কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : চার
ডঃ আহম্মেদ শরিফ লিখেছেন, ঠাকুর-পরিবার প্রজানীপিড়ন করেছেন। আবুল আহসান চৌধুরী ডঃ শরীফকে চিঠিতে উত্তর দিয়েছিলেন, সেখানে ঠাকুর-পরিবারের প্রজানীপিড়নের স্বপক্ষে কিছু কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, এ রকম কিছু তথ্য পাওয়া যায়। বলেছিলেন সেটা ১৯৮৫ সালের লেখা চিঠি। আর ২০১১ সালে আবুল আহসান চৌধুরী বলেছেন শাশ্বতিকী পত্রিকায়—
[i]আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর এডভোকেট জেয়াদ-আল-মালুম সম্প্রতি ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কয়েকজন সম্মানিত সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির সামনে একাত্তরের মানবতা বিরোধী বিচার সংক্রান্ত কর্মকান্ড নিয়ে একটি বক্তব্য পেশ করেন। তার বক্তব্যে তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল কিভাবে তদন্ত ও বিচারের উন্নত মানদন্ডের নীতিসমুহ পূঙ্খানুপূঙ্খ অনুসরণ করে তা বর্ণনা করেন। আইসিএসএফ এর অনুবাদ টিম ইংরেজিত
রং লেগেছে গাছের পাতায়
রং লেগেছে মনে,
বছর ঘুরে ফের এসেছে
ফাগুন সংগোপনে।
গোপন তো নেই নির্মমতা,
নিত্য দেখি শোক,
আজকে রঙের মিছিল দেখে
জুড়াক দুটি চোখ।
চোখ জুড়ানো ফাগুন এনো
মন ভুলানো হাওয়া,
ধূসর রঙের সময়টাতে
এইতো মনের চাওয়া!
ছেলেটি শুধু এক মুহূর্ত ভালবেসেছিল মেয়েটিকে। আর কেউ না জানুক, মেয়েটি জানে, সেই একটি মুহূর্ত একটি মহাকাল। ছেলেটি চিনিয়েছিল মেয়েটিকে জীবনের অপরূপ রূপ। মেয়েটি ছেলেটিকে দিয়েছিল একটিমাত্র স্ফুলিঙ্গ— যার তপস্বায় ছেলেটি মগ্ন ছিল জীবনভর।
ছেলেটি মেয়েটিকে ডাকে জুনি। মেয়েটি ছেলেটিকে ডাকে জিউস।
গত পাঁচ বছরে সচলায়তনের চলার পথে যাঁরা সঙ্গী হয়েছেন, তাঁদের মাঝে তরুণ গবেষকদের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেশি। সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এই তরুণেরা নিজেদের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার ফাঁকে ফাঁকে সচলায়তনে সমবেত হয়েছেন, লিখেছেন নানা ধরনের লেখা।
সচলায়তন এই তরুণ গবেষকদের কাছে একটি নতুন প্রস্তাব রাখতে চায়।
বাংলাদেশ ভারত সাইবার যুদ্ধ বলতে যে চলমান ঘটনাটিকে বোঝাচ্ছি সেটি সম্পর্কে খুব স্পষ্ট তথ্য পাচ্ছিনা। যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তা কতটা নির্ভরযোগ্য সে নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে একটি বিষয় নিশ্চিত, বাংলাদেশি এবং ভারতীয় হ্যাকাররা দুই দেশের গুরুত্বপূর্ণ সাইট হ্যাক করছে বিরতিহীনভাবে।
ঘটনাটি শুরু হয়েছে জানামতে জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে। এই সময়ে বাংলাদেশের কিছু হ্যাকার ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক সীমান্তে মানুষ হত্যার প্রতিবাদে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সাইট হ্যাক করে। সেখানে তারা লিখে দেয়, তাদের সেইসব সাইট হ্যাক করার কারণ। টানিয়ে রাখে সীমান্তে নিহত কিশোরী ফেলানীর ছবি। এইসব হ্যাকাররা নিজেদের পরিচয় দিয়েছেন বাংলাদেশের ব্লাক হ্যাট হ্যাকার দলের সদস্য হিসেবে।
এইখানে ঘটনাটি শেষ হয়নি, বরং শুরু হয়েছে।
[justify]কস্য মিদং কার্যঞ্চাগে অনেকের কাছেই পরিচিত একটি গৎ বিশেষকরে জমি কেনাবেচার বিষয়ে ধারনা থাকলে এই গৎ তো আপনার পরিচিত হতেই হবে। তেমনই ইরেকটি ইংরেজি গৎ হচ্ছে টু হুম ইট মে কনসার্ন। পরের ইংরেজিটা প্রায় সবার পরিচিত হলেও প্রথম গৎটির পাঠোদ্ধার বড়োই কঠিন বিষয়। সম্প্রতি একজন তরুন আইনজীবিকে জিজ্ঞেস করেও সদুত্তর পাইনি। তারপরও এটি বহুযুগের পুরোনো একটি গৎ এবং অতিশীঘ্র এর অবলুপ্তির কোনও সম্ভাবনা বা কারনে দ
আমাদের কম বেশি সবারই সহজ-সরল-কঠিন-জটিল-কুটিল-মারদাঙ্গা ভিডিও গেইম খেলার অভিজ্ঞতা আছে বোধয়। যারা খেলে তারা জানে, কতটা নিখাঁদ উত্তেজনা, মজা, ফূর্তী, বিনোদন জড়িয়ে ছড়িয়ে আছে একেকটি গেইমের পরতে পরতে। চ্যালেন্জকে পাল্টা চ্যালেন্জ করা, যুথবদ্ধতা, দলীয় আনুগত্য, লীডারশিপ, 'এক জীবনে কোনোদিনও পারব না’ এমন সব ভয়ানক সিদ্ধান্ত নিয়ে জয়ের দিকে জোরকদম এগিয়ে যাওয়া…এ এক অন্য জগত। অদম্য নেশা।
এক,
এ মাসের আট তারিখ রাতে টিভিতে খবরটা শুনেছিলাম, নয় তারিখের পত্রিকায় বিস্তারিত দেখলাম। ‘বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশে পরিচালিত সাতটি উন্নয়ন প্রকল্প নাগরিক সমাজ বা যাদের জন্য প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, তাদের মাধ্যমে তদারকি করা হবে’। আরও বলা হয়েছে, ‘প্রকল্পের ফলে যাদের সুবিধা পাওয়ার কথা, সেসব নাগরিকই এসব প্রকল্পে অনিয়ম হচ্ছে কি না, সেবার মান বাড়ানো প্রয়োজন কি না ইত্যাদি বিষয় মূল্যায়ন করবে’।