গতকাল ৪ঠা নভেম্বর ছিল ৪৬-তম সংবিধান দিবস। ১৯৭২ সালের এই দিনে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশর সংসদে সংবিধানটি গৃহীত হয়, কার্যকর করা হয় প্রথম বিজয় দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২, থেকে। সংবিধান নিয়ে বক্তব্য রাখার সময় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেনঃ
এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।
বয়স্করা ডাকতেন গুলুবুবু। আমরা জানতাম নানির নাম গুলনাহার সরকার। এ খাস বাপের বাড়ি থেকে আনা নাম। সে আমলেও স্বামীর নামের শেষাংশ স্ত্রীর কুমারী কালের পদবীকে নাকচ করে দোর্দণ্ড প্রতাপে বসে যেতো। কিন্তু নানা এ নামটা অবিকৃতই রেখে দিলেন। সম্ভবত “সরকার” টাইটেলটার জন্যই। সে আমলে বেশ পয়সাওয়ালা না হলে সরকার পদবী হতোনা। নানির বাবা একরাম উদ্দীন সরকার বিস্তর পয়সা করেছিলেন ব্যবসাপাতি করে। নানার বাবা নাদের হোসেন ছেল
লেখার ফুরসৎ মিলতে মিলতে পেরিয়ে গেল গোটা দিনটাই।
তবু লেখা হোক। নাই মামার চেয়ে দেরী মামা নিশ্চয় ভাল।
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
এই দেশ নেয় না হত্যার দায়...
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
মানুষের মানসের মুক্তির দায়
কাঁধে নিয়েছিল ঐ অভিজিৎ রায়
তাই তাকে ফালাফালা করে দিল হায়
এদেশের শেয়াল আর কুকুরের ছায়
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়......
আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়
বিষ্ফলা এদেশের মানুষের রায়
সকল সময়ে তার বিপক্ষে যায়
এই কথা জেনেও সে লিখে গেছে , হায়
আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়---
এ দেশ তো চায় নি অভিজিৎ রায়
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ঈদ ছিল ১৯৭২ সালের ঈদুল আজহা। তারিখটা ছিল ২৭শে জানুয়ারি। দেশ দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছে তার মাত্র পাঁচ সপ্তাহ আগে। বঙ্গবন্ধু স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে এক যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের হাল ধরেছে মোটে দু সপ্তাহ হলো। এর মাঝে দেশে ঈদ উদযাপনটা কি রকম ছিল, তা জানার একটা কৌতূহল ছিল। ভাবলাম বিস্তারিত না জানতে পারলেও আর্কাইভ ঘেঁটে ঈদের আগের দি
ব্যক্তিত্ব কি ছুঁয়ে দেখা যায়? অ্যাবস্ট্র্যাক্ট একটা বিষয় – ছুঁয়ে দেখতে পারার কথা না তো, তাই না? আমারও তাই ধারনা ছিল।
জিয়া স্যারের সাথে দেখা হবার আগ পর্যন্ত। মুক্তিযুদ্ধের সুন্দরবন সাব-সেক্টার কমান্ডার, মেজর জিয়াউদ্দিন আহমেদ। কর্নেল তাহেরের সহ-বিপ্লবী।
১৯২৯ সালের এপ্রিল মাসের এক সন্ধ্যা। প্যারিসের আরসুলিন স্টুডিওর চারশো আসনের প্রেক্ষাগৃহ সেদিন কানায় কানায় পূর্ণ! আলো নিভে যেতে দর্শকরা এমন এক অনুভূতির মুখোমুখি হলেন যা এযাবৎ ছিল অনাস্বাদিত।
"একদা...
একটা ব্যালকনি। রাত। একটা লোক ব্যালকনির ধারে দাঁড়িয়ে ক্ষু্রে শান দিচ্ছে।
লোকটা জানলা দিয়ে আকাশের দিকে তাকাল।
এই বার লোকটা সত্যিই নির্বাসনে গেল
এই বার লোকটা এত দূরেই চলে গেল যে
তোমাদের কারো কোন ডাক আর তার কাছে পৌঁছাবে না
তোমাদের আর কোন আকুল প্রার্থনায়,
অথবা কোন কঠোর তপস্যায়
সে আর মুখ ফেরাবে না ।
এতদিন হয়ত অভিমান করেছিল,
চোখের পাপড়িতে তুষারের মত জমে ছিল অনন্ত বিষাদ
আজ সে কপাল থেকে
এলোমেলো চুলের মতন সরিয়ে দিয়েছে তোমাদের নাম
আমাদের নাম
দেশ ছেড়ে এসেছিল অনেক আগে
গত ২১শে এপ্রিল, সারা বাংলাদেশকে অঝোরও ধারায় কাঁদিয়ে খসে পড়লো একটি নক্ষত্র, লাকী আখন্দ। লাকী আখন্দ, কে উনি? একজন সুরকার? গায়ক? যন্ত্রী? মুক্তিযোদ্ধা? নাকি একজন কিংবদন্তী…আসলেই কে উনি?