Archive - ডিস 2009 - ব্লগ

December 5th

অভিধান এবং গুগল ডিকশনারী

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ১১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল গুগল থেকে গুগল ডিকশনারী প্রজেক্ট প্রকাশ করেছে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এতে "বাংলা থেকে ইংরেজী" এবং "ইংরেজী থেকে বাংলা" ডিকশনারী আছে। তবে এখনও গুগল ট্রান্সলেশনে কিংবা ট্রান্সলেটেড সার্চে বাংলা যুক্ত হয়নি।

গুগলের বিশ্ব জয় নিয়ে ভাল মন্দ প্রচুর কথা চালু আছে। তবু ক্ষুদ্র একটা জনগোষ্ঠীর অংশ হয়ে আমার ভাষা নিয়ে চমৎকার এই কাজটির প্রশংসা না করে পার...


মাটি, মানুষ এবং জন্মদিন

সাইফ তাহসিন এর ছবি
লিখেছেন সাইফ তাহসিন (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৯:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] এই ফক্কিকার লেখাটা নিয়ে বসে আছে কাল থেকে কোটার অভাবে পুস্টাইতে পারতেছি না, আজকে সচলায়তনে এক হাচলের জন্মদিন। কারো জন্মদিন থাকলে সাধারনত আমি নাটকীয় ভাবেই তা উদযাপন করতে পছন্দ করি, কিন্তু কপাল আমার এমন খারাপ যে সে বেচারী জন্মদিনের আগের রাতেই হুট করে নিউ ইয়র্ক দৌড় দিয়েছে তার ননদের অসুস্থ স্বামীকে দেখতে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সেই অসুস্থ ব্যক্তিটি ছোট ঘরকে স্থায়ি ঠিকানা গন্য কর...


যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ

বইখাতা এর ছবি
লিখেছেন বইখাতা (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৯:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গভীর রাতে আচমকা ঘুম ভেঙে গেল। কোনো কারণ নাই, তবুও ঘুম ভেঙে গেল। শব্দ বলতে আছে শুধু বাতাসের সর সর শব্দ, আলো বলতে আছে শুধু ডুবে যাওয়া চঁদের রেখে যাওয়া প্রায়ান্ধকার আলো, তারপরও ঘুম ভেঙে গেল।

নাজনীন এমনভাবে চোখ মেলে যেন সে এতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিলো না, কোনো কিছুর অপেক্ষায় চোখ বন্ধ করে ছিলো শুধু। ডান কাতে শুয়ে ছিলো সে। ডানদিকেই দরজা। খোলা। চাপা, ঝিম ধরানো আলো। বারান্দায় এসে পড়া গাছের বড় ডালট...


ডানায় রৌদ্রের গন্ধ

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বল্পায়ু বসন্ত শেষ হয়ে তখন গ্রীষ্ম গড়িয়ে এসে ছড়িয়ে গেছিলো কৃষ্ণচূড়ার লালে আর রুখু লালমাটির পথে ধূলার আঁচলে। সেই পথেই প্রথম দেখা হয়েছিলো শ্রবণ আর ঋতির। তারপর কত বর্ষা শরৎ হেমন্ত শীত গড়িয়ে গেল, কোথায় গেল তারা?

বছরের পর বছর পাশাপাশি চলে তাদের দিনরাত, কিন্তু প্রথম দেখার ম্যাজিক মুহূর্তটা তো আর ফিরে আসে না! পুরানো হয়ে যাওয়া সম্পর্কগুলোর মধ্যে এত ক্লান্তি জমে ওঠে কেন?

কোনোদিন ঝিক...


বাচ্চালাপ

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৯:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার খালা মুনা। তার দু’টি ছানা। মাহরাফ, মাইশা।মাহরাফ ৯, মাইশা ৪।
বড়টি অটিস্টিক। ভীষণ পড়ুয়া। প্রতি ক্লাশে ফার্স্ট হয়। বলে, “আমি দ্রুত বালক”(first আর fast গুলায় ফেলে)। কিছু দিন অন্তর বিচিত্র সব অবসেশন তৈরি হয় তার। একবার হল এনার্জি সেভিং বাল্ব নিয়ে। দোকানে গেলেই বাল্ব কেনার বায়না ধরে। কারুর সাথে আলাপচারিতার শুরুতেই জানতে চায়, “এই, তোমাদের বাসায় কি এনার্জি সেভিং বাল্ব আছে?”।

তার অতিসম্প...


কপ ১৫-থেকে আমরা কি চাই?

