Archive - মার্চ 2015

March 22nd

টুকরো টুকরো লেখা ২৮

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২১/০৩/২০১৫ - ৭:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে দুএকদিন আবহাওয়া আর ক্রিকেট বাদে গত দুই মাসের পুরোটাই একঘেয়ে বিরক্তিকর। মেঘলা আবহাওয়া, বিবৃতিভিত্তিক রাজনীতি, পেট্রোলবোমায় মানুষ পুড়িয়ে মারা, বইমেলার পথে লেখক খুন, বিশ্বরাজনীতিতে গুমোট এই সবের কিছুই নতুন না। পরিবর্তনের কথা ভাবতেও ভুলে গেছি।

১.


March 21st

ঢাকার বাইরেঃ অবরোধমুক্ত ছবিপথ ধরে

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২১/০৩/২০১৫ - ৫:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


March 20th

আধঘণ্টার পাখি!

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি
লিখেছেন পান্থ রহমান রেজা (তারিখ: শুক্র, ২০/০৩/২০১৫ - ১:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের দিন ১২ ঘণ্টা জার্নি করে এসেছি। নাগরকোট টু পোখরা। এতো সময় লাগে না সাধারণত। কিন্তু পথে দেরি করে দিল একটি লরি। বেচারা নষ্ট হয়ে রাস্তায় পড়ে ছিল। তাকে উদ্ধার করতেই গেল অনেকটা সময়। পোখরা পৌঁছাতে রাত আটটা। তারপর রুমে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে গেলাম রাতের খাবার খেতে। ডিনার শেষে র‌্যাফেল ড্র। সব শেষ হতে হতে দেখি রাত এগারোটার বেশি বেজে গেছে।


পাহাড়ে গণহত্যার খলনায়ক

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৩/২০১৫ - ৬:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাহাড়ে ভোট নেই। এবং পাহাড়ে সেনা আছে। শিক্ষার্থীর গায়ে হাত তুললে সেনাবাহিনীকে খেদানোর সাহস রাখে যে মানুষেরা, সেই মানুষেরা পাহাড়কে আপন মনে করেন না। আর সেইখানে যেটুকু প্রতিবাদের ভাষা, সে বন্ধ করার জন্য পাকিস্তানের প্রেতাত্মা রয়েছে পাহাড়ে। যারা পাহাড়ের সাধারণ মানুষকে মারে, নারী আর শিশু নির্যাতন করে। সব মিলিয়ে পাহাড়ের কিছু নেই। নিয়াজীর মতো আমরাও মনে মনে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছি, পাহাড়ে মানুষ দরকার নেই, মাটি হলেই চলবে। মুখে প্রকাশ করতে পারছি না বটে। কিন্তু মনে মনে আমরা নিয়াজীর মতোই ভাবছি!


March 19th

শবের শহরে

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০১৫ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের কানে কত কথা আসে, গান ভেসে যায়,
কত আকাঙ্ক্ষা! তড়িৎ নেশায় –
এখনও অনেক দুপুর অবধি একা বসে থাকি।
বিষণ্ণ রোদ, অযথা সময় –
আমাদের নয়। সুষুপ্ত সব দ্রোহে কুৎসিত উল্লাস-দিন –
হয় না সহ্য। আমাদের মতো স্মৃতিবিব্রত সুলভ শরীর – হয় সুপাচ্য।

কে ওখানে বসে বুড়ো হয় একা? আমাদের মতো মৃতের শহরে –
চাষবাস নেই। পুরোনো ফসল ঘরে তুলবার আয়োজন খুব।
নতুন এখানে মৃতদেহ নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে বাঁচে, বিবশ স্বপ্নে।


তত্ত্ব এবং একটি কাল্পনিক ঘটনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০১৫ - ৭:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই মুহূর্তে বেশ স্বস্তি লাগছে তাঁর। ইশ! এই মিডিয়াওয়ালা ছেলেটা যা জ্বালিয়েছে আজ! যাক, বাবা, শেষপর্যন্ত সবকিছু ভালোয় ভালোয় শেষ করতে পারা গেছে। অবশ্য ওই ছোকরার উল্টাপাল্টা প্রশ্ন আর কথার যন্ত্রণায় তাঁর মতো ঠাণ্ডা মানুষেরও মাথা গরম হয়ে গিয়েছিল কয়েকবার, ভিডিও ক্যামেরায় ভিডিও হয়ে গেছে ঐ মুহূর্তগুলো। হঠাৎ তাঁর মনে হয়-আচ্ছা, ছোকরাকে বললে ওই জায়গাগুলো এডিট করে দিত কি?


