Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গ্রন্থালোচনা

রেনেলের দেখা বাংলা বদলে গেছে অনেকটাই

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/০৭/২০১৩ - ১:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জেমস রেনেল, বাংলার গ্রহনযোগ্য একটি মানচিত্র তিনিই প্রথম অঙ্কন করেন


মার্কেজ হাতে ল্যাতিন আমেরিকা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৬/২০১৩ - ৯:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বই ছাড়া আমি থাকতে পারি না, সে হোক ঘর বা বাহির, টাট্টিখানা বা বিমানের অন্দরে, পুস্তক লাগবেই, ইদানীং অবশ্য পিডিএফ নামক প্রযুক্তির ফলে সেটা দিয়েও কাজ চলে। আর ভ্রমণের সময় বই বাছাই করি একটু সাবধানে, যাবতীয় ভ্রমণে টিনটিন নামের রিপোর্টারটি পাশে থাকবেনই, এবং এলাকা বিশেষে উনার কাহিনীও বাছাই করা হবে সেই ভাবেই, যতবার নেপালে গেছি তিরতির আনন্দ এবং মিগুর সাথে দেখা হবার উৎকণ্ঠা নিয়ে পড়েছি তিব্বতে টিনটিন,


সদ্য পড়া বই – দ্য সিক্রেট লাইফ অফ বার্ডস

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ৪:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

birds
Nothing in the Nature is for Nothing.


কসমস পাঠ: কেপলার পর্ব

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ১২:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] যুগে যুগে গল্প-কবিতা লিখতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অনেকেই। কিন্তু সে তো মেইন স্ট্রিম সাহিত্য। সাইন্স ফিকশন লিখতে গিয়ে সবচেয়ে বড় বিপদে পড়েছে এমন কারো নাম কি বলতে পারেন? উত্তরটা শুনলে অবাক হতে হয়, এই কল্পবিজ্ঞান লেখকের নাম ইয়োহানেস কেপলার!


দ্যা শক ডক্টরিন

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০৫/২০১৩ - ৪:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বইটার নাম খুব গালভারী। দ্যা শক ডক্টরিন: দ্যা রাইজ অভ দ্যা ডিজাস্টার ক্যাপিটালিজম। গুডরিডসে প্রায় সাড়ে বারো হাজার লোক গড়ে ৪.২২ রেটিং দিয়েছে। সেখানকার হিসেবে অনেক উঁচু রেটিং। আগ্রহী হয়ে পড়া শুরু করলাম।


কুদরত রঙ্গিবিরঙ্গী

নির্ঝর অলয় এর ছবি
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২২/০৫/২০১৩ - ১০:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বইটা যে ঠিক কীভাবে হাতে এসেছিল, আজ আর মনে নেই। বন্ধুর বড় বোনের বিয়েতে উপহার দেবার জন্য বোধহয় ‘তক্ষশিলা’ থেকে কিনেছিলাম বইটা, থার্ড ইয়ারে থাকতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী থেকে লেখকের “দিশি গান-বিলিতি খেলা” পড়ে বিষয়গুণে ও বিদগ্ধ বিটলেমিতে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এবার বইয়ের নামটা আমার খামখেয়ালী মনে বেশ ভালো লাগায় কিনে ফেললাম। রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম বাসে কৌতুহলের বশে আর সময় কাটানোর জন্য বইটা খুল