Archive - 2015

January 10th

ভিলনুসের যমালয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/০১/২০১৫ - ৫:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


ভোলা ২০০১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/০১/২০১৫ - ২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


January 8th

প্রোফেসর মোতালেব ও প্রকৃত মুসলমান রহস্য

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০১/২০১৫ - ৮:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রোফেসর মোতালেবের ডায়েরীটা আমার হাতে কিভাবে আসে সে এক লম্বা কাহিনী। সে গল্প না হয় আরেকদিন বলা যাবে। শুরুতেই বলে রাখি তার ডায়েরী লেখার স্টাইল অনেকটা প্রোফেসর শঙ্কুর মতো হলেও প্রোফেসর মোতালেব মোটেও প্রোফেসর শঙ্কুর মতো নন। তিনিও একজন বিজ্ঞানী তবে পরিপূর্ণ হালাল বিজ্ঞানী। তিনিই পৃথিবীর প্রথম বিজ্ঞানী যিনি ধর্মের সাথে বিজ্ঞানকে এক করে বিজ্ঞানকে পূর্ণতা দিয়েছেন। তার বড় বড় আবিষ্কারের মধ্যে খেজুর পিল (জেনেটিক্যালি মোডিফাইড খেজুর, একটি খেলে এক মাস না খেয়ে থাকা যায়), তাবিজ ওয়ার্মার (একই সাথে তাবিজ এবং বডি ওয়ার্মার। পরে থাকলে ভুত প্রেত শয়তান ও শীত দূর হয়ে যায়), এসিড পড়া (পানি পড়ার মত মত করে এসিড পড়া হয়। দুই চামুচ এসিড পড়া খেলে দাদ,খাঁজ-খুঁজলি, অর্শ, ভগন্দর, চর্মরোগ, ক্যান্সার, এইডস ও ইবোলা সহ সকল জানা অজানা রোগ বালাই দূর হয়ে যায়), ঢিলা কুলুখ বোমা (প্রচণ্ড শক্তি সম্পন্ন ঢিল আকারের আণবিক বোমা যেটা পকেটে নিয়ে ঘুরা যায়। মন্ত্র বলে ছুড়ে মারলে একই সাথে শয়তান ও দুষ্টু মানুষ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়), নাস্তিক বন্দুক (তাক করে গুলি করলে গুলি শুধু নাস্তিকদের গায়ে লাগবে। বিশ্বাসী হলে আঘাত না করে গুলি সাইড দিয়ে বেরিয়ে যাবে), গেলমান রোবট (সেবা শুশ্রূষা করার জন্য রোবট। ঠিক কি কি সেবা করতে পারে তা প্রোফেসর মোতালেব গোপন রেখেছেন) অন্যতম।


#হ্যাশমারানির পুতেরা

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০১/২০১৫ - ১২:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

#ইহা সহিহ ব্লগ নহে। অসহিহ ব্লগ পড়ে উত্তেজিত হলে ব্লগার দায়ী নহে।

এই ব্লগটা বেশ কিছু পাইকারি টপিকে খুচরা চিন্তার ফসল। ভাষার ব্যাবহার জঘন্য।


January 6th

একটি মদনটাক উদ্ধার অভিযানের গল্প

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১০:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC01291
ডিসেম্বরের শুরুতেই হাড় কাঁপনো শীত জেঁকে বসছে। আয়েসি মানুষগুলো দশটার আগে লেপ-কাঁথা ছাড়ে না। কিন্তু নজীর আহমেদ-এর মতো দিন মজুরদের অতবেলা করলে চলে না। সাত সকালে উঠেই মাঠের পথ ধরতে হয় রাতের বাসি পানি-পান্তা খেয়ে। শীত-গ্রীষ্মের সাথে নিত্য যাদের বসবাস, শীত তাদের কাবু করতে পারবে কেন। তাই কার কাছে উপহার পাওয়া ছেঁড়া ট্রাক-স্যুট পরে তিনি বেরিয়ে পড়েন মাঠের উদ্দেশে। কিন্তু মাঠে গিয়ে কাজ শুরু করতে পারলেন না। অতিকায় একটা পাখি পড়ে আছে ক্ষেতে মাঝখানে। নজীর আহমেদ ছুটে গেলেন পাখিটার কাছে। না, মরেনি পাখিটা। জীবন্ত। অসুস্থ্। উড়তে পারছে না। এতবড় পাখি কখনও দেখেননি নজীর। শুধু নজীর কেন, গাঁয়ের কেউ কখনও দেখেছে বলে মনে হয় না। কাজ ফেলে পাখিটাকে নিয়ে বাসায় ফিরলেন নজীর। ডাকলেন ডাক্তার। পশু ডাক্তার নয়। মানুষের ডাক্তার। তাও আবার হাতুড়ে। নাপা-টাপা মিলিয়ে কয়েকটা মানুষের ওষুধ খাইয়ে দিলেন ডাক্তার। দিলেন কয়েকটা ইনজেকশনও। অবাক ব্যাপার তাতেই কিছুটা সুস্থ্ হয়ে উঠল পাখিটা


