় সাতখুন মাফ! ‘দুঃখ’, ‘কষ্ট’, ‘শোক’ ঘরানার শব্দই যার অভিধানে নেই, জগতে তার চেয়ে সুখী আর কে! যান্ত্রিকতার এই ‘কর্পোরেট’ নিষ্পেষণে চিঁড়ে-চ্যাপটা হতে হতে হঠাৎ হঠাৎই আজকাল মনে পড়ে ফেলে আসা সেই দিনগুলি। আহা, কী সুখেই না ছিলাম! সে জীবন তো আর ফিরে পাব না কোনদিন!
সবে ক্লাশ নাইনে উত্তরন,ঠিক হয়নি তখনও কে কোন বিভাগ নিবে,এ নিয়ে চাপা উত্তেজনা সকল মনে...এরই মধ্যে অন্য এক ঢেউ ক্লাশজুড়ে আলোড়ন তুললো! তরঙ্গ নির্মাতা যথারীতি বাদল স্যার। ছোটবড়মাঝারি যেকোন উপলক্ষ পেলেই যিনি সাতঁরাতে ভভালবাসেন! ঘটনা এই, এক ঢাকাইয়া বালিকা ভর্তি হয়েছে আমাদের ক্লাশে,ভারতেশ্বরী হোমস ছিল যার পূর্ববর্তী স্কুল!
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইহা একটি হাতি পোস্ট
উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে অ্যামেরিকা এসে এমনি বিনোদনের জন্য ঘুরে বেড়ালে তো হবে না, তাই ট্যুরের এবারের অংশটাকে শিক্ষা সফরের রূপ দিতে পরবর্তী গন্তব্য বেছে নেয়া হয় হার্ভার্ড আর এমআইটি ক্যাম্পাস । নিউ ইয়র্ক ছেড়ে এবার পা বাড়াই বোস্টনের দিকে, বাহন মেগাবাস। বাসে উঠার পর নিজেকে সবজী আর বাসকে ডীপ রেফ্রিজারেটর মনে হতে থাকলো। কোন উত্তেজনা ছাড়াই কাঁপতে কাঁপতে ভোরবেলা যখন বোস্টনে পৌঁছালাম তখন হাত পা পুরোপুরি জমে গেছে।