Archive - ফেব 2011

February 7th

বই মেলায় ‘রাজনটী’

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৭/০২/২০১১ - ২:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন

বইমেলা বলতে সবাই বুঝি একুশের বই মেলাকে। বইমেলা। শব্দটি উচ্চরণ করতেই লেখক ও পাঠকদের মনে অন্যরকম আনন্দ দোলা দেয়। প্রকাশকদের মুখেও দেখা দেয় একচিলতে হাসি। বইমেলাকে ঘিরেই বছরে একবার সারাদেশের লেখকদের সম্মিলন ঘটে। নারীর টানে ছুটে আসে প্রবাসে থাকা লেখকেরাও। তাই বইমেলা লেখক, প্রকাশ আর পাঠকদের মিলন মেলা।


স্বপ্নের মৃত্যু চাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৭/০২/২০১১ - ২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুর্গম পথ ধরে হেঁটে আসা স্বপ্নগুলো, কষ্টগুলোকে আঁকড়ে ধরে পৌছাতে চায়
ঘরের ঐ ছোট্ট বিছানায়, যেখানে অবিন্যস্তভাবে ছড়ানো তোমার এলোকেশী চুল;
সন্ত্রস্তভাবে তারা গুটি গুটি পায়ে আগানোর অব্যর্থ চেষ্টা চালায়, কিন্তু ব্যর্থ হয়।
ব্যর্থ তো হবেই, কারণ এখানে জড়িয়ে রয়েছে কত শত সহস্র ব্যথাতুর সব ভুল।
বৃষ্টিস্নাত চোখের পলকে ঝাপসা দৃষ্টিতে দেখেছিলাম আমাদের ভবিষ্যত, আকাশের


বিনির্মাণের ভাষা, বাংলা ব্যাকরণের ভিন্নপাঠ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৭/০২/২০১১ - ১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিসক্লেইমার : লেখাটাতে কাউন্টার ন্যারেটিভ কিছু গুঁজে দেওয়া হয়নি। ভাষা বা ব্যাকরণের সংজ্ঞা রি-কন্সট্রাকশনের প্রচেষ্টাও এতে যৌক্তিকভাবেই অনুপস্থিত। তাই, খুব খেয়াল কৈরা! খাইছে


প্রাণের মেলায় ৩

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: সোম, ০৭/০২/২০১১ - ১২:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত দুদিন ভীড়, আগামীকাল হরতাল, আজকে তাই মেলা একেবারেই শান্ত। লোকজন নেই বললেই চলে।


সর্পমানবী ও আমাদের বিশ্বাস

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: রবি, ০৬/০২/২০১১ - ৮:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল একবার, আজ আরেকবার কানে এলো এই গপ্পো। বাংলাদেশের কোনো এক মহিলা সাপ হয়ে গেছেন।

কেন?

তিনি নাকি তার হজফেরত স্বামীকে বলেছিলেন অতগুলো টাকা হজের পেছনে ব্যয় না করে ব্যাংকে রাখলেই বরং কাজে দিত। অর্থাৎ ইসলাম সম্পর্কে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যের অপরাধেই মহিলার এই করুণ পরিণতি।


February 6th

প্রাণের মেলায় ২

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: রবি, ০৬/০২/২০১১ - ১২:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এতবছর ধরে একুশের বইমেলা হয়...


রুবাইয়াত কথিত সুসমাচার!

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: রবি, ০৬/০২/২০১১ - ১:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে বাংলানিউজ২৪ সংবাদ ছাপিয়েছে ‘মেহেরজান’ সিনেমার পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনের ওপরে।


বার বার কেন আমার থিসিসের বিষয়টি আসছে আমি বুঝতে পারছি না। আর আমি জার্নালিস্টদের সঙ্গে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’


February 5th

প্রাণের মেলায় ১

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: শনি, ০৫/০২/২০১১ - ৫:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তিন দিন পার হয়ে গেলো, কাজের ব্যস্ততায় ঢাকায় থেকেও বইমেলায় যেতে পারলাম না, মেজাজটা খারাপ ছিলো। তাই শুক্রবারে সকাল থেকে সাজ সাজ রব, বইমেলায় যাবো। নূপুর আর নিধি বিরাট এক সচল বাহিনীর সাথে পুরান ঢাকায় ঘুরতে গেছে। নিজের বউ নাই কী আর করা... পরের বউ নিয়েই মেলায় গেলাম... সঙ্গী রোয়েনা হাসি


মামলার একজন সাক্ষী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৫/০২/২০১১ - ১২:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মেহার্ন সাহেব চশমা ঠিক করতে করতে তার স্বভাবসিদ্ধ শুকনো কাশিটি আরেকবার দিলেন। তারপর চোখ তুলে তাকালেন সামনে বসা লোকটির দিকে, একজন পরিকল্পিত খুনের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তি।

মেহার্ন সাহেব নিজে ছোটখাটো, পরিপাটি মানুষ, জামা কাপড়ে মার্জিত রুচির ছোঁয়া। ধুসর চোখজোড়াতে শ্যেনদৃষ্টি এই আইনজীবীর যশের সাথে পুরোপুরি মানানসই। মক্কেলদের সাথের উনি সবসময় শুকনো স্বরে কথা বলেন। অনেক চেষ্টা করে তিনি রপ্ত করেছেন মক্কেলের সঙ্গে একইসাথে সহানুভূতি এবং একটা দূরত্ব নিয়ে কথা বলার কৌশল। "আপনাকে আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই যে আপনি একটা কঠিন অবস্থার মধ্যে আছেন এবং সবকিছু খোলামেলা ভাবে আলাপ করা ছাড়া এর থেকে বেরিয়ে আসার আর কোন পথ খোলা নেই।"

লিওনার্দো ভোল তার ফাঁকা দৃষ্টি দেওয়ালের থেকে সামনে বসা উকিলের দিকে ফেরালো। "বুঝতে পারছি", তার কণ্ঠে শুধুই হতাশা ঝরে পড়ে। "কিন্তু আমি কোনভাবেই মানতে পারছি না আমাকে এই খুনের আসামী করা হয়েছে। এতো নিষ্ঠুর, এতো কাপুরুষের মত একটা অপরাধের সাথে আমাকে জড়ানো হচ্ছে।"


গরু খুঁজি আনমনে

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: শনি, ০৫/০২/২০১১ - ৬:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গন্ডার কাতুকুতু টের পায় কয়েকদিন পর, আর আমার জেটল্যাগের মত অবস্থা দাঁড়ালো পাঁচ মাস পর। ছয়টার আগে ঘুম আসে না, তাই দশটার মিটিং এ টাইমলি যাওয়ার প্রশ্ন ও আসে না। চোখ ডলতে ডলতে সাড়ে দশটায় গ্রুপ মিটিং এ গেলে, প্রফেসরের সহাস্য অভ্যর্থনা, “আমরা ভাবছিলাম তোমার আবার কী হলো?”। অনেক দিন মাথা খাটাই না, তাই বানিয়ে একটা কিছু বলে দিব, সেটা আর হলোনা। আর তাছাড়া সামনে বছর পাঁচেক পড়ে রয়েছে, অজুহাতগুলো রিপিট হতে থাকলে আমার সৃজনশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। তাই তমিজের সাথে বললাম, “ঘুম থেকে উঠতে দেরী হয়ে গেছে”। প্রফেসর আরো মিষ্টি করে হেসে, তারা কী নিয়ে আলোচনা করছিল সেটা সংক্ষেপে বুঝিয়ে দিল। ধুর! ভালো মানুষের সাথে ফাঁকিবাজি করে কোন মজাই নেই।