Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মরণ

ক্যালিডোস্কোপ – ১৪

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০১/২০২০ - ৫:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাল সারাদিন ক্যালিডোস্কোপ ঘুরেছে।

স্মৃতির সরণিতে নানা শাখাপ্রশাখার জাফরি দিয়ে ঝুঁজিয়ে আসা আলো আর অফুরান কুয়াশার ঝাপসা বিস্তার সরিয়ে কত যে টুকরো ছবি!


তিনি বিদায় নিলেন…

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/১২/২০১৯ - ৯:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বিদায়, অধ্যাপক অজয় রায়। (ছবি কৃতজ্ঞতাঃ bdnews24ডটকম)


ধূমপান ত্যাগের পূর্বাপর

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৪/২০১৯ - ৮:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি একজন ধূমপান ত্যাগী মানুষ। জানি ধূমপান ত্যাগ করা খুব সহজ, আমি ছাড়াও আরও অনেক মানুষ প্রতিনিয়তই ধূমপান ত্যাগ করছেন, অনেকে জীবনে বহুবার ধূমপান ত্যাগ করেছেন। সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দেওয়াটা কোন ব্যাপার নয়, বহু মানুষ হরদম এই কাজ করছেন এবং খুব তাড়াতাড়ি আবার ধূমপানে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছেন। কিন্তু স্থায়ীভাবে ধূমপান ত্যাগ করতে পারাটা একটা ব্যাপার, আমি সেই বিশেষ কাজটা করতে পেরেছি বিধায় বিষয়টা আপনাদের সাথে কিঞ্চিৎ


পুশকিন ( ২য় পর্ব)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ১৫/০৪/২০১৯ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবির জন্য নির্বাসনের আইনগুলো কিছুটা শিথিলযোগ্যই ছিল। দুচোখে কৌতূহল এআর আনন্দ নিয়ে পুশকিন ক্রিমিয়ার কৃষ্ণসাগর তীরের বাকচিসারায়ে এক সংস্কার করা প্রাচীন তাতার প্রাসাদ নিয়ে কৌতুকও করেছিলেন। কাছেই এক ঝর্ণার সম্পর্কে এই কিংবদন্তীও শুনেন যে এক গোত্রপতি বৃদ্ধ খান তারই হারেমের এক কুমারীর প্রেমে পড়েন, এবং সম্ভবত এই প্রেমই সেই তরুণীর মৃত্যুর কারণ ছিল, হারেমের কোন মহিলা হিংসার বশবর্তী হয়ে তাকে খুন করে, খান


পুশকিন

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৪/২০১৯ - ২:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গনগনে দুরন্ত আবেগ এবং আফসোস নিয়ে লিখে গেছেন তিনি, রাশান জাতিকে নিজেদের নিয়ে এক রোমান্টিক ইমেজে দেখতে শিখিয়েছিলেন তিনি, এবং এখনো তাদের সবচেয়ে প্রিয় কবির নাম- পুশকিন।


কবিতা ও বিজ্ঞান - জগদীশচন্দ্র বসু

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: সোম, ২৫/০৩/২০১৯ - ৭:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অন্তর্জাল ঘাঁটতে ঘাঁটতে হঠাৎ করেই হোঁচট খেলাম এক পুরোনো বিজ্ঞান সাময়িকীতে। কলকাতায় ১৯৪৮ সালে গঠিত হয়েছিলো বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ নামে এক বিজ্ঞান সচেতনতা প্রচার ও প্রসার বিষয়ক সংগঠন। প্রতিষ্ঠাতা আচার্য সত্যেন্দ্রনাথ বসু। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক বিষয়াদি নিয়ে চমৎকার সব প্রবন্ধ রয়েছে এতে, যদিও কালের আবর্তে তথ্যগুলো এখন আর তেমন সময়োপযোগী নয়। কিন্তু বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর এই ছোট্ট পুনঃপ্রকাশিত লেখাটা এখনো তাঁর আবেদন হারায়নি বলেই আমার বিশ্বাস। কবি এবং বিজ্ঞানীর দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গীর মধ্যে তিনি যে সামঞ্জস্যতা দেখাতে চেয়েছেন তা আমার মনে হয় সবার কাছেই খুবি চমৎকার একটা পর্যবেক্ষন হিসেবে পরিগণিত হবে। সেই সাথে এই দুই ধারাকে সবসময় আলাদা করে দেখার যে সংস্কৃতি আছে সেটাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় বৈকি। চলুন পড়ে দেখা যাক -