দুর্দান্ত এর ছবি
লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৮:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

smallদেখতে দেখতে এসে গেল সেই দিন। এইতো আগামী ৭ ডিসেম্বর কোপেনহাগেনে শুরু হবে অনেক প্রতিক্ষিত ঐতিহাসিক পরিবেশ জলছা।

জলছার পোশাকি নাম হল কপ ১৫। নামশুনে মনে হতে পারে যে এখানে ১৫টা (রসগোল্লা) কপ কপ করে গিলে ফেলা হবে বা সবাই মিলে শামসু কসাইকে হেইও বলে বলে ১৫ বার চাপাতির কোপ মারতে দেখবেন। জলছার মধ্যে রসগোল্লার মত মিঠা আর চাপাতি মত সুরুখ্‌ ললনাদের হয়তো...


বন্ধুকথন:-যতদূরে যাই........./*তিথীডোর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৭:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যন্তরপাতি জিনিষটাকে আমি সত্যি সত্যি ডরাই..মিনি সাইজের ক্যালকুলেটারেও ঠিক সুবিধা করে পারিনা কিনা, 2004..সেকেন্ড ইয়ার,এক সখী জুটেছিলো নেটখোর,ঐ বালিকার সুবাদেই অর্ন্তজালে হাতখড়ি.. আজকের হাবিজাবি অনলাইনে খুঁজে পাওয়া এক বন্ধুকে নিয়ে!

আমাদের দোস্তির বয়স বছর পাঁচেক..সরাসরি দেখা হয়নি কখনোই,নাহ..আমি প্রবাসিনী নই,শহর আলাদা হলেও তিনিও বাংলাদেশেরই বাসিন্দা,আসলে মুখোমুখি হওয়াটা খুব বেশি ...


মেহেরবানি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৭:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালে উঠে দাঁত ব্রাশের পর প্রতিদিনকার মতো কম্পু চালু করে পাঁচটা ট্যাবে খবরের কাগজখুলে পড়া শুরু করলাম। হেডলাইন পছন্দ হইলে বিস্তারিত, না হইলে হেডলাইনেই খতম। ত্রিতীয় ট্যাবের সাইটে প্রথম পাতার হেডলাইনগুলো দেখতে দেখতে চোখে পড়লো পরপর তিনটা লনচডুবি সংক্রান্ত হেডলাইন। তিন নাম্বারটার হেডলাইন্টা একটু খাপছাড়া মনে হওয়ায় মারলাম ক্লিক।

বিস্তারিত পড়ে আমি...


আকাশ মেঘে ঢাকা শাওন ধারা ঝরে...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৭:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সোহোরার্দী পার্কের ল্যাম্প পোস্টের আলোতে রুপালী ছেলেটাকে অন্ধকারের দিকে এগিয়ে আসতে দেখলো...
রুপালী তার সাথের সবাইকে বলে রেখেছে এই ছেলেটা এলে সে ছাড়া আর কেউ যাবেনা তার কাছে..
লুলা সামসুর বউ আসিয়া রুপালীকে মুখ ভেংচে বলে-এ্যা ঢং কত! ঐ ছ্যাড়া বিয়া করবো তরে?এত পিরিত কিসের?ল্যাহা পড়া করা পুলাপান মাতা গরম হইলে এইহানে আসে। তর মুক দেখছে ঐ ছ্যাড়া কহনো?জীবনেও দেখতনা,তুমি খালি তারে নিয়া খোয়া...


এক মুঠো রোদ কারও অপেক্ষায় (প্রথম কিস্তি)

তাহসিন আহমেদ গালিব এর ছবি
লিখেছেন তাহসিন আহমেদ গালিব [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৪/১২/২০০৯ - ৭:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলেবেলার একটা দিনের কথা মনে হলেই চোখের সামনে অনেক কিছু ভেসে উঠে। একটা সময় ছিল যখন ঈদ মানে ছিল অন্যরকম কিছু একটা। সকালে ঘুম ভাঙ্গতো বাসার পাশের মসজিদ থেকে মোয়াজ্জেমের মাইকিং শুনে। অস্থির হয়ে ঘুম থেকে উঠতাম... চারপাশ দেখতাম। সবকিছুই কেমন যেন নতুন মনে হত। অন্যদিনের আকাশ থেকে সেদিনের আকাশটাকেও একটু অন্যরকম লাগতো। চারপাশ কেউ যেন একটু অন্যরকম করে সাজিয়ে দিয়ে যেত। ছোট-বড় সবাই মনের আ...