Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মরণ

ভূপর্যটক রামনাথ বিশ্বাসের জীবনী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ০৬/১১/২০২০ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


২৯ দিন একটানা কানাডার কারাগারে থাকতে হল সিলেটের হবিগঞ্জের বানিয়াচঙ্গে জন্ম নেওয়া, ও বেড়ে ওঠা ভূ-পর্যটক রামনাথ বিশ্বাসকে (যিনি রমানাথ নামেও পরিচিত), কারণ ইমিগ্রেশনের অদ্ভুতুড়ে আইন- সেই সাথে সালটা ১৯৩২, ভারতবর্ষের অধিবাসীদের জন্য দুয়ার খোলা নেই কোথাওই!


জীবনানন্দ, আমার জীবনের আনন্দ - ১৩

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/১০/২০২০ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'বাংলা দেশের রং যে নীল তা এই সব যাত্রায় খুব টের পাওয়া যেত- আকাশ নীল, বাতাস নীল,প্যাডলের আঘাতে ফেনিল জলটুকু ছাড়া পুরো মেঘনা কালচে নীল, তীরের পাটখেত নীল, সুপুরি-নারকেল বন নীল, গ্রামের গাছগাছালি নীল, ধূ ধূ জলের দূরের তীরও শুধু একটা হালকা নীল রঙের রেখা। এই নীল জীবনানন্দ আরো অনেক বেশি দেখেছিলেন :

অশ্বত্থে সন্ধ্যার হাওয়া যখন লেগেছে নীল বাংলার বনে


সৈয়দ মুজতবা আলীর জীবনী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ১৯/০৮/২০২০ - ৭:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পাবলো নেরুদাকে নিয়ে শামসুর রাহমান

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ১৩/০৭/২০২০ - ৯:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১৯৭৩ এর ২৩ সেপ্টেম্বর পাবলো নেরুদা চিলিতে মারা যান বা হয়তো খুন হন। তার দেড় মাসের মধ্যেই ১৯৭৩ সালের নভেম্বরে ‘বিনোদন’ পত্রিকায় শামসুর রাহমানের এই লেখাটি প্রকাশিত হয়, যা সাধারণত কোথাও দেখি না। সম্প্রতি পত্রিকাটি হাতে আসায় ভাবলাম এই লেখাটি ব্লগে থাকুক। আর ভারতীয় কূটনীতিক জনাব মুচকুন্দ দুবের একটা কথা মনে পড়ল, উনি শামসুর রাহমানের কবিতা নিয়ে বলেছিলেন যে “বিশ্ব সাহিত্য নিয়ে আমার যে লেখাপড়া তাতে সত্যি বল


প্রেমে ও সংগ্রামে পাবলো নেরুদা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১২/০৭/২০২০ - ৬:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাবলো নেরুদা একই সাথে বাঙালি সমাজে চরম জনপ্রিয় অথচ প্রায় অপরিচিত। মানে কবি হিসেবে তাঁর সুনাম পাঠক মাত্রই জানেন, তাঁর সৃষ্ট কিছু গনগনে অবাক স্তবক সকলেরই মুখে শোভা পায় কিন্তু এক জীবনে যে প্রায় অসম্ভব সাড়ে তিন হাজার পৃষ্ঠা কবিতা তিনি পৃথিবীকে দিয়ে গেছেন, এবং যে পাবলো নেরুদার নির্বাচিত কবিতার সাম্প্রতিক প্রকাশিত সংকলনটি ১৫০০ পাতার ( পৃথিবীর আর কোন কবির নির্বাচিত কবিতা হাজার পাতা পেরিয়েছে বলে জানা নেই!


শৈশবের জাদুবাস্তবতাঃ প্রাইমারী স্কুলের দিনগুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০১/০৭/২০২০ - ১১:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের স্কুল ছিলো এক আজব মজার জায়গা। শিক্ষকদের মাঝে বৈচিত্রপূর্ণ চরিত্রের যেমন অভাব ছিল না। ছাত্ররাও ছিল তেমনি রঙিন বাহারের। তাদের মেধাদীপ্ত কর্মকান্ড লিখতে গেলে সপ্তকান্ড রামায়ণের প্রায় সমান হয়ে যাবে। তাই বিস্তারিত প্রসঙ্গ থাক। আজ শুধু মোটাদাগে স্কুলের কিছু বিষয়ের টুকিটাকি।

স্কুলভবনের সারল্য


ইরফানের চোখজোড়া এবং একজন শিল্পির মৃত্যু

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: শুক্র, ০১/০৫/২০২০ - ৮:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনের মধ্যে
একটু পর পর এক জোড়া চোখ ভেসে উঠছে।
তাকিয়ে আছে।
নীরব কথায় পরিপূর্ণ দুটো চোখ।
কথাগুলো আমার মধ্যেও কোথাও আছে।
টের পাচ্ছি। অনুভব করতে পারছি।
খুবই কষ্ট হচ্ছে।
শিল্পির মৃত্যুতো এমনই। যার সাথে সাথে আমাদেরও মৃত্যু হয়।
আমাদের গভীর অনুভূতিগুলো
আমাদের গভীর স্বপ্নগুলো
আমাদের গভীর বেদনাগুলো
গভীর আনন্দগুলো
আমাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকে
অবচেতন হয়ে, তার হদিসগুলো আমরা ঠিক মতো জানিই না।


আমার শিক্ষক : Kenny Rogers এর প্রতি প্রণতি

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: সোম, ২৩/০৩/২০২০ - ৬:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কখনও এমন সময় আসে
কোথাও ফেরা যায় না।
এমনকি স্মৃতির মধ্যেও।
যাওয়ারও কোথাও থাকে না।
ভবিষ্যতগুলো বর্তমানে এসে
বোকার মতো বসে থাকে।
তখন আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে থাকি
সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকি।
যখন হাঁটি, পা ফেলি
তখনও কোথাও যাই না…

সেই কত হাজার বছর আগে
সেই রকম একটা সময়ে
আমি ছিলাম পাহাড়ি গ্রামে।
বান্দরবনের মুরংপাড়ায় বসে বসে তাকিয়ে দেখতাম
পাহাড়।
কখনও কুয়াশায় মোড়া।


মুজিব বর্ষে স্মৃতিচারনাঃ বঙ্গবন্ধু ও একটি সেতুর কথা।

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০২০ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবার চাকুরীর সূত্রে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসের কোন একটি দিনে আমরা সপরিবারে ভুরুঙ্গামারি নামক একটি প্রত্যন্ত স্থানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছি। রংপুর থেকে লালমনিরহাট গামী ট্রেনে এসে তিস্তা নদীর উপরে যে তিস্তা রেলওয়ে সেতু, তার কাছেই তিস্তা নামের একটি অতি অর্বাচীন রেল জংশনে আমরা কুড়িগ্রামগামী ট্রেন ধরার জন্য দুপুরের পর পর এসে পৌঁছালাম। আব্বা বললেন- ঐ তো কুড়িগ্রামের ট্রেনটি প্লাটফর্মেই দাঁড়িয়ে আছে। তা অব