Archive - মে 2011

May 3rd

আমাদের রেলগাড়ির ইতিহাস

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি
লিখেছেন অনিন্দ্য রহমান (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৫/২০১১ - ৩:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোগলের ওভারকোট পড়ার পরই আমার আলি মনসুরের কথা মনে হল। সেই গল্পের প্রসিদ্ধ কেরানি, যে মরে গিয়ে উন্মাদ ভুত হয়ে যায়, অন্যায়ের প্রতিশোধ নেয়, তার সাথে মনসুরের মিল আছে যৎকিঞ্চিৎ। প্রথমে যদিও গোগলের ওভারকোটটাই উল্টা করে লিখে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, কিন্তু পরে মনে পড়ল আলি মনসুরের গল্পটাও অনেকদিন লেখা হচ্ছে না।


আনাড়ির মুগডাল ভর্তা

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৫/২০১১ - ২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবাই বাড়িতে যা আছে তাই দিয়ে দ্রুত রন্ধন বিষয়ক পোস্ট দিচ্ছে, আমারও একটু আগ্রহ হল রেসিপি ব্যাপারটা ক্যাম্নে কী একটু ট্রাই করতে। কয়দিন আগে এক বন্ধুর অনুরোধে তাকে একটা রেসিপি লিখে দিয়েছিলাম, তাতে আবার জরুরি দুই তিনটা উপকরণ লিখতে ভুলে গিয়েছিলাম, তো আবার পুনঃ মেইল করে জানালাম যে, ভাইরে, এইটা এইটা না দিলে কিন্তু কোন লাভ নাই। তো সেটা ছিল জীবনের দ্বিতীয় রেসিপি লিখন, প্রথমটা লিখেছিলাম ক্লাস সেভেনের গার্হস্থ্য পরীক্ষায় এবং তা ছিল ব্যাপক জটিল একটি রেসিপি – ‘সালাদ’!!


একলা দুপুর...কিছু আনমনা কথা...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ৭:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাহিরটা আজ দেখা হয়ে উঠেনি।হয়তো সেখানে প্রখর রৌদ্রতাপেও মানুষ ছুটে চলেছে জীবনের তাগিদে।আমার ভুবনে আমি একা আছি,নিজেতে ডুবে আছি।জানালাটা খুলে দেখি বেলা পরে আসছে।তবু বন্ধ করে দিলাম ওটাকে।থাক,একটা দিন সময় ভুলেই দেখিনা।হোক বাইরে দিন কিংবা রাত।আমি শুধু জানি,আমার এখন সময় বয়ে যাচ্ছে।দিন-রাত বুঝতে ইচ্ছে করছেনা।


May 2nd

রাজকান্দির পথে......

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ৫:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্লগার "দুখী মানব" এর সাথে অনেক দিন ধরেই ফেসবুক এ পরিচয়। তার এডভেঞ্চারের কাহিনী পড়ে অনেকবারই চেয়েছি তার এডভেঞ্চার গুলোর সঙ্গী হবার। কিন্তু কখনোই সময় করে উঠতে পারছিলাম না। এবার ফেসবুক এ রাজকান্দি যাওয়ার খবর শুনেই সিদ্ধান্ত নিলাম এবার যে করেই হউক যাব।


পাহারা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ৩:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাতের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নীরবতার আগ্রাসন। বাড়াবাড়ি শীত আজ। ভাঁজ করা হাঁটু দুটো কাঁপছে লুঙ্গির আচ্ছাদনে। শীত-ভয়ের বিপরীত প্রতিক্রিয়ায় বগলের নীচটা ঘামছে। কোথাও একটা কুকুর কেঁদে উঠলো। রাত বারোটার ঘন্টা শোনা গেছে অনেকক্ষণ হলো। এদিকে এখন কেউ আসবে না। গলা থেকে নীল মাফলারটা খুলে কোমরে বেঁধে নিল।

ডিসেম্বরের কয় তারিখ আজ? পৌষমাস এসে গেছে প্রায়। শীতটা তাই গত কদিনের তুলনায় বিশ্রী।


মেঘপিয়নের চিঠি

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ১০:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
ছেলেবেলায় ছোড়দার নেশা ছিল ডাক টিকেটে।
বড়মামা তখন বিলেতে থাকতেন। কী যেন পড়তেন সেখানে, আফিসিফিয়াস--বলতে গিয়ে আমি গুলিয়ে ফেলতাম।


ব্রেকিং: বিন লাদেনের মৃত্যু, কিন্তু এরপরে কি?

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ৯:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক্ষুনি খবর পেলাম বিন লাদেনকে আমেরিকান সৈন্যরা হত্যা করেছে। এব্যাপারে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ওবামা একটি জরুরী বক্তব্য রাখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে। বিস্তারিত পাবেন সিএনএন এ। এব্যাপারে আরো আপডেট দিচ্ছি শিঘ্রী।


দেশবিদেশের উপকথা-উত্তর চীন

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ৭:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটা চীনের উপকথা। এক শিল্পী-মা আর তার স্বপ্নের গল্প, এক মায়ের জন্য এক ছেলের জীবন তুচ্ছ করে অভিযানের গল্প।

শীত আর কুয়াশামোড়া এক উপত্যকায় একটি ছোট্টো গ্রাম। গ্রামের একেবারে শেষপ্রান্তে একটি জীর্ণ কুটির। কুটিরে থাকে এক বিধবা মহিলা আর তার তিনটি ছেলে। বড় আর মেজো প্রায় যুবক, ছোটোটি এখনো কিশোর।


"পৈচাশিক": একটি কোয়াজাই-সায়েন্টিফিক আলাপগর্ভ ইংরেজিশব্দভারাক্রান্ত গল্প

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ৭:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

কড়া আলো পিচাশ করিমের পছন্দ নয়। নিরেট অন্ধকারও ভালোবাসেন না তিনি। এই দুটোই হচ্ছে দৃষ্টিগ্রাহ্য পৃথিবীর দুই চরম অবস্থা। তিনি ভালোবাসেন রহস্য, যা থাকে আবছায়ায়। আলো আছে, কিংবা আলো নেই, এমন সরল বাইনারির জগতে যারা বাস করতে চায়, তাদের জন্যে প্রতিনিয়ত করুণার ভারে পিষ্ট হন পিচাশ। মূর্খ, ভালগার একটা সোসাইটি।


ছেড়ে দিলাম

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ৭:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এইখানে। শেষাবধি পেলাম ওটাকে। দৃষ্টি এড়ানোর ফন্দি আঁটতে আঁটতে হয়তো ওটার কেটে গেছে কয়েকটি দীর্ঘ সপ্তাহ। কত ছল-চাতুরী করতে হয়েছে, কতই না খেলতে হয়েছে লুকোচুরি। দুই ট্রাঙ্কের মাঝ দিয়ে চলে যাওয়া ইস্পাতের দেয়াল ঘেরা সরু গলি, পলিথিন দিয়ে মুড়িয়ে রাখা অব্যবহৃত লেপ-তোষকের আঁধার ঘুঁজি, পরিত্যক্ত আসবাবের দাঁতে শিরশির তোলা অমসৃণ ফোঁকর, পাট পাট করে বিছানো দৈনিক পত্রিকার স্তূপ, ষ্টোর রুমে রাখা সুগন্ধি চালের বস্তা