সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর নিয়ম করে নাস্তা করা, পড়তে বসা আর গোসল করে স্কুলের জন্য তৈরি হওয়া- কোনটাই অন্তুর পছন্দ নয় একটুও। কিন্তু সবচেয়ে মন খারাপ করা ব্যাপার হল সব ক’টাই প্রত্যেকদিন করে যেতে হয়- পছন্দ হোক আর না-ই হোক।
মাঝে মাঝে নাস্তা না করলে কী এমন হয় তা ও বুঝতে পারে না কিন্তু না খেতে চাইলে আম্মুর চোখ দেখেই ও ঠিক বুঝতে পারে এরপরে কী হবে!
[justify]
লিমন নামের এই ছেলেটির জন্মের আগে থেকেই এক পা কাটা ছিল। তার বাবারও পা কাটা। মায়েরও তাই। এই ব্যান্ডজটি ভুয়া। খুলে দেখতে পারেন।
হুজুরদের গল্প ৩
হুজুরদের গল্প ৪
তাবলীগ পর্ব
[justify]
[justify]
১.
হাইস্কুল জীবনটা ছিল মোটামুটি জঘন্য রকমের। ক্লাস সিক্সে ওঠার পর ভুগোল, ইতিহাস, ধর্ম, বাংলা ব্যাকরন, ইংরেজী গ্রামার,পাটীগনিত, জ্যামিতি ইত্যাদির অত্যাচারে দম বন্ধ হয়ে আসতো সময় সময়। সিক্স থেকে এইট এই তিন বছরের যেসব স্মৃতি আছে সব জ্যৈষ্ঠের খরতপ্ত দুপুরের মতো ঝলসানো। বেত নামক লিকলিকে ভয়ংকর বস্তুটার সাথে প্রতিদিন দেখা সাক্ষাত হলে, আর বাড়ির কাজ যথাসময়ে শেষ না করলে যা হবার কথা আর কি।
বস্তুত, নামকরণ জিনিসটা যে সংকটের বিষয় হতে পারে, এটা কখনোই আমার মনে হয় নি। বরঞ্চ এ বিষয়ে আমার শিশুকাল থেকেই প্রতিভা ছিলো এবং নিয়মিত চর্চার ফলে সে প্রতিভা কালের গর্ভে বিলীন হয়েও যায় নি। ২ বছর ৭ মাস বয়সে পিঠেপিঠি বোনের নামকরণ নিয়ে ব্যাপক ক্যাচালের পরে কেউই যখন কোনো সমাধানে আসতে ব্যর্থ হলো, তখন 'শিশুরা নিষ্পাপ' ফর্মূলায় এই অধমের ওপরেই সেই গুরুদায়িত্ব অর্পিত হলো। নাম জিনিসটা আমার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আসে, তে
পোলাটার সখ বড় পিরীতে,
তাই থাকে করিডোরে সিঁড়িতে,
মেয়েদের পিছু পিছু ফিরিতে,
কোনভাবে কারো কাছে ভিড়িতে।
একদিন ধ্যান ছিল চলাতে,
কাব্যিক কিছু কথা বলাতে,
পার্শ্বের মেয়েটারে গলাতে।
ডান পা’টা হড়কালো কলাতে,
পড়ে গেলো নীচকার জলাতে,
এই বুঝি যায় ডুবে তলাতে।
মাইয়াটা কেঁদে ওঠে ডুকরে.
যেনো তার কলিজের টুকরে,
তার প্রতি ছিলো উৎসুক রে,
সেই ঘোরে পেলো ব্যথাটুক রে,
-অপরাধবোধ খায় ঠুকরে।
হুজুরদের গল্প ২
হুজুরদের গল্প ৩
ইশকুল কাণ্ড
[justify]সুশীলায়তনঃ