Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

পাসপোর্ট

উপল মাহবুব এর ছবি
লিখেছেন উপল মাহবুব (তারিখ: সোম, ২০/০৬/২০১১ - ১২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার এক বন্ধু আগামী মাসে ব্যাংকক যাচ্ছে ঘুরতে। এটা তার দ্বিতীয় বিদেশ ভ্রমণ, এর আগে ইন্ডিয়া গেছে একবার। প্রতিবারই আমাকেও জিগ্যেস করে যাব না কি, কেন যেন কিছুতেই ওর সাথে সময়ে মেলেনা। আমিও অবশ্য গত তিন বছরে বেশ কয়েকবার বাইরে গিয়েছি। যথারীতি সে সেময় আমার বন্ধুর সময় মেলেনি। তিন বছর আগে, ২০০৮ সালে আমরা একসাথে পাসপোর্ট করতে গিয়েছিলাম অবশ্য। সেই পাসপোর্ট করার অভিজ্ঞতা নিয়েই পরে একটা লেখা লিখেছিলাম যেটা তখন


প্রিয় মেহেদী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০৬/২০১১ - ৯:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় মেহেদী,


গুরু, তোমায় সালাম

অমিত আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন অমিত আহমেদ (তারিখ: সোম, ০৬/০৬/২০১১ - ৪:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নটরডেমে যারা পড়েছেন, বিশেষ করে যারা নিয়মিত ক্লাস ফাঁকি দিয়েছেন, তাদের অনেকেরই হয়তো গুরুর সাথে সাক্ষাতের সৌভাগ্য হয়েছে। আমার সাথে একাধিকবার হয়েছে।

একদম প্রথমদিনের কথা বলি, আমি এ. সি. দাস স্যারের ক্লাস ফাঁকি দিয়ে রফিক মামুর টংয়ে বসে আছি। বাতেনী আলাপ হচ্ছে। দেখি গুরু একটা বোয়াম থেকে চকলেট বের করে নিচ্ছেন। পরনে রঙচটা ট্র্যাকস্যুট, টিশার্ট। খোঁচা খোঁচা দাঁড়ি। মুখে "হারিয়ে গেছি" টাইপ হাসি। আমি অত্যধিক উত্তেজিত হয়ে পড়লাম। সে বয়সে কিছু মানুষের জন্য তীব্র শ্রদ্ধা, ভালোবাসা বহন করে ফিরতাম। তিনি শ্রদ্ধার সেই মানুষগুলোর তালিকায় ছিলেন একদম শুরুর দিকে।


হুজুরদের গল্প ৫

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৫/০৬/২০১১ - ১১:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বর্ষার খেরোখাতা!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৬/২০১১ - ৮:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কালীদাস থেকে রবীনদ্রনাথ মৌসুমের প্রথম মেঘ এবং বৃস্টি নিয়ে অনেক যল্পনা কল্পনা করেছেন। সাহিত্যের প্রত্যেক শাখায় অনভুতির অবাধ বিচরন করেছেন, লিখেছেন কবিতা, গান, নাটক, প্রবন্ধ, গল্প, উপন্যাস। বাঙ্গালী মনে ক্ষেত্র প্রস্তুতই আছে। একটু শুধু বর্ষার ছোঁয়া, যাদু বলেই মন মেঘের সঙ্গী হয়ে উড়ে যায় অসীম দিগন্তে!!


গান ও গল্প- অল অ্যালং দ্য ওয়াচটাওয়ার

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৬/২০১১ - ২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গানটা প্রথম শুনি তিরানব্বই এর গ্রীষ্মে। ছায়াচ্ছন্ন, পুরোনো একটা মফস্বল শহরের মায়াবী এক দুপুরে। স্কুল গরমের ছুটি। (হ্যাঁ, সেইসময়কার স্কুলগুলোতে গরমের ছুটি বলে একটা ব্যপার ছিলো।) আমি সকাল থেকেই ঘাঁটি গেড়েছি এক বন্ধুর বাসায়। ওদের বাসা শহরের একেবারে মধ্যিখানে হলেও বাসার সামনে একটা আর পেছনে দুইটা পুকুর ছিলো। আর পেছনে প্রায় অন্ধকার জঙ্গলের মতো একটা বাগান। তাই পুরো সকাল আর দুপুরবেলা কেটেছে ওদের বাগান


নীরব স্তবনে তারুণ্যের বন্দনাগান ছড়ায় প্রভাতপবনে

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: মঙ্গল, ৩১/০৫/২০১১ - ৮:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাবরিনা সুলতানা

"বেজে উঠো - ফড়িঙের রঙে, দোয়েলের জীবনে...দুর্জয় তারুণ্যে দুর্নীতি প্রতিরোধে" এই স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছিলো চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গন। গত ১২, ১৩, ১৪ই মে’১১ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সাথে নিয়ে জমজমাট এক তারুণ্য উৎসবের আয়োজন করেছিলো চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটি। জীবনে কখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙ্গিনা মাড়ানো হবে ভাবিনি। নিতান্ত কাকতালীয় ভাবেই সেদিন চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তারুণ্যের এই উৎসবে যাওয়ার আমন্ত্রণ পেয়ে গেলাম আমি।


ইস্কুলবেলার গল্প(১১)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ৩০/০৫/২০১১ - ৪:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেলা পড়ে আসে, সূর্যের আলোয় নরম ভাব। যদিও এখনই আমাদের ফিরতে হবে না, কালও তো ছুটি, রবিবার। এখানের পিকনিক স্পটে দেওয়ালহীন কাঠের ছাদওয়ালা ঘরগুলো বেশ, রোদ বৃষ্টি থেকেও বাঁচায় আবার ঘরের ভিতর আছি বলেও মনে হয় না।


জ্বিনের বাদশা

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ২৮/০৫/২০১১ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের পাড়ায় কুখ্যাত এক বকুল গাছ ছিল । ঝাঁকড়া ডাল পালাওলা বিরাট চেহারা । বড়রা বলত 'দাগী গাছ' । দাগী চোরের মত দাগী গাছ । দুষ্টু জ্বিনের বাদশা সেটায় বাস করত বলে এমন নামকরণ । জ্বিনের বাদশার সাথে আমাদের ছোটদের কোন বিরোধ ছিলনা, বরং মনে হত উনি আমাদের একটু প্রশ্রয়ই দেন । কাজেই এত বড় তথ্য জানা থাকলেও ওইসব আমরা আমল দিতাম না ।


একটি অন্যরকম দিন আর একটি ঘটনা

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ৯:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ দিনটি ভালো-মন্দের মিশেলে পার হচ্ছে।
সকালে উঠেই মনটা ভালো হয়ে গিয়েছিল যেটা দুপুর পেরোতে না পেরোতেই খারাপ লাগায় ভরপুর হয়ে উঠেছে। মন খারাপ