কবিতা ও বিজ্ঞান
- জগদীশচন্দ্র বসু (জ্ঞান ও বিজ্ঞান । ৩২ তম বর্ষ। পঞ্চম সংখ্যা। মেঃ ১৯৭৯)

small


সে এক শব্দবাজিকর, রুমাল নাড়ায় পরাণের গহীন ভিতর

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০৯/২০১৮ - ৩:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একাধারে তিনি কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, গীতিকার, চিত্রনাট্যলেখক, নাটক রচয়িতা, প্রবন্ধকার, কলামিস্ট। মানুষটির অনেকগুলো পরিচয়। যেকারণে তাঁকে সব্যসাচী লেখক হিসেবে অভিহিত করা হয়। কিন্তু তিনি নিজে ঠিক কোন পরিচয়ে স্বস্তিবোধ করেন? উত্তরটা সৈয়দ শামসুল হক নামের সব্যসাচীর মুখেই শুনে নেয়া যাক "কবিতা হচ্ছে ভাষার সর্বোত্তম, সর্বোচ্চ, সবচে' সাংকেতিক প্রকাশ। কাজেই যিনি কবিতা লিখেন তাঁকে কবি-ই বলতে হবে, এবং তাঁর অন্য সব লেখা ঐ কবি কাঠামো থেকেই ওঠে আসে।" আগাগোড়া কবিতায় মগ্ন সৈয়দ হকের স্বগোতক্তি," আমাকে যদি আরেকটা জীবন দেয়া হয় আমি শুধু কবিতাই লিখতাম" বোঝা যাচ্ছে, তিনি নিজেকে একজন কবি হিসেবে ভাবতে সবচে' স্বস্তিবোধ করেন। আর স্বস্তি যেখানে, সুখের মতো সৃষ্টিশীলতাও সেখানে বসত গড়ে। দু'হাতে তাই লিখে গেছেন সৈয়দ হক 'সৃষ্টি সুখে উল্লাসে', অজস্র অজস্র কবিতা। চিত্রকল্পের দৃশ্যগত ও ইন্দ্রিয়গম্য দুটি ধারা সৈয়দ হকের কবিতাকে পাঠকের কাছে করে তোলে হৃদয়গ্রাহী, জীবন্ত।


বঙ্গবন্ধুর ফেরা

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১৮ - ৫:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[প্রতিকৃতি: আকাশলীনা নিধি]

মোট চারবার তাঁকে ফিরতে হয়েছে এই বাংলায়। জীবিতকালে দুইবার, মৃত্যুর পর দুইবার!


ভূতের বাড়ি

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০২/২০১৮ - ৯:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]তিনি এখনও সেখানে ঘুরে বেড়ান। সাদা রঙের দুই পিস জামা সাথে বিভারের টুপি পরে এক ঘর থেকে আরেক ঘরে বিচরণ করেন নিঃশব্দে।

কখনো তাকে দেখা যায় একটা আবছায়া হয়ে ভেসে বেড়াতে, কখনো ধোঁয়াশা, আবার কখনো কখনো সুস্পষ্ট দেখা যায় নিঝুম বিশাল হলওয়ে ধরে যেন শতাব্দী প্রাচীন গীর্জায় কোনো এক ধর্মসেবী ঈশ্বরের স্তুতি গাইতে গাইতে হাঁটছেন।

তার পদচারণা প্রায়শই ধীর স্থির শান্ত, মাঝে মাঝে মনে হয় একাকী বিষন্ন কেউ চলে যাচ্ছে সামনে দিয়ে।

তার নাম গ্রেস কিপারলী। শতবছর আগেই দেহ ত্যাগ করলেও আজো এমন শত শত মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে যারা বিশ্বাস করে তিনি আছেন। দেখা দেন মাঝে মাঝে। কখনও ছেড়ে যাননি ডিয়ারলেকের পাশে ‘ফেয়ারএকরস’ এ তার বিশাল প্রাসাদ ‘কিপারলী ম্যানসন’, হালের ‘বার্ণাবী আর্ট গ্যালারি’।


রোদের দিনে রক্তপাত

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/১১/২০১৭ - ৭:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আজকের মিছিল দারুণ জমজমাট। যেদিকে তাকানো যায়, মাছির মতো ভনভন করে মানুষের মাথা। সমবেত এইসব মানুষ মাছির গুঞ্জনের কানপাতা যায় না। তোপখানা রোড থেকে আবদুল গণি রোড, মৎস্য ভবন থেকে প্রেসক্লাব, নওয়াবপুর রোড হয়ে কাপ্তান বাজার থেকে গুলিস্তান জুড়ে যত আলো-বাতাস; মানুষকে এড়ানো তাদের সাধ্যে নাই। এসব বাতাসের ঠেলা খেয়েই বোধহয় লোকজন আরো উত্তেজিত হয়ে ওঠে। ডিভাইডার দেয়া রাস্তার বিবিধ প্রান্ত থেকে তাই স্লোগান ওঠে-‘স্বৈরাচার, স্বৈরাচার- নিপাত যাক, নিপাত যাক!’ অথবা‘পুলিশি জুলুম- বন্ধ করো, বন্ধ করো!’