[justify]আমার ধারনা আজকাল সবাই ভ্রু কুঁচকে জগাখিচুড়ি পড়তে বসে। রসিকতা দেখলে আরও ভুরু কুঁচকে যায়। বুঝে এই ব্যাটা আগের জন্মে নিশ্চয়ই ক্যানভাসার ছিল। প্রথমে আলতু ফালতু কথা বলে লোক হাসানোর চেষ্টা করে। তারপর ঝোলা থেকে জ্ঞানের ট্যাবলেট বের করে। নাহ, আজকে কোন জ্ঞান দিতে বসিনি। তবে কিনা ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। জোর বাতাস দেখলে লুঙ্গিয়লা দুশ্চিন্তায় পড়ে। আটকে যাওয়া শিশু চেইন অলা প্যা
কেই-ই বা কবে হইসে বড়
পরীক্ষাতে পাশ করে
যেই দেশেতে ছাগল-গরু
মানুষ বেশে বাস করে?
যেই দেশেতে দাগ পড়েনা
সরকারী ভাবমূর্তিতে
মানুষ মরে, বাঁইচা থাকে
মন্ত্রীরা সব ফূর্তিতে!
বেইল কি আছে written ফিটেন
কিংবা কোন ভাইবারই?
চিনলে গরু, মানুষ, ছাগল
যাবেন হয়ে ড্রাইভারই!
মাইরা চাবি , ছাইড়া দিয়া
খোঁজ কি নিসেন জিনিসটার?
রোজার শুরুতে গরমের ভয়ে অস্থির ছিলাম। কিন্তু আগস্ট মাসে শ্রাবণের যে অংশটুকু ছিল সেটা তুমুল বারিপাতে কানায় কানায় পুষিয়ে দিল জুলাইয়ের তালু-পোড়া গরমের যন্ত্রণা। চট্টগ্রামে স্বস্তির বাতাস। কিন্তু যতই দিন যেতে থাকে উপভোগ্য বৃষ্টির সাথে বাড়তে থাকে রাস্তার ফুটোর সাইজ। এক সপ্তাহ যাবার পর দেখা গেল দানবীয় কন্টেইনার ট্রেলারের বিশ চাকার ধাক্কায় বিশ্বকাপ উপলক্ষে শহরজুড়ে যেনতেন লেপটানো পিচ-মেকআপ উঠে গিয়ে নগ্ন গর
[justify]তারপর ..................
“যদিও আকাশ ধোঁয়াশায় ম্রিয়মান/ তোমার জন্য লিখছি প্রেমের গান”
আপনি মহান রাজনীতিবিদ, টক-শোতে যান, চা খান মগে
আমার জন্য তর্ক করেন, অপজিশন সবার লগে।
আমার কথা বলতে গিয়া রক্ত ঝরান মাথা থেকে
উপাস থাকেন অর্ধবেলা ক্যাম্রাগুলা সাক্ষী রেখে...
বিপদ হলেই আইসা পড়েন সঙ্গে নিয়া ছাগল দু’টা
এক চিমটি আবেগ দিয়া রাজনীতিতে মারেন ঘুটা
ইউনিভার্সিটি জীবনের তিন বছর শেষ করে চার বছরে পা দিলাম, কিন্তু আজকের আগে কখনো 'ডি ইউ' বিখ্যাত লাল বাসগুলোতে চরা হয়নি। আজকে আমার ভাইয়ের বদৌলতে এই অভিজ্ঞতাটা হল, আর বুঝলাম, জীবনের এক বিশাল মজা থেকে এতদিন নিজেকে বঞ্চিত করেছিলাম। এই অসাধারণ অভিজ্ঞতাটা ছাড়াই যদি আমার ভার্সিটি জীবনটা শেষ হয়ে যেত, তাহলে এই আফসোস করার মত সুযোগও মনে হয় পেতাম না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরী বিভাগে রিকসায় করে এনে দিয়ে গেছে মেযেটাকে একটা ছেলে । ছেলেটা মেয়েটার কেউনা। রাস্তায় পড়ে ছিল মেয়েটা। শত শত পথচারির কারো সময় হয়নি রাস্তায় পড়ে থাকা মেয়েটাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে । যে যার মত করে কেটে পড়েছে। বাসটা চাপা দিয়ে চলে যাবার পর বিশ মিনিট পড়ে ছিল মেয়েটা রাস্তায়। কেউ ধরেনি। সবাই ভেবেছিল মরে গেছে। তাই হয়ত গায়ে পড়ে কেউ ঝামেলায় যেতে চায়নি। ঠিক এমন সময়ই
১.
মোহাম্মদ আলী স্যারকে আমরা সার্কিটপাগল মানুষ হিসেবেই জানি। দীর্ঘদিন ধরে জটিল এবং ভয়ঙ্করদর্শন সব সার্কিটের নাড়িনক্ষত্র বের করা শেখানো এই আপাতগম্ভীর মানুষটিও যে বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে ভাবেন এবং ভাবতে ভালোবাসেন- তার পরিচয় আমরা পাই, বাংলাদেশ যেদিন ওয়েস্ট-ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ৫৮ রানে অলআউট হয়, তার পরদিন। পাওয়ার ইলেক্ট্রনিক্স ক্লাসের স্বাভাবিক প্রথা ভেঙে স্যার নিজেই সেদিন আমাদের সাথে ক্রিকেট নিয়ে জম্পেশ আড্ডা দিতে শুরু করেন। স্যার সেদিন মজা করে বলছিলেন, বাংলাদেশের ছেলেদের ক্রিকেট খেলাই ঠিক নয়। ক্রিকেটের জন্য দরকার জার্মানদের মত ফিটনেস আর অসিদের মত কুলনেস, যার কোনোটাই বাংলাদেশি ছেলেদের নেই। বড় দুঃখ থেকে স্যার এই কথাগুলো বলেছিলেন-সন্দেহ নেই। আমরা অবাক হয়েছিলাম এই দেখে যে সারাজীবন সিংগেল থাকা এই মানুষটাও সাকিব, তামিম আর মুশফিকদের নিয়ে আমাদের চেয়ে এতোটুকু কম ভাবেন না।
[justify]ফ্ল্যাশব্যাক :
“কোথায় থেকে যে বুদ্ধি মাথায় এলো আমি ওর আঙুলটা নিয়ে নিজের মুখে ঢুকিয়ে দিলাম। তারপর...”
…………………………………………………………….. :
তারপর... আর কি, এভাবেই আমার প্রথম বারের মতো ধর্ম ধর্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হল।
[justify]“আপনে যাইবেন কোই?” চিকন রিডিং গ্লাসটা নাকের ডগায় এসে আটকে আছে। তাই লোকটা যখন ভ্রুকুঞ্চিত করে রাজ্যের যতো বিরক্তিমাখা অভিব্যাক্তিতে সরাসরি তাকালো, তার দৃষ্টি চশমার ফ্রেমের উপর দিয়েই নিবদ্ধ হলো সামনে দাঁড়ানো লোকটার দিকে। সামনের লোকটাও কিঞ্চিৎ বিব্রত। কেউ যদি ‘ক্যাশ ভোদাই’ সাজে, তাতে বিব্রত হওয়ার পাশাপাশি মেজাজটাও খাপ্পা হয়ে থাকে। বিব্রত এবং মেজাজ খাপ্পা হওয়ার কারন হচ্ছে যে সে ভিতরে বসা লোকট