January 5th

বাস্তুহারা

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১

রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে অলসভাবে স্ক্রল করে যাচ্ছি বাংলা অনলাইন পত্রিকাগুলি। আজ পাঁচই জানুয়ারি, কোথাও কি কিছু হচ্ছে? দেশ কিংবা জাতি নিয়ে চিন্তার চেয়েও বড় চিন্তা, বাবা-মা এবং স্বজনদের যারা দেশে আছেন, তাদের নিয়ে। চোখে দেখে বিচার করার ক্ষমতা যেহেতু নেই, পত্রিকা দেখেই পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করি। পত্রিকার আর ফেসবুকের হোমফীডে চোখ বুলাতে বুলাতে মনে হলো, আজ ঢাকার পরিস্থিতি বেশ ভালোই গুরুতর। বাসায় ফোন করে বার বার করে বাবা'কে বললাম, কিছুতেই যেন আজ বের না হয়। কথা শেষ করে বেশ নিশ্চিন্ত বোধ করলাম। দেশের বাইরে আমি নিরাপদ আছি- যদি আমার কথামতো বাবা-মা কেউ বাসা থেকে বের না হয়, হয়তো তারাও নিরাপদ থাকবে। বাকিদের কী হবে, তা অবশ্য জানি না।


একাত্তরের জিয়ারা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের পত্রিকায় দুটি লেখার খোঁজ পেলাম। প্রথমটি ২রা জানুয়ারী প্রকাশিত তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা মেজর জিয়ার স্ত্রী, পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশের একসময়ের প্রধানমন্ত্রী ও এই মুহুর্তে সন্ত্রাসী পদ্ধতিতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আগ্রহী রাজনীতিবিদ খালেদা জিয়ার পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হওয়া নিয়ে।


মিলওয়াকি'র মানুষখেকো-০১

Sohel Lehos এর ছবি
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই গল্পের ঘটনা হয়তো অনেকেই জেনে থাকবেন। এক সময় এ নিয়ে অনেক তোলপাড় হয়েছিল। আমি নিজে যে শহরে থাকি সেখানে এমন ঘটেছে জানার পর এ ব্যাপারে আমার লেখার আগ্রহ জন্মায়, কিন্তু কয়েক পাতা লেখার পর থামতে হল। ঘটনা এত অসুস্থ রকমের যে এ নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে যেয়ে আমি নিজেই মানসিকভাবে অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে যাই। যাহোক কি কারণে জানি না, একদিন এক বন্ধের দিনে এই ঘটনার বেশিরভাগ যেখানে ঘটেছে, সেখান থেকে ঘুরে এলাম। কিছু ছবিও তুলে নিয়ে এলাম। এরপর আবার লেখার আগ্রহ জন্মাল। গল্পাকারে লেখা এক বীভৎস সত্য কাহিনী। নিজ দায়িত্বে পড়ুন।


তাবিজের অন্ধকার

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.জয়নব বছর বিয়োনি। দশ বছর হলো ওর বিয়ের। একটা বছরও শান্তি পায়নি জয়নব। নারী শরীরের অনুর্বরতা যেখানে অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায় সেখানে নিজ শরীরের ধারণক্ষমতায় খুশি না হয়ে সকাল থেকেই নিজেকে অভিশাপ দিচ্ছে জয়নব। মাঘ মাসের এই অসহনীয় শীতের সাথে শরীরের বেকায়দা অবস্থা জয়নবকে আরও অসহায় করে তুলেছে। এই বছর শরীর আর টিকবে না। গত বছরও এমন মনে হয়েছিল জয়নবের। কিন্তু ওর শাশুড়ি সুফিয়া বেগমের নির্বুদ্ধিতার জন্য সে আবারও বেঁচে


January 3rd

জার্মান শেফার্ডের ঠ্যাং

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০২/০১/২০১৫ - ৮:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি: