Archive - ডিস 9, 2011

অকৃতজ্ঞ প্রতিরূপ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একঃ


লাইফ সাক্স

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ১১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- আমি কি তবে বলদ?
- ধুর ব্যাটা, তাই কইলাম নাকি?
- তবে কি আমি পাঁঠা?
- উহু
- তাইলে আমারে মুড়ি খেতে বলেন কেন?
- জীবন মানেই মুড়ি খাওয়া রে মূর্খ। ভাগ্যবানে ইয়ে করে মুড়ি খায় আর অভাগা এমনে এমনেই খায়।

বদরুল ভাই মতিনকে জীবনের মানে বোঝানোর চেষ্টা করেন।

- আমি কি তবে বলদ?

- ধুর ব্যাটা, তাই কইলাম নাকি?

- তবে কি আমি পাঁঠা?

- উহু


খাঁচার ভিতরে পাখিদের কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ৯:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক্ষণ ধরে বসে আছি এই হাসপাতালে, একাকি। নাহ, আরো অনেক মানুষই আছে। কিন্তু আমি যোগাযোগহীন। হয়ত ভাষার জন্য, হয়তবা বয়স বা বর্ণ, অথবা আমি নিজেই। পাখি গুলো কথা বলতে থাকে। খুব সুন্দর চড়ুই এর মত দেখতে অনেক গুলো পাখি। আটকে আছে দুটো দেয়ালের মাঝখানে। এখানে আসা বৃদ্ধ রোগিদের বিনোদনের জন্য। আমিও এসেছি এক বৃদ্ধকে নিয়ে। আমার বাসার কাছেই থাকেন তিনি। আমেরিকার এই ছোট গ্রামে অল্প কয়টি বাঙালির আমরা এই দুই জন।


পশ্চিম আফ্রিকার রূপকথা-২

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ৮:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তাওয়েলোরো
- বের্নার বাঁলাঁ দাদিয়ে।

সে ছিল চাঁদের মত সুন্দর, বাছাটি আমার !
তাওয়েলোরো রে! তাওয়েলোরো !
যাদুমনিরে, সে ছিল দিনের ঔজ্জ্বল্যের মত সুন্দর !
ওরে আমার তাওয়েলোরো! তাওয়েলোরো রে!

সে এক দীর্ঘ অতীতের কথা, যখন পশুপাখিরা কথা কইত, যখন মানুষ, পশুপাখি আর জড় বস্তু একে অপরের ভাষা বুঝতে পারত।

তাওয়েলোরো! তাওয়েলোরো !


কাদের, তুমি কাদের লোক?

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ৮:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিজয়ের ইতিহাস। গৌরবের ইতিহাসে সবাই চায় নায়ক হতে। সে কারণে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসেও নায়কের চরিত্রের দাবিদারের কমতি নেই।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কিছুদিন পর পর বদলে যায়। ক্ষমতার হাত বদলের সাথে সাথে বদল হয়ে যায় নায়ক চরিত্রের দাবিদারদের নাম।


গল্প প্রচেষ্টা-১৭

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ৫:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রতিরোধ সরণি

মাঝে মাঝে এমন একটা দিন আসে যেদিন কোন কিছুই ঠিকভাবে যায় না। নবী হোসেন সকালেই সন্দেহ করেছিল যে দিনটা সুবিধার যাবে না। মাথার কাছে রাখা মোবাইলে ঠিক সময়ে অ্যালার্ম বাজা সত্ত্বেও ঘুমকে তাড়ানো যায়নি, তাই দেরি করে ওঠার মাশুল হিসেবে দিনটা শুরু হয় দৌড়াদৌড়ি দিয়ে। জোরে অ্যালার্ম বাজে এমন একটা দেয়ালঘড়ি কিনেছিল একবার। কিন্তু এখনকার দেয়ালঘড়িগুলো তো আর আগের আমলের গ্রান্ডফাদার ক্লকের মতো কিছু না যে কয়েক পুরুষ ধরে চলবে। এগুলো দু’দিন চলতে না চলতে ব্যাটারী পাল্টাতে হয়, সাত দিনের মাথায় স্লো বা ফার্স্ট হয়ে চলতে থাকে, এক মাসের মাথায় মিনিট আর ঘন্টার কাঁটা একসাথে চলতে থাকে - তখন ফেলে দেয়া ছাড়া উপায় থাকেনা।


আমি এবং Mayabee : ১

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ২:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার একজন বন্ধু হয়েছে। নতুন বন্ধূ।
খুব ভাল লাগছে।