যুগে যুগে অনেক মহা মনীষী ও মহা বিজ্ঞানী মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করতে নানা রকম যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন। তাদের আবিষ্কৃত যন্ত্রাবলী দ্বারা অতীতে যেমন মানুষজন উপকৃত হয়েছে তেমনি বর্তমানেও হচ্ছে, আশা করি ভবিষ্যতেও হবে। যুগ যুগান্তরের এইসব মহা-মনিষী, মহা বিজ্ঞানীদের মধ্যে বাংলাদেশীদের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়। কাল থেকে কালান্তরে এইসব বাংলাদেশী মহা-মনীষী পুঁথিগত বিদ্যা পরিহার করে তাঁদের গবেষণালব্ধ জ্ঞান দিয়ে আমাদের জ্বালানী ব্যতীত বায়ু, পানি সহযোগে যন্ত্রচালনার স্বপ্ন দেখিয়ে এসেছেন, আশা করি ভবিষ্যতেও দেখাবেন। এদের মধ্যে অনেকেই আবার নিরন্তর চলৎ যন্ত্রের স্বপ্নও দেখিয়েছেন। অনেকটা এরকমই একটি খবর অতি সম্প্রতি (২৩ মার্চ, ২০১১) প্রকাশিত হয় জনপ্রিয় দৈনিক “প্রথম আলো” যাদের স্লোগান হচ্ছে, “যা কিছু ভাল, তার সঙ্গে প্রথম আলো।”
[justify]
“বুশ বাহিনীর গালে গালে, জুতা মারো তালে তালে
লাদেন তুমি এগিয়ে চল, আমরা আছি তোমার সাথে”
গতকাল আমরা খুব লজ্জাজনক ভাবে হেরে গেছি। আমি ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হারার কথা বলছি না, আমরা হেরেছি স্পোর্টসম্যানশিপের কাছে, আমরা হেরেছি শুভবুদ্ধির কাছে, আমরা হেরে গেছি সারা পৃথিবীর কাছে!
শার্লক হোমসের ইয়াআআআ মোটা সমগ্রটা হাতে নিয়ে বারান্দার রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে ছিলো মাতু। হঠাৎ তার খুব কাছ দিয়ে উড়ে যায় একটা পাখি, আর চমকে গিয়ে মাতিসের হাত থেকে বইটা পড়ে যায়...
পাঁচতলা উচ্চতা থেকে যখন বইটা পড়ে, তখন গতি, ভর ও আয়তনের এক বিপুল বোমায় পরিনত হয়! আর পড়বি তো পড়বি মালির ঘাড়ে!!! একি বিপুল দৈবযোগ! তখনই বিল্ডিঙ্গের নিচ দিয়ে যাচ্ছিলো মালিহা, যাকে সবাই আদর করে মালি বলে ডাকে...
কিয়দ্কাল পূর্বে সচলের মডুরামগণ প্রবীণ সচলদের নিন্দার বিশেষরূপ ভাগী হইয়াছেন। তাঁহাদের প্রতি এতদ্পরিমাণ কোপবর্ষণের হেতু, তাঁহারা নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্মদিবস উদ্যাপনের নিমিত্ত কতিপয় সুহৃদ্কে স্বাধীনতা দান করিয়াছেন, হাচলত্বের নিগড় হইতে মুক্তি প্রদান করিয়া। অভিজ্ঞ সচলমাত্রেই জানেন, এই মুক্তি সহজে আসে নাই – দীর্ঘ দিন ধরিয়া দীপ্ত সংগ্রামের পথে গড়ে সাড়ে উনত্রিশটি পোস্ট করিয়া তবেই এই উদ্যমী ব্যক্তিবর
[justify]
[justify]
হুজুর হুজুর, চানাচুর
হুজুরের পোলায় পড়া-চুর
হুজুর গেলে ফতুল্লায়
হুজুরের বউ ঢোল বাজায়
-তাহলে তুমি চলে যাচ্ছ?
-হ্যা।
-তোমার আর কিছু বলার নেই?
-আর কিছু কি বলার থাকবে? আর কিছুই বলার নেই।
-কেন থাকবে না? আমার কি দোষ সেটা বল...
-দোষ? না না, তোমার দোষ থাকবে কেন? দোষ তো সব আমার!
-রাগ করছ কেন? আমি তো বললামই যে তারিন আমার বান্ধবী।
-বান্ধবী? শুধু বান্ধবী? হল না আজিজ, বলো অন্তরঙ্গ বান্ধবী!
-অহ্ হো...আচ্ছা, একটু বোঝার চেষ্টা করো না প্লিজ। কতবার এই এক কথা বলতে চাও তুমি?
।।এক।।
ছোটবেলায় আমার সবচেয়ে প্রিয় খবরের কাগজ ছিল ইত্তেফাক। বড়দের রাজনৈতিক আলোচনায় হয়তো "ইত্তেফাক" আর "সংবাদ" রেফারেন্স হিসাবে পাশাপাশি থাকত ("ইনকিলাব" আর "সংগ্রাম" বাদ দিয়ে, ওইগুলান ভিন্ন লাইনের), কিন্তু অনেক কিছুর বিচারেই ইত্তেফাক ছিল এক নম্বরঃ বেকারদের জন্য অজস্র চাকরির বিজ্ঞাপন, বাড়ি ভাড়া, বিদেশযাত্রার সংবাদ, বিবাহের খবর, দেশি বাংলা সিনেমার বিজ্ঞাপন (সেই আমলের সামাজিক-রোমান্টিক ছবি), আরও কত কী! কিন্তু আমার শৈশবের ইত্তেফাক প্রিয় হওয়ার একমাত্র কারণ ছিল 'টারজান'! সকালে স্কুলে যাওয়ার আগে টারজানের সেই তিনটা ব্লক পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে পত্রিকাওয়ালার অপেক্ষায় বসে থাকতাম।
[justify]মৌলবাদের সাথে প্রথম মোলাকাত কবে সেটা বলা দুষ্কর। আমাদের দেশে যারা বড় হয়ে উঠেছেন তাদের সদূর শৈশবে হওয়ার সম্ভবনাই বেশি। ক্লাস টুতে পড়ার সময়ে কে একজন বলেছিল লাল পিঁপড়াগুলো নাকি কাফের, আর কালোগুলো মুসলমান। কালো পিঁপড়াগুলো তাই কামড়ায় না!