Archive - মার্চ 2014

March 20th

পর্ন এবং প্রেমিক/প্রেমিকা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ১১:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলে/মেয়েদের (মেয়েদের তুলনামূলক কম) ভেতর সবারই পর্নের প্রতি কম অথবা বেশি কৌতূহল থাকে, আছে এবং থাকবেও হয়ত। কিন্তু বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার, পর্নে কারোর প্রাথমিক কৌতূহল থাকা আর তাতে আসক্ত হয়ে পড়া— দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। আমার আশেপাশের এমন অনেককেই জানি যাদের মোবাইলে বা পিসিতে শুধু পর্নে ঠাসা; এবং, তাদের এই পর্ন প্রিয়তা দু এক দিনের নয়, দীর্ঘদিনের।


March 19th

কর্মসংস্থানে বাংলার উপযোগ

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ৪:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবী আজ গতকালের চেয়েও একটু বেশি পরস্পর-সংযুক্ত।

অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর এক প্রান্ত আজ অন্য প্রান্তের সংস্পর্শে বেশি আসছে। আর এই বর্ধিত যোগাযোগের যুগে অন্যতম অস্ত্র ভাষা।

উপনিবেশ ও সাম্রাজ্যবিস্তারের সূত্রে পৃথিবীতে ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ ও আরবি ভাষা বহুলকথিত। আমাদের দেশে বাংলা মাতৃভাষা হলেও উচ্চশিক্ষার মাধ্যম এখনও ইংরেজি। এর ভালো-খারাপ দুটি দিকই আছে নিশ্চয়ই।


গুপ্তরাজের “চতুরঙ্গ” এবং মূর সাহেবের “২” নিয়ে আদিখ্যেতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ১:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক’দিন আগে একখানা বই পড়তে পড়তে চমকে গেলাম আমাদের মস্তিষ্কের এক অপারগতা সম্পর্কে প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখিত একটি গল্প দেখে। আপাতদৃষ্টিতে সহজ এক গাণিতিক ফাঙ্কশন অনুধাবন করতে গিয়ে আমাদের মনে যে কেমন ধন্ধ লেগে যেতে পারে, তা বলতে গিয়ে লেখক উদাহরণ টেনেছেন দাবা খেলার আবিস্কার-কাহিনীর।


ডাক

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ১১:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"সামিয়া"

আম্মুর ডাকশুনে বিছানায় নড়েচড়ে ওঠে সামিয়া। বিছানার পাশে রাখা ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে রাত ঠিক বারোটা বাজে। খাটের পাশে রাখা টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়ে, পানির গ্লাসটা হাতে নিয়ে একটা চুমুক দিতেই আবার আম্মুর ডাক শুনতে পায়-

"সামিয়া"


সেইভ আওয়ার সোলস

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ৩:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যস্ত শহরের মাঝে ছায়ায় ঘেরা পাখির কলতানে মুখর নির্মল একটি গ্রাম। ফুল, পাখি ও নদীর নামে সেখানকার ঘরগুলোর নাম। মমতায়, যত্নে অবাধ সম্ভাবনা বুকে নিয়ে বেড়ে ওঠে গাঁয়ের বাসিন্দারা। মাথা গোঁজার জন্যে তারা পায় নিরাপদ আশ্রয়, বিকশিত হবার জন্যে পায় ভালোবাসা। আর জীবনধারণের জন্যে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিশুদ্ধ অক্সিজেন।


গ্রীক মিথলজি ২৯ (এপোলোর গল্পকথাঃ ক্যাসান্ড্রা- গ্রীক পুরাণের এক বিয়োগান্তক চরিত্র)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ১:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্যাসান্ড্রা- গ্রীক মিথলজির এক বিয়োগান্তক চরিত্র। তিনি ছিলেন ট্রয়ের রাজা প্রায়াম এবং রানী হেকুবার কন্যা। ছিলেন অসম্ভব সুন্দরী আর বলতে পারতেন ভবিষ্যতের কথাও। কিন্তু দুর্ভাগ্যটা ছিলো- তার ভবিষ্যতবাণী কেউ বিশ্বাস করতেন না! কিভাবে তিনি ভবিষ্যৎ বলার ক্ষমতা পেয়েছিলেন আর কেনোইবা তার কথা কেউ বিশ্বাস করতেন না- সেটার পিছনের কারণ ছিলেন দেবতা এপোলো।