March 18th

পাকিপনা

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০১৫ - ৯:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা হলাম রাঘব বোয়াল,ওরা হল পুঁটি
ভালবেসে চড়-থাপ্পড় মারছি একটি দু'টি
পাহাড়ি লোকেরা খুব আনাড়ি
দেশটা নাকি তাদেরও বাড়ি?
এমনি সকল আজগুবি ভাব ঘুরছে তাদের মাথায়
বাঙ্গালিরা যে মা-বাপ তাদের, এইটা কে যে বুঝায়?
ইচ্ছে হলেই টানব কোলে
দোল খাওয়াব 'ভাইয়া' বলে
ইচ্ছে হলেই আমরা আবার জ্বালাব বাড়ি ঘর
সমান-সমান ভাগ চাইবি? হুঁশ হলো না তোর?

পাকিরা গেছে একাত্তরে, যায় নি তাদের ভূত


বাংলাদেশ - ভারত ম্যাচের আগে চিলে আদৌ কান নিয়েছে কি না নিশ্চিত হয়ে নিন

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০১৫ - ৭:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্বকাপ জমে উঠেছে। সেই সাথে জমে উঠেছে বাংলাদেশ এবং ভারতের সমর্থকদের সোশ্যাল মিডিয়ায় যুদ্ধ। আর এই যুদ্ধকে উসকে দিচ্ছে কিছু অনলাইন পত্রিকা যাদের জন্মই হয়েছে যেকোনো উপায়ে মানুষের ক্লিক পেয়ে বিজ্ঞাপনদাতার কাছ থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা পকেটে ঢোকানোর জন্যে। এই পত্রিকাগুলোর নামের আগে নিউজ, বিডি, ২৪, ৭ ইত্যাদির বিশেষ সংযোজন পরিলক্ষিত হয়। এরা সাধারণত মানুষের ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক অনুভূতি নিয়ে ব্যবসা করে কিন্তু বর্তমান বিশ্বকাপের মৌসুমে দেশপ্রেমকেও তারা নতুন ব্যবসার ক্ষেত্র হিসেবে আবিষ্কার করেছে। এরা ইচ্ছা করে মিথ্যে এবং ভ্রান্ত সংবাদ তৈরি করে সেটাকে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছে। সংবাদগুলো এমন হয় যে হেডলাইন দেখেই মানুষের মেজাজ চড়ে যায়। নিজে গিয়ে নিউজটা পড়ে, রাগপ্রকাশের মাধ্যম হিসেবে সেটা শেয়ারও দেয়। ফলে একজন থেকে দুইজন এবং এভাবে দুইজন থেকে দশজন হয়ে শত শত মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে মিথ্যে সংবাদগুলো।
গত তিন দিনে ফেইবুকে এ ধরনের মিথ্যে সংবাদগুলো দেখে একটা FAQ তৈরি করার প্রয়োজন বোধ করছি। তবে প্রশ্নগুলো কিন্তু মোটেও আমার তৈরি না। অনেকটা এভাবেই বন্ধু তালিকার মানুষরা অথবা বন্ধুর বন্ধুরা প্রশ্নগুলো রেখেছে তাদের স্ট্যাটাসে। আসুন জেনে নেই চিলে কি আদৌ কান নিয়েছে নাকি কান কানের জায়গাতেই আছে!


March 17th

'সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ' # সাক্ষী আছে ইতিহাস?

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: মঙ্গল, ১৭/০৩/২০১৫ - ১:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
পড়ে শেষ করলাম সুহান রিজওয়ান এর ‘সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ’
২৩ ফেব্রুয়ারি বইমেলায় একটা অঘোষিত আড্ডা হয়েছিলো। অভিজিৎ, বণ্যা ছিলেন। ছিলেন সুহান রিজওয়ান, রনদীপম বসু, আরিফ জেবতিক, শান্ত, মাহবুব লীলেন, আহমেদুর রশীদ টুটুল সহ সচলায়তনের বেশ কজন। আরো কিছু বইয়ের সাথে ঐদিনই কিনেছিলাম ‘সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ’। কেনার পর সাধারনতঃ খুব দ্রুত আমি বই পড়ে ফেলি। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম হলো রক্তাক্ত ২৬ ফেব্রুয়ারীর কারনে। শুধু লেখা নয়, পড়ার ক্ষেত্রে ও একটা আতংক কাজ করছিলো। এই ট্রমাটা ধীরে ধীরে কাটছে। শেষ পর্যন্ত পড়া এবং লেখার কাছে ফিরে আসা ছাড়া আমাদের পরিত্রান নেই।

এবারের বইগুলোর মধ্যে প্রথমেই পড়লাম ‘সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ’।
তাজউদ্দীন আহমেদ আমাদের মানুষ, বাংলাদেশের মানুষ। একটা প্রগতিশীল, আত্মমর্যাদাসম্পন্ন বাংলাদেশের স্বপ্ন যারা দেখেছিলেন, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য যারা নিজেদের নিবেদিত ও উৎসর্গ করেছিলেন তিনি তাদের অন্যতম। তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে আরো বেশী বেশী লেখা, আরো বেশী তাজউদ্দীন চর্চা আমাদের জন্য আরো বহুদিন জরুরী হয়ে থাকবে।


ইণ্ডিয়া'স ডটার' - এবং নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৭/০৩/২০১৫ - ১০:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আলো আমার আলো ও গো