জহিরুল ইসলাম নাদিম
ঘরের ভেতর কুমির দেখে
ছিটকে দাদু মেঝেতে
আনতে তাকে ওখান থেকে
সাহস ক'রে কে যেতে?
পুলিশ ডাকো পুলিশ ডাকো
কেউবা ডাকে সোলজারই
কেউবা আবার ক'রেই বসে
সেই জরুরী রোল জারি!
সবাই ছোটে ত্রস্ত পায়ে
বাঁয়ের জুতো ডান পা'তে
দাদু বুঝি আর বেঁচে নেই
জানতে ভয়ে কান পাতে।
এমন সময় একটি ছেলে
যে নাকি ভয় দ্বন্দ্বহীন
ঢুকেই বলে কুমির কোথায় ?
ঘরটাতো বেশ রন্ধ্রহীন।
সবাই ওঠে চেঁচিয়ে ভীষণ...
বাংলায় লেখালিখি করতাম ছোটবেলা থেকেই। তখন সীমাবদ্ধ ছিলাম কেবলই কাগজে কলমে। অনলাইন এ সচলায়তন কেও চিনি বহুদিন হল। কিন্তু লেখা হয়ে ওঠেনি। আজ অভ্রর জন্য আন্দোলনের সুবাদে ঢুকেই পড়লাম সচলে। আশা করি এর মাধ্যমে আর কিছু না হোক অন্তত মাতৃভাষার প্রতি নিজের ভালোবাসাটা প্রকাশ করতে পারব।
আমি বিজয়ে কাজ করিনি এমন নয়। স্কুল এ থাকার সময় প্রোগ্রামিং করতাম সবচেয়ে সহজ ভাষা "ভিসুয়াল বে...
এখন প্রায় সব বাসের সামনের দিকে কিছু সীটের উপর লেখা থাকে “মহিলা ও শিশুদের জন্য ৯ টি আসন সংরক্ষিত”। কিন্তু, এরপর ও মহিলারা তাদের জন্য সংরক্ষিত সীটে বসতে পারেননা। কিছু “বেহায়া পুরুষ” আসন গুলোতে বসে থাকেন এবং তাদের চোখের সামনে মহিলা দাঁড়িয়ে থাকলে ও তারা উঠতে চান না। ভাবখানা এমন যেন “আমি চোখে দেখিনা, আগে আমাকে বলুক, তারপর না হয় উঠা যাবে”। যদি উঠার অনুরোধ ও করা হয়, অনেক “স্মার্ট” পুরুষ ...
ফটোশপ সিএস৪ এবং পরবর্তী ভার্সন গুলোতে (বর্তমানে সিএস৫ পাওয়া যায়) ওয়ার্ল্ড রেডী কম্পোজার বলে একটা নতুন টেকস্ট রেন্ডারিং এঞ্জিন সংযুক্ত আছে। এই রেন্ডারিং এঞ্জিন সঠিকভাবে ইউনিকোড বাংলা রেন্ডার করতে পারে। কিন্তু সব ভাষা সাপোর্ট দেবার মত পূর্ণাঙ্গরূপে ডেভলপ করা হয়নি বলে এটাকে ডিফল্ট অপশন হিসেবে ফটোশপে ব্যবহার করা হয় না।
এই ওয়ার্ল্ড রেডী কম্পোজার ব্যবহার করতে হলে সবচেয়ে সোজা প...
আকাশের ভার মাথার উপরে, দেয়ালে ঠেকেছে পিঠ,
মন বলে, “তুই হেরেই গেলি রে”, বোধ বলে- “তুই জিত্”।
“হারবি কি তুই
এ কুরুক্ষেত্রে!