স্বপ্নবাজী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ১২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্যামেরা নিয়ে চলা আমার তা তো আর কম দিন হলো না। ছবি তোলা আমার নেশা। যদিও আমি মানুষ হিসেবে অনেক বেশী অলস। অলস মানুষদের ফটোগ্রাফী করা অনেক মুশকিলের ব্যাপার। আগে অনেক বেশী ছবি তুলতাম, এখন যেন যত দিন যাচ্ছে তত আমার ছবি তোলার পরিমান কমে যাচ্ছে, কিন্তু নেশা বেড়ে যাচ্ছে। সমস্যা হলো, আলসেমীর সাথে যুদ্ধ করে পেরে উঠছি না। যতবার ভাবি অনেক হয়েছে আলসেমী, আর না, এবার ক্যামেরা নিয়ে ঝাপায়ে পড়বো। কিন্তু কই আর


সচলায়তনের প্রেমে!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৩/২০১৪ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনের প্রেমে পড়ার ইতিহাস আমার আজকের নয়। বলতে গেলে অনেকদিন আগেই এই ব্লগের প্রেমে পড়েছি। তবে বুঝে উঠতে যেহেতু সে সময় পারিনি তাই আমার প্রেমপত্রগুলো সচলায়তনের আর্কাইভের কোন এক চিপায় এখনও হয়ত লুকিয়ে আছে। এবারের যাত্রায় সচলায়তনের দৃষ্টি আকর্ষণে সমর্থ হলাম। তবে আমি যতটুকু বুঝেছি সচলায়তনে লেখতে চান অনেকেই কিন্তু সহসাই বুঝে উঠতে পারেন না কিভাবে আপনার লেখাটি সচলায়তনে আসবে?


March 18th

শেষ দানেও আছি....

সাফিনাজ আরজু এর ছবি
লিখেছেন সাফিনাজ আরজু [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৩/২০১৪ - ৫:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ঘড়িতে প্রায় সন্ধ্যা ছয়টা। বিয়ারে চুমুক দিতে দিতে সুইমিং পুলের ধারে আয়েস করে বসে সন্ধ্যা নামা দেখার আদর্শ সময়।
সারাদিন হোটেল রুমে বসে থাকতে থাকতে বিরক্ত হয়ে গেছিলাম, বার থেকে এক ক্যান বিয়ার হাতে নিয়ে বাগানে প্রবেশ করতেই সন্ধ্যার গোধুলি আলোতে পাম গাছের সারি এলোমেলো করে বয়ে যাওয়া মিষ্টি বাতাসে মনটা জুড়িয়ে গেল।

বাগানটা দারুন, দুই ধারের লন জুড়ে সার বেধে ফুলের বাগান আর মাঝ দিয়ে দিয়ে বড় বড় নারিকেল গাছ আর পাম গাছের সারি, পিছনে আকাশ তখন শেষ সূর্যের আলোতে রক্তিম বর্ণ ধারন করেছে, সমুদ্রের তীর থেকে ধেয়ে আসা বাতাসে এমনভাবে নারিকেল আর পামের সারি দুলছে মনে হচ্ছে যেন আকাশে আগুন দেখে গাছগুলো পালানোর চেষ্টায় হুটোপুটি লাগিয়েছে।


মিঠাপানির জলদস্যু

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৩/২০১৪ - ১১:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নোনাসমুদ্রে এতকাল কাটাবার পর মিঠাপানির প্রথম স্পর্শটা সুখের ছিল তা বলতে পারি না। তবে বলতে পারি স্পর্শটা বড় বিচিত্র ছিল। মুখে নিয়ে কুলি করে ফেলে দেবার পর শান্তি।

আবহাওয়া ঠিক আছে। জলের কোলাহলও তেমনি। ঘনত্বে একটু পার্থক্য, আর রঙে। এখানকার রঙটা যেন ফ্যাকাসে। তবু কেউ কেউ বলছিল যে যাই বলুক, যত সুখ শান্তি সব মিষ্টি জলের নদীতে। অগাধ ঝড়ঝঞ্ছাবিক্ষুব্ধ সমুদ্রে অনিশ্চিত জীবনযাপন করার চেয়ে এখানে অনেকটা নিশ্চিন্ত জীবন। চাইলে যখন তখন কূলের কাছাকাছি যাওয়া যায়, গাছ লতাপাতা ফুল পাখিদের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। সমুদ্রে কি তা সম্ভব? তবু এতকালের অভ্যেস সমুদ্র। এই নেশা কাটানো মুশকিল। আমি ওদের পিছু পিছু নদীতে আসার পর সেই কথাই ভাবছিলাম।