ওঠ্, লড়, এই
লড়াই জেতরে…
এক কানাকড়ি সুযোগ হেলায় দিস্ নে হারাতে আর…”
নিজ কাঁধে তাই তুলেছি আমার স্বপ্নজয়ের ভার।
অনেক সয়েছি, নীরবে ক্ষয়েছি, ভুলেছি কি ছিলো লক্ষ্য
জানি আজ আমি নিশানা আমার, কেটেছে কৃষ্ণপক্ষ।
থেকে থেকে প্রান
করে আহ্বান
বাজে রণভেরী,
নাচে শয়তান
মনন-বো...
এ বিধি লাগে না ভালো : জন্মলজ্জা ফেলে দিতে
কাঁদিবার কথা
এ বড় রহস্যকথা সান্দ্রকথা আমি তার বুঝি নাতো সার
আমার সঙ্গীরা বলো
কাহার গলায় ধরে বলি আজ জননী জননী
এত যে ঘুরেছি ভূমি তবু আমি জীবন চিনি না
অথচ সে যুবক নই
দিবসে দাঁড়ালে যে সূর্যকণা খেয়ে নিত রাতের দাঁতেরা
আমার নিয়তি ওহো
বারবার ভুলে যাই জন্মদাত্রী আমারই মায়ের মুখ, স্তন
অথচ গ্রহণপ্রশ্নে
যমজ বোনেরে ক্রমে ঠেলিয়াছি দূরে
আ...
পেশায় পরিবেশ প্রকৌশলী বলে আবর্জনার প্রতি আমার একটা আত্মার টান দেখা যায়। না ... ইয়ে .. মানে .... আবর্জনা দেখলেই পরিষ্কার করার বিষয়ে বলতে চেয়েছিলাম। আম্মার কাছে শুনেছি যে যখন একরত্তি বাচ্চা ছিলাম, তখনও হাতের কাছে ঝাড়ু পাইলেই ঝাড়ু দেয়া শুরু হয়ে যেত। এখনও হাতের কাছে ন্যাকড়া পেলেই জব্বর (জব্বার কাগু নয়) মোছামুছি শুরু করে দেই। ক্লাসরূম, সিড়ি ইত্যাদিতে কাগজ পড়ে থাকতে দেখলেও কুড়িয়ে পাশের "আম...
বিদ্যুৎ থাকুক আর নাই থাকুক অভ্র'র সাথে আমরা আছি জাগ্রত জনতা!
অপেক্ষায় আছি কবে অভ্র এডোবি সাপোর্ট করবে, সেদিন কম্পু থেকে ঝেড়ে ফেলে দিবো গব্বর শিং-এর বিজয়!
অভ্র প্রথম রিলিজ হয় ২৬মার্চ ২০০৩ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে। তখন এর সাথে কিবোর্ড লে-আউট হিসেবে যুক্ত ছিল ইউনিবিজয়। তখন অভ্র এর সাথে অভ্র এর মেইন ফিচার ফোনেটিক টাইপিং যুক্ত ছিল না । পরবর্তী কালে অভ্র এর জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ এই ফোনেটিক কিবোর্ড লে-আউট । অভ্র এর প্রথম রিলিজ কিছুটা ঘরোয়া আঙ্গিকে । এমন কি তখন ওমিক্রনল্যাব এর বর্তমান ওয়েবসাইটেরও কোন অস্তিত্ব ছিল না । একজনের...
সম্প্রতি আমি একটা চাকরিতে যোগ দিয়েছি। প্রত্নতত্ত্ব করে সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে পড়ায় আবারো একটি চাকরিতে যোগ দিতে বাধ্য হলাম। যোগ দেয়ার হিসেবে এটি আমার ১৮ নম্বর চাকরি, আর প্রাপ্তির দিক থেকে ৬৪-তম। বাংলাদেশের বেকারত্বের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতিতেও এতো এতো চাকরি কিভাবে পেলাম অথবা বার বার চাকরি কেন বদলাই আজকের পোস্টের বিষয় সেটা না। আজকের বিষয়- গল্প তৈরির গল্প।
এবার আমি যে প্...